ডব্লিউএইচও
কোভিড-১৯: দেশে শনাক্তে নতুন রেকর্ড, মৃত্যু আরও ৬৩
দেশে টানা চতুর্থ দিনের মতো একদিনে ৭ হাজারের বেশি করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছে।
বুধবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় রেকর্ড ৭ হাজার ৬২৬ জনের শরীরে নতুন করে প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে।
এ নিয়ে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ছয় লাখ ৫৯ হাজার ২৭৮ জনে পৌঁছেছে।
আরও পড়ুন: স্বাস্থ্যবিধি না মানলে করোনা নিয়ন্ত্রণে আসবে না: মন্ত্রী
এছাড়া সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় এই ভাইরাসে আরও ৬৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্য দিয়ে মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৯ হাজার ৪৪৭ জনে দাঁড়িয়েছে।
মঙ্গলবার অধিদপ্তর জানায়, আগের ২৪ ঘণ্টায় একদিনে ৭ হাজার ২১৩ জনের শরীরে করোনা শনাক্ত এবং ৬৬ জনের মৃত্যু হয়েছে।
সারা দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ২৩৭টি পরীক্ষাগারে ৩৪ হাজার ৬৬৮টি নমুনা সংগ্রহ করা হয়। অ্যান্টিজেন টেস্টসহ পরীক্ষা করা হয় ৩৪ হাজার ৬৩০টি নমুনা।
২৪ ঘণ্টায় শনাক্তের হার ২২.০২ শতাংশ। মোট পরীক্ষায় এ পর্যন্ত শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ৫০ শতাংশ। শনাক্ত বিবেচনায় মোট মৃত্যুর হার ১ দশমিক ৪৩ শতাংশ।
এদিকে, ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন আরও ৩ হাজার ২৫৬ জন। এ নিয়ে দেশে মোট সুস্থ ব্যক্তির সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৫ লাখ ৬১ হাজার ৬৩৯ জনে। শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৮৫ দশমকি ১৯ শতাংশ।
গত বছরের ৮ মার্চ বাংলাদেশে প্রথম করোনা রোগী শনাক্তের পর ১৮ মার্চ প্রথম একজনের মৃত্যুর কথা জানায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
বিশ্ব পরিস্থিতি
কোভিড-১৯ মহামারির থাবায় বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন দেশে প্রাণহানির ঘটনা অব্যাহত রয়েছে। বিশ্বব্যাপী করোনাভাইরাসে গত ২৪ ঘণ্টায় ১২ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছে।
বুধবার সকাল ১০টার দিকে জন্স হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয় (জেএইচইউ) থেকে পাওয়া সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, করোনাভাইরাসে বিশ্বজুড়ে মৃতের সংখ্যা পৌঁছেছে ২৮ লাখ ৭১ হাজার ৭৮৬ জনে। আগেরদিন এ সংখ্যা ছিল ২৮ লাখ ৫৯ হাজার ৮৬৮ জন। এছাড়া, ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩ কোটি ২৩ লাখ ২ হাজার ৪৫১ জনে।
আরও পড়ুন: করোনা ভ্যাকসিনের দ্বিতীয় ডোজ বৃহস্পতিবার থেকে শুরু: প্রধানমন্ত্রী
চীনের উহানে ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে প্রথম করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। গত বছরের ১১ মার্চ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) করোনাকে মহামারি ঘোষণা করে। এর আগে একই বছরের ২০ জানুয়ারি জরুরি পরিস্থিতি ঘোষণা করে ডব্লিউএইচও।
করোনাভাইরাসে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এ পর্যন্ত ৩ কোটি ৮৪ লাখ ৪৬ হাজার ৩৯৬ জন করোনায় আক্রান্ত এবং ৫ লাখ ৫৬ হাজার ৫০৯ জন মৃত্যুবরণ করেছেন।
ল্যাটিন আমেরিকার দেশ ব্রাজিল আক্রান্ত ও মৃত্যুর দিক দিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে। দেশটিতে মোট শনাক্ত রোগী এক কোটি ৩১ লাখ ছাড়িয়েছে এবং মৃত্যু হয়েছে ৩ লাখ ৩৬ হাজার ৯৪৭ জনের।
পৃথিবীর দ্বিতীয় জনবহুল দেশ ভারত করোনায় আক্রান্ত দেশের তালিকায় তৃতীয় এবং মৃত্যু নিয়ে চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে। দেশটিতে মোট আক্রান্ত এক কোটি ২৬ লাখ ৮৬ হাজার ছাড়িয়েছে এবং মারা গেছেন ১ লাখ ৬৫ হাজার ৫৪৭ জন। এছাড়া মেক্সিকোতে মারা গেছেন ২ লাখ ৪ হাজার ৯৮৫ জন।
দেশে করোনায় শনাক্ত ও মৃত্যুতে নতুন রেকর্ড
দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় রেকর্ড ৭ হাজার ২১৩ জনের শরীরে নতুন করে প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে বলে মঙ্গলবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
এ নিয়ে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ছয় লাখ ৫১ হাজার ৬৫২ জনে পৌঁছেছে।
এছাড়া ২৪ ঘণ্টায় এই ভাইরাসে রেকর্ড আরও ৬৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্য দিয়ে মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৯ হাজার ৩৮৪ জনে দাঁড়িয়েছে।
এর আগে গত বছরের ৩০ জুন ৬৪ জন মারা যান, যা একদিনে মৃতের সংখ্যায় এতদিন সর্বোচ্চ ছিল।
আরও পড়ুন: সর্বশেষ করোনা পরিস্থিতি: বিশ্বে করোনায় মৃত্যু ২৮ লাখ ৫৯ হাজার ছাড়াল
সোমবার অধিদপ্তর জানায়, আগের ২৪ ঘণ্টায় একদিনে ৭ হাজার ৭৫ জনের শরীরে করোনা শনাক্ত এবং ৫২ জনের মৃত্যু হয়েছে।
সারা দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ২৩৭টি পরীক্ষাগারে ৩৪ হাজার ৩৬০টি নমুনা সংগ্রহ করা হয়। অ্যান্টিজেন টেস্টসহ পরীক্ষা করা হয় ৩৪ হাজার ৩১১টি নমুনা।
২৪ ঘণ্টায় শনাক্তের হার ২১.০২ শতাংশ। মোট পরীক্ষায় এ পর্যন্ত শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ৪৪ শতাংশ। শনাক্ত বিবেচনায় মোট মৃত্যুর হার ১ দশমিক ৪৪ শতাংশ।
এদিকে, ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন আরও ২ হাজার ৯৬৯ জন। এ নিয়ে দেশে মোট সুস্থ ব্যক্তির সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৫ লাখ ৫৮ হাজার ৩৮৩ জনে। শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৮৬ দশমকি ৬৯ শতাংশ।
গত বছরের ৮ মার্চ বাংলাদেশে প্রথম করোনা রোগী শনাক্তের পর ১৮ মার্চ প্রথম একজনের মৃত্যুর কথা জানায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
বিশ্ব পরিস্থিতি
কোভিড-১৯ মহামারির থাবায় বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন দেশে প্রাণহানির ঘটনা অব্যাহত রয়েছে। বিশ্বব্যাপী করোনাভাইরাস শনাক্ত হওয়া রোগীর সংখ্যা ১৩ কোটি ১৭ লাখ ছাড়িয়ে গেছে। সেই সাথে মৃতের সংখ্যা ২৮ লাখ ৫৯ হাজার ছাড়িয়েছে।
মঙ্গলবার সকাল ১০টার দিকে জন্স হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয় (জেএইচইউ) থেকে পাওয়া সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, করোনাভাইরাসে বিশ্বজুড়ে মৃতের সংখ্যা পৌঁছেছে ২৮ লাখ ৫৯ হাজার ৮৬৮ জনে। এছাড়া, ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩ কোটি ১৭ লাখ ৭ হাজার ২৬৭ জনে।
চীনের উহানে ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে প্রথম করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। গত বছরের ১১ মার্চ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) করোনাকে মহামারি ঘোষণা করে। এর আগে একই বছরের ২০ জানুয়ারি জরুরি পরিস্থিতি ঘোষণা করে ডব্লিউএইচও।
আরও পড়ুন: করোনা ভ্যাকসিনের দ্বিতীয় ডোজ বৃহস্পতিবার থেকে শুরু: প্রধানমন্ত্রী
টিকা নেয়া সিরাজগঞ্জ-১ আসনের এমপি জয় ফের করোনায় আক্রান্ত
করোনাভাইরাসে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এ পর্যন্ত ৩ কোটি ৭৭ লাখ ৭ হাজার ৩৩৬ জন করোনায় আক্রান্ত এবং ৫ লাখ ৫৫ হাজার ৪০৩ জন মৃত্যুবরণ করেছেন।
ল্যাটিন আমেরিকার দেশ ব্রাজিল আক্রান্ত ও মৃত্যুর দিক দিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে। দেশটিতে মোট শনাক্ত রোগী এক কোটি ৩০ লাখ ১৩ হাজার ছাড়িয়েছে এবং মৃত্যু হয়েছে ৩ লাখ ৩২ হাজার ৭৫২ জনের।
পৃথিবীর দ্বিতীয় জনবহুল দেশ ভারত করোনায় আক্রান্ত দেশের তালিকায় তৃতীয় এবং মৃত্যু নিয়ে চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে। দেশটিতে মোট আক্রান্ত এক কোটি ২৫ লাখ ৮৯ হাজার ছাড়িয়েছে এবং মারা গেছেন ১ লাখ ৬৫ হাজার ১০১ জন। এছাড়া মেক্সিকোতে মারা গেছেন ২ লাখ ৪ হাজার ৩৯৯ জন।
দেশে করোনায় একদিনে রেকর্ড ৭ হাজারের বেশি শনাক্ত, মৃত্যু আরও ৫৩
দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় একদিনে রেকর্ড ৭ হাজার ৮৭ জনের শরীরে নতুন করে প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে বলে রবিবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
এ নিয়ে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ছয় লাখ ৩৭ হাজার ৩৬৪ জনে পৌঁছেছে।
এছাড়া ২৪ ঘণ্টায় এই ভাইরাসে আরও ৫৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্য দিয়ে মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৯ হাজার ২৬৬ জনে দাঁড়িয়েছে।
আরও পড়ুন: করোনা মোকাবিলায় সরকারি নির্দেশনা বাস্তবায়নে যথাযথভাবে দায়িত্ব পালন করুন: প্রধানমন্ত্রী
করোনা: বিশ্বে মৃত্যু ২৮ লাখ ৪৫ হাজার ছাড়াল
এর আগে শনিবার অধিদপ্তর জানায়, আগের ২৪ ঘণ্টায় ৫ হাজার ৬৮৩ জনের শরীরে করোনা শনাক্ত এবং ৫৮ জনের মৃত্যু হয়েছে।
সারা দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ২২৭টি পরীক্ষাগারে ৩১ হাজার ৪৯৩টি নমুনা সংগ্রহ করা হয়। অ্যান্টিজেন টেস্টসহ পরীক্ষা করা হয় ৩০ হাজার ৭২৪টি নমুনা।
২৪ ঘণ্টায় শনাক্তের হার ২৩.০৭ শতাংশ। মোট পরীক্ষায় এ পর্যন্ত শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ৩২ শতাংশ। শনাক্ত বিবেচনায় মোট মৃত্যুর হার ১ দশমিক ৪৫ শতাংশ।
এর আগে শনিবার অধিদপ্তর জানায়, আগের ২৪ ঘণ্টায় শনাক্তের হার ছিল ২৩.১৫ শতাংশ।
এদিকে, ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন আরও ২ হাজার ৭০৭ জন। এ নিয়ে দেশে মোট সুস্থ ব্যক্তির সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৫ লাখ ৫২ হাজার ৪৮২ জনে। শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৮৬ দশমকি ৬৮ শতাংশ।
গত বছরের ৮ মার্চ বাংলাদেশে প্রথম করোনা রোগী শনাক্তের পর ১৮ মার্চ প্রথম একজনের মৃত্যুর কথা জানায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
বিশ্ব পরিস্থিতি
কোভিড-১৯ মহামারির থাবায় বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন দেশে প্রাণহানির ঘটনা অব্যাহত রয়েছে। বিশ্বব্যাপী করোনাভাইরাস শনাক্ত হওয়া রোগীর সংখ্যা ১৩ কোটি ৬ লাখ ছাড়িয়ে গেছে। সেই সাথে মৃতের সংখ্যা ২৮ লাখ ৪৫ হাজার ছাড়িয়েছে।
রবিবার সকাল ১০টার দিকে জন্স হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয় (জেএইচইউ) থেকে পাওয়া সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, করোনাভাইরাসে বিশ্বজুড়ে মৃতের সংখ্যা পৌঁছেছে ২৮ লাখ ৪৫ হাজার ৬২৫ জনে। এছাড়া, ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩ কোটি ৬ লাখ ৭৭ হাজার ৪০৯ জনে।
আরও পড়ুন: সন্ধ্যা ৬টা থেকে ভোর ৬টা পর্যন্ত জরুরি প্রয়োজন ছাড়া বাড়ির বাইরে যাওয়া যাবে না
চীনের উহানে ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে প্রথম করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। গত বছরের ১১ মার্চ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) করোনাকে মহামারি ঘোষণা করে। এর আগে একই বছরের ২০ জানুয়ারি জরুরি পরিস্থিতি ঘোষণা করে ডব্লিউএইচও।
করোনাভাইরাসে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এ পর্যন্ত ৩ কোটি ৬ লাখ ৭১ হাজার ৮৪৪ জন করোনায় আক্রান্ত এবং ৫ লাখ ৫৪ হাজার ৭৭৯ জন মৃত্যুবরণ করেছেন।
ল্যাটিন আমেরিকার দেশ ব্রাজিল আক্রান্ত ও মৃত্যুর দিক দিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে। দেশটিতে মোট শনাক্ত রোগী এক কোটি ২৯ লাখ ৫৩ হাজার ছাড়িয়েছে এবং মৃত্যু হয়েছে ৩ লাখ ৩০ হাজার ১৯৩ জনের।
পৃথিবীর দ্বিতীয় জনবহুল দেশ ভারত করোনায় আক্রান্ত দেশের তালিকায় তৃতীয় এবং মৃত্যু নিয়ে চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে। দেশটিতে মোট আক্রান্ত এক কোটি ২৩ লাখ ৯২ হাজার ছাড়িয়েছে এবং মারা গেছেন ১ লাখ ৬৪ হাজার ১১০ জন।
বিশ্বে করোনা আক্রান্ত ১৩ কোটি ছাড়াল
কোভিড-১৯ মহামারির থাবায় বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন দেশে প্রাণহানির ঘটনা অব্যাহত রয়েছে। বিশ্বব্যাপী করোনাভাইরাস শনাক্ত হওয়া রোগীর সংখ্যা ১৩ কোটি ছাড়িয়ে গেছে। সেই সাথে মৃতের সংখ্যা ২৮ লাখ ৩৬ হাজার ছাড়িয়েছে।
শনিবার সকাল ১০টার দিকে জন্স হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয় (জেএইচইউ) থেকে পাওয়া সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, করোনাভাইরাসে বিশ্বজুড়ে মৃতের সংখ্যা পৌঁছেছে ২৮ লাখ ৩৬ হাজার ৯৬১ জনে। এছাড়া, ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩ কোটি ১ লাখ ৪৪ হাজার ১৭৯ জনে।
আরও পড়ুন: করোনার দ্বিতীয় ঢেউ: ১৮ দফা নির্দেশনা বাস্তবায়নে কঠোর অবস্থানে সরকার
চীনের উহানে ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে প্রথম করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। গত বছরের ১১ মার্চ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) করোনাকে মহামারি ঘোষণা করে। এর আগে একই বছরের ২০ জানুয়ারি জরুরি পরিস্থিতি ঘোষণা করে ডব্লিউএইচও।
করোনাভাইরাসে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এ পর্যন্ত ৩ কোটি ৬ লাখ ৬ হাজার ৭৭৮ জন করোনায় আক্রান্ত এবং ৫ লাখ ৫৪ হাজার ৬৯ জন মৃত্যুবরণ করেছেন।
ল্যাটিন আমেরিকার দেশ ব্রাজিল আক্রান্ত ও মৃত্যুর দিক দিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে। দেশটিতে মোট শনাক্ত রোগী এক কোটি ২৯ লাখ ১০ হাজার ছাড়িয়েছে এবং মৃত্যু হয়েছে ৩ লাখ ২৮ হাজার ২০৬ জনের।
পৃথিবীর দ্বিতীয় জনবহুল দেশ ভারত করোনায় আক্রান্ত দেশের তালিকায় তৃতীয় এবং মৃত্যু নিয়ে চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে। দেশটিতে মোট আক্রান্ত এক কোটি ২৩ লাখ ৩ হাজার ছাড়িয়েছে এবং মারা গেছেন ১ লাখ ৬৩ হাজার ৩৯৬ জন।
বাংলাদেশ পরিস্থিতি
দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় একদিনে রেকর্ড ৬ হাজার ৮৩০ জনের শরীরে নতুন করে প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে বলে শুক্রবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
এ নিয়ে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ছয় লাখ ২৪ হাজার ৫৯৪ জনে পৌঁছেছে।
এছাড়া ২৪ ঘণ্টায় এই ভাইরাসে আরও ৫০ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্য দিয়ে মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৯ হাজার ১৫৫ জনে দাঁড়িয়েছে।
এর আগে বৃহস্পতিবার অধিদপ্তর জানায়, আগের ২৪ ঘণ্টায় ৬ হাজার ৪৬৯ জনের শরীরে করোনা শনাক্ত এবং ৫৯ জনের মৃত্যু হয়েছে।
সারা দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ২২৬টি পরীক্ষাগারে ৩০ হাজার ২৯৩টি নমুনা সংগ্রহ করা হয়। অ্যান্টিজেন টেস্টসহ পরীক্ষা করা হয় ২৯ হাজার ৩৩৯টি নমুনা।
২৪ ঘণ্টায় শনাক্তের হার ২৩.২৮ শতাংশ। মোট পরীক্ষায় এ পর্যন্ত শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ২১ শতাংশ। শনাক্ত বিবেচনায় মোট মৃত্যুর হার ১ দশমিক ৪৭ শতাংশ।
আরও পড়ুন: স্বাস্থ্য সচিব আবদুল মান্নান করোনায় আক্রান্ত
করোনার টিকা পায়নি ৩৬টি দেশ: ডব্লিউএইচও
এর আগে বৃহস্পতিবার অধিদপ্তর জানায়, আগের ২৪ ঘণ্টায় শনাক্তের হার ছিল ২২.৯৪ শতাংশ।
এদিকে, ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন আরও ২ হাজার ৪৭৩ জন। এ নিয়ে দেশে মোট সুস্থ ব্যক্তির সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৫ লাখ ৪৭ হাজার ৪১১ জনে। শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৮৭ দশমকি ৬৪ শতাংশ।
গত বছরের ৮ মার্চ বাংলাদেশে প্রথম করোনা রোগী শনাক্তের পর ১৮ মার্চ প্রথম একজনের মৃত্যুর কথা জানায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
করোনায় দেশে একদিনে সর্বোচ্চ ৬৪৬৯ শনাক্ত, মৃত্যু ৫৯
দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ৬ হাজার ৪৬৯ জনের শরীরে নতুন করে প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে বলে বৃহস্পতিবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে। যা দেশে করোনা শনাক্তের পর একদিনে সর্বোচ্চ। এ নিয়ে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ছয় লাখ ১৭ হাজার ৭৬৪ জনে পৌঁছেছে।
এছাড়া ২৪ ঘণ্টায় এই ভাইরাসে আরও ৫৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্য দিয়ে মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৯ হাজার ১০৫ জনে দাঁড়িয়েছে।
আরও পড়ুন: করোনার দ্বিতীয় ঢেউ: ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত বন্ধ চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা
এর আগে বুধবার অধিদপ্তর জানায়, আগের ২৪ ঘণ্টায় ৫ হাজার ৩৫৮ জনের শরীরে করোনা শনাক্ত এবং ৫২ জনের মৃত্যু হয়েছে।
সারা দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ২২৬টি পরীক্ষাগারে ২৮ হাজার ১৯১টি নমুনা সংগ্রহ করা হয়। অ্যান্টিজেন টেস্টসহ পরীক্ষা করা হয় ২৮ হাজার ১৯৮টি নমুনা।
২৪ ঘণ্টায় শনাক্তের হার ২২.৯৪ শতাংশ। মোট পরীক্ষায় এ পর্যন্ত শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ১৫ শতাংশ। শনাক্ত বিবেচনায় মোট মৃত্যুর হার ১ দশমিক ৪৭ শতাংশ।
এর আগে বুধবার অধিদপ্তর জানায়, আগের ২৪ ঘণ্টায় শনাক্তের হার ছিল ১৯.৯০ শতাংশ।
এদিকে, ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন আরও ২ হাজার ৫৩৯ জন। এ নিয়ে দেশে মোট সুস্থ ব্যক্তির সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৫ লাখ ৪৪ হাজার ৯৩৮ জনে। শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৮৮ দশমকি ২১ শতাংশ।
গত বছরের ৮ মার্চ বাংলাদেশে প্রথম করোনা রোগী শনাক্তের পর ১৮ মার্চ প্রথম একজনের মৃত্যুর কথা জানায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
বিশ্ব পরিস্থিতি
কোভিড-১৯ মহামারির থাবায় বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন দেশে প্রাণহানির ঘটনা অব্যাহত রয়েছে। বিশ্বব্যাপী করোনাভাইরাস শনাক্ত হওয়া রোগীর সংখ্যা ১২ কোটি ৮৭ লাখ ছাড়িয়ে গেছে। সেই সাথে মৃতের সংখ্যা ২৮ লাখ ১৪ হাজার ছাড়িয়েছে।
বৃহস্পতিবার সকাল ১০টার দিকে জন্স হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয় (জেএইচইউ) থেকে পাওয়া সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, করোনাভাইরাসে বিশ্বজুড়ে মৃতের সংখ্যা পৌঁছেছে ২৮ লাখ ১৪ হাজার ৮৯৯ জনে। এছাড়া, ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১২ কোটি ৮৭ লাখ ৯১ হাজার ৫০০ জনে।
আরও পড়ুন: সর্বশেষ করোনা পরিস্থিতি: বিশ্বে আক্রান্ত ১২ কোটি ৮৭ লাখ ছাড়াল
করোনার প্রকোপ বৃদ্ধি: আইসিইউ বেড ও বিশেষজ্ঞের সঙ্কট
চীনের উহানে ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে প্রথম করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। গত বছরের ১১ মার্চ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) করোনাকে মহামারি ঘোষণা করে। এর আগে একই বছরের ২০ জানুয়ারি জরুরি পরিস্থিতি ঘোষণা করে ডব্লিউএইচও।
করোনাভাইরাসে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এ পর্যন্ত ৩ কোটি ৪ লাখ ৫৯ হাজার ৪৮৩ জন করোনায় আক্রান্ত এবং ৫ লাখ ৫২ হাজার ৩৮ জন মৃত্যুবরণ করেছেন।
ল্যাটিন আমেরিকার দেশ ব্রাজিল আক্রান্ত ও মৃত্যুর দিক দিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে। দেশটিতে মোট শনাক্ত রোগী এক কোটি ২৭ লাখ ৪৮ হাজার ছাড়িয়েছে এবং মৃত্যু হয়েছে ৩ লাখ ২১ হাজার ৫১৫ জনের।
পৃথিবীর দ্বিতীয় জনবহুল দেশ ভারত করোনায় আক্রান্ত দেশের তালিকায় তৃতীয় এবং মৃত্যু নিয়ে চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে। দেশটিতে মোট আক্রান্ত এক কোটি ২১ লাখ ৪৯ হাজার ছাড়িয়েছে এবং মারা গেছেন ১ লাখ ৬২ হাজার ৪৬৮ জন।
বিশ্বে করোনায় মৃত্যু ২৮ লাখ ছাড়াল
কোভিড-১৯ মহামারির থাবায় বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন দেশে প্রাণহানির ঘটনা অব্যাহত রয়েছে। বিশ্বব্যাপী করোনাভাইরাস শনাক্ত হওয়া রোগীর সংখ্যা ১২ কোটি ৮১ লাখ ছাড়িয়ে গেছে। সেই সাথে মৃতের সংখ্যা ২৮ লাখ ছাড়িয়েছে।
বুধবার সকাল ১০টার দিকে জন্স হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয় (জেএইচইউ) থেকে পাওয়া সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, করোনাভাইরাসে বিশ্বজুড়ে মৃতের সংখ্যা পৌঁছেছে ২৮ লাখ ৩ হাজার ৯ জনে। এছাড়া, ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১২ কোটি ৮১ লাখ ৫২ হাজার ৪১৬ জনে।
চীনের উহানে ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে প্রথম করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। গত বছরের ১১ মার্চ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) করোনাকে মহামারি ঘোষণা করে। এর আগে একই বছরের ২০ জানুয়ারি জরুরি পরিস্থিতি ঘোষণা করে ডব্লিউএইচও।
আরও পড়ুন: করোনার টিকা পায়নি ৩৬টি দেশ: ডব্লিউএইচও
করোনাভাইরাসে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এ পর্যন্ত ৩ কোটি ৩ লাখ ৯৩ হাজার ২৬ জন করোনায় আক্রান্ত এবং ৫ লাখ ৫০ হাজার ৯৫৫ জন মৃত্যুবরণ করেছেন।
ল্যাটিন আমেরিকার দেশ ব্রাজিল আক্রান্ত ও মৃত্যুর দিক দিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে। দেশটিতে মোট শনাক্ত রোগী এক কোটি ২৬ লাখ ৫৮ হাজার ছাড়িয়েছে এবং মৃত্যু হয়েছে ৩ লাখ ১৭ হাজার ৬৪৬ জনের।
পৃথিবীর দ্বিতীয় জনবহুল দেশ ভারত করোনায় আক্রান্ত দেশের তালিকায় তৃতীয় এবং মৃত্যু নিয়ে চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে। দেশটিতে মোট আক্রান্ত এক কোটি ২০ লাখ ৯৫ হাজার ছাড়িয়েছে এবং মারা গেছেন ১ লাখ ৬২ হাজার ১১৪ জন।
বাংলাদেশ পরিস্থিতি
মহামারি করোনাভাইরাসে দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় শনাক্তের হার ১৮.৯৪ শতাংশ বলে মঙ্গলবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে। এর আগে সোমবার শনাক্তের হার ছিল ১৮.৩৮ শতাংশ।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ৫ হাজার ৪২ জনের শরীরে নতুন করে প্রাণঘাতী এই ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। এ নিয়ে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ছয় লাখ ৫ হাজার ৯৩৭ জনে পৌঁছেছে।
এছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৪৫ জনের মৃত্যুর মধ্য দিয়ে মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে আট হাজার ৯৯৪ জনে দাঁড়িয়েছে।
এর আগে সোমবার অধিদপ্তর জানায়,আগের ২৪ ঘণ্টায় ৫ হাজার ১৮১ জনের শরীরে নতুন করে প্রাণঘাতী এই ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। এছাড়া, কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়ে ওই ২৪ ঘণ্টায় আরও ৪৫ জনের মৃত্যু হয়েছে।
আরও পড়ুন: অধিক করোনা সংক্রমিত এলাকায় আংশিক লকডাউনের প্রস্তাব করা হয়েছে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
সারা দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ২২৪টি পরীক্ষাগারে ২৭ হাজার ৩৫০টি নমুনা সংগ্রহ করা হয়। অ্যান্টিজেন টেস্টসহ পরীক্ষা করা হয় ২৬হাজার ৬২০টি নমুনা।
মোট পরীক্ষায় এ পর্যন্ত শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ০৫ শতাংশ। শনাক্ত বিবেচনায় মোট মৃত্যুর হার ১ দশমিক ৪৮ শতাংশ।
এদিকে, ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন আরও ২ হাজার ১৬২ জন। এ নিয়ে দেশে মোট সুস্থ ব্যক্তির সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৫ লাখ ৪০ হাজার ১৮০ জনে। শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৮৯ দশমকি ১৫ শতাংশ।
কোভিড-১৯: দেশে ২৪ ঘণ্টায় শনাক্তের হার আরও বেড়েছে, মৃত্যু ৪৫
মহামারি করোনাভাইরাসে দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় শনাক্তের হার ১৮.৯৪ শতাংশ বলে মঙ্গলবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে। এর আগে সোমবার শনাক্তের হার ছিল ১৮.৩৮ শতাংশ।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ৫ হাজার ৪২ জনের শরীরে নতুন করে প্রাণঘাতী এই ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। এ নিয়ে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ছয় লাখ ৫ হাজার ৯৩৭ জনে পৌঁছেছে।
এছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৪৫ জনের মৃত্যুর মধ্য দিয়ে মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে আট হাজার ৯৯৪ জনে দাঁড়িয়েছে।
আরও পড়ুন: করোনার সংক্রমণ ইস্যুতে সাধারণ ছুটির চিন্তা-ভাবনা নেই: জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী
এর আগে সোমবার অধিদপ্তর জানায়,আগের ২৪ ঘণ্টায় ৫ হাজার ১৮১ জনের শরীরে নতুন করে প্রাণঘাতী এই ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। এছাড়া, কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়ে ওই ২৪ ঘণ্টায় আরও ৪৫ জনের মৃত্যু হয়েছে।
সারা দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ২২৪টি পরীক্ষাগারে ২৭ হাজার ৩৫০টি নমুনা সংগ্রহ করা হয়। অ্যান্টিজেন টেস্টসহ পরীক্ষা করা হয় ২৬হাজার ৬২০টি নমুনা।
মোট পরীক্ষায় এ পর্যন্ত শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ০৫ শতাংশ। শনাক্ত বিবেচনায় মোট মৃত্যুর হার ১ দশমিক ৪৮ শতাংশ।
এদিকে, ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন আরও ২ হাজার ১৬২ জন। এ নিয়ে দেশে মোট সুস্থ ব্যক্তির সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৫ লাখ ৪০ হাজার ১৮০ জনে। শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৮৯ দশমকি ১৫ শতাংশ।
বিশ্ব পরিস্থিতি
জন্স হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয় (জেএইচইউ) থেকে পাওয়া সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী ১২ কোটি ৭৫ লাখ ছাড়িয়েছে। সেই সাথে মারা গেছেন ২৭ লাখ ৯১ হাজারেরও বেশি মানুষ।
জেএইচইউ এর তথ্য অনুযায়ী, করোনাভাইরাসে বিশ্বজুড়ে মৃতের সংখ্যা পৌঁছেছে ২৭ লাখ ৯১ হাজার ৭২ জনে। এছাড়া, ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১২ কোটি ৭৫ লাখ ৮১ হাজার ৬৫২ জনে।
চীনের উহানে ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে প্রথম করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। গত বছরের ১১ মার্চ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) করোনাকে মহামারি ঘোষণা করে। এর আগে একই বছরের ২০ জানুয়ারি জরুরি পরিস্থিতি ঘোষণা করে ডব্লিউএইচও।
আরও পড়ুন: অধিক করোনা সংক্রমিত এলাকায় আংশিক লকডাউনের প্রস্তাব করা হয়েছে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
করোনার নতুন ধাক্কা মোকাবিলায় দ্রুত পদক্ষেপ নেয়ার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
করোনাভাইরাসে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এ পর্যন্ত ৩ কোটি ৩ লাখ ৩০ হাজার ৬৮৮ জন করোনায় আক্রান্ত এবং ৫ লাখ ৫০ হাজার তিনজন মৃত্যুবরণ করেছেন।
ল্যাটিন আমেরিকার দেশ ব্রাজিল আক্রান্ত ও মৃত্যুর দিক দিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে। দেশটিতে মোট শনাক্ত রোগী এক কোটি ২৫ লাখ ৭৩ হাজার ছাড়িয়েছে এবং মৃত্যু হয়েছে ৩ লাখ ১৩ হাজার ৮৬৬ জনের।
পৃথিবীর দ্বিতীয় জনবহুল দেশ ভারত করোনায় আক্রান্ত দেশের তালিকায় তৃতীয় এবং মৃত্যু নিয়ে চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে। দেশটিতে মোট আক্রান্ত এক কোটি ২০ লাখ ৩৯ হাজার ছাড়িয়েছে এবং মারা গেছেন ১ লাখ ৬১ হাজার ৮৪৩ জন।
করোনার টিকা পায়নি ৩৬টি দেশ: ডব্লিউএইচও
জাতিসংঘ সমর্থিত ভ্যাকসিন কার্যক্রম কোভ্যাক্স মাত্র এক মাসে ৬১টি দেশে বিভিন্ন ভ্যাকসিনের ৩২ মিলিয়নেরও বেশি ডোজ বিতরণ করেছে বলে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) প্রধান জানিয়েছেন।
বছরের শুরুতে, ডব্লিউএইচওর প্রধান টেড্রোস অ্যাধনম গ্যাব্রিয়াসুস দেশগুলোকে এক হয়ে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছিলেন, যাতে সব রাষ্ট্র ২০২১ সালের প্রথম ১০০ দিনের মধ্যে টিকা দিতে শুরু করতে পারে,খবর ইউএন নিউজ।
শুক্রবার তিনি তার নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংয়ে বলেছেন, ‘১৭৭টি দেশ ও অঞ্চল টিকা কার্যক্রম শুরু করেছে। ১০০ দিন শেষ হওয়ার মাত্র ১৫ দিন বাকি রয়েছে, ৩৬টি দেশ এখনও ভ্যাকসিনের জন্য অপেক্ষা করছে যাতে তারা স্বাস্থ্যকর্মী এবং বয়স্কদের টিকা দেয়া শুরু করতে পারে।’
তাদের মধ্যে ১৫ দিনের মধ্যে ১৬টি দেশ কোভ্যাক্স থেকে টিকার প্রথম ডোজ পাবে।
‘কোভ্যাক্স টিকা বিতরণে প্রস্তুত, কিন্তু আমরা টিকা বিতরণ করতে পারছি না। কারণ আমাদের কাছে নেই,’ বলেন ট্রেড্রোস।
বিশ্বে করোনা পরিস্থিতি
জন্স হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয় (জেএইচইউ) থেকে পাওয়া সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী শনিবার সকাল পর্যন্ত করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী ১২ কোটি ৬০ লাখ ছাড়িয়েছে। সেই সাথে মৃতের সংখ্যা ২৭ লাখ ৬৬ হাজার ছাড়িয়েছে।
জেএইচইউ এর তথ্য অনুযায়ী, করোনাভাইরাসে বিশ্বজুড়ে মৃতের সংখ্যা পৌঁছেছে ২৭ লাখ ৬৬ হাজার ৮২৪ জনে। এছাড়া, ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১২ কোটি ৬০ লাখ ২৬ হাজার ৬০৩ জনে।
চীনের উহানে ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে প্রথম করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। গত বছরের ১১ মার্চ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) করোনাকে মহামারি ঘোষণা করে। এর আগে একই বছরের ২০ জানুয়ারি জরুরি পরিস্থিতি ঘোষণা করে ডব্লিউএইচও।
করোনাভাইরাসে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এ পর্যন্ত ৩ কোটি ১ লাখ ৫৫ হাজার ৪৬ জন করোনায় আক্রান্ত এবং ৫ লাখ ৪৮ হাজার ৬৭ জন মৃত্যুবরণ করেছেন।
আরও পড়ুন: করোনা ঊর্ধ্বগতি অব্যাহত থাকলে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছুটি ঈদ পর্যন্ত বাড়তে পারে: মন্ত্রী
টিকা নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
ল্যাটিন আমেরিকার দেশ ব্রাজিল আক্রান্ত ও মৃত্যুর দিক দিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে। দেশটিতে মোট শনাক্ত রোগী এক কোটি ২৪ লাখ ৪ হাজার ছাড়িয়েছে এবং মৃত্যু হয়েছে ৩ লাখ ৭ হাজার ১১২ জনের।
পৃথিবীর দ্বিতীয় জনবহুল দেশ ভারত করোনায় আক্রান্ত দেশের তালিকায় তৃতীয় এবং মৃত্যু নিয়ে চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে।
দেশটিতে মোট আক্রান্ত এক কোটি ১৮ লাখ ৪৬ হাজার ছাড়িয়েছে এবং মারা গেছেন ১ লাখ ৬০ হাজার ৯৪৯ জন।
দেশে ২৪ ঘণ্টায় করোনায় আরও ২৫ মৃত্যু, শনাক্ত ৩৫৬৭
দেশে ২৪ ঘণ্টায় প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসে মৃত্যু ও শনাক্ত আরও বেড়েছে বলে বুধবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো করোনা সংক্রান্ত নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ৩ হাজার ৫৬৭ জনের শরীরে নতুন করে প্রাণঘাতী এই ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। যার ফলে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৫ লাখ ৮০ হাজার ৮০৮ জনে পৌঁছেছে।
এছাড়া, কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়ে ২৪ ঘণ্টায় আরও ২৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। নিয়ে মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে আট হাজার ৭৬৩ জনে দাঁড়িয়েছে।
এর আগে মঙ্গলবার অধিদপ্তর জানায়, আগের ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে ১৮ জনের মৃত্যু এবং ৩ হাজার ৫৫৪ জন আক্রান্ত হয়েছেন।
আরও পড়ুন: করোনার সর্বশেষ পরিস্থিতি: বিশ্বে ২৪ ঘণ্টায় ১১ হাজার মানুষের মৃত্যু
টিকা নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
সারা দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ২২১টি পরীক্ষাগারে ২৭ হাজার ৬৮৩টি নমুনা সংগ্রহ করা হয়। অ্যান্টিজেন টেস্টসহ পরীক্ষা করা হয় ২৭ হাজার ৫০২টি নমুনা। গত ২৪ ঘণ্টায় শনাক্তের হার ১২.৯৭ শতাংশ।
এর আগে মঙ্গলবার ২৪ ঘণ্টায় শনাক্তের হার ছিল ১৩.৬৯ শতাংশ।
মোট পরীক্ষায় এ পর্যন্ত শনাক্তের হার ১২ দশমিক ৯৪ শতাংশ। শনাক্ত বিবেচনায় মোট মৃত্যুর হার ১ দশমিক ৫১ শতাংশ।
এদিকে, ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন আরও ১ হাজার ৯১৫ জন। এ নিয়ে দেশে মোট সুস্থ ব্যক্তির সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৫ লাখ ২৭ হাজার ৯০৯ জনে। শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৯০ দশমকি ৮৯ শতাংশ।
বিশ্ব পরিস্থিতি
জন্স হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয় (জেএইচইউ) থেকে পাওয়া সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী বুধবার সকাল পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে বিশ্বব্যাপী প্রায় ১১ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছে।
কোভিড-১৯ মহামারির থাবায় বিশ্বজুড়ে ১২ কোটি ৪১ লাখেরও বেশি মানুষ আক্রান্ত হয়েছেন। সেই সাথে মৃতের সংখ্যা ২৭ লাখ ৩৩ হাজার ছাড়িয়েছে।
জেএইচইউ এর তথ্য অনুযায়ী, করোনাভাইরাসে বিশ্বজুড়ে মৃতের সংখ্যা পৌঁছেছে ২৭ লাখ ৩৩ হাজার ৬৩৪ জনে। এছাড়া, ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১২ কোটি ৪১ লাখ ৪৩ হাজার ৮৪১ জনে।
চীনের উহানে ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে প্রথম করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। গত বছরের ১১ মার্চ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) করোনাকে মহামারি ঘোষণা করে। এর আগে একই বছরের ২০ জানুয়ারি জরুরি পরিস্থিতি ঘোষণা করে ডব্লিউএইচও।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে অ্যাস্ট্রাজেনেকার ভ্যাকসিন স্থগিতের কোনো পরিকল্পনা নেই: স্বাস্থ্য সচিব
করোনাভাইরাসে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এ পর্যন্ত ২ কোটি ৯৯ লাখ ২০ হাজার ৩৭৮ জন করোনায় আক্রান্ত এবং ৫ লাখ ৪৩ হাজার ৭৯৩ জন মৃত্যুবরণ করেছেন।
ল্যাটিন আমেরিকার দেশ ব্রাজিল আক্রান্ত ও মৃত্যুর দিক দিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে। দেশটিতে মোট শনাক্ত রোগী এক কোটি ২১ লাখ ৩০ হাজার ছাড়িয়েছে এবং মৃত্যু হয়েছে ২ লাখ ৯৮ হাজার ৬৭৬ জনের।
পৃথিবীর দ্বিতীয় জনবহুল দেশ ভারত করোনায় আক্রান্ত দেশের তালিকায় তৃতীয় এবং মৃত্যু নিয়ে চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে।
দেশটিতে মোট আক্রান্ত এক কোটি ১৬ লাখ ৮৬ হাজার ছাড়িয়েছে এবং মারা গেছেন ১ লাখ ৬০ হাজার ১৬৬ জন।
ঢাকার বায়ু এখনও অস্বাস্থ্যকর
ঢাকার বায়ু এখনও ‘অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় রয়েছে।
এয়ার কোয়ালিটি সূচকে বুধবার সকালে বিশ্বের অন্যতম দূষিত শহর হিসাবে ঢাকা তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে। বেলা ১১টা ৩৫ মিনিটে এই শহরের একিউআই স্কোর ছিল ১৯৮।
এদিকে একিউআই স্কোর ২৬৬ নিয়ে ভারতের দিল্লি শহর প্রথম এবং নেপালের কাঠমান্ডু শহর একিউআই স্কোর ২১৩ নিয়ে তৃতীয় স্থান দখল করেছে।
একিউআই স্কোর ১০১ থেকে ২০০ হলে নগরবাসী বিশেষ করে শিশু, বয়স্ক ও অসুস্থ রোগীদের স্বাস্থ্যঝুঁকিতে পড়ার সম্ভাবনা থাকে। এছাড়া একিউআই সূচকে ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে স্কোর থাকার অর্থ হলো বাতাসের মান ভালো নয়। একিউআই স্কোর ৩০১ থেকে ৪০০ বা তারও বেশি হলে বাতাসের মান ঝুঁকিপূর্ণ মনে করা হয়। এ সময় স্বাস্থ্য সতর্কতাসহ প্রত্যেক নগরবাসীর জন্য জরুরি অবস্থা হিসেবে বিবেচিত হয়।
প্রতিদিনের বাতাসের মান নিয়ে তৈরি করা একিউআই সূচক একটি নির্দিষ্ট শহরের বাতাস কতটুকু নির্মল বা দূষিত সে সম্পর্কে মানুষকে তথ্য দেয় এবং তাদের জন্য কোন ধরনের স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি হতে পারে তা জানায়।
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি ধরনকে ভিত্তি করে- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ এবং ওজোন (ও৩)।
আরও পড়ুন: ঢাকার বায়ু দূষণ: হাইকোর্টের আরও ৩ দফা নির্দেশনা
বাংলাদেশের ঘনবসতিপূর্ণ রাজধানী দীর্ঘদিন ধরে বায়ুদূষণ সংক্রান্ত সমস্যায় জড়িয়ে পড়েছে। বর্ষার সময় সাধারণত বায়ু মানের উন্নতি হয়।
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদফতর (ডিওই) এবং বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে যে ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উত্স হল ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া এবং নির্মাণ সাইট থেকে নির্গত ধুলা।
বায়ু দূষণ ক্রমাগত বিশ্বব্যাপী মৃত্যু এবং অক্ষমতার জন্য শীর্ষ ঝুঁকির কারণগুলির মধ্যে রয়েছে। একাধিক গবেষণায় দেখা যায় যে দূষিত বায়ুর কারণে শ্বাসকষ্ট, হৃদরোগ, দীর্ঘস্থায়ী শ্বাসজনিত রোগ, ফুসফুস সংক্রমণ এবং ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা বাড়িয়ে তোলে।
আরও পড়ুন: ঢাকার বাতাসের মানের ক্রমাগত অবনতি করোনার উদ্বেগ আরও বাড়াচ্ছে
ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন (ডব্লিউএইচও) অনুযায়ী, বায়ু দূষণের ফলে সৃষ্ট রোগের কারণে প্রতি বছর বিশ্বব্যাপী প্রায় সাত মিলিয়ন মানুষ মারা যায়।
জাতিসংঘের তথ্যমতে, বিশ্বব্যাপী প্রতি ১০ জনের মধ্যে ৯ জন দুষিত বাতাসে শ্বাস নেন এবং বায়ু দূষণের কারণে প্রতি বছর প্রধানত নিম্ন ও মধ্য আয়ের দেশে আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষের অকাল মৃত্যু ঘটে।
আরও পড়ুন: বায়ু দূষণ: ৯ দফা নির্দেশনা বাস্তবায়নে পদক্ষেপ গ্রহণের নির্দেশ