���������������������������������-������������������-���������������������
কালীপূজা উপলক্ষে বুড়িমারী স্থলবন্দর দিয়ে ২দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
হিন্দু ধর্মালম্বীদের কালীপূজা বা শ্যামাপূজা উপলক্ষে ২ দিন বন্ধ থাকছে বুড়িমারী স্থলবন্দর ও শুল্ক স্টেশন।
এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন স্থল শুল্ক স্টেশন কর্তৃপক্ষ।
ভারতের কোচবিহার রাজ্যের চ্যাংড়াবান্ধা স্থলবন্দরের ৩ সংগঠন কালীপূজা বা শ্যামাপূজায় রবিবার (১২ নভেম্বর) থেকে সোমবার (১৩ নভেম্বর) ২ দিন আমদানি-রপ্তানিকারকেরা সকল প্রকার ব্যবসায়ী কর্মকাণ্ড বন্ধ রেখেছেন। যার ফলশ্রুতিতে বুড়িমারী স্থলবন্দর দিয়েও সকল প্রকার আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ হয়েছে। তবে উভয় দেশের স্থলবন্দরের পুলিশ অভিবাসন চৌকি (পুলিশ ইমিগ্রেশন) দিয়ে পাসপোর্ট এবং ভিসাধারী যাত্রীদের চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে।
আরও পড়ুন: দুর্গাপূজা ও লক্ষ্মীপূজা উপলক্ষে কুমিল্লার বিবিরবাজার স্থলবন্দরে ৬ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
বুড়িমারী স্থলবন্দরের পুলিশ অভিবাসন চৌকির কর্মকর্তা উপপরিদর্শক (এসআই) মুর হাসান কবির জানান, ‘কালীপূজায় স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ থাকলেও উভয় দেশের পুলিশ ইমিগ্রেশন খোলা রয়েছে।’
বুড়িমারী স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের সহকারী পরিচালক (ট্রাফিক) গিয়াস উদ্দিন জানান, ‘কালীপূজায় উভয় স্থলবন্দরের ব্যবসায়ীরা আমদানি-রপ্তানিসহ অন্যান্য কার্যক্রম বন্ধ রাখার ব্যাপারে চিঠি দিয়ে জানিয়েছিলেন। ব্যবসায়ীরা কাজকর্ম বন্ধ রাখলে এমনিতেই স্থলবন্দর অচল হয়ে যায়।’
আরও পড়ুন: বেনাপোল বন্দর দিয়ে ৪ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ, পাসপোর্টধারী যাত্রী চলাচল স্বাভাবিক
ড্রাইভারদের জন্য সাবস্ক্রিপশন প্যাকেজ চালু করল উবার
যাত্রীদের কাছে বিশ্বাসযোগ্যতা বাড়াতে এবং অফলাইন ট্রিপের সংখ্যা কমানোর লক্ষ্যে কাজ করছে শীর্ষস্থানীয় রাইডশেয়ারিং অ্যাপ উবার।
মঙ্গলবার (৭ নভেম্বর) থেকে উবার মটো চালকরা বিভিন্ন ধরনের সাবস্ক্রিপশন প্ল্যান থেকে নিজেদের পছন্দমতো প্ল্যানটি বেছে নিতে পারবেন। এর ফলে যাত্রীদের কাছ থেকে চালকদের সরাসরি টাকা চাওয়া ও ‘অফলাইন’ ট্রিপ নিতে বলার মতো ঘটনা কমে আসবে বলে আশাবাদী উবার।
নিজেদের সুবিধামতো সাবস্ক্রিপশন প্যাকেজ বেছে নিলে চালকরা প্রতিটি ট্রিপেই শূন্য শতাংশ সার্ভিস ফি উপভোগ করতে পারবেন।
প্রতিদিন হাজারো উবার চালক ঢাকার রাস্তায় চলাচল করেন। সাবস্ক্রিপশন সার্ভিসটি যাত্রী ও চালক উভয়কেই একটি চমৎকার অভিজ্ঞতা দেবে এবং রাস্তায় তাদের নিরাপত্তা বাড়িয়ে তুলবে।
আরও পড়ুন: উবার ড্রাইভার অ্যাকাউন্ট সক্রিয় করবেন যেভাবে
উবারের ভারত ও দক্ষিণ এশিয়ার হেড অব সিটি অপারেশন্স অভিষেক পাধ্যয় বলেন, ‘ঢাকার উবার মটো ড্রাইভার পার্টনারদের জন্য সাবস্ক্রিপশন চালু করতে পেরে আমরা আনন্দিত। অফলাইন ট্রিপের সঙ্গে জড়িত নিরাপত্তার ঝুঁকি বিষয়ে আমরা অবগত। এই সাবস্ক্রিপশন যাত্রী ও চালক সবার অভিজ্ঞতাই উন্নত করে তুলবে। চালকরাই আমাদের ব্যবসার প্রাণ। নিরাপত্তা, উদ্ভাবন ও সুবিধাকে গুরুত্ব দিয়ে তাদের জন্য টেকসই জীবনধারণের সুযোগ সৃষ্টিতে আমরা কাজ করে যাবো।’
ড্রাইভার অ্যাপের নতুন ভার্সনে সাবস্ক্রিপশন সার্ভিসটি পাওয়া যাচ্ছে। দৈনিক, তিন দিনের মতো বিভিন্ন মেয়াদে সাবস্ক্রিপশন প্ল্যান রয়েছে।
সাবস্ক্রিপশনের মেয়াদ থাকাকালীন চালকরা আনলিমিটেড অফার ও ট্রিপ উপভোগ করতে পারবেন।
নিরাপত্তা, ইন্স্যুরেন্স কাভারেজ এবং নির্ভরযোগ্যতার সঙ্গে চালকদের একটি চমৎকার অভিজ্ঞতা প্রদানের ব্যাপারে উবার আশাবাদী।
আরও পড়ুন: এখন উবার রাইডের পেমেন্ট করা যাচ্ছে বিকাশে
উবারের ভারত, দক্ষিণ এশিয়ার প্রেসিডেন্ট হিসেবে নিয়োগ পেলেন প্রভজিৎ সিং
বছরের সবচেয়ে বড় সেল ১১.১১ নিয়ে আসছে দারাজ
দেশের শীর্ষস্থানীয় ই-কমার্স মার্কেটপ্লেস দারাজ বাংলাদেশ টানা ষষ্ঠবারের মতো নিয়ে আসছে এর বহুল প্রতীক্ষিত ১১.১১ ক্যাম্পেইন। আগামী ১১ নভেম্বর শুরু হয়ে ২২ নভেম্বর পর্যন্ত এ ক্যাম্পেইন চলবে।
রবিবার (২২ অক্টোবর) রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল-এ ১১.১১ নিয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে বছরের সবচেয়ে বড় সেল ১১.১১ ২০২৩ নিয়ে দারাজের পক্ষ থেকে ক্যাম্পেইনের বিভিন্ন দিক তুলে ধরা হয়।
‘কিনে নাও সবই’- স্লোগানে সঞ্চয় ও উৎসবের আমেজ নিয়ে দারাজ এবারের ১১.১১-এর প্রস্তুতি প্রায় শেষ করেছে।
প্রতি বছরের মত এবারও ক্রেতাদের কেনাকাটায় ভিন্নমাত্রা যোগ করতে দারাজ নিয়ে এসেছে চমৎকার সব অফার, যার মধ্যে থাকছে ২০ লাখ ডিল, সর্বমোট ৫০ কোটি টাকা মূল্যের বিশাল ডিসকাউন্ট, ফ্রি শিপিং, ৭০ শতাংশ পর্যন্ত ডিসকাউন্ট, এক্সক্লুসিভ ভাউচার, ফ্ল্যাশ সেলসসহ আরও অনেক চমৎকার ডিলস ও ছাড়।
এ বছর ১১.১১ এর ফোকাস ক্যাটাগরির মধ্যে থাকছে ইলেকট্রনিক্স-হোম অ্যাপ্লায়েন্স, ফ্যাশন আইটেমস, হোম ডেকর, ডেইলি অ্যান্ড মান্থলি এসেনশিয়ালস, রেগুলার গ্রসারিজ, মাদার অ্যান্ড বেবি আইটেমস ও বিউটি প্রোডাক্টস।
এ বছর ১১.১১ উপলক্ষে গ্রাহকদের একটি অসাধারণ অনলাইন কেনাকাটার অভিজ্ঞতা উপহার দিতে যেসব বিক্রেতা নির্দিষ্ট মানদণ্ড পূরণ করতে সক্ষম হয়েছে, শুধুমাত্র তাদের বাছাই করার পাশাপাশি প্রশিক্ষণের মাধ্যমে বিভিন্ন বিধি-বিধান সম্পর্কে সতর্কও করেছে এই ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানটি।
এছাড়াও, বিদ্যমান নীতি মেনে নির্ধারণকৃত আকর্ষণীয় সব অফারের মধ্যে কোন অসাধু বিক্রেতা যেন অবাস্তব অফার না দিতে পারে, সেক্ষেত্রেও বিশেষ নজর দিয়েছে দারাজ।
আরও পড়ুন: দারাজ এর ‘৯-এর উল্লাস’ ক্যাম্পেইন শুরু
১১.১১ নিয়ে গ্রাহকদের প্রত্যাশা পূরণে প্রোডাক্ট অথেন্টিসিটি নিশ্চিত করতে বেশ কিছু কাজ করেছে প্রতিষ্ঠানটি। যেমন- দারাজ মলে আছে গ্যারান্টিসহ অথেন্টিক প্রোডাক্টের অফার, যাতে নকল প্রোডাক্ট ডেলিভারি পেলে থাকছে দ্বিগুণ অর্থ ফেরতের সুযোগ।
তাছাড়াও, বিক্রেতাদের প্রতিনিয়ত মনিটর করা, তাদের ডেভেলপমেন্ট ও প্রয়োজনে প্ল্যাটফর্ম থেকে সরিয়ে ফেলার দিকেও জোর দেওয়া হচ্ছে। সময় মত ডেলিভারি দেওয়ার জন্য ইতোমধ্যে যাচাই-বাছাইয়ের মাধ্যমে অনেক নতুন রাইডার নিয়োগ এবং তাদের প্রশিক্ষণও দেওয়া হয়েছে।
এ বিষয়ে দারাজ বাংলাদেশের চিফ মাকেটিং অফিসার তালাত রহিম বলেন, ‘দারাজের ১১.১১ গ্রাহকদের জন্য শুধুমাত্র সঞ্চয় করার সুযোগ তৈরি করে না, বরং একটি উৎসবের আমেজও তৈরি করে। প্রতি বছরের মত আমাদের গ্রাহকদের প্রত্যাশা পূরণ করে আরও একটি সফল ১১.১১ উপহার দিতে আমাদের টিম অক্লান্ত পরিশ্রম করছে। আশা করছি গ্রাহকরা তাদের পছন্দের পণ্যের তালিকা নিয়ে প্রস্তুত আছেন বছরের সবচেয়ে বড় বিক্রয় উৎসবে আমাদের সঙ্গে সামিল হওয়ার জন্য।’
দারাজ বাংলাদেশের চিফ কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার এ এইচ এম হাসিনুল কুদ্দুস রুশো বলেন, ‘দারাজ এর ১১.১১ ক্যাম্পেইন বিক্রেতাদের ও ক্রেতাদের প্রত্যাশা পূরণের একটি উল্লেখযোগ্য মাধ্যম। এই বছর, আমরা আরও বেশি ডিল, ভাউচার ও অফার নিয়ে প্রস্তুত ক্রেতাদের কেনাকাটার সম্পূর্ণ নতুন অভিজ্ঞতা দিতে। বছরের এই বৃহত্তম শপিং কার্নিভ্যাল উপলক্ষে আমরা দ্বিগুণ রাইডার নিয়োগ দেওয়াসহ আমাদের সক্ষমতা ২০০ শতাংশ বৃদ্ধি, গ্রাহকদের উপস্থিতি আট গুণ বৃদ্ধি নিশ্চিত করে কেনাকাটার আকর্ষণের মাত্রাকে বৃদ্ধির মাধ্যমে আমাদের সেলার কমিউনিটির জন্য এক অসাধারণ ব্যবসায়িক সুযোগ তৈরি করেছি। এছাড়াও, বছরের সবচেয়ে বড় শপিং কার্নিভ্যাল উপলক্ষে এবার আমরা বিক্রেতা নির্বাচন, পণ্যের অথেন্টিসিটি ও সময়মতো ডেলিভারি প্রদানের ক্ষেত্রে বিশেষ নজর দিয়েছি।’
বছরের সবচেয়ে বড় এই সেলে ডায়মন্ড স্পন্সর হিসেবে ইউনিলিভার বাংলাদেশ, প্যারাসুট অ্যাডভান্সড - ম্যারিকো বাংলাদেশ, ডেটল - রেকিট বেনকিজার বাংলাদেশ ও মোশন ভিউ - এর মতো ব্র্যান্ডের পাশাপাশি গোল্ড স্পন্সর হিসেবে হোমেল, ইউগ্রিন, লুইসউইল, স্কেমেই, হারপিক-রেকিট বেনকিজার বাংলাদেশ ও গোদরেজ হাউজহোল্ড প্রোডাক্টস বাংলাদেশ এবং সিলভার স্পন্সর হিসেবে উইরেস্টো, সিঙ্গার বাংলাদেশ, ওজেরিও, ওয়াও স্কিন সায়েন্স, স্কিন ক্যাফে লিমিটেড, রিবানা, বিয়ারডো-ম্যারিকো বাংলাদেশ ও ভিট-রেকিট বেনকিজার বাংলাদেশ যোগ দিয়েছে।
এছাড়া, গ্রাহকদের একটি সহজ ক্যাশলেস কেনাকাটার অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করতে পেমেন্ট পার্টনার হিসেবে বিকাশ ও নগদ ছাড়াও ব্যাংক পার্টনার হিসেবে যুক্ত হয়েছে ব্যাংক এশিয়া, ব্র্যাক ব্যাংক, সিটি ব্যাংক, ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেড, দারাজ ইবিএল কো-ব্র্যান্ড, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, এইচএসবিসি, লংকা বাংলা ফাইন্যান্স, এনসিসি ব্যাংক, পূবালী ব্যাংক, প্রাইম ব্যাংক, সাউথইস্ট ব্যাংক ও ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক।
আরও পড়ুন: ৯-এর উল্লাসে দারাজ বাংলাদেশ
দক্ষিণ এশিয়ার গ্রাহকদের সেরা অনলাইন কেনাকাটার অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করতে এলো ‘আস্ক দারাজ’
বেনাপোল বন্দর দিয়ে ৪ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ, পাসপোর্টধারী যাত্রী চলাচল স্বাভাবিক
সনাতন ধর্মাবলম্বীদের শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে ভারতে সরকারি ছুটি থাকায় বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে ভারতের সঙ্গে চারদিন আমদানি রপ্তানি বাণিজ্য বন্ধ থাকবে। ভারতীয় কর্তৃপক্ষ এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। যা শুরু হয়েছে শুক্রবার (২০ অক্টোবর) থেকে।
তবে আমদানি রপ্তানি বাণিজ্য বন্ধ থাকালেও পাসপোর্টধারী যাত্রী পারাপার বেড়েছে দ্বিগুন। আজ সকাল থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত (এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত) ৪ হাজার ৭ ‘শ যাত্রী পারাপার করেছে। আগামী সোমবার পর্যন্ত বন্দর থেকে সব ধরণের মালামাল খালাস নিতে পারবেন আমদানিকারকরা।
গতকাল বৃহস্পতিবার (১৯ অক্টোবর) সন্ধ্যায় ভারতের পেট্রাপোল বন্দরের সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টস স্টাফ ওয়েল ফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক কার্ত্তিক চক্রবর্তী এ তথ্য জানান। তিনি জানান,পূজার ছুটিতে ২৪ অক্টোবর পর্যন্ত পেট্রাপোল বন্দর দিয়ে সব ধরনের আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকবে।
২৫ অক্টোবর সকাল থেকে এই পথে আবারও আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য পুনরায় চালু হবে।
বেনাপোল সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি শামসুর রহমান জানান, বেনাপোল-পেট্রাপোল বন্দর দিয়ে ৪ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকবে বলে ওপারের সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট থেকে পত্র দিয়ে আমাদেরকে জানিয়েছেন।
বেনাপোল ইমিগ্রেশনের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামরুজ্জামান বিশ্বাস জানান, পূজার ছুটির কারণে বেনাপোল-পেট্রাপোল বন্দর দিয়ে পণ্য পরিবহন বন্ধ থাকলেও ভারতের সঙ্গে পাসপোর্টথারী যাত্রীদের চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে।
বেনাপোল কাস্টম হাউসের ডেপুটি কমিশনার অথেলা চৌধুরী জানান,দূর্গাপূজা উপলক্ষে সে দেশে সরকারি ছুটি থাকায় ৪ দিন দুই দেশের মধ্যে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকবে। আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকলেও বেনাপোল বন্দরে মালামাল লোড-আনলোড সহ খালাস কার্যক্রম স্বাভাবিক নিয়মে চলবে।
এশিয়া প্যাসিফিককে সহায়তা করতে আগামী দশকে ১০০ বিলিয়ন ডলারের নতুন তহবিল উন্মোচন এডিবির
এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) বুধবার মূলধন ব্যবস্থাপনা সংস্কারের অনুমোদন দিয়েছে। এটি এই অঞ্চলের ওভারল্যাপিং, সমকালীন সংকট মোকাবিলায় আগামী এক দশকে ১০০ বিলিয়ন ডলারের নতুন তহবিল অনুমোদন দিয়েছে।
জলবায়ু সংকট মোকাবিলায় প্রয়োজনীয় বিলিয়ন থেকে ট্রিলিয়ন ডলারে স্থানান্তরের জন্য বেসরকারি ও অভ্যন্তরীণ মূলধন সংগ্রহের মাধ্যমে তহবিলের সম্প্রসারণ আরও বাড়ানো হবে।
আরও পড়ুন: ২০২২ সালে বৈশ্বিক বাণিজ্যিক আর্থিক ঘাটতি ২.৫ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারে উন্নীত: এডিবি
ম্যানিলা থেকে পাওয়া এক বার্তায় বলা হয়, এডিবির ক্যাপিটাল অ্যাডিকোয়েন্সি ফ্রেমওয়ার্কের (সিএএফ) আপডেটের মাধ্যমে এই সংস্কার চালু করা হয়েছে।
তারা ব্যাংকের বার্ষিক নতুন প্রতিশ্রুতির ক্ষমতা ৩৬ বিলিয়নেরও বেশি প্রসারিত করেছে। অর্থাৎ প্রায় ১০ বিলিয়ন ডলার বা প্রায় ৪০ শতাংশ বাড়িয়েছে।
সামগ্রিক ঝুঁকি রক্ষণাবেক্ষণের পাশাপাশি এডিবির প্রত্যাশিত বিবেচ্য মূলধনের মাধ্যমে এই সম্প্রসারণ অর্জন করা হয়।
এই সংস্কারগুলো অপ্রত্যাশিত সংকট মোকাবিলা করতে এডিবির উন্নয়নশীল সদস্য দেশগুলোকে (ডিএমসি) সহায়তা করার জন্য একটি কাউন্টারসাইক্লিকাল লেন্ডিং বাফার তৈরি করে।
আগামী এক দশকে এডিবি তার ডিএমসি এবং বেসরকারি খাতের ক্লায়েন্টদের নিজস্ব অর্থায়নের ৩৬০ বিলিয়ন ডলার পর্যন্ত সরবরাহ করতে সক্ষম হবে। যা এডিবি তার এএএ ক্রেডিট রেটিং বজায় রাখবে এবং ডিএমসিগুলোকে স্বল্প খরচে এবং দীর্ঘ মেয়াদে তহবিল সরবরাহের ক্ষমতা নিশ্চিত করবে।
সংস্কারগুলো একটি পুনরুদ্ধার পরিকল্পনা প্রবর্তনের মাধ্যমে এডিবির এএএ ক্রেডিট রেটিংকে আরও সুরক্ষিত করে। এটি আর্থিক চাপের সময় মূলধন কমে যাওয়া রোধ করবে। এডিবির ক্যাপিটাল অ্যঅডিকোয়েন্সি ফ্রেমওয়ার্ক প্রতি ৩ বছর পর পর পর্যালোচনা করা হয়।
এডিবির প্রেসিডেন্ট মাসাতসুগু আসাকাওয়া বলেন, এই গুরুত্বপূর্ণ সংস্কারগুলো এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলজুড়ে গুরুত্বপূর্ণ উন্নয়ন প্রচেষ্টায় এডিবির সক্ষমতা উল্লেখযোগ্যভাবে সম্প্রসারিত করবে।
তিনি বলেন, আমাদের সম্পদ দিয়ে আরও বেশি ও দ্রুত কাজ করার আহ্বান জানিয়েছে বহুপাক্ষিক উন্নয়ন ব্যাংকগুলোকে (এমডিবি)। সেই আহ্বানে এডিবি'র সাড়া দেওয়ার অংশ হিসেবেই আমাদের আজকের এই সিদ্ধান্ত। এসব সম্পদ এই অঞ্চলের বেশকিছু জটিল সংকট মোকাবিলা করতে সহায়তা করবে। যেমন- লিঙ্গ বৈষম্য মোকাবিলা এবং জলবায়ু পরিবর্তনের অস্তিত্বগত চ্যালেঞ্জের প্রেক্ষাপটে মৌলিক চাহিদাগুলো সরবরাহ করতে সহায়তা করবে। এই অতিরিক্ত ঋণ দেওয়ার ক্ষমতা আরও প্রসারিত হবে এবং বেসরকারি ও অভ্যন্তরীণ মূলধন সংগ্রহ এবং আমাদের কাজের প্রভাব সর্বাধিক করার জন্য নতুন প্রচেষ্টার মাধ্যমে আরও বাড়ানো হবে।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের তিনটি বিশ্ববিদ্যালয়কে ১০০ মিলিয়ন ডলার ঋণ দিচ্ছে এডিবি
এডিবি'র সর্বশেষ প্রতিবেদন: ২০২৪ অর্থবছরকে বাংলাদেশের জন্য একটি ভালো বছর হিসেবে পূর্বাভাস
বাণিজ্যিক সম্পর্ক জোরদারে সরকারের সহযোগিতা চায় বিটিসিসিআই
থাইল্যান্ড থেকে বাংলাদেশে সম্ভাবনাময় শিল্প স্থানান্তরে সরকারের সহযোগিতা চেয়ে শিল্প মন্ত্রণালয়ে বেশ কয়েকটি প্রস্তাব দিয়েছে বাংলাদেশ-থাই চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (বিটিসিসিআই)।
দ্বিপক্ষীয় অর্থনৈতিক সহযোগিতা জোরদার এবং অন্যান্য দেশে বাংলাদেশের লাভজনক খাতগুলোকে উন্নীত করতে শুল্ক বাধা অপসারণের দাবি জানিয়েছে বিটিসিসিআই।
মঙ্গলবার শিল্প ভবনে শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূনের সঙ্গে বিটিসিসিআই সভাপতি শামস মাহমুদের সৌজন্য সাক্ষাতে এসব প্রস্তাব দেওয়া হয়।
শামস মাহমুদ বলেন, বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ড সময়ের পরীক্ষিত বন্ধু। বিটিসিসিআই ২০০৩ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে।
বিটিসিসিআই সভাপতি বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ডের মধ্যে আরও যৌথ উদ্যোগ প্রতিষ্ঠার ওপর গুরুত্বারোপ করেন এবং শিল্পমন্ত্রীকে সহায়তা ও উদ্যোগ গ্রহণের অনুরোধ জানান।
আরও পড়ুন: ভিসা নীতির কারণে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্কে ভাঙন ধরবে না: সালমান এফ রহমান
তিনি বলেন, ইটালিয়ান-থাই ডেভেলপমেন্ট কোম্পানি লিমিটেড, সিপি বাংলাদেশ লিমিটেড এবং সিয়াম সিটি সিমেন্ট লিমিটেডের মতো বাংলাদেশের কয়েকটি বড় কোম্পানির বিনিয়োগ বাংলাদেশকে বিনিয়োগ গন্তব্য হিসেবে বিবেচনা করতে থাইল্যান্ডের আগ্রহ প্রমাণ করে।
তিনি আরও উল্লেখ করেন, পাট, চামড়া, কৃষি, হালকা প্রকৌশল প্রভৃতি খাত ছাড়াও বাংলাদেশ থাই বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে ওষুধ, তৈরি পোশাক, পর্যটন ও আতিথেয়তা ব্যবস্থাপনা, হিমায়িত খাবার, মৎস্য, অবকাঠামো, শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের দিকেও নজর দিতে পারেন।
বিটিসিসিআইকে তাদের অবদানের জন্য ধন্যবাদ জানান এবং বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ডের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক জোরদারে সর্বাত্মক সহযোগিতার আশ্বাস দেন শিল্পমন্ত্রী।
তিনি বলেন, থাইল্যান্ডও বাংলাদেশের অবকাঠামোখাতে বিনিয়োগ করে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।
বিটিসিসিআই'র জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি ও এফবিসিসিআই'র সহসভাপতি মো. মুনির হোসেন বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ডের মধ্যে ইতোমধ্যে প্রতিষ্ঠিত সুসম্পর্ক জোরদারের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
আরও পড়ুন: রাশিয়ান মুদ্রায় বাণিজ্যের অনুমতিপ্রাপ্তদের তালিকায় বাংলাদেশ: রুশ দূতাবাস
বাংলাদেশের সঙ্গে ব্যবসা-বাণিজ্য বাড়াতে চায় চেক প্রজাতন্ত্র
ভিসা নীতির কারণে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্কে ভাঙন ধরবে না: সালমান এফ রহমান
প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান বলেছেন, বাংলাদেশের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নীতি দুই দেশের বাণিজ্যিক সম্পর্কে ভাঙন করবে না।
শনিবার রাজধানীর একটি হোটেলে আয়োজিত আইসিইউআরপি সম্মেলনে যোগদান শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
সালমান বলেন, বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্পের জন্য সবচেয়ে বিখ্যাত বাজার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। দেশটির বাজারে সাড়ে ১৫ শতাংশ প্রতিযোগিতামূলক কর দিয়ে প্রবেশ করে বাংলাদেশি পণ্য। ওই বাজারে বাংলাদেশ কোনো বাড়তি সুবিধা পাচ্ছে না বলে জানান তিনি।
আরও পড়ুন: বিএনপি নেতারাই ভিসানীতিতে ফেঁসে গেছেন: খাদ্যমন্ত্রী
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি স্পষ্ট করে বলেন, ইউরোপের অন্যান্য অঞ্চলের মতো যুক্তরাষ্ট্র জিএসপির মতো কোনো বিশেষ বাণিজ্য সুবিধা বাংলাদেশকে দেয় না।
নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় সম্ভাব্য প্রতিবন্ধকতা মোকাবিলায় মার্কিন ভিসা নীতিকে স্বাগত জানিয়েছেন সালমান।তিনি বলেন, এই নীতির লক্ষ্য কেবল বাধাই নয়, নির্বাচনের সময় সহিংসতার ঘটনাও পর্যবেক্ষণ করা।
আরও পড়ুন: বিএনপির ওপর মার্কিন ভিসানীতি প্রয়োগ করা উচিত: ওবায়দুল কাদের
৪.৫ মিলিয়ন সুদসহ ২০০ মিলিয়ন ডলার ঋণ বাংলাদেশকে পরিশোধ করেছে শ্রীলঙ্কা
দুই বছর আগে মুদ্রা বিনিময় চুক্তির মাধ্যমে বাংলাদেশের কাছ থেকে নেওয়া ২০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণের পুরোটাই পরিশোধ করেছে শ্রীলংকা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ইউএনবিকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, শেষ কিস্তিতে শ্রীলঙ্কা বৃহস্পতিবার রাতে প্রায় ৫০ মিলিয়ন ডলার এবং ঋণের সুদ ৪ দশমিক ৫ মিলিয়ন ডলার পরিশোধ করেছে।
আরও পড়ুন: ভবিষ্যতে ব্যাংক ঋণের সুদ বাড়বে: সালমান এফ রহমান
২০২১ সালের মে মাসে এক বছরের জন্য এই ঋণ নেয় শ্রীলঙ্কা। তবে অভ্যন্তরীণ অর্থনৈতিক সংকটের কারণে দেশটি ঋণ পরিশোধে ব্যর্থ হয় এবং শ্রীলঙ্কা সরকার নিজেকে দেউলিয়া ঘোষণা করে। এ কারণে দেশটি বেশ কয়েকবার ঋণ পরিশোধের মেয়াদ বাড়িয়েছে।
এ বছর শ্রীলংকার অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করে এবং দেশটি ঋণ পরিশোধ করতে সক্ষম হয়।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতে, গত ২০ আগস্ট প্রাথমিকভাবে ৫০ মিলিয়ন ডলার পরিশোধ করে শ্রীলঙ্কা। এরপর ৩১ আগস্ট তারা ১০০ মিলিয়ন ডলার ফেরত দেয়। অবশেষে বৃহস্পতিবার রাতে বাকি ৫০ মিলিয়ন ডলার ফেরত দেয় তারা। বাংলাদেশ থেকে নেওয়া ঋণ তিন কিস্তিতে পরিশোধ করেছে শ্রীলঙ্কা।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের তিনটি বিশ্ববিদ্যালয়কে ১০০ মিলিয়ন ডলার ঋণ দিচ্ছে এডিবি
নগর পরিচালনা ও অবকাঠামো উন্নয়নে বাংলাদেশ ও ফ্রান্সের মধ্যে ১৮৪ ইউরোর ঋণ সহায়তা চুক্তি সই
দুর্গা পূজার আগে ভারতে ৩৯৫০ টন ইলিশ রপ্তানির অনুমোদন
দুর্গাপূজা উপলক্ষে ভারতে ৩ হাজার ৯৫০ টন ইলিশ রপ্তানির অনুমতি দিয়েছে সরকার। বুধবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ৭৯ রপ্তানিকারককে ইলিশ রপ্তানির অনুমতি দিয়ে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
এতে বলা হয়, আগামী ৩০ অক্টোবরের মধ্যে অনুমোদিত একজন রপ্তানিকারক ৫০ টন ইলিশ রপ্তানি করতে পারবে।
তবে ইলিশ রপ্তানিতে ৮টি শর্ত দিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। শর্তগুলোর মধ্যে রয়েছে, রপ্তানির অনুমতিপ্রাপ্ত পণ্যগুলোর একটি ম্যানুয়াল পরিদর্শন করবে শুল্ক কর্তৃপক্ষ, প্রতিটি চালান শেষ হওয়ার পরে সমস্ত রপ্তানি নথি অবশ্যই বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে পাঠাতে হবে, কেউ অনুমোদিত পরিমাণের বেশি রপ্তানি করতে পারবে না, অনুমতি কোনোভাবেই হস্তান্তরযোগ্য নয় এবং সাবকন্ট্রাক্টিংয়ের মাধ্যমে ইলিশ রপ্তানি করা যাবে না।
আরও পড়ুন: বাণিজ্যিকভাবে ইলিশ রপ্তানির পরিকল্পনা নেই: প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী
এর আগে দুর্গাপূজাকে সামনে রেখে ৫ হাজার টন ইলিশের চাহিদার কথা জানিয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের ব্যবসায়ীরা।
চলতি বছরের ১ সেপ্টেম্বর কলকাতার মাছ আমদানিকারকদের সমিতি কলকাতায় বাংলাদেশ মিশনে এই আবেদন জমা দেয়। গত ৪ সেপ্টেম্বর আবেদনটি পায় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।
আরও পড়ুন: ৫০৭ টাকা কেজি দরে ভারতে ইলিশ রপ্তানি শুরু
মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, গত বছর পূজা উৎসব উপলক্ষে ২ হাজার ৯০০ টন ইলিশ রপ্তানির অনুমতি দেওয়া হয়েছিল। তবে রপ্তানি করা হয়েছিল ১ হাজার ৩০০ টন ইলিশ।
আগের বছরগুলোতেও একই ঘটনা ঘটেছে। অনুমোদিত পরিমাণের চেয়ে ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ কম ইলিশ রপ্তানি হয়েছে।
আরও পড়ুন: ভারতে ইলিশ রপ্তানি: চলতি বছর এক কোটি ৩৬ লাখ ডলার আয় বাংলাদেশের
দারাজ এর ‘৯-এর উল্লাস’ ক্যাম্পেইন শুরু
‘এইটা, ঐটা, যেইটা লাগে, সবই কিনুন দারাজ-এ’ স্লোগান নিয়ে আজ থেকে শুরু হল দেশের সবচেয়ে বড় অনলাইন মার্কেটপ্লেস দারাজ বাংলাদেশ এর ৯ম বর্ষপূর্তি ক্যাম্পেইন।
প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে মানুষের কেনাকাটার উল্লাসের মাত্রা বাড়িয়ে দিতে এই ক্যাম্পেইনটি চলবে চলতি মাসের ১২-২৪ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত।
ফ্যাশন, বিউটি, মার্ট, মল, হোম এন্ড লিভিং, লাইফস্টাইল, নিত্য ব্যবহার্য পণ্যসহ দারাজের বিস্তৃত ক্যাটাগরি নিয়ে এই আয়োজনটি করা হয়েছে ক্রেতাদের জীবনযাপনের উপযোগী সকল পণ্য সামগ্রী নিয়ে; যা তাদের দিবে কেনাকাটায় এক ভিন্ন মাত্রা।
আরও পড়ুন: ৯-এর উল্লাসে দারাজ বাংলাদেশ
বর্ষপূর্তির এই ক্যাম্পেইনে ক্রেতাদের জন্য থাকছে ৭০% পর্যন্ত ছাড় (নির্দিষ্ট ক্যাটাগরিতে), হট ডিলস, ফ্রি ডেলিভারি (নির্ধারিত ক্ষেত্রে), ফ্ল্যাশ সেল, অগণিত নতুন ব্র্যান্ড লঞ্চ, এভরিডে লো প্রাইস, আর্লি বার্ড ভাউচার, মিস্ট্রি বক্স, অভাবনীয় ভাউচারসহ আরও অফার।
ক্যাম্পেইনটির সহযোগী স্পন্সর হিসেবে আছে- ইউনিলিভার, রেকিট, নেসলে, নিভিয়া, বাটা, লোটো, ফারনিকম, ইনফিনিক্স বিডি, ওরাইমো, ও স্পোর্টসহাউস।
আর পেমেন্ট পার্টনার হিসেবে আছে- বিকাশ, নগদ, ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেড, ইবিএল যিপ, এইচএসবিসি, সাউথ ইস্ট ব্যাংক লিমিটেড, প্রাইম ব্যাংক লিমিটেড, এন সি সি ব্যাংক, সিটি ব্যাংক ও ব্রাক ব্যাংক।
আরও পড়ুন: কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের উদ্বুদ্ধ করতে দারাজের “ইনফ্লুয়েন্সার কানেক্ট” সিজন ১ আয়োজন
দক্ষিণ এশিয়ার গ্রাহকদের সেরা অনলাইন কেনাকাটার অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করতে এলো ‘আস্ক দারাজ’