%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD
পাকিস্তানি শপিং মলে অগ্নিকাণ্ডে নিহত ১০
পাকিস্তানের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় শহর করাচিতে একটি শপিং মলে আগুন লেগে কমপক্ষে ১০ জন নিহত হয়েছেন। এ অগ্নিকাণ্ডে ২০ জনেরও বেশি আহত হয়েছেন।
শনিবার (২৫ নভেম্বর) পুলিশ ও স্থানীয় কর্মকর্তারা এ তথ্য জানিয়েছেন।
বহুতল আরজে মলটি একটি বাণিজ্যিক ভবনে অবস্থিত। ভবনটিতে কল সেন্টার ও সফ্টওয়্যার প্রতিষ্ঠানও রয়েছে।
করাচির মেয়র মুর্তজা ওয়াহাব সিদ্দিকী এক্সে (পূর্বে টুইটার) বলেছেন, আগুন নেভানো হয়েছে, উদ্ধারকাজ চলছে।
আগুন লাগার কারণ তাৎক্ষণিকভাবে জানা যায়নি।
দক্ষিণ সিন্ধু প্রদেশের রাজধানী করাচিতে প্রায়ই এই ধরনের দুর্ঘটনা ঘটে। চলতি বছরের এপ্রিলে একটি পোশাক কারখানায় আগুন লেগে চার দমকলকর্মী নিহত হয়। আগুনের লেলিহান শিখায় ভবনটি পুড়ে অবশেষে ধসে পড়ে।
২০২১ সালের আগস্টে একই শহরের একটি রাসায়নিক কারখানায় আগুন লেগে কমপক্ষে ১০ জন নিহত হয়েছিলেন।
এছাড়া একটি পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডে আটকা পড়ে ২৬০ জনের মৃত্যু হয়েছিল।
নয়া দিল্লিতে স্থায়ীভাবে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে আফগান দূতাবাস
ভারত সরকারের চ্যালেঞ্জ এবং কূটনৈতিক সহায়তার অভাবে নয়া দিল্লিতে আফগান দূতাবাস স্থায়ীভাবে বন্ধ ঘোষণা করেছে আফগান কর্তৃপক্ষ।
শুক্রবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, কাবুল সরকারকে ভারতের স্বীকৃতি না দেওয়ার কারণে দূতাবাসের কার্যক্রম ১ অক্টোবর থেকে বন্ধ করার পদক্ষেপের পর বৃহস্পতিবার থেকে এই সিদ্ধান্ত কার্যকর হয়েছে। সে সময় বলা হয়, তারা আফগান নাগরিকদের জরুরি কনস্যুলার সেবা প্রদান অব্যাহত রাখবে।
দূতাবাসের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ‘নয়াদিল্লিতে ইসলামিক রিপাবলিক অব আফগানিস্তানের দূতাবাসের স্বাভাবিক ধারাবাহিকতা বজায় রাখার জন্য ভারত সরকারের অবস্থান অনুকূলভাবে বিকশিত হবে এই প্রত্যাশা থেকেই পূর্ববর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল।’
কিন্তু আট সপ্তাহের মধ্যে দূতাবাসটি ‘নিয়ন্ত্রণ ছেড়ে দেওয়ার জন্য তালেবান এবং ভারত সরকারের উভয়ের ক্রমাগত চাপের কারণে একটি কঠিন সিদ্ধান্ত নেয়।’
এ বিষয়ে তাৎক্ষণিকভাবে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
আরও পড়ুন: আফগানিস্তানের পশ্চিমাঞ্চলে শক্তিশালী ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২ হাজার: তালেবান মুখপাত্র
২০২১ সালের আগস্টে আফগানিস্তানের ক্ষমতায় আসা তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দেয়নি ভারত। দুই বছর আগে আফগানিস্তান থেকে মার্কিন সেনা প্রত্যাহারের আগে কাবুল থেকে নিজেদের কর্মীদের সরিয়ে নিয়েছিল দেশটি। তখন থেকে আফগানিস্তানে কূটনৈতিক উপস্থিতি নেই ভারতের। তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দেওয়া হবে কি না সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে তারা জাতিসংঘের নেতৃত্ব অনুসরণ করবে বলে জানিয়েছে ভারত।
নয়া দিল্লিতে আফগান দূতাবাসটি ভারতীয় কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিয়ে ক্ষমতাচ্যুত আফগান প্রেসিডেন্ট আশরাফ ঘানির সরকার নিযুক্ত কর্মীদের দ্বারা পরিচালিত হত।
শুক্রবার দূতাবাসের এক বিবৃতিতে বলা হয়, আফগান প্রজাতন্ত্রের কোনো কূটনীতিক ভারতে নেই এবং যারা দূতাবাসে কাজ করেছেন তারা নিরাপদে তৃতীয় দেশে পৌঁছেছেন।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘ভারতে উপস্থিত একমাত্র ব্যক্তিরা হলেন তালেবানের সঙ্গে যুক্ত কূটনীতিক,’ মিশনটি ভারত সরকারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, 'মিশনের ভাগ্য নির্ধারণ করা এখন ভারত সরকারের ওপর নির্ভর করছে, এটি বন্ধ রাখা হবে নাকি তালেবানের 'কূটনীতিকদের' কাছে হস্তান্তরের সম্ভাবনাসহ বিকল্পগুলোও বিবেচনা করা হবে।
আরও পড়ুন: আফগানিস্তানে মসজিদে আত্মঘাতী হামলায় নিহত ৭, আহত ১৫
জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা বলছে, ভারতে নিবন্ধিত প্রায় ৪০ হাজার শরণার্থীর প্রায় এক-তৃতীয়াংশই আফগান নাগরিক। যারা অন্যান্য সংস্থার নিবন্ধিতদের অন্তর্ভুক্ত নয়।
আফগান দূতাবাস জানিয়েছে, গত দুই বছরে শরণার্থী, শিক্ষার্থী এবং অন্যান্যরা দেশ ছেড়ে চলে যাওয়ায় ভারতে কমিউনিটি উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পেয়েছে। ২০২১ সালের আগস্টের পর থেকে এই সংখ্যা প্রায় অর্ধেকে নেমে এসেছে এবং এই সময়ের মধ্যে খুব সীমিত ভিসা ইস্যু করা হয়েছে বলে জানানো হয় বিজ্ঞপ্তিতে।
২০২২ সালে ভারত গম, ওষুধ, কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন এবং শীতবস্ত্র সহ আফগানিস্তানে ত্রাণ সামগ্রী পাঠিয়েছিল। যা ইতোমধ্যে যুদ্ধবিধ্বস্ত আফগান অর্থনীতিতে ঘাটতি মেটাতে সহায়তা করেছিল।
আরও পড়ুন: আফগানিস্তানের পশ্চিমাঞ্চলে ৬.৩ মাত্রার ভূমিকম্প
কানাডার নাগরিকদের জন্য পুনরায় ই-ভিসা চালু করল ভারত
কানাডায় এক শিখ বিচ্ছিন্নতাবাদীকে হত্যার ঘটনায় কানাডার জড়িত থাকার অভিযোগ ওঠার দুই মাস পর কানাডার নাগরিকদের জন্য ইলেকট্রনিক ভিসা সেবা পুনরায় চালু করেছে ভারত।
বুধবার(২২ নভেম্বর) ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
গণমাধ্যমে কথা বলার অনুমতি না থাকায় নাম প্রকাশ না করার শর্তে ওই কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা এপিকে বলেন, বুধবার ইলেকট্রনিক ভিসা চালু হয়েছে।
এই পদক্ষেপটি দেশ দুটির মধ্যে উত্তেজনা কমাতে করতে পারে। পরপস্পর অভিযোগ উন্থাপন করে একে অপরের কূটনীতিকদের বহিষ্কার করেছিল। এমনকি কানাডার নাগরিকদের ভিসা নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিল ভারত।
আরও পড়ুন: কূটনৈতিক টানাপোড়েনের মধ্যে কানাডার নাগরিকদের ভিসা স্থগিত করল ভারত
কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো গত সেপ্টেম্বরে বলেছিলেন, কানাডার পশ্চিমাঞ্চলের ভ্যাঙ্কুভারে কানাডার নাগরিক হরদীপ সিং নিজ্জার হত্যাকাণ্ডে ভারতের জড়িত থাকার 'বিশ্বাসযোগ্য অভিযোগ' রয়েছে। এরপরেই দেশ দুটির কূটনৈতিক দ্বন্দ্ব শুরু হয়।
৪৫ বছর বয়সী শিখ নেতা ও গুরু নিজ্জার গত জুনে ভ্যাঙ্কুভারের বাইরে সারেতে মুখোশধারী বন্দুকধারীদের হাতে নিহত হন।
বহু বছর ধরে ভারত বলে আসছিল যে ভারতে জন্মগ্রহণকারী কানাডিয়ান নাগরিক নিজ্জার সন্ত্রাসবাদের সঙ্গে জড়িত, যদিও তিনি এই অভিযোগ অস্বীকার করেছিলেন। তবে তার হত্যার সঙ্গে জড়িত থাকার কানাডার অভিযোগকে ‘অযৌক্তিক’ বলে প্রত্যাখ্যান করেছে ভারত।
আরও পড়ুন: ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ কানাডা: ট্রুডো
কানাডায় শিখ বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীগুলো সম্পর্কে নয়া দিল্লির উদ্বেগ থাকা সত্ত্বেও দীর্ঘদিন ধরে শক্তিশালী প্রতিরক্ষা ও বাণিজ্যিক সম্পর্ক বজায় রেখেছে। এর আগে কানাডার বিরুদ্ধে বিচ্ছিন্নতাবাদী ও 'সন্ত্রাসীদের' আশ্রয় দেওয়ার অভিযোগ করেছিল ভারত।
কানাডার কিছু কর্মকর্তা জেনেভা কনভেনশন লঙ্ঘন করেছে ভারতের এমন সতর্কতার পর দেশ দুটির বিরোধ প্রকাশ্যে আসে। এরপরই ভারতে নিযুক্ত ৬২ জন কর্মকর্তার মধ্যে ৪১ জনকে প্রত্যাহার করে নেয় কানাডা।
গত মাসে ভারত নিষেধাজ্ঞা শিথিল করে কানাডিয়ান নাগরিকদের প্রবেশ, ব্যবসা, চিকিৎসা এবং কনফারেন্স ভিসার পরিষেবা পুনরায় চালু করেছে।
আরও পড়ুন: ভারত থেকে কানাডার ৪১ কূটনীতিককে প্রত্যাহার
চীনের উত্তরাঞ্চলে কয়লা উত্তোলন কোম্পানির ভবনে অগ্নিকাণ্ডে নিহত ২৫
চীনের উত্তরাঞ্চলীয় এক শহরে বৃহস্পতিবার কয়লা উত্তোলন কোম্পানির ভবনে অগ্নিকাণ্ডে ২৫ জন নিহত ও কয়েক ডজন আহত হয়েছেন।
দেশটির রাষ্ট্রীয় সম্প্রচার মাধ্যম সিসিটিভি জানিয়েছে, ভবনটি ইয়ংজু কয়লা কোম্পানির মালিকানাধীন এবং এটি উত্তর শানশি প্রদেশের লভলিয়াং শহরে অবস্থিত।
জেলা কর্মকর্তারা এক বিবৃতিতে জানিয়েছেন, উদ্ধার কাজ চলছে এবং জরুরি সেবা ঘটনাস্থলে রয়েছে। তারা ৬৩ জনকে সরিয়ে নিয়েছে, যদিও নিহত ২৫ জন সেই সংখ্যার মধ্যে ছিল কি না তা স্পষ্ট নয়।
স্থানীয় দমকল বিভাগ সিসিটিভিকে জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার দুপুর পর্যন্ত আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হয়েছে এবং উদ্ধার কাজ চলছে। আহতদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
কয়লা উত্তোলন যেখানে হচ্ছে সেখানে নয়, বরং অফিস ও ডরমিটরিসহ একটি ভবনে আগুনের সূত্রপাত হয়েছিল বলে মনে করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন: ১৫ ঘণ্টায় ১১ অগ্নিকাণ্ড, পুড়েছে ১২টি যানবাহন: ফায়ার সার্ভিস
ভারতের শ্রীনগরে হাউজবোটে অগ্নিকাণ্ডে ৩ বাংলাদেশি পর্যটক নিহত
ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে বাস দুর্ঘটনায় নিহত ৩০
ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মিরে একটি যাত্রীবাহী বাস খাদে পড়ে কমপক্ষে ৩০ জন নিহত হয়েছেন। এতে আহত হয়েছেন প্রায় দুই ডজন মানুষ।
বুধবার (১৫ নভেম্বর) হিমালয়ের একটি মহাসড়ক থেকে বাসটি পড়ে গেলে এই হতাহতের ঘটনা ঘটে।
দেশটির বেসামরিক প্রশাসক হরবিন্দর সিং জানিয়েছেন, ৪২ আসনের বাসটি কিস্তওয়ার শহর থেকে দক্ষিণ জম্মু শহরের দিকে যাওয়ার পথে প্রায় ৬৬০ ফুট (২০০ মিটার) নিচে পাহাড়ি অঞ্চলের একটি পুরোনো রাস্তায় ছিটকে পড়ে যায়।
আরও পড়ুন: ভারতে বাস দুর্ঘটনায় নিহত ৪৫
স্থানীয়রা ও কর্তৃপক্ষ ঘটনাস্থলে গিয়ে দ্রুত উদ্ধার অভিযান শুরু করে।
সিং বলেন, আহতদের নিকটবর্তী স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। গুরুতর আহত অন্তত ১০ জনকে জম্মুর একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
তাৎক্ষণিকভাবে দুর্ঘটনার সঠিক কারণ জানা যায়নি।
আরও পড়ুন: ভারতে বাস দুর্ঘটনায় নিহত ১৩
ভারতে সড়ক দুর্ঘটনার হার বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে বেশি। দেশটিতে দুর্ঘটনায় প্রতি বছর লাখ লাখ মানুষ নিহত ও আহত হয়। বেপরোয়াভাবে গাড়ি চালানোর কারণেই বেশিরভাগ দুর্ঘটনা ঘটে। এ ছাড়া, সড়কের দুর্বল রক্ষণাবেক্ষণ ও পুরোনো যানবাহনও দুর্ঘটনার জন্য দায়ী।
গত বছর ভারতের পশ্চিমাঞ্চলীয় রাজ্য গুজরাটে একটি শতাব্দীর পুরোনো ঝুলন্ত ব্রিজ ভেঙে নদীতে পড়ে শত শত মানুষ পানিতে ডুবে যায়। গত এক দশকের মধ্যে দেশের সবচেয়ে ভয়াবহ ওই দুর্ঘটনায় কমপক্ষে ১৩২ জন নিহত হয়।
আরও পড়ুন: ভারতে বাস দুর্ঘটনায় ১৫ জন নিহত
ভারতের হরিয়ানায় বিষাক্ত মদ পানে ১৯ জনের মৃত্যু
উত্তর ভারতের হরিয়ানা রাজ্যে সন্দেহভাজন বিষাক্ত মদ পানে ১৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। শনিবার (১১ নভেম্বর) দেশটির স্থানীয় গণমাধ্যম এ তথ্য জানিয়েছে।
স্থানীয় টিভি নিউজ চ্যানেল এনডিটিভি জানিয়েছে, ‘হরিয়ানায় সন্দেহভাজন বিষাক্ত মদ খেয়ে কমপক্ষে ১৯ জনের মৃত্যু হয়েছে।’
মৃতদের মধ্যে উত্তরপ্রদেশের দুই অভিবাসী শ্রমিকও রয়েছে। তারাও মদ পান করেছিল।
বুধবার হরিয়ানার রাজধানী চণ্ডিগড় থেকে প্রায় ১০৩ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্বে যমুনানগর জেলার মান্দেবাড়ি ও পাঞ্জেতা কা মাজরা নামের গ্রাম দুটি থেকে এই মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে।
এনডিটিভি চ্যানেলের তথ্যমতে, যমুনানগরের সারান গ্রাম এবং পার্শ্ববর্তী আম্বালা জেলার ফুসগড় গ্রাম থেকে আরও মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে।
আরও পড়ুন: ভারতের সিকিমে বন্যায় নিহত বেড়ে ৪৭
এ ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে মামলা করেছে এবং সন্দেহভাজনদের গ্রেপ্তারে অভিযান চালাচ্ছে। এখন পর্যন্ত সাতজনকে আটক করা হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পুলিশ আম্বালার একটি পরিত্যক্ত কারখানায় তৈরি ২০০ ক্রেট জাল মদ বাজেয়াপ্ত করেছে। এগুলো যমুনানগরে সরবরাহ করার জন্য রাখা হয়েছিল বলে সন্দেহ করা হচ্ছে।
এনডিটিভি জানিয়েছে, ‘পুলিশ ১৪টি খালি ড্রাম এবং অবৈধ মদ তৈরিতে ব্যবহৃত উপকরণ জব্দ করেছে। পুলিশ বিষাক্ত মদ উৎপাদনকারীদের গ্রেপ্তারে এবং উৎপাদনের সময় খুঁজে বের করতে অনুসন্ধান চালাচ্ছে।’
ভারতে প্রায়ই নকল মদ পানে মানুষের মৃত্যুর খবর পাওয়া যায়। দেশটির বহু মানুষ এখনও সস্তায় দেশীয় মদ পান করে।
আরও পড়ুন: ভারতের হিমালয়ের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে বন্যায় ৩১ জনের মৃত্যু
ভারতের সিকিমে আকস্মিক বন্যায় নিহত ১৪, নিখোঁজ শতাধিক
চীনের সবচেয়ে বড় ব্যাংকে র্যানসমওয়্যার হামলা, ট্রেজারি মার্কেটের লেনদেন ব্যাহত
চীনের সবচেয়ে বড় ব্যাংকের একটি আর্থিক পরিষেবা ব্যবসা বলছে, র্যানসমওয়্যার হামলার কারণে যুক্তরাষ্ট্রের ট্রেজারি মার্কেটে বাণিজ্য ব্যাহত হয়েছে।
ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যান্ড কমার্শিয়াল ব্যাংক অব চায়না (আইসিবিসি) ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য ট্রেড এবং অন্যান্য পরিষেবাগুরো পরিচালনা করে। শুক্রবার(১০ নভেম্বর) তাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে বলা হয়, চলতি সপ্তাহে র্যানসমওয়্যার হামলায় তাদের কিছু সিস্টেম বিঘ্নিত হলেও হামলার প্রভাব সীমিত করতে ক্ষতিগ্রস্ত সিস্টেমের কিছু অংশ বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: পশ্চিমা চাপ অব্যাহত থাকলে ভারত ও চীনের ওপর বাংলাদেশের নির্ভরতা বাড়তে পারে: ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপ
নিউইয়র্কভিত্তিক প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, তারা বিষয়টি তদন্ত করছে এবং আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে বিষয়টি জানিয়েছে।
এতে বলা হয়, বুধবার সম্পাদিত সমস্ত ট্রেজারি ট্রেড এবং বৃহস্পতিবার রেপো ফাইন্যান্সিং ট্রেডগুলো সম্পন্ন করা হয়েছে। আইসিবিসির ব্যাংকিং, ইমেইল ও অন্যান্য ব্যবস্থা ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি বলে জানানো হয়।
প্রতিষ্ঠানটি এ বিষয়ে বিস্তারিত কিছু না জানালেও প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রুশ ভাষাভাষী র্যানসমওয়্যার সিন্ডিকেট লকবিট এই হামলা চালিয়েছে, যা সাবেক সোভিয়েত দেশগুলোকে টার্গেট করে না। সাইবার সিকিউরিটি ফার্ম এমসিসফটের মতে, এটি বিশ্বের সবচেয়ে কার্যকর র্যানসমওয়্যার ভ্যারিয়েন্টগুলোর মধ্যে একটি। ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বর থেকে সক্রিয় হয়ে এটি হাজার হাজার সংগঠনকে আক্রমণ করেছে।
আরও পড়ুন: আগামী নির্বাচনের পর স্থিতিশীলতা ও বাংলাদেশের সঙ্গে সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে: আশা চীনা রাষ্ট্রদূতের
ইন্ডাস্ট্রিয়াল রোবোটের হাতে কারখানা শ্রমিকের মৃত্যু
দক্ষিণ কোরিয়ায় একটি সবজি প্যাকেজিং কারখানায় একটি রোবোটের হাতে এক কারখানা শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে।
বৃহস্পতিবার দেশটির পুলিশ জানিয়েছে, মেশিনটি ঝুঁকিপূর্ণ বা ত্রুটিপূর্ণ ছিল কি না- এ বিষয়ে তারা অনুসন্ধান চালাচ্ছে।
গোসেওং এর দক্ষিণ কাউন্টির পুলিশ জানায়, সোমবার ওই কারখানার একটি মেশিনের রোবোটিক হাত ওই কর্মীকে একটি কনভেয়ের বেল্টের সঙ্গে চেপে ধরে। এতে ওই ব্যক্তির মাথা ও বুকে গুরুতর ক্ষত হয়ে তিনি মারা যান।
পুলিশ নিহতের নাম প্রকাশ করেনি।
তবে পুলিশ জানিয়েছে, ওই কোম্পানিতে কাজের সুবিধার্থে শিল্প রোবট ব্যবহার করে এবং মেশিনটি সঠিকভাবে কাজ করছে কি না তা পরীক্ষা করার জন্য প্ল্যান্টে পাঠানো হয়েছিল।
আরও পড়ুন: দক্ষিণ কোরিয়ায় বারান্দা ধসে নিহত ২, আহত ৮ খেলোয়াড়
মেশিনটি ছিল দুটি পিক-অ্যান্ড-প্লেস রোবটের মধ্যে একটি। এশিয়ার অন্যান্য দেশে রপ্তানি করা বেল মরিচ ও অন্যান্য শাকসবজি প্যাকেজ করে এটি। দক্ষিণ কোরিয়ায় কৃষিখাতে এই জাতীয় মেশিনের ব্যবহার খুবই সাধারণ।
গোসেওং থানার তদন্ত বিভাগের প্রধান কাং জিন-গি বলেছেন, ‘এটি কোনো উন্নত ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন রোবট নয়। এটি শুধু বাক্সগুলো তুলে প্যালেটগুলোতে রাখে।’
তিনি বলেন, মেশিনে প্রযুক্তিগত ত্রুটি বা নিরাপত্তাজনিত সমস্যা আছে কি না- তা নির্ণয় করতে পুলিশ তদন্ত করছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আরেক পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, রোবটের সেন্সরগুলো বাক্স শনাক্ত করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। পুলিশ মানবিক ত্রুটির সম্ভাবনাও খতিয়ে দেখছে।
তিনি বলেন, নিরাপত্তা ক্যামেরার ফুটেজে দেখা যায় লোকটি তার হাতে একটি বাক্স নিয়ে রোবটের কাছাকাছি চলে গিয়েছিল। সম্ভবত তাই মেশিন প্রতিক্রিয়া শুরু করেছিল।
দক্ষিণ কোরিয়ায় সাম্প্রতিক বছরগুলোতে শিল্প রোবটের হাতে বেশ কয়েকটি দুর্ঘটনা ঘটেছে।
গত মার্চ মাসে একটি উৎপাদনকারী রোবট গুনসানের একটি অটো পার্টস কারখানায় মেশিন পরীক্ষা করছিলেন এমন একজন শ্রমিককে পিষ্ট করে গুরুতর আহত করেছিল।
গত বছর একটি পরিবাহক বেল্টের কাছে ইনস্টল করা একটি রোবট পিয়ংটেকের একটি দুধের কারখানায় একজন শ্রমিককে মারাত্মকভাবে পিষ্ট করেছিল।
আরও পড়ুন: দক্ষিণ কোরিয়ার উপকূলীয় বনে আগুন, নিহত ২
বিষাক্ত ধোঁয়ায় ভরে গেছে নয়াদিল্লির বাতাস, স্কুল বন্ধ ঘোষণা
বিষাক্ত ধূসর ধোঁয়াশার চাদরে ঢেকে গেছে ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লির আকাশ। গুরুতর স্বাস্থ্য ঝুঁকি এড়াতে রাজ্যের সব স্কুল বন্ধ এবং নির্মাণকাজ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। মানুষ মাস্ক পড়ে রাস্তায় বের হতে বাধ্য হচ্ছে।
বছরের এই সময়ে শহরটির বাতাসের মান সর্বনিম্ন পর্যায়ে পৌঁছায়।
কর্তৃপক্ষ গুরুতর বায়ু দূষণের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সংগ্রাম করছে। যার ফলে প্রতি বছর শহরের ২০ মিলিয়নেরও বেশি মানুষের জীবনযাত্রা ব্যাহত হয়।
ভারতের প্রধান পরিবেশ পর্যবেক্ষণ সংস্থা এসএএফএআর -এর মতে, মঙ্গলবার বায়ুর গুণমান সূচকে দিল্লির বাতাসে ক্ষুদ্র বস্তুকণা ৪০০ চিহ্নের কাছাকাছি চলে গেছে। এই স্তরটি বিপজ্জনক এবং বৈশ্বিক নিরাপত্তা সীমার ১০ গুণেরও বেশি। টানা পঞ্চম দিন এই অঞ্চলে বাতাসের মান বিপজ্জনক।
ইন্ডিয়া গেট স্মৃতিস্তম্ভের কাছে মাস্ক পড়ে বেড়াতে আসা অন্ধ্র প্রদেশের বাসিন্দা শ্রীনিবাস রাও নামের একজন দর্শনার্থী বলেন, ‘বাতাসে অনেক ধোঁয়াশা আছে। আমি বায়ুর মানের সূচকটি দেখছি এবং এই জলবায়ু সম্পর্কে ভয় পাচ্ছি।’
কর্তৃপক্ষ ধোঁয়া নিয়ন্ত্রণের জন্য পানির স্প্রিঙ্কলার এবং অ্যান্টি-মগ বন্দুক মোতায়েন করেছে। এছাড়া ধোঁয়া সৃষ্টিকারী পেট্রল ও ডিজেল গাড়ি, বাস ও ট্রাক ব্যবহারকারী চালকদের জন্য ২০ হাজার টাকা (২৪০ ডলার) জরিমানা ঘোষণা করেছে।
অন্যদিকে, চিকিৎসকেরা বাসিন্দাদের মাস্ক পরার এবং যথাসম্ভব বাড়ির বাইরে না যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন। কারণ বাতাসে মিশে থাকা ধোঁয়াশা শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ, ফ্লু ও হাঁপানির ঝুঁকি বাড়াতে পারে।
আরও পড়ুন: আইসিসি বিশ্বকাপ ২০২৩: দিল্লির বাতাস বিপজ্জনক, ঘনিয়ে আসছে বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কার ম্যাচ
অরুণ জেটলি স্টেডিয়ামে সোমবার বাংলাদেশের মুখোমুখি হওয়ার আগে শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট দলকে সপ্তাহান্তে নয়াদিল্লিতে তাদের প্রশিক্ষণ সেশন বাতিল করতে হয়। দূষণের ফলে ভারতে আয়োজিত চলমান ক্রিকেট বিশ্বকাপ ব্যাহত করারও হুমকি দেখা দেয়।
গত সপ্তাহে এয়ার পিউরিফায়ারের চাহিদা বেড়েছে বলে স্থানীয় সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে।
রেনু আগরওয়াল (৫৫) নামের এক নারী বলেন, বাসিন্দারা উদ্বিগ্ন এই সপ্তাহান্তে দীপাবলি (হিন্দুদের আলোত প্রজ্বলনের উৎসব, যাতে আতশবাজি জ্বালানো হয়) উৎসবের ফলে ধোঁয়াশার অবস্থা আরও শোচনীয় হবে। তার মেয়ের ডাস্ট অ্যালার্জি আছে, দূষণের ফলে তার শরীরের অবস্থা আরও খারাপ হয়ে যায়।
তিনি বলেন, ‘সে শ্বাস নিতে পারে না। যদিও আমরা আমাদের বাড়ির দরজা-জানালা বন্ধ রাখি, তবুও দূষণের ফলে তার অবস্থা এমনটাই খারাপ যে এমনকি ওয়াশরুমে যাওয়াও তার পক্ষে কঠিন। তার শ্বাসকষ্ট হয়।’
প্রায় প্রতি বছরই ভারতের সবচেয়ে দূষিত বাতাসের শহরের তালিকার শীর্ষে থাকে নয়াদিল্লী। বিশেষ করে শীতকালে, যখন প্রতিবেশী রাজ্যগুলোতে ফসলের অবশিষ্টাংশ পোড়ানোর সময় এবং শীতল তাপমাত্রার একসঙ্গে মিলে যায়; যা বিপজ্জনক ধোঁয়াকে আটকে রাখে।
শীতকালীন গম-বপনের মরসুমের শুরুতে ফসলের অবশিষ্টাংশ পুড়িয়ে ফেলা উত্তর ভারতে দূষণের একটি প্রধান কারণ।
কর্তৃপক্ষ কাজ করার জন্য মেশিন কেনার জন্য নগদ প্রণোদনা দিয়ে কৃষকদের নিরুৎসাহিত করার চেষ্টা করছে।
কিন্তু পুনের ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব ট্রপিক্যাল মেটিওরোলজি অনুসারে, এখনও নয়াদিল্লির দূষণের ২৫ শতাংশের জন্য দায়ী ফসল পোড়ানোর ধোঁয়া।
আরও পড়ুন: বায়ুদূষণের কারণে বাংলাদেশি, ভারতীয়, নেপালি ও পাকিস্তানিদের গড় আয়ু ৫ বছর কমবে: একিউএলআই
রেসপাইয়ার লিভিং সায়েন্সেস এর তথ্যমতে, নয়াদিল্লিতে ২০১৯ ও ২০২০ সালের মধ্যে বাতাসে ক্ষুদ্র কণার তীব্রতা ৩২ শতাংশ বৃদ্ধি পায়। ২০২১ সালে তা ৪৩ দশমিক ৭ শতাংশ হ্রাস পায় এবং ২০২২ ও ২০২৩ সালে ধারাবাহিকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে।
মারাত্মক বায়ু দূষণ সংকট শহরের প্রতিটি বাসিন্দাকে প্রভাবিত করছে। কিন্তু বাইরে কাজ করা লাখ লাখ মানুষ চরম ঝুঁকিতে রয়েছে।
অটোরিকশা চালক গুলশান কুমার জানান, তার নাক, গলা ও চোখ নিয়মিত বাতাসের ময়লায় ভরে যায়। তার সন্তানরা তাকে বিহার রাজ্যে তার নিজ শহরে ফিরে যাওয়ার জন্য অনুরোধ করে।
তিনি বলেন, ‘তারা আমাকে জিজ্ঞাসা করে কেন আমি এই দূষিত ও অসুস্থ শহরে কাজ করি।’
তিনি আরও বলেন, ‘যদি বাড়িতে আমার কোনো চাকরি থাকত, আমি দিল্লিতে কাজ করতে আসতাম না।’
বিমানে করে গাজার হাসপাতালে চিকিৎসা সহায়তা পৌঁছে দিয়েছে জর্ডান
জর্ডানের রয়্যাল এয়ার ফোর্সের একটি বিমান সোমবার (৬ নভেম্বর) গাজা উপত্যকায় জর্ডানের ফিল্ড হাসপাতালে জরুরি চিকিৎসা সরবরাহ করেছে।
জর্ডানের রাষ্ট্র পরিচালিত পেট্রা নিউজ এজেন্সি এ তথ্য জানিয়েছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক জর্ডানের সশস্ত্র বাহিনীর একটি সূত্রের বরাতে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অবরুদ্ধ ভূখণ্ডে সহায়তা পৌঁছাতে দেরি হওয়ায় হাসপাতালটিতে সরবরাহ শেষের পথে ছিল। গাজার জনগণকে সহায়তা করতে জর্ডানের ধারাবাহিক প্রচেষ্টার অংশ এটি।
সোমবার ফিলিস্তিনের জনগণের প্রতি তার সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করে জর্ডানের রাজা দ্বিতীয় আবদুল্লাহ তার এক্স অ্যাকাউন্টে বলেছেন, ‘আমাদের নির্ভীক বিমানবাহিনীর কর্মীরা মধ্যরাতে গাজার জর্ডানের ফিল্ড হাসপাতালে জরুরি চিকিৎসা সহায়তা পৌঁছে দিয়েছে।’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সব ধরনের চ্যালেঞ্জ ও অসুবিধা সত্ত্বেও জর্ডানের ফিল্ড হাসপাতাল গাজা থেকে আহতদের চিকিৎসা করছে এবং ফিলিস্তিনের মানুষের দুর্ভোগ কমাতে মানবিক ভূমিকা পালন করছে।
আরও পড়ুন: রাফাহ সীমান্ত দিয়ে ঢুকল সহায়তা বহনকারী তৃতীয় চালান, ২ ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি হামাসের
মানবিক সহায়তা নিয়ে ট্রাক রাফাহ সীমান্ত দিয়ে গাজায় প্রবেশ করেছে
অবিলম্বে যুদ্ধবিরতি ও মানবিক সহায়তার আহ্বান জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞের