অন্যান্য
সাবিলা নূরের প্রথম সিরিজ ‘মারকিউলিস’
টিভি নাটকের অনেক তারকা এখন ওটিটি প্ল্যাটফর্মের নিয়মিত মুখ। বিশেষ করে বলা যায় ওয়েব সিরিজগুলো এখন তাদের দখলে। তবে ছোটপর্দার জনপ্রিয় মুখ হলেও এখন পর্যন্ত ওয়েব সিরিজে দেখা মেলেনি সাবিলা নূরের। সেই জায়গাটাও এবার পূরণ হতে যাচ্ছে।
সত্য ঘটনা অবলম্বনে নির্মিত ‘মারকিউলিস’ দিয়ে ওয়েব সিরিজে অভিষেক হচ্ছে সাবিলা নূরের।
আবু শাহেদ ইমনের পরিচালনায় এই সিরিজে অভিনয় করেছেন-সাবিলা নূর, জাকিয়া বারী মম, ফজলুর রহমান বাবু, রওনক হাসান, গিয়াস উদ্দিন সেলিম, ইরেশ যাকের, রাশেদ মামুন অপু, শরীফ সিরাজ, সাবেরী আলম, আইশা খান, নাজিবা বাশার, পৌষালী অথৈ, মিলি বাশার, নাফিস আহমেদ, আফিয়া তাবাসসুম বর্ণ, মাজনুন মিজান, অশোক বেপারীসহ আরও অনেকেই। শিগগিরই ওটিটি প্ল্যাটফর্ম চরকিতে মুক্তি পাবে সিরিজটি।
আরও পড়ুন: আফরান নিশোর প্রথম সিনেমার মহরত
চলে গেলেন বলিউড অভিনেতা-পরিচালক সতীশ কৌশিক
হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন বলিউড অভিনেতা ও পরিচালক সতীশ কৌশিক। বৃহস্পতিবার তিনি মারা যান। তার বয়স হয়েছিল ৬৬ বছর। তার ঘনিষ্ঠ বন্ধু অনুপম খেরের বরাত দিয়ে ভারতীয় সংবাদ সংস্থা পিটিআই এ তথ্য জানিয়েছে।
অনুপম খেরের মতে, কৌশিক যখন দিল্লিতে এক বন্ধুর বাড়িতে ছিলেন তখন তিনি অস্বস্তি বোধ করেছিলেন। তিনি ড্রাইভারকে তাকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে বলেছিলেন। কিন্তু হাসপাতাল যাওয়ার পথে তিনি বুধবার দিবাগত রাত ১টার দিকে হার্ট অ্যাটাকের শিকার হন।
এক টুইট বার্তায় কৌশিকের আকস্মিক মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেন খের।
আরও পড়ুন: ‘হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েছেন’ বললেন সুস্মিতা সেন
তিনি টুইট করে বলেন, আমি জানি মৃত্যুই চূড়ান্ত সত্য, কিন্তু আমি স্বপ্নেও ভাবিনি যে আমার পরম বন্ধু সতীশ কৌশিককে নিয়ে এভাবে লিখতে হবে। ৪৫ বছরের বন্ধুত্বের হঠাৎ পূর্ণ বিরাম ঘটল। সতীশ তোমাকে ছাড়া জীবন কখনোই আগের মতো হবে না! ওম শান্তি!
ন্যাশনাল স্কুল অব ড্রামা অ্যান্ড ফিল্ম অ্যান্ড টেলিভিশন ইনস্টিটিউট অব ইন্ডিয়ার প্রাক্তন ছাত্র সতীশ কৌশিক জানে ভি দো ইয়ারো, মিস্টার ইন্ডিয়া, দিওয়ানা মাস্তানা, উড়তা পাঞ্জাব-এর মতো চলচ্চিত্রে তার ভূমিকার জন্য সর্বাধিক পরিচিত ছিলেন।
কৌশিক বলিউডে চলচ্চিত্র নির্মাণের জন্যও পরিচিত ছিলেন। একজন চলচ্চিত্র নির্মাতা হিসেবে তিনি বলিউডের সবচেয়ে জনপ্রিয় কিছু হিট চলচ্চিত্র পরিচালনা করেছেন। যেমন সালমান খান অভিনীত ‘তেরে নাম’ এবং কারিনা কাপুর খান ও তুষার কাপুর অভিনীত ‘মুঝে কুছ কেহনা হ্যায়’।
তার আকস্মিক মৃত্যুর খবরে বলিউডের অনেক অভিনেতা-অভিনেত্রী শোক প্রকাশ করেছেন।
আরও পড়ুন: মাইক সিনেমার গান ‘একটা আঙুল’ এর মুক্তি
ছবির শুটিং করতে গিয়ে আহত ভারতীয় মেগাস্টার অমিতাভ বচ্চন
মাইক সিনেমার গান ‘একটা আঙুল’ এর মুক্তি
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণকে উপজীব্য করে সরকারি অনুদানে নির্মিত প্রথম শিশুতোষ চলচ্চিত্র ‘মাইক’-এর ‘একটা আঙুল’ শিরোনামের গানটি মাইক সিনেমার ফেসবুক পেজ ও ইউটিউবে মুক্তি দেয়া হয়েছে।
তরুণ লেখক, কলামিস্ট ও সংগঠক এফ এম শাহীনের প্রযোজনায় চলচ্চিত্রটি যৌথভাবে পরিচালনা করছেন এফ এম শাহীন ও হাসান জাফরুল বিপুল।
আরও পড়ুন: দুই বছর পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে ‘হাজারো কণ্ঠে দেশগান’
‘একটা আঙুল’ শিরোনামের গানটি ৭ মার্চ, মুক্তিযুদ্ধ ও বঙ্গবন্ধুর একটি তর্জনীকে নিয়ে করা হয়েছে। গানটি মঙ্গলবার ৭ই মার্চ উপলক্ষ্যে মুক্তি দেয়ার কথা থাকলেও গুলিস্তান ভয়াবহ বিস্ফোরণের কারণে নিহতদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে বুধবার ৮ই মার্চ মুক্তি দেয়ার কথা জানিয়েছে চলচ্চিত্র নির্মাতা এফ এম শাহীন।
গানের গীতিকার আশীষ ভট্টাচার্য্য ও এফ এম শাহীন, সুর করেছেন আশীষ ভট্টাচার্য্য এবং সংগীত পরিচালনা করেছেন লাবিক কামাল গৌরব।
গানটিতে কণ্ঠ দিয়েছেন লাবিক কামাল গৌরব, রিয়াজুল করিম লিমন, আশীষ ভট্টাচার্য্য, ফারশিদ আলম, মেহবুবা মিনহাজ ও তাসমীম আনছারী হৃদি।
মাইক চলচ্চিত্রটির পরিচালক ও প্রযোজক এফ এম শাহীন বলেন, ২০২২ সালের ৭ই মার্চ আমরা মাইক সিনেমার শুটিং লক্ষ্মীপুরে শুরু করি এবং ২০২৩ সালের এমন সময়ে মুক্তি দেয়ার পরিকল্পনা নিয়ে কাজ শেষ করে মাইক টিম। কিন্তু আপনারা জানেন ৮ ফেব্রুয়ারি মাইক সিনেমার কালার করা সর্বশেষ এডিটেড ফুটেজ চুরি হয়।
যার কারণে এই মাসে মুক্তি দেয়া ভীষণ চ্যালেঞ্জ হয়ে গেছে। আমরা খুব দ্রুত সময়ে মুক্তির ঘোষণা দিতে চাই।
তিনি আরও বলেন, চলচ্চিত্র আমাদের অনুভূতি ও স্বপ্নের দুনিয়ায় সরাসরি প্রবেশ করতে পারে, তাই এই শক্তিশালী মাধ্যমকে আমি শিশুদের মনোবিকাশে ব্যবহার করতে চাই। তারই ধারাবাহিকতায় শিশুদের নিয়ে প্রথম চলচ্চিত্র ‘মাইক’ নির্মাণ করা।
বাংলাদেশে চলচ্চিত্রে যে সংকট তৈরি হয়েছে সেখানে ‘মাইক’ আশার আলো দেখাবে বলেও আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।
ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণকে কেন্দ্র করে ‘মাইক’ শুধু তার প্রথম সিনেমা নয়, বরং বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথম শিশুতোষ চলচ্চিত্র হতে যাচ্ছে বলেও জানান তিনি।
চলচ্চিত্র জগতে প্রথম হলেও সংগঠক, গণমাধ্যম কর্মী ও তরুণ লেখক হিসেবে প্রজন্মের কাছে পরিচিত মুখ এফ এম শাহীন।
২০২০-২০২১ অর্থবছরে মোট ২০টি পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রে অনুদানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এর মধ্যে মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক তিনটি, শিশুতোষ দুটি ও সাধারণ শাখায় ১৫টিসহ ২০টি পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রে অনুদানের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
আরও পড়ুন: জন্মদিনে রিহানার কিছু আইকনিক গান ফিরে দেখা
আলিয়ঁস ফ্রঁসেজে শুরু হচ্ছে ‘তিমির গান’
জয় বাংলা কনসার্ট ২০২৩: প্রহর গুনছে তরুণ সঙ্গীতপ্রেমীরা
১৯৭১ সালের অবিস্মরণীয় সংগীত মোরা একটি ফুলকে বাঁচাবো বলে যুদ্ধ করি, মোরা একটি মুখের হাসির জন্য অস্ত্র ধরি’ থেকে আজকের আশা-প্রসূত ‘শত আশা....স্বাধীনতার পথে স্বপ্ন’ - সঙ্গীত সর্বদা স্বাধীনতার জন্য আকুল তরুণ হৃদয়কে একত্রিত করেছে।
৭ মার্চ (যে দিনটি বঙ্গবন্ধুর মুক্তির ঐতিহাসিক ভাষণকে চিহ্নিত করে) আসে এবং জাতি ১৯৭১ সালের উত্তাল পরিবেশের দিকে ফিরে তাকায়, সঙ্গীতপ্রেমী যুবকরা আধুনিক রক গানের সাথে যুদ্ধকালীন সুর মিশ্রিত দেশের বৃহত্তম কনসার্টের অংশ হতে ক্ষণ গুনছে। যুদ্ধকালীন স্বাধীনতা-অনুপ্রেরণামূলক স্লোগানটি তার শিরোনামে বহন করে, কনসার্টটি শিগগিরই তরুণদের তাদের প্রিয় ব্যান্ডের সঙ্গে কিছুক্ষণ উত্তেজনাপূর্ণভাবে দাঁড়িয়ে গান গাইবে।
এই বছর, জয় বাংলা কনসার্ট - তরুণদের মনে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা জাগিয়ে তোলার লক্ষ্য - আর্মি স্টেডিয়াম মাঠে আর্টসেলের পরিবেশিত গানগুলো, অ্যাভইডরাফা, লালন, চিরকুট, ক্রিপ্টিক ফেট, কার্নিভাল, মেঘদল, নেমেসিস এবং আরেক্টা রক ব্যান্ড গানগুলো দিয়ে তরুণ হৃদয়কে উজ্জীবিত করবে। সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশন (সিআরআই) এবং এর যুব সংসদ ইয়াং বাংলা ২০১৫ সাল থেকে কনসার্টের আয়োজন করে আসছে। ২০২০ সালের শেষ সংস্করণটি যুবকদের মন্ত্রমুগ্ধ করেছিল কারণ বঙ্গবন্ধু তাদের সামনে একটি হলোগ্রাফিক ভিজ্যুয়ালে হাজির হয়েছিলেন।ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী সাদিয়া বলেন, ‘আমরা সেই লক্ষাধিক লোকের অংশ ছিলাম না যারা জ্বলন্ত সূর্যের নিচে ৭ মার্চ, ১৯৭১-এ আইকনিক নেতার জন্য অপেক্ষা করছিলেন, এমন একটি বক্তৃতা দেয়ার জন্য যা একটি জাতির ভবিষ্যতকে চিরতরে রূপান্তরিত করবে এবং বৈশ্বিক রাজনৈতিক ভূখণ্ডে পরিবর্তন আনবে। স্বাধীনতার জন্য লড়াইয়ের ডাক দেয়ায় আমরা ব্যক্তিগতভাবে সাধুবাদ ও উল্লাস করতে পারিনি। আমরা সেই সময়ে জন্মগ্রহণ করতে না পেরে আফসোস করি যখন জাতি তার উপর চাপিয়ে দেয়া জঘন্যতম গণহত্যার প্রতিরোধ করেছিল। তবে আমরা অবশ্যই সেই কনসার্টের অংশ হওয়ার স্বপ্ন দেখতে পারি যেখানে বঙ্গবন্ধুর ভাষণের একটি হলোগ্রাফিক সংস্করণ আমাদের সময়কে কল্পনা করে। স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র নামে একটি গোপন রেডিও স্টেশনের মাধ্যমে যুদ্ধকালীন গানগুলো প্রচার করা হতো, যেগুলো ১৯৭১ সালের মতো আমাদেরকে আনন্দ দেয়। তাই আমি জয় বাংলা কনসার্ট নিয়ে খুবই উচ্ছ্বসিত।’
দেশে বিশ্বায়নের ধারার সংমিশ্রণে চিহ্নিত এবং তার অনন্য গৌরবময় অতীতের সঙ্গে তাল মিলিয়ে জনপ্রিয় জয় বাংলা কনসার্ট, সমসাময়িক রক গানের সঙ্গে যুদ্ধকালীন সুর মিশ্রিত করে। এছাড়া বিশ্বজুড়ে মহামারি ছড়িয়ে পড়ার কারণে ইভেন্টটি দুই বছর পর আয়োজন করা হয়।ইঞ্জিনিয়ার শাহেদুল ইসলাম বলেন, ‘একজন যুবক হিসাবে সর্বদা মুক্তিযুদ্ধের গল্প শুনি, যে আমার দাদা বর্ণনা করেছিল, যিনি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর গণহত্যার বিরুদ্ধে সশস্ত্র সংগ্রামের অংশ নিয়েছিলেন। আমি জাতির পিতার ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণের প্রতি শ্রদ্ধা দেখতে ভালোবাসি। যেমন একটি সৃজনশীল উপায়। বঙ্গবন্ধু নিজেও কি জানতেন যে একদিন তার কথাকে সারা পৃথিবী সম্মানিত করবে? ত্রিশ লাখ শহীদের রক্ত দিয়ে আমাদের স্বাধীনতা এসেছে। আমরা সেই ঋণ শোধ করতে পারব না, তবে এই কনসার্টের মাধ্যমে আমরা মনে করতে পারি এবং শ্রদ্ধা জানাতে পারি।’
আরও পড়ুন: ‘রাতাড্ডা উইথ তানভীর’ পূরণ করল অর্ধযুগ
একজন ও-লেভেল শিক্ষার্থী অরিত্রো আরিয়ান বলেন, ‘বাঙালিরা কীভাবে পশ্চিমা রক সংগীত গ্রহণ করেছে এবং আমাদের সংস্কৃতির সঙ্গে এটিকে এত ভালোভাবে মিশ্রিত করেছে সে বিষয়ে আমি বিশেষভাবে আগ্রহী। যৌথ-সাংস্কৃতিক প্রচেষ্টা আমাদের সঙ্গীতকে একটি নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাচ্ছে এবং আমরা সেই প্রক্রিয়ার সঙ্গে ভালভাবে সংযুক্ত। আগের বছরগুলোতে, আমার বাবা-মা আমাকে খুব ছোট হওয়ার কারণে কনসার্টে যোগ দিতে দেননি। কিন্তু এইবার, আমি এটা মিস করব না!’
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে, জয় বাংলা কনসার্ট, মুজিব গ্রাফিক নভেল (একটি গ্রাফিক উপন্যাস যা তরুণ মুজিবের জীবনের স্কেচিং) এবং হাসিনা: এ ডটারস টেল (বঙ্গবন্ধুর হত্যার পর তার কন্যাদের সংগ্রামের বিষয়েএকটি চলচ্চিত্র সহ ইতিহাসকে তরুণদের কাছাকাছি নিয়ে আসার জন্য সিআরআই-এর উদ্যোগ নিয়েছে।)
আরও পড়ুন: ছবির শুটিং করতে গিয়ে আহত ভারতীয় মেগাস্টার অমিতাভ বচ্চন
ইলন মাস্ককে নিয়ে তথ্যচিত্র তৈরি করছেন অস্কার বিজয়ী অ্যালেক্স গিবনি
গোয়িং ক্লিয়ার সায়েন্টোলজি অ্যান্ড দ্য প্রিজন অব বিলিফ'-খ্যাত অস্কারজয়ী পরিচালক অ্যালেক্স গিবনি স্পেসএক্সের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ইলন মাস্ককে নিয়ে তথ্যচিত্র নির্মাণ করতে যাচ্ছেন।
মঙ্গলবার ভারতীয় গণমাধ্যম এএনআই এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, মার্কিন সংবাদমাধ্যম ভ্যারাইটি জানিয়েছে যে ইতোমধ্যে কয়েক মাস ধরে এই তথ্যচিত্রটি নির্মাণের কাজ চলছে।
আরও পড়ুন: ৪৪ বিলিয়ন ডলারে টুইটার কিনে নিচ্ছেন ইলন মাস্ক
সোমবার এ ঘোষণা দিয়ে গিবনি বলেন, মাস্কের সঙ্গে কাজ করতে পেরে তিনি 'অত্যন্ত উচ্ছ্বসিত'।
এটিকে ‘টেসলা, স্পেসএক্স এবং মাল্টি-বিলিয়নিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোক্তা ইলন মাস্কের জন্য একটি অপ্রত্যাশিত পরীক্ষা হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে’।
ক্লোজার মিডিয়া, অ্যানোনিমাস কনটেন্ট এবং ডাবল এজেন্টের পাশাপাশি ছবিটি প্রযোজনা করছে জিগসো প্রোডাকশনস।
গিবনি ও জেসি ডিটার জিগসোর জন্য প্রযোজনা করবেন এবং স্টেসি অফম্যান ও রিচার্ড পেরেলো নির্বাহী প্রযোজনা করবেন।
আরও পড়ুন: জ্যাক ডরসিকে আদালতের তলবের জন্য ইলন মাস্কের রিট
ইলন মাস্কের প্রাক্তন বান্ধবী তাদের স্মৃতিচিহ্নগুলো নিলামে তুলেছে!
ছবির শুটিং করতে গিয়ে আহত ভারতীয় মেগাস্টার অমিতাভ বচ্চন
দক্ষিণ ভারতে একটি ছবির শুটিংয়ের সময় আহত হয়েছেন বলিউড মেগাস্টার অমিতাভ বচ্চন। তবে বর্তমানে তিনি নিজ বাড়িতেই সুস্থ হয়ে উঠছেন বলে জানিয়েছেন।
রবিবার রাতে ৮০ বছর বয়সী এই বলিউড সুপারস্টার তার ব্লগে দেয়া পোস্টে এ তথ্য জানান।
ব্লগ পোস্টে তিনি জানান, হায়দ্রাবাদে বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী চলচ্চিত্র ‘প্রজেক্ট কে’ তে কাজ করার সময় তিনি পাঁজরে আঘাত পেয়েছিলেন। এটি হিন্দি এবং তেলেগু ভাষায় তৈরি করা হচ্ছে এবং ২০২৪ সালে মুক্তি পাওয়ার কথা রয়েছে।
বচ্চন লিখেছেন, তার পাঁজরের কার্টিলেজ ভেঙে গেছে এবং একটি পেশী ছিঁড়ে গেছে।
আরও পড়ুন: অমিতাভ ও অভিষেক বচ্চন করোনা আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি
তিনি আরও লিখেছেন যে আঘাতটি ‘কষ্টদায়ক’ ছিল এবং তিনি মুম্বাইতে বাড়ি যাওয়ার আগে একজন ডাক্তারের পরামর্শ নিয়েছেন। তাকে বিশ্রামের পরামর্শ দিয়েছে চিকিৎসক।
মুম্বাইতে তার বাড়ির বাইরে প্রায়শই জড়ো হওয়া ভক্তদের উদ্দেশ্যে বচ্চন লিখেছেন, ‘আমি আজ সন্ধ্যায় জলসা গেটে শুভাকাঙ্খীদের সঙ্গে দেখা করতে পারব না.. তাই আসবেন না,’ ‘অন্য সব ঠিক আছে।
তিনি বলেছিলেন যে তিনি সুস্থ না হওয়া পর্যন্ত ছবিটিতে তার কাজ স্থগিত করা হয়েছে।
বচ্চন ২০০টিরও বেশি ভারতীয় ছবিতে অভিনয় করেছেন। ১৯৭৩ সালের ‘জাঞ্জির’ বা ‘দ্য চেইন’ চলচ্চিত্রে তার সাফল্য আসে এবং তিনি সাহসী চরিত্রে অভিনয় করে সুপারস্টারের আসনে উঠে আসেন। ভক্তদেরকে তার চুলের স্টাইল, পোশাক এবং গভীর ভয়েস অনুলিপি করতে অনুপ্রাণিত করেন।
জনপ্রিয় এই অভিনেতা একজন প্রাক্তন রাজনীতিবিদ এবং একজন টেলিভিশন উপস্থাপকও।
আরও পড়ুন: ১ হাজার কৃষকের ঋণ পরিশোধে সাহায্য করলেন অমিতাভ
‘হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েছেন’ বললেন সুস্মিতা সেন
প্রাক্তন মিস ইউনিভার্স এবং বলিউড অভিনেত্রী সুস্মিতা সেন বলেছেন যে তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েছেন।
এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে বৃহস্পাতিবার ইনস্টাগ্রাম পোস্টে সেন বলেছেন, কয়েকদিন আগে তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েছিলেন।
আরও পড়ুন: শফি মণ্ডল-চন্দনা মজুমদারের কণ্ঠে ‘নয়া মানুষ’ সিনেমার টাইটেল গান
তিনি তার বাবা সুবীর সেনের সঙ্গে একটি ছবি পোস্ট করে লিখেছেন, ‘আপনার হৃদয়কে সুখী এবং সাহসী রাখো, এবং যখন আপনার সবচেয়ে বেশি শোনা প্রয়োজন হবে, তখন এটি আপনার পাশে দাঁড়াবে’ (আমার বাবা সুবীর সেনের জ্ঞানী কথা)। কয়েকদিন আগে আমার হার্ট অ্যাটাক হয়েছিল...অ্যাঞ্জিওপ্লাস্টি করা হয়েছে...স্থানে স্টেন্ট আছে...এবং সবচেয়ে বড় কথা, আমার কার্ডিওলজিস্ট আবার নিশ্চিত করেছেন 'আমার একটা বড় হার্ট আছে।’
তিনি পোস্টে আরও লিখেছেন যে, ‘অনেক লোককে তাদের সময়মত সাহায্য এবং গঠনমূলক পদক্ষেপের জন্য অন্য পোস্টে ধন্যবাদ জানাবেন।’
তিনি আরও লিখেছেন, ‘এই পোস্টটি শুধুমাত্র আপনাকে (আমার শুভাকাঙ্খী এবং প্রিয়জনদের) সুসংবাদ সম্পর্কে জানানোর জন্য ... যে সবকিছু ঠিক আছে এবং আমি আবার কিছু জীবনের জন্য প্রস্তুত। আমি আপনাদেরকে অনেক বেশি ভালোবাসি!!!!’
তথ্য বলছে, ‘বিবি নম্বর ১’, ‘ম্যায় হুন না’, ‘ম্যায়নে পেয়ার কিয়ুন কিয়া’, ‘তুমকো না ভুল পায়েঙ্গে’, এবং ‘নো প্রবলেম’ এর মতো চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য সর্বাধিক পরিচিত। সেন আন্তর্জাতিক এমি-এর মনোনীত সিরিজ ‘আয়ারা’ -তে তার অভিনয়ে ফিরছিলেন এবং শোয়ের দ্বিতীয় কিস্তিতেও অভিনয় করেছেন। শিগগিরই ধারাবাহিকের তৃতীয় সিজনে দেখা যাবে অভিনেত্রীকে।
আরও পড়ুন: আফরান নিশোর প্রথম সিনেমার মহরত
‘রাতাড্ডা উইথ তানভীর’ পূরণ করল অর্ধযুগ
‘রাতাড্ডা উইথ তানভীর’ পূরণ করল অর্ধযুগ
অর্ধযুগ পূর্ণ করল তানভীর তারেকের গ্রন্থনা ও উপস্থাপনায় জনপ্রিয় এফএম শো ‘রাতাড্ডা উইথ তানভীর’।
জাগো এফএম ৯৪.৪ এ গত ছয় বছরে তিনশতাধিক পর্বে শোবিজ জগতের নানান পর্যায়ের গুণীজনদের নিয়ে আড্ডা দিয়েছেন তিনি।
এই প্রসঙ্গে তানভীর তারেক ইউএনবিকে বলেন, ‘আজ থেকে ছয় বছর আগে ঠিক ফেব্রুয়ারির শেষ দিকেই এই রাতাড্ডা শুরু করেছিলাম। জাগো এফএম-এর স্টেশন হেড আরজে উদয় আমাকে একটি নতুন ধারার অনুষ্ঠান করতে একদিন তার অফিসে ডাকেন। আমি গিয়ে বললাম- এখনতো ডিজিটাল প্লাটফর্মের সময়। একই সঙ্গে দেখা ও শোনার লিংক থাকতে হবে। শুরুর দিকে দ্বিধা ছিল অনেকের। কিন্তু এটাই এখন ট্রেন্ড হয়ে গেছে।’
আরও পড়ুন: ইশতিয়াকের কথায় তানভীর তারেকের ‘কী লাভ বলো’
অনুষ্ঠানটির বিশেষত্ব নিয়ে তিনি আরও বলেন, ‘এই অনুষ্ঠানটি করার ব্যাপারে আরও একটি বিশেষ আগ্রহ কাজ করেছে, তা হলো- অনুষ্ঠানের দুই ঘন্টার ব্যাপ্তিকাল। টিভি অনুষ্ঠানের ২০ থেকে ৪০ মিনিটের ভেতরে আড্ডা শুরু করতে করতেই ওপাশ থেকে টকব্যাকে প্রডিউসার বলতে থাকেন- তানভীর ভাই এন্ডিং দিয়ে দেন, হাতে আর সময় নেই। কিন্তু রাতাড্ডায় মূলত আমি যাকে নিয়ে আড্ডায় বসি, তার জীবনাচরণ, ভাবনাগুলো প্রকাশ করতে পারি। কিছু কিছু শো দীর্ঘায়িতও করতে পারি। তাই শো-গুলো হয়ে উঠেছে দারুণ ইমোশনাল। কিছু পর্ব ভাইরালও হয়েছে। কিন্তু কখনোই ইস্যুভিত্তিক ভাইরাল করতে হবে বলে কাউকে আলোচনায় বসাইনি।’
‘রাতাড্ডা উইথ তানভীর’ অনুষ্ঠানটি নিয়ে আগামী ভাবনা কি জানতে চাইলে তানভীর তারেক বলেন, ‘বিশেষ কোনো ভাবনা নেই। আমরা এই ছয় বছরে স্টুডিও, অনুষ্ঠান প্রচারের আঙ্গিক বদলিয়েছি অনেকবার। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে অনুষ্ঠানের চরিত্র বদলানোর চেষ্টা করেছি। দর্শক কী খাবে, বা কাকে আনলে ভিউ বেশি হবে এসব বিষয়ের চেয়েও আমি জোর দিয়েছি সবসময় কার কাছ থেকে একটি বিষয় নিয়ে দারুণ কিছু অবজারভেশন শুনতে পারব। কারণ, গুণী তারকার ঐ কথাগুলো সারাবছর মানুষ শুনবে, শিখবে। ভাইরাল তো রাত ফুরালেই শেষ হয়ে যায়!’
এ বছর তানভীর তারেক সাংবাদিকতা ক্যারিয়ারের ২৫ বছর পূর্ণ করলেন। একই সঙ্গে গতবছর থেকে প্রতিষ্ঠা করেছেন ‘কোলাহল কমিউনিকেশন’ নামের নতুন একটি ডিজিটাল কন্টেন্ট এজেন্সি’। এখান থেকে স্বাধীন মিউজিক অ্যাপসহ একাধিক ডিজিটাল প্লাটফর্মের জন্য অনুষ্ঠান নির্মাণ করছেন। ৩০ পর্বে ‘তানভীর তারেক শো’ শেষ করলেন সম্প্রতি। এর বাইরে খুব শিগগিরই কোলাহল শর্টফিল্ম ফেস্টিভ্যালসহ একাধিক ইভেন্ট পরিকল্পনা করবেন বলে জানান তিনি।
উল্লেখ্য, তানভীর তারেক-এর উপস্থাপনার ক্যারিয়ার ১৭ বছরের। বরেণ্য গণমাধ্যমব্যক্তিত্ব হানিফ সংকেত তাকে উপস্থাপনায় নিয়ে আসেন। তার উদ্যোগেই শুরু করেছিলেন এটিএন বাংলার টকচার্ট অনুষ্ঠান দিয়ে। এরপর একুশে টিভির মিডিয়া গসিপ তানভীরের উপস্থাপনা ক্যারিয়ারের টার্নিং পয়েন্ট। দীর্ঘ আট বছর অনুষ্ঠানটি তিনি গ্রন্থনা ও উপস্থাপনা করেন।
আরও পড়ুন: আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে তানভীর তারেকের ‘স্মৃতিদহন’
শফি মণ্ডল-চন্দনা মজুমদারের কণ্ঠে ‘নয়া মানুষ’ সিনেমার টাইটেল গান
সদ্য জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাওয়া চন্দনা মজুমদার ও জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী শফি মণ্ডল গাইলেন সোহেল রানা বয়াতির পরিচালনায় নির্মাণাধীন ‘নয়া মানুষ’ সিনেমার টাইটেল গান।
রণক ইকরামের কথায় গানটির সুর করেছেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত সুরকার প্লাবন কোরেশী এবং গানটির সংগীত পরিচালনা করেছেন মুশফিক লিটু।
আ. মা. ম. হাসানুজ্জামান এর বেদনার বালুচর গল্প অবলম্বনে মাসুম রেজা'র চিত্রনাট্যে, কমল চন্দ্র দাসের চিত্রগ্রহণে নির্মাণাধীন চলচ্চিত্রটিতে অভিনয় করছেন রওনক হাসান, মৌসুমী হামিদ, আশীষ খন্দকার, ঝুনা চোধুরী, নিলুফার ওয়াহিদ, বদরুদ্দোজা, স্মরণ সাহা, শিখা কর্মকার, মাহিন রহমান, মেহারান সানজানা, পারভীন পারু, মেরি ও শিশু শিল্পী উষশী।
সিনেমার শিরোনাম সংগীত প্রসঙ্গে নির্মাতা সোহেল রানা বয়াতি বলেন, “সিনেমার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ গান ‘নয়া মানুষ’। দ্বৈত এই গানটিতে পুরো সিনেমার বিষয়বস্তু উঠে এসেছে।’’
আরও পড়ুন: জীবন কখনও কখনও অনেক বড় পরীক্ষার অন্য এক নাম: বিশ্বজিৎ
চন্দনা মজুমদার বলেন, ‘সিনেমার গল্প চমকে ওঠার মতো। গানের কথায় যে আবেদন আছে, এমন কথা সচরাচর পাওয়া যায় না।’ অন্যদিকে বাউল শফি মণ্ডল বলেন, ‘দারুণ একটা গান হয়েছে। খুব কম গান হৃদয় ছুঁয়ে যায়। এই গানটি সেই কম গানের তালিকায় থাকবে নিশ্চিত।’
‘নয়া মানুষ’ চলচ্চিত্রটি দেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর ওপর নির্মিত হচ্ছে।
নয়া মানুষ সিনেমার কাজ শেষ পর্যায়ে জানিয়ে সোহেল রানা বয়াতি বলেন, ‘গত বছরের অক্টোবরে চলচ্চিত্রের ৭০ ভাগ কাজ শেষ করেছি। ইচ্ছা ছিল পুরোটা একবারে শেষ করার, কিন্তু সুপার সাইক্লোন সিত্রাংয়ের তাণ্ডবে ৩০ ভাগ কাজ আটকে যায়। খুব শিগগিরই আমরা বাকি চিত্রধারণের কাজ শুরু করব। বর্তমানে পোস্ট প্রোডাকশনের কাজ এগিয়ে রাখছি, কারণ এ বছরই আমরা চলচ্চিত্রটি মুক্তি দিতে চাই।’
আরও পড়ুন: ‘মুড়ির টিন’ দিয়ে শুরু হলো কোক স্টুডিও বাংলা’র দ্বিতীয় সিজন
জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার-২০২১ ঘোষণা, এবার পেলেন যারা
সিরিজে আমার চরিত্রে এক চমক থাকবে: চঞ্চল চোধুরী
ওটিটি হোক বা বড়পর্দা, সবখানেই দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন চঞ্চল চৌধুরী। কাঁটাতার পেরিয়ে পশ্চিমবঙ্গেও তার ভক্তের সংখ্যা বেড়েছে কয়েক গুণ। ‘কারাগার’-এর পর আবারও কবে নতুন ওয়েব সিরিজে দেখা যাবে সেই অপেক্ষায় ছিলেন দর্শক। যার অবসান হচ্ছে ‘ওভারট্রাম্প’ দিয়ে।
চরিত্র বাছাইয়ের ক্ষেত্রে চঞ্চল চৌধুরীকে বেশ হিসেব কষতে দেখা গেছে। ভিন্ন ভিন্ন গল্পে ভিন্ন ভিন্ন চঞ্চল। এবারও তেমনটাই দেখা যাবে আর সেটিই অভিনেতা নিজেই জানান।
বাশার জর্জিস পরিচালিত চরকি অরিজিনাল সিরিজ ‘ওভারট্রাম্প’।
এ নিয়ে চঞ্চল চৌধুরী ইউএনবিকে বলেন, ‘আমাদের সমাজে এধরনের ঘটনা, বিশেষ করে আমাদের নগর জীবনে ঘটছে অহরহ। এই গল্পে যেমন অন্ধকার দিকের কথা আছে তেমন কিছু শিক্ষণীয় দিকও আছে। এই সিরিজে আমার চরিত্রে এক চমক থাকবে, আপাতত এইটুকুই বলতে চাই।’
সিরিজে কাজের অভিজ্ঞতা নিয়ে তিনি আরও বলেন, ‘আমি একটু পুরোনো মানুষ তো। এই ইন্ডাস্ট্রিতে প্রায় ২০-২৫ বছর কাজ করছি। পরিচালক বাশার আমার প্রায় ২০ বছর পুরোনো বন্ধু। তবে তার পরিচালনায় এই প্রথম ক্যামেরার সামনে দাঁড়ালাম। সেইসাথে যাদের সঙ্গে এই সিরিজে অভিনয় করেছি তাদের সঙ্গেও বেশ সুসম্পর্ক আগে থেকেই। সব মিলিয়ে কাজটাও বেশ ভালো হয়েছে।’
৬ পর্বের এই সিরিজের মধ্যে দিয়ে চরকিতে প্রথমবারের মতো উপস্থিত হবেন এফ এস নাঈম, আশনা হাবিব ভাবনা ও সামিরা খান মাহি।
পরিচালক বাশার জর্জিস বলেন, ‘ওভারট্রাম্প গল্পটা কোভিডের সময়ের লেখা। এ সময় সবাই থ্রিলার, রোমান্স করছে কিন্তু কেউ ডার্ক কমেডি করছে না। যা কমেডি হয়েছে সেটা ভিন্ন মাত্রার যেটা টিভিতে দেখা যায়। তবে ওটিটির জন্য তো একটু ভিন্ন ধরনের ডার্ক হওয়া উচিত। ওই জায়গা থেকে ওভারট্রাম্প-এর কাজের প্রতি আগ্রহ হয়।’
ওভারট্রাম্পের নির্মাণ নিয়ে অভিজ্ঞতা সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘টিমের কে কি হবে সেটা নিয়ে টেনশনে ছিলাম। আমি খুব ভাগ্যবান যে ডিওপি খসরুকে বলা মাত্রই তাকে পাওয়া গেছে। দেশসেরা একজন ডিওপি আমার সঙ্গে ওটিটির জন্য প্রথম কাজ করছেন। রঞ্জনদাও আমার সঙ্গে প্রডাকশন ডিজাইন করতে রাজি হয়। সিরিজে অভিনয় শিল্পীদের সঙ্গে কাজ করে চরম মেজাজ খারাপ লেগেছে। মানে ওরা এত বেশি সিরিয়াস যে আমি নিজেই ভরকে গেছি।’
জানা যায় চরকির পর্দায় শিগগিরই দেখা যাবে ‘ওভারট্রাম্প’।