%E0%A6%86%E0%A6%93%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%80-%E0%A6%B2%E0%A7%80%E0%A6%97
বিএনপির সমাবেশ সফল করতে সরকার সহায়তা করছে: তথ্যমন্ত্রী
তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলছেন, বিএনপির সমাবেশ সফল করতে সরকার সহায়তা করছে। একই সঙ্গে ১০ ডিসেম্বর ঢাকায় বিএনপির সমাবেশের দিন আওয়ামী লীগের সকল নেতাকর্মীদের সতর্ক থাকতে বলেছেন তিনি।
বুধবার (২৩ নভেম্বর) সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ বিএনপি নেতাদের বক্তব্য হচ্ছে খালি কলসির মতোই। ১০ ডিসেম্বর নিয়ে যেভাবে বাগাড়ম্বর তারা করছেন, এতে মনে হচ্ছে তাদের খালি কলসি বেশি বাজছে।
তিনি বলেন, ১০ ডিসেম্বর সমাবেশের মাধ্যমে বিএনপি যাতে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে না পারে তা নিশ্চিত করতে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা ওয়ার্ডে-ওয়ার্ডে সতর্ক পাহাড়ায় থাকবেন।
আরও পড়ুন: বিএনপির বিরুদ্ধে লাল কার্ড দেখাবে জনগণ: ওবায়দুল কাদের
মন্ত্রী বলেন, তারা সরকারের পদত্যাগ দাবি করে আসছেন গেল ১২-১৩ বছর ধরে। ১০ ডিসেম্বর কতটুকু কী হবে; সেটা আমরা জানি ও বুঝি। কারণ তারা তো সারাদেশে সমাবেশ করেছেন। সমাবেশের নামে কোনো কোনো জায়গায় পিকনিক করেছেন। কোনো কোনো জায়গায় তারা বিশৃঙ্খলাও করেছেন।
এছাড়া বিভাগীয় পর্যায়ে সমাবেশের যে হাঁকডাক দিয়েছিল, তার কোনো বাস্তবিক প্রতিফলন ছিল না। আমাদের একটি জেলার কোনো একটি সহযোগী সংগঠনের সম্মেলনে সাম্প্রতিক সময়ে যত মানুষ হয়েছে, তাদের মহাসমাবেশেগুলোতেও সে রকম ছিল না।
সমাবেশে বড় দেখাতে বিএনপি একই লোক বারবার দেখাচ্ছে বলেও দাবি করেন এই আওয়ামী লীগ নেতা।
হাছান মাহমুদ বলেন, তারা বারবার একই লোককে জড়ো করেছেন। সমাবেশে যোগ দিতে বরিশাল থেকে লঞ্চে করে তাদের লোকজন চট্টগ্রামে গিয়েছেন। সিলেটের সমাবেশে গেছে কুমিল্লা থেকে। ঢাকা থেকেও গেছে। এখানেও কী হবে; আমরা জানি বুঝি।
বিএনপি যাতে সমাবেশ করতে পারে, সে জন্য সরকার সর্বোচ্চ সহায়তা করছে বলেও দাবি করেন মন্ত্রী।
তিনি জানান, আর সে জন্যই তারা নির্বিঘ্নে সমাবেশ করতে পেরেছে। আর আমরা যখন বিরোধীদলে ছিলাম, তারা যখন ক্ষমতায় ছিল, তখন তারা আমাদের সমাবেশে গ্রেনেড হামলা চালিয়েছে, বোমা হামলা চালিয়েছে। বহু মানুষকে হতাহত করেছে।
আরও পড়ুন: ছাত্রলীগের কাউন্সিল ৮ ও ৯ ডিসেম্বর
এছাড়া ‘২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলায় আমি নিজেও আহত হয়েছি। তাদের সমাবেশে আজ পর্যন্ত একটি পটকাও ফুটেনি। সরকার নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেছে। বিধায় এভাবে নির্বিঘ্নে তাদের পক্ষে সমাবেশ করা সম্ভব হয়েছে। আর মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর কী কারণে নয়াপল্টনে সমাবেশ করতে চান? তারা বিশাল সমাবেশ করবেন, কেউ বলছেন ১০ লাখ, আবার কালকে এক টেলিভিশনে দেখলাম ২৫ লাখ। কিন্তু নয়াপল্টনের সামনে ৫০ হাজার মানুষ ধরে আরকি।’
মন্ত্রী বলেন, নয়াপল্টনের সামনে এক কিলোমিটার পর্যন্ত রাস্তা যদি বন্ধ করা যায়, তাহলে ৫০ হাজার মানুষ ধরে। তাই নয়াপল্টনে তাদের সমাবেশ করার উদ্দেশ্যের মধ্যে বোঝা যায় তাদের সমাবেশ আগে থেকেই ফ্লপ।
কাজেই সে রকম সমাবেশ করতে হলে পূর্বাচল ছাড়া আর কোনো জায়গা আমি দেখছি না। কারণ ১০ কিংবা ২০ লাখ মানুষের জন্য পূর্বাচল ছাড়া তো আর কোনো জায়গা আমাদের চোখে পড়ছে না।
তিনি আরও জানান, তারা কেন নয়াপল্টনের সামনে সমাবেশ করতে চায়। সেটি সহজেই অনুমান করা যায়। তারা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে চায়। হেফাজতে ইসলাম যে ধরনের বিশৃঙ্খা সৃষ্টি করেছে, তারাও সেটা করতে চায়। তারা প্রয়োজনে গাড়িঘোড়া ভাঙচুর, অগ্নিসন্ত্রাস করতে চায়। মানুষের সম্পদের ওপর হামলা পরিচালনা করতে চায়। এভাবে তারা বিশেষ একটি পরিস্থিতি তৈরি করতে চায়। বাংলাদেশের মানুষ তা হতে দেবে না।
আরও পড়ুন: রংপুর সিটি নির্বাচন: আ.লীগের মনোনয়ন পেলেন অ্যাডভোকেট হোসনে আরা লুৎফা
রংপুর সিটি নির্বাচন: আ.লীগের মনোনয়ন পেলেন অ্যাডভোকেট হোসনে আরা লুৎফা
২৭ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিতব্য রংপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী হচ্ছেন অ্যাডভোকেট হোসনে আরা লুৎফা ডালিয়া।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে মনোনীত প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেন।
তফসিল অনুযায়ী, প্রার্থীরা ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত রিটার্নিং অফিসার ও সহকারী রিটার্নিং অফিসারের কাছে তাদের মনোনয়নপত্র জমা দিতে পারবেন। ২৯ নভেম্বর ও ১ ডিসেম্বর মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই করবেন রিটার্নিং কর্মকর্তা। আগামী ৮ ডিসেম্বর প্রার্থিতা প্রত্যাহারের চূড়ান্ত তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে।
নির্বাচনে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) ও সিসিটিভি ক্যামেরা ব্যবহারেরও সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন।
সকাল সাড়ে ৮টায় ভোটগ্রহণ শুরু হয়ে বিরতি ছাড়াই চলবে বিকাল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত।
আরও পড়ুন: রংপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনের বিস্তারিত তফসিল ঘোষণা
রংপুর সিটি নির্বাচনের রিটার্নিং অফিসার হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন নির্বাচন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক আবদুল বাতেন।
রংপুরের মেয়র, ২৭ জন সাধারণ ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও ১১টি সংরক্ষিত ওয়ার্ড কাউন্সিলর পদে ১৯৩টি কেন্দ্রে মোট তিন লাখ ৯৩ হাজার ৯৯৪ জন ভোটার তাদের ভোট দেবেন। রংপুর সিটি করপোরেশনের সর্বশেষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ২১ ডিসেম্বর ২০১৭।
আরও পড়ুন: রংপুর সিটি নির্বাচন ২৭ ডিসেম্বর
আ.লীগের স্থানীয় সরকার জনপ্রতিনিধি মনোনয়ন বোর্ডের সভা শুক্রবার
ছাত্রলীগের কাউন্সিল ৮ ও ৯ ডিসেম্বর
ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের ছাত্র সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ৩০তম বার্ষিক কাউন্সিল আগামী ৮ ও ৯ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হবে।
সোমবার এক সংবাদ সম্মেলনে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় বলেন, সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে তাদের কাউন্সিল হবে।
আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বার্ষিক সম্মেলনে যোগ দিতে সম্মতি দিয়েছেন বলে জানান তিনি।
ছাত্রলীগ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিনে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। এতে বিভিন্ন হল ইউনিট ও কলেজ ইউনিটের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: আ.লীগের উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক শনিবার
জয় জানান, আগামী ৩ ডিসেম্বর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ঐতিহাসিক কলা ভবনের সামনে অপরাজেয় বাংলা ভাস্কর্য প্রাঙ্গণে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের কাউন্সিলও অনুষ্ঠিত হবে।
তিনি বলেন, আগামী ২ ও ৩ ডিসেম্বর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অদূরে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ঢাকা মহানগর (উত্তর ও দক্ষিণ) ছাত্রলীগের কাউন্সিল অনুষ্ঠিত হবে।
পদায়ন নিয়ে অবৈধ অর্থ লেনদেনের বিষয়ে জানতে চাইলে জয় বলেন, এগুলোর কোনও প্রমাণ ছাড়াই নিছক অভিযোগ।
তিনি বলেন, ‘যদি কেউ আমাদের বিরুদ্ধে উপযুক্ত নথি ও প্রমাণ দিয়ে অভিযোগ করে, আমরা ব্যবস্থা নেব। বাংলাদেশ ছাত্রলীগ এমন একটি সংগঠন যা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ অনুসরণ করে তার কার্যক্রম পরিচালনা করে।
আরও পড়ুন: প্রতিহিংসার রাজনীতির হোতাই হচ্ছে বিএনপি: কাদের
সুনামগঞ্জে আ.লীগের সম্মেলনের সঙ্গে কারও মৃত্যুর কোনো সম্পর্ক নেই: কাদের
আ.লীগের উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক শনিবার
ডিসেম্বরে অনুষ্ঠিতব্য ২২তম ত্রি-বার্ষিক জাতীয় কাউন্সিলকে সামনে রেখে শনিবার সকালে বৈঠকে বসবে আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদ।
আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে তার সরকারি বাসভবন গণভবনে এ বৈঠকে অনুষ্ঠিত হবে।
শুক্রবার এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের স্বাস্থ্যবিধি মেনে উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যদের বৈঠকে উপস্থিত থাকতে বলেছেন।
দলের পরবর্তী নেতৃত্ব নির্বাচনের লক্ষ্যে ২২ তম ত্রি-বার্ষিক জাতীয় কাউন্সিল ২৪ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হবে। গত ২৮ অক্টোবর আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের বৈঠকে কাউন্সিল করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
আরও পড়ুন: ২ দিনব্যাপী চতুর্থ শিল্প বিপ্লব নিয়ে আ.লীগের আন্তর্জাতিক কনফারেন্স উদ্বোধন
আ.লীগ সরকার এ দেশের একটা টাকাও অপচয় করে না: প্রধানমন্ত্রী
আ.লীগের জাতীয় কাউন্সিলের অর্থ উপ-কমিটির সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত
প্রতিহিংসার রাজনীতির হোতাই হচ্ছে বিএনপি: কাদের
আওয়ামী লীগ প্রতিহিংসার রাজনীতিতে বিশ্বাস করে না দাবি করে দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, প্রতিহিংসার রাজনীতির হোতা হচ্ছে বিএনপি। জিয়াউর রহমানই প্রতিহিংসার রাজনীতি সূচনা করেছিল।
শুক্রবার রাজধানীর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশ (কেবিআই) মিলনায়তনে বঙ্গবন্ধু সৈনিক লীগের জাতীয় সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী কাদের বলেন, ‘শেখ হাসিনাকে ভয় দেখিয়ে কোনও লাভ নেই... যদিও বিএনপির মুখে রক্ষণাত্মক হলেও অন্তরে রয়েছে আক্রমণাত্মক শোডাউন।’
তিনি আরও বলেন, ‘মনে হচ্ছে যেন তারা ক্ষমতায় এসে গেছে, হাওয়া ভবন ফিরে পেলো, ঢাকার রাজপথে বিজয় মিছিল করবে।’
মন্ত্রী বলেন, বিএনপি নেতারা অতীতে একাধিকবার আন্দোলনের মাধ্যমে সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করার হুমকি দিলেও সব ব্যর্থ হয়েছে।
আরও পড়ুন: বিএনপির বিরুদ্ধে লাল কার্ড দেখাবে জনগণ: ওবায়দুল কাদের
তিনি বলেন, ‘তারা (বিএনপি) দিনের বেলায় রাতের অন্ধকার দেখে,তাই তারা সরকারের কোনও উন্নয়ন দেখতে পায় না।’
ওবায়দুল কাদের বলেন যে বাংলাদেশ কখনও অনিশ্চয়তার দিকে যাবে না, বিএনপি যেভাবে অনিশ্চয়তার দিকে চলছে তাতে বিএনপিই অনিশ্চয়তার দিকে যাচ্ছে।
বঙ্গবন্ধু সৈনিক লীগের আহ্বায়ক শিরীন আহমেদের সভাপতিত্বে সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. আবদুস সোবহান গোলাপ এবং বঙ্গবন্ধু সৈনিক লীগের নবনির্বাচিত সভাপতি হারুনুর রশীদ।
আরও পড়ুন: আ.লীগ গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে লড়াই করছে: কাদের
সুনামগঞ্জে আ.লীগের সম্মেলনের সঙ্গে কারও মৃত্যুর কোনো সম্পর্ক নেই: কাদের
সুনামগঞ্জে আ.লীগের সম্মেলনের সঙ্গে কারও মৃত্যুর কোনো সম্পর্ক নেই: কাদের
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের মঙ্গলবার বলেছেন, আরমান নামের ওই ব্যক্তির মৃত্যুর সঙ্গে সুনামগঞ্জের দিরাই উপজেলায় আয়োজিত দলীয় সম্মেলনের কোনো সম্পর্ক নেই।
কাদের বলেন, ‘তিনি (আরমান) হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন, এতে আওয়ামী লীগের সম্মেলনের কোনো সম্পর্ক নেই। আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে অপপ্রচার বন্ধ করতে গণমাধ্যমের প্রতি অনুরোধ জানানো হচ্ছে।’
মঙ্গলবার ঢাকায় বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের সদর দপ্তরে জাতীয় সড়ক নিরাপত্তা পরিষদের ২৯তম সভায় যোগদানের পর সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: বিএনপির বিরুদ্ধে লাল কার্ড দেখাবে জনগণ: ওবায়দুল কাদের
সোমবার সুনামগঞ্জ জেলার দিরাই উপজেলায় আওয়ামী লীগের ত্রিবার্ষিক সম্মেলন চলাকালে দুই পক্ষের সংঘর্ষে আজমল হোসেন চৌধুরী ওরফে আরমান নামে ২৭ বছর বয়সী এক যুবক নিহত ও ৪০ জন আহত হয়েছেন।
দিরাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল আলম জানান, সম্মেলনকে কেন্দ্র করে এলাকায় উত্তেজনাকর পরিস্থিতি বিরাজ করছিল এবং সোমবার অনুষ্ঠান চলাকালে সম্মেলনের মঞ্চে অবস্থান নিয়ে আওয়ামী লীগের দুই পক্ষের মধ্যে তুমুল তর্কাতর্কি হয়। ইট-পাটকেল নিক্ষেপ ও ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা একপর্যায়ে সংঘর্ষে রূপ নেয়।
আহত অবস্থায় আরমানকে স্থানীয় হাসপাতালে নেয়া হলে বিকালে তার মৃত্যু হয় বলে ওসি জানান।
আরও পড়ুন: আ.লীগ গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে লড়াই করছে: কাদের
শেষ পর্যন্ত নির্বাচনে আসবে বিএনপি: ওবায়দুল কাদের
বিএনপির বিরুদ্ধে লাল কার্ড দেখাবে জনগণ: ওবায়দুল কাদের
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বিএনপির নেতাদের ইঙ্গিত করে বলেছেন, বিএনপির সঙ্গে খেলা হবে আন্দোলনে ও নির্বাচনে, তাদের বিরুদ্ধে লাল কার্ড দেখাবে জনগণ।
তিনি বলেন, এখনই শুরু হয়ে গেছে মনোনয়ন বাণিজ্য। কাকে কাকে মনোনয়ন দিবে। মনোনয়নের কথা বলে বস্তায় বস্তায় টাকা নিচ্ছেন। তারেক জিয়া বস্তায় বস্তায় টাকা সুইস ব্যাংকে পাঠিয়েছেন। তাদের এই বাণিজ্যের বিরুদ্ধে লাল কার্ড দেখাবে জনগণ।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে মেট্রোরেলের সম্ভাব্যতা যাচাই শুরু করবে সরকার: সেতুমন্ত্রী
দীর্ঘ আট বছর পর ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনে উদ্বোধকের বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
শনিবার বিকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া নিয়াজ মোহাম্মদ স্টেডিয়ামে এই সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
মন্ত্রী বলেন, জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধুর খুনিদের পুরস্কৃত করেছেন। এই জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধুর খুনিদের রক্ষা করতে আইন সংশোধন করেছিল।
এছাড়া ১৫ আগস্টের মাস্টার মাইন্ড হলো জিয়াউর রহমান, আর ২১ আগস্টের মাস্টার মাইন্ড হলো তারেক রহমান।
সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম।
তিনি বলেন, জিয়া মোশতাক ফারুক রশিদ বঙ্গবন্ধুর হত্যার সঙ্গে জড়িত। তারা ছিল পাকিস্তানের এজেন্ট। বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে পাকিস্থান বানাতে চেয়েছিল কিন্তু এদেশের জনগণ তা হতে দেয়নি।
তিনি বলেন, ২১ আগস্ট হামলার নায়ক ছিল তারেক রহমান। তারেক বাংলাদেশে আসতে চায়। আমরাও চাই আসুক। তাকে ৩৭ বছর সাজা খাটার ব্যবস্থা করব। তারেক রাজনীতি না করার মুচলেকা দিয়ে দেশ থেকে পালিয়েছে।
এছাড়া বিএনপি খুনী ও সন্ত্রাসের দল। তাদেরকে বিশ্বাস করবেন না।
আরও পড়ুন: কালনা সেতুর নাম এখন মধুমতি সেতু: সেতুমন্ত্রী
সম্মেলনে প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামীলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল আলম হানিফ।
জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি'র সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রেসিডিয়াম সদস্য অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, ত্রাণ ও পূর্নবাসন সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার আব্দুস সবুর, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য মেরিনা জাহান এমপি, এ্যারোমা দত্ত এমপি প্রমুখ।
এছাড়াও অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনের এমপি ক্যাপ্টেন (অবসর) তাজুল ইসলাম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ আসনের এমপি ফরহাদ হোসেন সংগ্রাম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ আসনের এমপি এবাদুল করিম বুলবুল।
সম্মেলনে স্বাগত বক্তব্য দেন সাধারণ সম্পাদক আল মামুন সরকার।
সম্মেলন শেষে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি হিসেবে পুনরায় র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী ও সেক্রেটারি হিসেবে পুনরায় আল মামুন সরকারের নাম ঘোষণা করেন প্রধান অতিথি আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম।
আরও পড়ুন: রাজধানীর যানজট নিরসনে সাবওয়ে নির্মাণের বিকল্প নেই: সেতুমন্ত্রী
আ.লীগের জাতীয় কাউন্সিলের অর্থ উপ-কমিটির সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত
আওয়ামী লীগের ২২তম জাতীয় কাউন্সিল উপলক্ষে গঠিত অর্থ উপ-কমিটির আহ্বানে সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার (১১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় আওয়ামী লীগের সভাপতির ধানমন্ডি রাজনৈতিক কার্যালয়ে এ সভায় অনুষ্ঠিত হয়।
অর্থ উপ-কমিটির আহ্বায়ক কাজী জাফর উল্লাহর সভাপতিত্বে সমন্বয় সভায় উপস্থিত ছিলেন- দলের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ড. মশিউর রহমান, কাজী আকরাম উদ্দিন আহমেদ, দলের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন, লে.কর্নেল (অব) মোহাম্মদ ফারুক খান, অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম, আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক শ্রী সুজিত রায় নন্দী, দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, উপ-প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আমিনুল ইসলাম, উপ-দপ্তর সম্পাদক সায়েম খান, কার্যনির্বাহী সদস্য এবি এম রিয়াজুল কবির কাওছার, আনিসুর রহমান, সাহাবুদ্দিন ফরাজী।
এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন, স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম, শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন এবং অর্থ উপ-কমিটির সদস্য জাফরুল শাহরিয়ার জুয়েল প্রমুখ।
অর্থ উপ-কমিটির সদস্য সচিব এসএম আশিকুর রহমান সমন্বয় সভায়টি সঞ্চালনা করেন।
আরও পড়ুন: আ.লীগের স্থানীয় সরকার জনপ্রতিনিধি মনোনয়ন বোর্ডের সভা শুক্রবার
চতুর্থ শিল্প বিপ্লব নিয়ে আ.লীগের দুই দিনব্যাপী কর্মসূচি
আ.লীগ গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে লড়াই করছে: কাদের
আ.লীগ গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে লড়াই করছে: কাদের
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে তার দল গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে লড়াই করছে।
শহীদ নূর হোসেন দিবস উপলক্ষে বৃহস্পতিবার এক অনুষ্ঠানে কাদের বলেন, ‘আমাদের লড়াই চলবে।’
রাজধানীর জিরো পয়েন্টে নূর হোসেন স্কয়ারে আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা পুষ্পস্তবক অর্পণ করে নূর হোসেনের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
১৯৮৭ সালের ১০ নভেম্বর ঢাকায় এরশাদবিরোধী আন্দোলনের সময় গণতন্ত্রপন্থী এই তরুণ শহীদ হওয়ার স্মরণে নূর হোসেন দিবস পালিত হয়।
কাদের বলেন, ‘গণতন্ত্র একটি বিকাশমান প্রক্রিয়া, এটি কোনো ম্যাজিক্যাল ট্রান্সফরমেশন নয় যে রাতারাতি পরিবর্তন হয়ে যাবে।’
আরও পড়ুন: শেষ পর্যন্ত নির্বাচনে আসবে বিএনপি: ওবায়দুল কাদের
তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের নেত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা গণতন্ত্রকে স্বৈরাচারমুক্ত করার আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছেন।’
সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি সরকারে থাকতেও গণতন্ত্রের ক্ষতি করেছে, বিরোধী দল থাকা অবস্থায়ও তারা ক্ষতি করেছে।
তিনি আরও বলেন, বিএনপিকে প্রতিশ্রুতি দিতে হবে তারা দেশে সহিংসতা ও সন্ত্রাস সৃষ্টি করবে না। কেন তাদের নেতাকর্মীদের লাঠিসোঁটা নিয়ে বের হতে হবে? তারা লাঠিসোঁটা নিয়ে জাতীয় পতাকা বেঁধে বিক্ষোভ করে, এটা সন্ত্রাসের আরেক রূপ। এটা বন্ধ করতে হবে।
আরও পড়ুন: খেলা হবে ডিসেম্বরে, আওয়ামী লীগ প্রস্তুত: ওবায়দুল কাদের
কাদের বলেন যে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে গণতন্ত্র মুক্ত হয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশে গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে অনেক বাধা রয়েছে।
১৯৮৭ সালের ১০ নভেম্বর রাজধানীর গুলিস্তানের কাছে জিরো পয়েন্ট তৎকালীন জেনারেল এইচএম এরশাদের স্বৈরাচারী শাসনের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ করার সময় পুলিশের গুলিতে আওয়ামী যুবলীগ নেতা নূর হোসেন নিহত হন।
এ সময় আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, এস এম কামাল হোসেন, প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক আবদুস সোবহান গোলাপ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: ৩ নভেম্বরকে জাতীয় শোক দিবস ঘোষণা সরকারের উচ্চপর্যায়ের সিদ্ধান্তের বিষয়: কাদের
ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করতে গভীর ষড়যন্ত্র চলছে: ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ
আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন বলেছেন, একটি অসৎ উদ্দেশ্যে অরাজকতা ও নাশকতার মাধ্যমে দেশকে একটি ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে। এই ষড়যন্ত্র অবশ্যই মোকাবিলা করতে হবে।
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর ক্ষমতা গ্রহণের ১০ বছর পর চট্টগ্রামের পলোগ্রাউন্ড ময়দানে জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু ও স্থানীয় ইস্যু সম্পর্কে মুক্ত কন্ঠে কথা বলবেন। তাই এই জনসভাকে সফল করে তোলার জন্য চট্টগ্রাম মহানগর, উত্তর ও দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের প্রতিটি স্তরের নেতাকর্মীদের দায়িত্ব পালন করতে হবে।
বুধবার (৯ নভেম্বর) দুপুরে নগরীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সেন্টারে চট্টগ্রাম মহানগর, উত্তর ও দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে আগামী ৪ঠা ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার চট্টগ্রাম আগমনকে সফল করার লক্ষ্যে অনুষ্ঠিত প্রস্তুতি সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
আরও পড়ুন: আ.লীগ সরকার দলীয় সিন্ডিকেট করে দ্রব্যমূল্যের দাম বাড়িয়েছে: এবিএম মোশাররফ হোসেন
মোশাররফ হোসেন বলেন, বিএনপি-জামাত বিভাগীয় সমাবেশের মাধ্যমে সারা দেশে অরাজকতা সৃষ্টির যে পরিকল্পনা নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে তার বিরুদ্ধে আমাদেরকে মাঠে থাকতে হবে এবং এটাও মনে করি বর্তমানে কোভিড-১৯ পরবর্তী সময় এবং রুশ-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে যে বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দা ও সংকট তৈরি হয়েছে তা মোকাবিলা করার জন্য প্রতিটি দেশপ্রেমিক নাগরিকের সমান দায়িত্ব রয়েছে।
সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ এমপি বলেছেন, চট্টগ্রামবাসী মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের শক্তি। এই শক্তির প্রতি জাতির যে আস্থা ও ভরসা রয়েছে তা যেন ভুল প্রমাণিত না হয়। ষড়যন্ত্র এবং অপঘাত মোকাবিলায় চট্টগ্রামের মাটি বার বার প্রতিবাদী ভূমিকা পালন করেছে। এখন প্রয়োজন মানুষের ভালবাসাকে অর্জন করে রাজপথে থেকে অপশক্তিকে প্রতিহত করা।
আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও চট্টগ্রাম বিভাগীয় দায়িত্বপ্রাপ্ত জাতীয় সংসদের হুইপ আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন এমপি বলেছেন, চট্টগ্রাম বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনার দুর্জয় ঘাটি। আমি চট্টগ্রাম বিভাগের প্রতিটি জেলায় ও উপজেলায় গিয়ে বুঝেছি আমাদের সাংগঠনিক শৃঙ্খলা রাখা অতীব গুরুত্বপূর্ণ প্রয়োজন। আমরা ব্যক্তির নামে স্লোগান নয়, বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে যাতে কোনো অপশক্তি মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে না পারে সেদিকে সজাগ থাকতে হবে। ওই অপশক্তি আবার একটি ১৫ই আগস্টের ট্র্যাজেডি ঘটনার যে হুমকি দিচ্ছে তাদেরকে নির্মূল করতে পারি সেই মহা শক্তিকে জাগরিত করতে হবে।
চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহতাব উদ্দীন চৌধুরীর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক সিটি মেয়র আ.জ.ম. নাছির উদ্দীনের সঞ্চালনায় সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন, বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের হুইপ সামশুল হক চৌধুরী এমপি, চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র এম. রেজাউল করিম চৌধুরী, আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, উপ প্রচার সম্পাদক আলহাজ্ব আমিনুল ইসলাম আমিন।
আরও বক্তব্য দেন, চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোসলেম উদ্দীন আহমেদ এমপি, উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এম.এ সালাম, দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমান, উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ আতাউর রহমান, এ.বি.এম ফজলে করিম চৌধুরী এমপি, নজরুল ইসলাম চৌধুরী এমপি, মোস্তাফিজুর রহমান এমপি, মাহফুজুর রহমান মিতা এমপি, খাদিজাতুল আনোয়ার সনি এমপি, চট্টগ্রাম জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এটিএম পেয়ারুল ইসলাম, উপজেলা চেয়ারম্যান এহসানুল হায়দার চৌধুরী বাবুল প্রমুখ।
আরও পড়ুন: ফমেক চিকিৎসকদের এন-৯৫ মাস্ক দিলেন মোশাররফ হোসেন
সরকারের ব্যর্থতায় ডেঙ্গু মহামারি আকার ধারণ করেছে: মোশাররফ হোসেন