আওয়ামী-লীগ
পাকিস্তানের বন্ধুদের হাতে এই দেশ ছেড়ে দিব না: কাদের
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, বিএনপি সহিংসতার মাধ্যমে নির্বাচন বানচালের প্রস্তুতি নিচ্ছে।
তিনি বলেন, ‘আর ছাড় নয়, পাকিস্তানের বন্ধুদের হাতে এই দেশ ছেড়ে দিব না। তাদের হাতে দেশ, গণতন্ত্র, মুক্তিযুদ্ধ,উন্নয়ন কিছুই নিরাপদ নয়।’
মঙ্গলবার সকালে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
তিনি দেশের জন্য শেষ পর্যন্ত আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের লড়াই করে যাওয়ারও আহ্বান জানান।
আরও পড়ুন: বিএনপির ২৭ তারিখের সমাবেশ ঘিরে সংঘাতের আশঙ্কা নেই: কাদের
বিএনপির স্বপ্ন স্বপ্নই থেকে যাবে: কাদের
আ. লীগের অভ্যন্তরীণ মতবিনিময় সভা আজ
আওয়ামী লীগের সকল সহযোগী সংগঠনের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ও উত্তর এবং ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের সঙ্গে মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টায় গুলিস্তানের বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হবে।
গত বৃহস্পতিবার আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়ার সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয় যে সভায় সভাপতিত্ব করবেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
এতে সংশ্লিষ্ট সকলকে যথাসময়ে সভায় উপস্থিত থাকার জন্য অনুরোধ করা হয়।
আরও পড়ুন: যুবলীগের ‘তারুণ্যের জয়যাত্রা’ সমাবেশ ২৭ জুলাই
সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন হবে: ওবায়দুল কাদের
বিভাগীয় সমাবেশে বিশৃঙ্খলা: রংপুরে ছাত্রলীগের ৯ কর্মীকে স্থায়ী বহিষ্কার
রংপুরে ছাত্রলীগের বিভাগীয় সমাবেশে বিশৃঙ্খলা ও মারধরের ঘটনাকে কেন্দ্র করে স্থগিত করা রংপুর জেলা ছাত্রলীগের কমিটি স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করে নিয়েছে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ। সেই সঙ্গে ওই ঘটনায় জড়িত ৯ জনকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হয়েছে।
সোমবার (২৪ জুলাই) সকালে স্থগিতাদেশ প্রত্যাহারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি এস এম সাব্বির আহমেদ।
এর আগে রবিবার (২৩ জুলাই) কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ৯ জনকে স্থায়ী বহিষ্কার করে এবং জেলা ছাত্রলীগের স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করা হয়।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, সম্প্রতি সংগঠনবিরোধী, শৃঙ্খলা-পরিপন্থী অপরাধমূলক এবং সংগঠনের মর্যাদা ক্ষুণ্ণ হয় এমন কার্যকলাপের সঙ্গে জড়িত ৯ জনকে স্থায়ী বহিষ্কার করা হয়।
আরও পড়ুন: নাটোরে আওয়ামী লীগ-বিএনপি সংঘর্ষ, আহত ৩০
বহিষ্কৃতরা হলেন- রংপুর টেক্সটাইল কলেজের সিয়াম আলম, লালমনিরহাট কাকিনা উত্তর বাংলা কলেজের জিহাদ রহমান জিসান, রংপুর সরকারি কলেজের মোনাজাত, আল আমিন হোসাইন, রাজন হোসাইন, কারমাইকেল কলেজের শাহাদত হোসনে রিমন, ইমন ইসলাম ও মাসুদ রানা সাফিন ও আল আমিন হোসেন।
বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালি আসিফ ইনান স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ভবিষ্যতে যে কোনো শৃঙ্খলা পরিপন্থী কাজে না জড়ানোর জন্য সতর্ক করে রংপুর জেলা ছাত্রলীগের উপর আরোপিত স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করা হয়।
এ বিষয়ে জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি এস এম সাব্বির আহমেদ জানান, একটি অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ রংপুর জেলার কমিটি স্থগিত করা হয়। পরবর্তীতে ভিডিও ফুটেজ পর্যালোচনা করে ও তাদের কর্মকাণ্ড অনুযায়ী প্রকৃত দোষীদের চিহ্নিত করে স্থায়ী বহিষ্কার করা হয়। সেই সঙ্গে আমাদের উপর আরোপিত স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করে নেন।
উল্লেখ্য, গত ৪ জুলাই রংপুর জেলা ছাত্রলীগের কমিটি স্থগিত করে সংবাদ বিজ্ঞপ্তি দিয়েছিল কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ। একই দিনে মহানগর ছাত্রলীগ ও রংপুর মেডিকেল কলেজ (রমেক) ছাত্রলীগের মেয়াদোত্তীর্ণ হওয়ার কারণে কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়।
আরও পড়ুন: ঠাকুরগাঁওয়ে আওয়ামী লীগের শান্তি সমাবেশ অনুষ্ঠিত
আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা
নির্বাচন প্রতিহত করার ঘোষণা পরিবেশ নষ্টের সামিল: হাছান মাহমুদ
তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেছেন, নির্বাচন যে কেউ বর্জন করতে পারে, তবে নির্বাচন প্রতিহত করার অধিকার কারো নেই। কেউ যদি নির্বাচন প্রতিহত করার ঘোষণা দেয় তবে সেটি নির্বাচনের পরিবেশ নষ্ট করার সামিল হবে।
তিনি বলেন, আমাদের দেশে অত্যন্ত সুন্দর নির্বাচন হচ্ছে। নির্বাচনের পরিবেশ কেউ এখন নষ্ট করছে কি না; সেটি দেখার বিষয়।
আরও পড়ুন: তথ্য সংগ্রহ আর চুরি এক জিনিস নয়: হাছান মাহমুদ
সোমবার (২৪ জুলাই) দুপুরে সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে সচিবালয় বিটে কর্মরত সাংবাদিকদের সংগঠন বাংলাদেশ সেক্রেটারিয়েট রিপোর্টার্স ফোরামের (বিএসআরএফ) নবনির্বাচিত কমিটির সৌজন্য সাক্ষাৎ ও পরিচিতি সভা অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, সরকার ইন্টারনেট নিয়ন্ত্রণ করে বিরোধীদল দমনের চেষ্টা করছে এবং জনগণের অধিকার হরণ করার চেষ্টা করা হচ্ছে।
এ বিষয়ে মতামত জানতে চাইলে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান বলেন, মির্জা ফখরুলকে অনুরোধ জানাব, পেছনে ফিরে তাকানোর জন্য।
তিনি বলেন, তারা যখন ক্ষমতায় ছিলেন, তখন ৫০ লাখ মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহার করতেন। এখন বাংলাদেশে ১৩ কোটি মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহার করে। গ্রামের গৃহবধূ, স্কুলের শিক্ষার্থী, রিকশাওয়ালা, খেতে কাজ করা ব্যক্তিও এখন ইন্টারনেট ব্যবহার করেন।
তিনি বলেন, এই ইন্টারনেটকে সর্বজনীন করেছে বর্তমান সরকার।
মন্ত্রী বলেন, ২০০৮ সালে আমাদের স্লোগানই ছিল ডিজিটাল বাংলাদেশ। কারণ, ডিজিটাল বাংলাদেশের অন্যতম লক্ষ্য ছিল, সবার কাছে ইন্টারনেট সহজলভ্য করা। গ্রামে গ্রামে ব্রডব্যান্ড সংযোগ দেওয়া।
এ ছাড়া গ্রামে বসে ইন্টারনেটের মাধ্যমে লাখ লাখ টাকা ইনকাম করে এমন অনেক যুবক আছেন।
তিনি বলেন, আমরা কোনোভাবে ইন্টারনেট নিয়ন্ত্রণ করি না বরং সহজলভ্যতার সুযোগ গ্রহণ করে বিএনপি তাদের পেইড এজেন্ডা দিয়ে সরকারের বিরুদ্ধে বিষোদগার, সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রী থেকে শুরু হরে সরকারদলীয় নেতাদের চরিত্র হনন করছে।
তিনি আরও বলেন, এরইমধ্যে তাদের অডিও ক্লিপ ফাঁস হয়েছে। যারা বিভিন্ন দেশে বসে সরকারের বিরুদ্ধে, সরকারি দলের নেতাদের চরিত্র হনন করে, তাদের সঙ্গে নিয়মিত বৈঠক করে তারেক রহমান।
সেই বৈঠকের ছবিও আমাদের কাছে আছে। এটা কেবল ইন্টারনেট সহজলভ্য হওয়ার কারণে করতে পারছে; যা কখনো সমীচীন না। এগুলো ডিজিটাল অপরাধ। ডিজিটাল অপরাধ নিয়ন্ত্রণ করার জন্য সারা পৃথিবীতে আইন আছে।
তিনি বলেন, ইউরোপীয় ইউনিয়ন সম্প্রতি একটি আইন পাস করেছে। সেখানে অনেক দেশ সায় দিয়ে আইন পাস করেছে। আমরা এখনো করিনি। তাদের অনুরোধ জানানো হচ্ছে।
আরও পড়ুন: সরকার সংবাদপত্রের স্বাধীনতা রক্ষায় খুবই আন্তরিক: সংসদে হাছান মাহমুদ
আওয়ামী লীগের এই যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, মির্জা ফখরুল ডিজিটাল অপরাধীদের পক্ষে সাফাই গাওয়ার জন্য কাল সংবাদ সম্মেলন করছেন। কিন্তু তার উচিত সরকারকে ধন্যবাদ জানানো।
কারণ, তিনি ভিডিও কনফারেন্সে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলেন। দলের চেয়ারম্যানের সঙ্গে মিটিং করেন, সেটা শেখ হাসিনার জন্য হয়েছে। এজন্য সরকারকে ধন্যবাদ জানানো দরকার।
বিএনপি থেকে বলা হচ্ছে, তারা বর্তমান সরকারের অধিনে নির্বাচনে যাবে না, আর সরকার বাহিনী দিয়ে বিএনপির নেতাদের নামে হামলা-মামলা করছে, এ বিষয়ে মতামত জানতে চাইলে হাছান মাহমুদ বলেন, আমরা চাই, বিএনপি পূর্ণশক্তি নিয়ে আগামী নির্বাচনে অংশগ্রহণ করুক।
তিনি বলেন, ২০১৮ সালের মতো নয় বরং পূর্ণশক্তি নিয়ে অংশ নিক।
একদিকে তারা বলছেন, নির্বাচনে যাবেন না, আবার বলছেন আমাদের নির্বাচন থেকে বিরত রাখতে চাচ্ছে। আমরা কাউকে নির্বাচন থেকে বিরত রাখতে চাচ্ছি না। আমরা চাই, বিএনপি নির্বাচনে আসুক এবং সংবিধান মেনে যে নির্বাচন হবে সেখানে অংশ নিক।
তিনি আরও বলেন, বিএনপি মহাসচিবের বক্তব্যের মধ্যেই স্পষ্ট, তারা নির্বাচনে অংশ নিতে চান। কিন্ত কোনো অদৃশ্য শক্তির কারণে নির্বাচনে আসতে পারছেন না। কোনো অদৃশ্য শক্তির কারণে নির্বাচনে আসার সিদ্ধান্ত নিতে পারছে না তাদের নেতৃত্ব। এটি মির্জা ফখরুলের বক্তব্যে স্পষ্ট। আমি তাদের অনুরোধ জানাই, অদৃশ্য থাবা থেকে মুক্ত হয়ে বিএনপি দলটাকে জনগণের কাছে নিয়ে যাওয়ার জন্য।
যুক্তরাষ্ট্র থেকে আরও একটি পর্যবেক্ষক দল আগামী ২৮ জুলাই ঢাকায় আসবে। তারা নির্বাচনের পরিবেশ নিয়ে একটি প্রতিবেদনও দেবে, এ বিষয়ে বক্তব্য জানতে চাইলে ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ইউরোপীয় ইউনিয়নের মানবাধিকারবিষয়ক প্রতিনিধি দল আসতেই পারে, এলে তো ভালো। বাংলাদেশের নির্বাচন কেমন হবে; সেটা দেখার জন্য আগ্রহ প্রকাশ করছে।
মন্ত্রী আরও বলেন, আমরাও চাই তারা আসুক, নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করুক।
তিনি বলেন, আপনারা দেখেছেন, সিটি করপোরেশন নির্বাচন কত সুষ্ঠু হয়েছে। একটা ঘুষিকে সামনে এনে গণমাধ্যমে নির্বাচনের পরিবেশ নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয়েছে। পশ্চিম বাংলায় যেখানে ৩৯ জন মারা গেছেন, সেখানে এখানে একটা ঘুষি মারা হয়েছে। তাহলে পরিবেশ কোথায় ভালো?
হাছান মাহমুদ বলেন, ঢাকা ১৭ এর নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে। কেন্দ্রের বাইরে একজন প্রার্থীকে হেনস্তা করা হয়েছে। এটা কোনোভাবেই সমীচীন নয়। আমরা সেটার নিন্দাও জানিয়েছি।
তিনি আরও বলেন, সেখানে ৮ জনকে গ্রেপ্তারও করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: জামায়াতকে দিয়ে আসন্ন জাতীয় নির্বাচন প্রতিহত করার বিষয়ে বলিয়েছে বিএনপি: হাছান মাহমুদ
বিএনপির ২৭ তারিখের সমাবেশ ঘিরে সংঘাতের আশঙ্কা নেই: কাদের
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, বিএনপির ২৭ তারিখের সমাবেশ ঘিরে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে কোনো সংঘাতের আশঙ্কা নেই। কোনো উসকানি আওয়ামী লীগ দেবে না। কিন্তু কেউ যদি করে তখন জনগণের জানমালের নিরাপত্তা দেবে আওয়ামী লীগ সরকার।
সোমবার (২৪ জুলাই) সকালে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলের শিক্ষা ও মানবসম্পদ বিষয়ক উপকমিটির পরিচিতি সভায় এসব কথা বলেন তিনি।
ওবায়দুল কাদের বলেন, দেশের ৭০ শতাংশ মানুষ নৌকায় ভোট দেওয়ার জন্য উদগ্রিব হয়ে আছে। জনগণই আমাদের শক্তি। কাউকে ভয় পাই না।
আরও পড়ুন: বিএনপির স্বপ্ন স্বপ্নই থেকে যাবে: কাদের
ছাত্র রাজনীতি নিয়ে মন্ত্রী বলেন, ছাত্র রাজনীতির সৌন্দর্য ও গ্লামার হারিয়ে গেছে। এর সুদিন ফিরিয়ে আনতে হবে।
এ সময় শিক্ষায় গবেষণার উপর জোর দেন তিনি।
কাদের বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে সজীব ওয়াজেদ জয় নিরবে নিভৃতে বিপ্লব করেছেন। তিনি আসেন নিরবে, চলে যান নিঃশব্দে। আত্মপ্রচারে তিনি নিমগ্ন নন।
এ সময় উপকমিটির চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডক্টর আব্দুল খালেকের সভাপতিত্বে পরিচিতি সভা সঞ্চালনা করেন আওয়ামী লীগের শিক্ষা ও মানবসম্পদ বিষয়ক সম্পাদক শামসুন্নাহার চাপা।
আরও পড়ুন: আবারও দরকার শেখ হাসিনার সরকার: ওবায়দুল কাদের
যুবলীগের ‘তারুণ্যের জয়যাত্রা’ সমাবেশ ২৭ জুলাই
ডিজিটাল বাংলাদেশকে স্মার্ট বাংলাদেশে উন্নীতকরণের লক্ষ্যে বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশের নির্দেশে ঢাকা বিভাগীয় ‘তারুণ্যের জয়যাত্রা’ সমাবেশ ২৪ জুলাইয়ের পরিবর্তে ২৭ জুলাই অনুষ্ঠিত হবে।
সেদিন দুপুর ২টায় জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ-পশ্চিম গেটে ঢাকা বিভাগের অন্তর্গত ঢাকা মহানগর উত্তর, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ, গাজীপুর মহানগর, নারায়ণগঞ্জ মহানগর ও টাঙ্গাইল, মানিকগঞ্জ, মুন্সীগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর, ঢাকা জেলা এবং ময়মনসিংহ জেলার সমন্বয়ে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে।
আরও পড়ুন: রাজধানীতে যুবলীগের ‘তারুণ্যের জয়যাত্রা’ সমাবেশ সোমবার
উক্ত সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
সভাপতিত্ব করবেন আওয়ামী যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ, সঞ্চালনা করবেন সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মো. মাইনুল হোসেন খান নিখিল।
আরও পড়ুন: নড়াইলে যুবলীগ কর্মীকে কুপিয়ে হত্যা
বরিশালে ছাত্রলীগ ও যুবলীগের দুই পক্ষের সংঘর্ষ, আহত ১৫
বিএনপির স্বপ্ন স্বপ্নই থেকে যাবে: কাদের
সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, বিএনপি শেখ হাসিনাকে সরিয়ে ক্ষমতায় আসার স্বপ্ন দেখছে, সে স্বপ্ন স্বপ্নই থেকে যাবে।
রবিবার দুপুরে ওবায়দুল কাদের নিজ নির্বাচনী এলাকা নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার বসুরহাট পৌরসভা অডিটোরিয়ামে উপজেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘তারা (বিএনপি) শুধু তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি করে আসছে। তত্ত্বাবধায়ক সরকার আসলে বিএনপি ১০টি আসনও পাবে না। বিএনপি আমেরিকা, ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ বিভিন্ন বিদেশিদের কাছে নালিশ করে আসছে, তাতে কোনো লাভ হবে না।’
আরও পড়ুন: রাজনৈতিক অপরাধ থেকে সমাজ রক্ষায় কাজ করুন: তথ্যমন্ত্রী
তিনি প্রশ্ন করেন, ‘নোয়াখালীর একটি জনসভায় মির্জা ফখরুল এসে বক্তৃতা করেছেন। সেখানে তিনি শেখ হাসিনা ও আমাকে কটাক্ষ করে গালি-গালাজ করে গেছেন। সেসব খারাপ কথা তার মুখ দিয়ে বের হয় কীভাবে?’
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের গত ৪৮ বছরে শেখ হাসিনার উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের ভূয়সী প্রশংসা করে বলেন, এ সরকারের নানামুখী উন্নয়ন বিএনপির নেতাদের চোখে পড়ে না, কারণ তারা অন্ধ।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ভবিষ্যতে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ (ইআরডি) কর্তৃক আরও ২০টি সেতু নির্মাণের মতো প্রকল্পের মাধ্যমে উন্নয়নের প্রতি সরকারের অঙ্গীকার স্পষ্ট।
আরও পড়ুন: তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা হলো শুভংকরের ফাঁকি: তাজুল ইসলাম
নির্বাচনে অংশ নিতে বিএনপির শর্ত অসাংবিধানিক: কাদের
রাজনৈতিক অপরাধ থেকে সমাজ রক্ষায় কাজ করুন: তথ্যমন্ত্রী
রাজনৈতিক অপরাধ ও বিত্ত-বৈভব প্রদর্শনীর কলুষতা থেকে সমাজ রক্ষায় কাজ করতে সাংবাদিকদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।
রবিবার (২৩ জুলাই) দুপুরে রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি (ডিআরইউ) মিলনায়তনে ক্রাইম রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্র্যাব) ৪০ বছর পূর্তি অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ কথা বলেন।
সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, আমাদের দেশে এখন তাড়াতাড়ি বড়লোক হওয়ার প্রবণতা। যতদিন যাচ্ছে তত এই প্রতিযোগিতা বাড়ছে। এর পেছনে ‘ডেমোনেস্ট্রেশন অব ওয়েলথ’ বা বিত্ত-বৈভব প্রদর্শনীর মতো মনস্তাত্ত্বিক বিষয়। যেমন- আমার এত সুন্দর বাড়ি, এত সুন্দর গাড়ি সেটিকে ‘ডেমোনেস্ট্রেট’ করা, এটি সমাজকে কলুষিত করছে; অসুস্থ প্রতিযোগিতা তৈরি করছে।এবং সেই প্রতিযোগিতায় নানাভাবে অর্থ উপার্জন করতে গিয়ে মানুষ অর্থনৈতিক ও সামাজিক অপরাধের সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে।
তারা অন্যায্যভাবে দ্রব্যমূল্য বাড়াচ্ছে, মুনাফা লুটছে যা পুরো সমাজ ও রাষ্ট্রকে কলুষিত করছে।
এসব কাজ রাষ্ট্রের স্বাভাবিক বিকাশকে বাধাগ্রস্ত করছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, এটি যেন না হয় সেজন্য এর বিরুদ্ধে আপনারা সাংবাদিকরা লিখবেন।
আরও পড়ুন: রাষ্ট্রদূতদের বিবৃতি ভিয়েনা কনভেনশনের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন: তথ্যমন্ত্রী
সামাজিক অপরাধের পাশাপাশি কিছু ক্ষেত্রে রাজনৈতিক অপরাধও বৃদ্ধি পেয়েছে মন্তব্য করে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘সাম্প্রতিক সময়ে রাজনীতির নামে মানুষ পোড়ানো, মানুষের সহায়-সম্পত্তিতে আগুন দেওয়া পৃথিবীর কোথাও ঘটেছে কি না আমি জানি না। কোনো জায়গায় কমিটি নিয়ে বিরোধ হলে রাস্তা বন্ধ করে দেওয়া কি সমীচীন! কমিটি পছন্দ হলো না বিশ্ববিদ্যালয়ের গেটে তালা লাগিয়ে দিল, এটি কি সমীচীন! এগুলো কোনোভাবেই সমীচীন নয়।’
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আপনারা দেখেছেন নরসিংদীতে বিএনপির একজন শীর্ষ নেতা মামলায় হাজিরা দিতে গেছেন, তার দলের নেতারাই তার উপর হামলা করছে, তার গাড়ি ভাঙচুর করেছে। রাজনীতির নামে এভাবে মানুষ পোড়ানো, সম্পত্তিতে আগুন দেওয়া কিংবা রাজনৈতিক প্রতিহিংসা চরিতার্থ করার জন্য অপরের উপর আক্রমণ পরিচালনা করা, এগুলো রাজনৈতিক অপরাধ।’
তিনি বলেন, এইসব অপরাধের বিরুদ্ধেও লেখা প্রয়োজন এবং তাহলে ক্রাইম রিপোর্টারদের ভূমিকা আরও শাণিত হবে এবং দেশ, সমাজ ও রাষ্ট্রকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে সহায়ক হবে।
মন্ত্রী বলেন, ঝুঁকিপূর্ণ হলেও যেটি সঠিক সেটি বলতে হবে। তাহলে সমাজ সঠিক পথে হাঁটবে। ক্রাইম রিপোর্টারদের অনেকেই নানা সমস্যার সম্মুখীন হয়েছেন, নির্যাতনের শিকার হয়েছেন, এরপরও তারা পিছপা হননি। যারা অতীতে ঝুঁকি নিয়ে কাজ করেছেন এখনও করছেন তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই।
হাছান মাহমুদ বলেন, আমি যখন এ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী ছিলাম না, তখনও আপনাদের পাশে ছিলাম, যখন মন্ত্রী থাকব না তখনও আপনাদের পাশে থাকব। আমি কখনো কোনো সাংবাদিক বা কোনো সাংবাদিক সংগঠনকে রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি থেকে দেখি না।
অপরাধবিষয়ক সাংবাদিকতার প্রশংসা করে মন্ত্রী হাছান বলেন, আপনাদের নানা অনুসন্ধানী রিপোর্টের কারণে, অনেক অপরাধ যেমন মাদক বিস্তার, জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে রাষ্ট্রের সুবিধা হয়। আপনারা রিপোর্ট করলে সেটির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা সরকারের পক্ষে সুবিধা হয়।
তিনি বলেন, ক্রাইম রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন ৪০ বছর ধরে ঐক্যবদ্ধ আছে এটিই বড় আশার বিষয়। ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি যেমন বিভক্ত হয়নি, আমি আশা করব আপনারাও ঐক্যবদ্ধ থাকবেন। রাজনীতি মতাদর্শ থাকবে, পছন্দ-অপছন্দ থাকবে কিন্তু রাজনৈতিকভাবে বিভক্ত হওয়া মোটেই সমীচীন নয়।
ক্র্যাব সভাপতি মির্জা মেহেদী তমালের সভাপতিত্বে সহসভাপতি মিজানুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক মামুনুর রশীদ, সাবেক সভাপতি খায়রুজ্জামান কামাল, মিজান মালিক ও আবুল হোসেন, ডিআরইউয়ের সভাপতি মুরসালিন নোমানী, সাবেক সভাপতি সাখাওয়াত হোসেন বাদশা প্রমুখ অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন এবং ক্র্যাবের ৪০ বছর পূর্তি উপলক্ষে মন্ত্রীর সঙ্গে কেক কাটায় অংশ নেন।
আরও পড়ুন: বিএনপি ধ্বংসাত্মক রাজনীতি থেকে সরে আসেনি: তথ্যমন্ত্রী
নির্বাচনী সংলাপ নিয়ে কোনো বিদেশি চাপ নেই: তথ্যমন্ত্রী
আবারও দরকার শেখ হাসিনার সরকার: ওবায়দুল কাদের
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, আবারও দরকার শেখ হাসিনার সরকার।
শনিবার (২২ জুলাই) বিকালে নোয়াখালী জেলা শহর মাইজদীতে জিলা স্কুল মাঠে জেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, মিথ্যাচার করবেন না ফখরুল সাহেব। আজ নোয়াখালীতে আওয়ামী লীগের জেলা সমাবেশ হচ্ছে; বিভাগীয় সমাবেশ নয়। আমি দেখতে পারছি মাঠের কানায় কানায় লোকে লোকারণ্য।
তিনি বলেন, তারেক রহমান ১৬ বছর পর রাজনীতি করবেন না বলে মুচলেকা দিয়ে লন্ডনে পাড়ি জমিয়েছেন। এখন শুনি তিনি নাকি শেখ হাসিনা সরকারের পতন ঘটাবেন।
আরও পড়ুন: সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন হবে: ওবায়দুল কাদের
তিনি আরও বলেন, ‘টাকার কোনো সমস্যা হবে না, টাকা হলে আন্দোলন করা যায় এ কথা আপনি কিভাবে বলেন তারেক রহমান? আপনি এদেশ থেকে কোটি কোটি টাকা পাচার করেছেন। শেখ হাসিনা সরকার বিদেশ থেকে ৪০ কোটি টাকা উদ্ধার করে দেশে ফিরিয়ে আনতে সক্ষম হয়েছেন। সে সব কথা সারা দুনিয়ার মানুষ জানে। কোথা থেকে এত টাকা এলো তারেক রহমান?’
কাদের বলেন, ‘বিএনপি নেতাদের মুখ শুকিয়ে গেছে এখন আর তাদের আন্দোলন হয় না। আবার বলে রোজার পরে আবার বলে কোরবানির পরে, আবার বলে পরীক্ষার পরে এভাবে ১৪ বছরে ও আন্দোলন হয় না।’
তিনি বলেন, ‘তারেক রহমানকে বাংলাদেশের মানুষ চেনে। তার নেতৃত্বে আন্দোলন কি মানুষ করবে?’
মন্ত্রী বলেন, ‘নির্বাচনের আরও ৪ মাস বাকি। দিকে দিকে একি শুনি নৌকা মার্কার জয় ধ্বনি, খেলা হবে হাওয়া ভবনের বিরুদ্ধে। মির্জা ফখরুলের মিথ্যাচারের পতন ঘটবে।’
নৌকা নিয়ে সকল নেতা কর্মীকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, মানুষের সঙ্গে ভালো আচরণ, ভালো ব্যবহার করতে হবে।
তিনি আরও বলেন, উন্নয়নের কাজ করতে হবে।
আরও পড়ুন: বিদেশিরা আসে-যায় বিএনপির আশা পূরণ হয় না: কাদের
বিএনপির বিজয় মিছিল নয়, পরাজয়ের মিছিল: কাদের
সরকার পরিবর্তন করতে নির্বাচনে অংশ নিতে হবে: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল বলেছেন, নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার পরিবর্তন হতে পারে। আর সেই সরকার পরিবর্তন করতে হলে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে হবে।
তিনি বলেন, নির্বাচনে অংশ না নিয়ে ষড়যন্ত্র করে কোনো লাভ হবে না। কারণ এদেশের জনগণ ষড়যন্ত্রকারীদের চিহিৃত করে ফেলেছে। তাদের থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে।
শনিবার (২২ জুলাই) বিকালে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মানিকগঞ্জের হরিরামপুর উপজেলার পদ্মার দুর্গম চরে পুলিশ তদন্ত কেন্দ্র ও মুক্তিযুদ্ধের ম্যুরাল উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: এনআইডি’র তথ্য ফাঁস নিয়ে কাজ করছে সাইবার দল: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
মন্ত্রী আরও বলেন, বিদেশিদের কাছে ধরনা দিয়ে কোনো লাভ হবে না। বিদেশিরাও দুই-এক দিনের মধ্যে টের পেয়ে যাবেন (বিএনপি) জনগণ থেকে দূরে সরে গেছে।
মন্ত্রী বলেন, আমরা মনে করি এই নির্বাচন কমিশন আমাদের একটি সুন্দর নির্বাচন উপহার দেবে।
তিনি বলেন, বাঙালি জাতি আলোকিত। আজকে বাংলাদেশ কোথা থেকে কোথায় গেছে তা দেশের মানুষ ভালো করেই জানে।
তিনি বলেন, আমি সারা বাংলাদেশের খবর জানি, তারা আর অন্ধকারে ফিরে যেতে চায় না। তাদের একটাই কথা যতদিন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ক্ষমতায় থাকবে ততদিন দেশ আলোকিত থাকবে।
মানিকগঞ্জের পুলিশ সুপার মুহাম্মদ গোলাম আজাদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন- সংসদ সদস্য বেনজির আহমেদ, টু্রিস্ট পুলিশের অতিরিক্ত আইজি হাবিবুর রহমান, ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি সৈয়দ নুরুল ইসলাম, জেলা প্রসাশক মুহাম্মদ আব্দুল লতিফ, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান গোলাম মহিউদ্দিন, জেলা কমিউনিটি পুলিশিং ফোরামের সভাপতি সালাম চৌধুরীসহ আরও অনেকে।
এর আগে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বেলা সাড়ে ৩টায় হরিরামপুর উপজেলায় মুক্তিযুদ্ধের হরিনা ক্যাম্প (হরিরামপুর সিও অফিস) ও সুতালড়ি লঞ্চ আক্রমণের ওপর নির্মিত ম্যুরাল উদ্বোধন করেন।
আরও পড়ুন: হিরো আলমের ওপর হামলা, পুলিশের গাফিলতি খতিয়ে দেখা হবে: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সুষ্ঠু ও সহিংসতামুক্ত নির্বাচন দেখতে চায় যুক্তরাষ্ট্র: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী