আওয়ামী-লীগ
নয়াপল্টনে ১০ ডিসেম্বর সমাবেশ করবে বিএনপি: ফখরুল
বিএনপি আগামী ১০ ডিসেম্বর পল্টনে সমাবেশ করবে বলে জানিয়েছে দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তারা যেভাবে চেয়েছিল সেভাবেই সমাবেশ করবেন।
বৃহস্পতিবার বিকালে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপার্সন কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ সিদ্ধান্তের কথা জানান।
তিনি বলেন, ‘সমাবেশ যাতে শান্তিপূর্ণভাবে হয় তা নিশ্চিত করার দায়িত্ব সরকারের। সরকার উপযুক্ত বিকল্প স্থানের প্রস্তাব দিলে আমরা বিবেচনা করব।’
আরও পড়ুন: বিএনপির কার্যালয়ে বোমাগুলো পুলিশ রেখেছিল: ফখরুল
ফখরুল বলেন, বিনা উসকানিতে বিএনপি নেতাকর্মীদের ওপর পুলিশ হামলা করেছে। এমন কাপুরুষোচিত হামলা অকল্পনীয়। পুলিশ অকারণে ব্যাগে বোমা নিয়ে বিএনপি কার্যালয়ে ঢুকেছে।’
তিনি বলেন, অফিসের আসবাবপত্র ও মূল্যবান জিনিসপত্র ভাংচুর করে এবং গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্রও নিয়ে যায় পুলিশ।
আরও পড়ুন: ঢামেক মর্গে মকবুলের মরদেহ দেখতে ফখরুল
অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলের চেষ্টা করলে বিএনপির অস্তিত্ব বিপন্ন হয়ে যাবে: মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী
অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলের চেষ্টা করলে বিএনপির বিরুদ্ধে এমন ব্যবস্থা নেয়া হবে, যাতে দলটির অস্তিত্ব বিপন্ন হয়ে যাবে বলে জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী অ্যাডভোকেট শ ম রেজাউল করিম।
বৃহস্পতিবার দুপুরে সাভারের সিএনবি এলাকায় বিসিএস লাইভস্টক একাডেমিতে ৪০ তম বিসিএস লাইভস্টক ও বিসিএস মৎস্য ক্যাডার এর নব যোগদানকারীদের অবহিতকরণ কোর্সের সমাপনী অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি আরও বলেন,বিএনপি ক্ষমতায় যাবার যে স্বপ্ন দেখছে তা দিবা স্বপ্নে পরিণত হবে।
মন্ত্রী বলেন, বিএনপির বিরুদ্ধে এমন কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে, যাতে করে ভবিষ্যতে কেউ আর অসাংবিধানিক ভাবে ক্ষমতা দখলের সাহস না পায়।
আরও পড়ুন: ১০ ডিসেম্বরকে সামনে রেখে বিএনপি কেন সহিংসতা করছে তা আমরা জানি: কাদের
মন্ত্রী বলেন,টেমস নদীর পাড় থেকে ফখরুল সাহেবদের প্রতি দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টির জন্য চাপ দেয়া হচ্ছে। তবে অবৈধ ক্ষমতা দখল এবং পঁচাত্তরের ঘটনার পুনরাবৃত্তির চেষ্টা কঠোর হাতে দমন করা হবে। বিএনপি জনগণের মাঝ থেকে জন্ম নেয়নি। ক্যান্টনমেন্টে জন্ম নেয়া এই দলটির সব সময় বিদেশি শক্তির সহায়তায় ও বন্দুকের নল দেখিয়ে গণতান্ত্রিক সরকারকে অবৈধ উপায়ে টেনে হিঁচড়ে ক্ষমতায় যাবার স্বপ্ন দেখার দিন আর নেই বলেও জানান মন্ত্রী।
বিএনপির উদ্দেশ্য ২০১৩ এবং ২০১৪ সালের মতো পেট্রোল বোমা দিয়ে মানুষ মারার রাজনীতির ফিরিয়ে আনা। দেশের মধ্যে নৈরাজ্য সৃষ্টি করে অসংবিধানিক উপায় ক্ষমতা দখলের পায়তারা করা। তবে সেই স্বপ্ন কোনদিনই বাস্তবায়িত হবে না বলেও জানান তিনি।
এসময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন,মৎস্য প্রাণি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব,শ্যামল চন্দ্র সরকার,এ টি এম মোস্তফা কামাল,আব্দুল কাইয়ুম,মৎস্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মাহবুবুল হক,বাংলাদেশ প্রাণি সম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউট এর মহাপরিচালক ড.এস এম জাহাঙ্গীর আলম, প্রাণি সম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা.মনজুর মোহাম্মদ শাহাজাদাসহ আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
২০২৪ সালের প্রথম সপ্তাহে পরবর্তী সাধারণ নির্বাচন: প্রধানমন্ত্রী
দেশের পরবর্তী সাধারণ নির্বাচন ২০২৪ সালের জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে অনুষ্ঠিত হবে বলে ঘোষণা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
বুধবার কক্সবাজারের শেখ কামাল আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে এক জনসভায় এই ঘোষণা দেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী দেশের উন্নয়নের গতি ধরে রাখতে জনগণকে তার আওয়ামী লীগকে ভোট দেয়ার আহ্বান পুনর্ব্যক্ত করেন।
তিনি বলেন, আমি আপনাদের সবাইকে নৌকা প্রতীকে ভোট দেয়ার আহ্বান জানাচ্ছি।
আওয়ামী লীগের সভানেত্রী শেখ হাসিনা তাদের দলকে ভোট দেবেন কিনা জানতে চাইলে উচ্ছ্বসিত মানুষ হাত তুলেন। তিনি জনতার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
আরও পড়ুন: কক্সবাজারে ২৯ টি প্রকল্পের উদ্বোধন, ৪টি প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করলেন প্রধানমন্ত্রী
কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন জেলার ভারপ্রাপ্ত সভাপতি অ্যাডভোকেট ফরিদুল ইসলাম চৌধুরী।
শেখ হাসিনা বলেন, জনগণ দলের নির্বাচনী প্রতীক নৌকার পক্ষে রায় দেয়ায় ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ টানা তিনবার ক্ষমতায় আসতে পেরেছে।
তিনি বলেন, ‘২০০৯ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত দেশে একটি গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া রয়েছে যা দেশে অভূতপূর্ব উন্নয়নের দিকে নিয়ে যায়।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে।
সমাবেশের শুরুতে প্রধানমন্ত্রী ২৯টি উন্নয়ন প্রকল্পের উদ্বোধন করেন এবং এক হাজার ৯৬৩ দশমিক ৮৬ কোটি টাকার চারটি প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিম্ন-মধ্যবিত্ত ও নিম্ন আয়ের মানুষের দুর্দশা লাঘবে তার সরকারের চালু করা বেশ কয়েকটি উদ্যোগ তুলে ধরে ঘোষণা করেছেন যে যতদিন তিনি ক্ষমতায় থাকবেন ততদিন এদেশের মানুষের কল্যাণ দেখাশোনা করা তার দায়িত্ব।
তিনি বলেন, জাতির পিতার কন্যা হিসেবে আমি যতদিন ক্ষমতায় আছি ততদিন আপনাদের কল্যাণ দেখভাল করা আমার কর্তব্য।
জনগণের দুর্দশা সৃষ্টির জন্য তিনি আবারও বিএনপি ও তার মিত্র জামায়াতের নিন্দা করেন।
তিনি বলেন, অগ্নিসংযোগ, হত্যা, খুন, লুটপাট, মানি লন্ডারিং, দেশের টাকা বিদেশে পাচার , এসবই তারা করতে পারে।
তিনি আরও উল্লেখ করেন যে খালেদা জিয়া এতিমখানার টাকা আত্মসাৎ করেছেন এবং সে কারণে তিনি দুর্নীতির দায়ে ১০ বছরের কারাদণ্ডে দণ্ডিত হয়েছেন।
আদালতে বিচারের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘দেশের অর্থ পাচারের জন্য পরিচিত তার ছেলে তারেক রহমানকে সাত বছরের কারাদণ্ড এবং জরিমানা হিসেবে ২০ কোটি টাকা জরিমানা করা হয়েছে।’
তারেক জিয়া ১০টি ট্রাকে করে অস্ত্র চোরাচালানের সঙ্গে জড়িত বলেও উল্লেখ করেন শেখ হাসিনা।
তিনি বলেন, ‘আমি জানি না তিনি কি উদ্দেশ্যে এই অস্ত্রগুলো এনেছিলেন।’
আওয়ামী লীগ প্রধান বলেন, ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট খালেদা জিয়া ও তারেক জিয়া এবং তাদের সঙ্গীরা আওয়ামী লীগের সমাবেশে গ্রেনেড নিক্ষেপ করে, যা যুদ্ধে ব্যবহৃত হয়। এতে আওয়ামী লীগের ২২ জন সদস্য নিহত হন।
তিনি বলেন, ‘কিন্তু আমি সর্বশক্তিমান আল্লাহর রহমতে অল্পের জন্য রক্ষা পেয়েছি।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিএনপি সব সময় লুটেরা, জঙ্গি, দেশের টাকা পাচার করে, অগ্নিসংযোগের মাধ্যমে মানুষ হত্যা করে।
একজন মানুষ কি অন্য মানুষকে আগুন দিয়ে মেরে ফেলতে পারে? জানতে চান শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, বিএনপি, তারেক জিয়া ও খালেদা জিয়ার এই আন্দোলনের লক্ষ্য অগ্নিসংযোগের মাধ্যমে মানুষ হত্যা করা। তারা ধ্বংস ছাড়া কিছুই জানে না।’
আরও পড়ুন: সমুদ্রে নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিত করা গেলেই সমৃদ্ধ অর্থনীতি সম্ভব: প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী সম্মানসূচক “গ্লোবাল এম্বাসেডর ফর ডায়াবিটিস”-এর উপাধিতে ভূষিত
বিএনপির ১০ ডিসেম্বরের সমাবেশ: ভেন্যু সমস্যার সমাধানে আশাবাদী ওবায়দুল কাদের
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, বিএনপির ১০ ডিসেম্বর সমাবেশের জায়গা নিয়ে যে সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে সেটা সমাধান হয়ে যাবে।
মঙ্গলবার (০৬ ডিসেম্বর) বিকালে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রীর নিজ দপ্তরে বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় কুমার বার্মার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নে তিনি এ কথা জানান।
তিনি বলেন, ১০ ডিসেম্বর বিএনপির সমাবেশস্থল নিয়ে একটি সমস্যা দেখা দিয়েছে। তা এখনও সমঝোতা হয়নি।
আরও পড়ুন: রাজধানীর যানজট নিরসনে সাবওয়ে নির্মাণের বিকল্প নেই: সেতুমন্ত্রী
এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, ‘আমি সবসময় আশাবাদী, পরিস্থিতি যাই হোক না কেন, একটা সমাধান বের হবে।’
তিনি বলেন, জনগণের আতঙ্কিত হওয়ার কোনো কারণ নেই। দলের পক্ষ থেকে আমি বলতে চাই, আমরা ক্ষমতায় আছি, আমরা কেন দেশে অশান্তি চাইব?
কেন আমরা এমন কিছু করব যা আতঙ্ক সৃষ্টি করতে পারে? আমাদের এটির দরকার নেই।
তিনি বলেন, ‘এখন যদি কেউ আমাদের ওপর হামলা করে, কোনো প্ররোচনা দেয়, আমাদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে আমরা কি নির্বিকার বসে থাকব? এছাড়া আমরা আশা করি বিরোধীরা শান্তিপূর্ণভাবে তাদের সমাবেশ করবে।’
ভারতীয় হাইকমিশনারের সফরের কথা উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, সড়ক যোগাযোগের আওতায় অনেক প্রকল্প রয়েছে এবং প্রকল্পগুলোর অগ্রগতি নিয়ে আমরা আলোচনা করেছি। তিস্তা ইস্যু নিয়েও আমরা আলোচনা করেছি।
তিস্তা ইস্যু নিয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, তিনি সাধ্যমত চেষ্টা করবেন (এটি সমাধানে)।
২৭ সেপ্টেম্বর ১০টি বিভাগীয় শহরে ধারাবাহিক জনসভার ঘোষণা দেয় বিএনপি।
এছাড়া ১০ ডিসেম্বর ঢাকায় শেষ জনসভা করে বিভাগীয় কর্মসূচি শেষ করবে দলটি।
ঢাকায় পুলিশ বিএনপিকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশ করতে বললেও বিএনপি ঢাকায় নয়া পল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে সমাবেশ করতে বদ্ধপরিকর।
বিএনপি দীর্ঘদিন ধরে দাবি করে আসছে যে আগামী সাধারণ নির্বাচন কোনো রাজনৈতিক সরকারের অধীনে নয়, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে হবে। সংবিধানে এ ধরনের কোনো বিধান না থাকায় ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ এই দাবি তীব্রভাবে প্রত্যাখ্যান করেছে।
আরও পড়ুন: কালনা সেতুর নাম এখন মধুমতি সেতু: সেতুমন্ত্রী
অক্টোবর-নভেম্বরে দুই ভাগে বঙ্গবন্ধু টানেল উদ্বোধন: সেতুমন্ত্রী
জনগণ নির্ধারণ করবে ক্ষমতায় কে থাকবে আর কে থাকবে না: তথ্যমন্ত্রী
তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, এ দেশের মালিক জনগণ। ক্ষমতায় কে থাকবে আর কে থাকবে না-তা নির্ধারণ করবে জনগণ। এছাড়া কূটনৈতিকরা কাউকে ক্ষমতায় বসানোর ক্ষমতা রাখে না।
তিনি বলেন, সরকার কাউকে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে দেবে না। বিএনপিকে জায়গা দেয়া হয়েছে৷ তারা সোহরাওয়ার্দী উদ্যান চেয়েছিল। এটা বরাদ্দ দেয়ার পর সেখানে তাদের যেতে এত অনীহা কেন?
আরও পড়ুন: খালেদা জিয়ার জনসভায় যাওয়ার চিন্তা অলীক ও উদ্ভট: তথ্যমন্ত্রী
মঙ্গলবার (০৬ ডিসেম্বর) সচিবালয়ে বাংলাদেশ ক্লাইমেট চেঞ্জজার্নালিস্ট ফোরামের সঙ্গে মতবিনিময় শেষে তিনিএসব কথা বলেন।
মিশরে অনুষ্ঠিত ‘কপ-২৭‘ সম্মেলনে বাংলাদেশের প্রত্যাশা ও প্রাপ্তি’ সম্পর্কে এ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, বিএনপি শুধু রাস্তায় জনসভা করতে চায়। নাগরিক এবং সাংবাদিকরা রাস্তায় সমাবেশ চায় না। কারণ এতে জনভোগান্তি হয়। প্রকৃতপক্ষে তারা জনসভা নয়, ইস্যু বানাতে চায়৷ আমাদের সরকার কাউকে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে দেবে না। কেউ অপচেষ্টা চালালে আমাদের দলের নেতাকর্মীরা দেশবাসীকে নিয়ে তা প্রতিহত করবে।
বিএনপি নেতা রুহুল কবির রিজভী ও ইশরাক হোসেনের গ্রেপ্তারি পরোয়ানার জারির বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, আগুন সন্ত্রাসে বিএনপির নেতকর্মীরা জড়িত। তাদের নির্দেশের ভিডিও আমাদের কাছে আছে, অডিও আছে।
তিনি আরও বলেন, আদালত গ্রেপ্তারি পরোয়ানার দিয়েছে, পুলিশ ব্যবস্থা নেবে। তাদের বিরুদ্ধে মামলা আছে। আদালত জামিন বাতিল করেছে, এখানে সরকারের কিছু করার নেই।
আরও পড়ুন: ব্যস্ত রাস্তায় সমাবেশ দূরভিসন্ধিমূলক: তথ্যমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রীর জনসভায় মাঠের বাইরেও দশগুণ মানুষ হবে: তথ্যমন্ত্রী
সামাজিক মাধ্যমে বিএনপি-জামায়াতের অপকর্মের কথা তুলে ধরুন: প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশ ছাত্রলীগের (বিসিএল) নেতাকর্মীদের সোশ্যাল মিডিয়ায় সরকারবিরোধী অপপ্রচারের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে এবং বিএনপি ও জামায়াতের অপকর্ম তুলে ধরতে বলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
তিনি বলেন, ‘আমরা ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ তৈরি করেছি। কিন্তু আজ সোশ্যাল মিডিয়া আমাদের বিরুদ্ধে অপপ্রচারে ভেসে যাচ্ছে। আমি আমাদের ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের এসবের উপযুক্ত জবাব দিতে বলতে চাই।’
আরও পড়ুন: অর্থনৈতিক অঞ্চলে নারী উদ্যোক্তারা বিশেষ সুযোগ পেতে পারেন: প্রধানমন্ত্রী
মঙ্গলবার ঢাকার ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগের ৩০তম জাতীয় কাউন্সিলের বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
তিনি আরও বলেন, ‘তারা যখন আমাদের বিরুদ্ধে কিছু লেখে, তখন আপনাকে উত্তর দেয়ার দরকার নেই। যদি শুধুমাত্র তাদের অপকর্মের কথা মন্তব্যে উল্লেখ করা যায় (সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রোপাগান্ডা পোস্টের মধ্যে) তারা থামবে।’
সকাল সাড়ে ১১টার দিকে কাউন্সিলের উদ্বোধন করেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।
এ সময় বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্যের সঞ্চালনায় উদ্বোধনী অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন ছাত্রলীগের সভাপতি আল-নাহিয়ান খান জয়। বিসিএলের সর্বশেষ জাতীয় কাউন্সিল ২০১৮ সালের মে মাসে অনুষ্ঠিত হয়েছিল।
আরও পড়ুন: জাপানিজ অর্থনৈতিক অঞ্চল উদ্বোধন প্রধানমন্ত্রীর: দেড় বিলিয়ন বিনিয়োগ ও লক্ষাধিক কর্মসংস্থানের প্রত্যাশা
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ছাত্রলীগের ৩০তম জাতীয় সম্মেলনের উদ্বোধন প্রধানমন্ত্রীর
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ছাত্রলীগের ৩০তম জাতীয় সম্মেলনের উদ্বোধন প্রধানমন্ত্রীর
প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা মঙ্গলবার বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ৩০তম জাতীয় কাউন্সিল উদ্বোধন করেছেন। মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টায় রাজধানীর ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বেলুন ও পায়রা উড়িয়ে কাউন্সিলের উদ্বোধন করেন তিনি।
এ কাউন্সিলকে ঘিরে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের মধ্যে উৎসবের আমেজ সৃষ্টি হয়েছে।
এদিকে এই কাউন্সিলকে ঘিরে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মিছিলে যোগ দেন ছাত্রলীগের সর্বস্তরের নেতাকর্মীরা। ফলে জনসমুদ্রে পরিণত হয়েছে ঐতিহাসিক এই পার্কটি।
আরও পড়ুন: অর্থনৈতিক অঞ্চলে নারী উদ্যোক্তারা বিশেষ সুযোগ পেতে পারেন: প্রধানমন্ত্রী
ছাত্রলীগের কাউন্সিলে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদে ২৫৪ জন প্রার্থী ফরম জমা দিয়েছেন। এর মধ্যে সভাপতি পদে ৯৬ জন এবং সাধারণ সম্পাদক পদে ১৫৮ জন রয়েছেন বলে জানিয়েছেন পরিষদের নির্বাচন কমিশনার শামস-ই-নোমান।
এর আগে আগামী ৮ ও ৯ ডিসেম্বর দুই দিনব্যাপী ছাত্রলীগের এই জাতীয় কাউন্সিল হওয়ার কথা ছিল।
পরে ১৫ নভেম্বর (মঙ্গলবার) সম্মেলনের তারিখ ৩ ডিসেম্বর থেকে পরিবর্তন করে ৮ ডিসেম্বর করা হয়।
আরও পড়ুন: অস্ত্র প্রতিযোগিতা বন্ধ করুন, স্বাস্থ্য-শিক্ষার জন্য সম্পদ ব্যবহার করুন: বিশ্ব নেতাদের প্রতি প্রধানমন্ত্রী
কক্সবাজারে ২৮ প্রকল্প উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রীর ৭ ডিসেম্বরের জনসভা 'সর্বকালের বৃহৎ' জনসভা হওয়ার আশা
ধারণা করা হচ্ছে কক্সবাজারের বুধবারের (৭ ডিসেম্বর) জনসভা জনসমুদ্র পরিণত হবে। এটি হবে সর্বকালের বৃহৎ জনসভা।
জেলার প্রতিটি মানুষ উৎসুক হয়ে আছেন প্রধানমন্ত্রীকে এক নজর দেখার জন্য। কারণ কক্সবাজারবাসীকে শেখ হাসিনা যা দিয়েছেন তা প্রত্যাশার চেয়ে বেশি দিয়েছেন। গৃহহীনরা পেয়েছেন ঘর, ভূমিহীনরা পেয়েছেন জমি, বাস্তুচ্যুত পেয়েছেন ঘরবাড়ি, শিশু থেকে বৃদ্ধ পর্যন্ত সবাই উপকৃত হয়েছেন। তাই দরদী ও উপকারী বন্ধু দেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করার কক্সবাজারের প্রতিটি মানুষ জনসভায় আসার প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
সোমবার (৫ ডিসেম্বর) বিকালে কক্সবাজার শেখ কামাল আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে আওয়ামী লীগ নেতারা একথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কক্সবাজার আগমন ও জেলা আওয়ামীলীগের জনসভার সার্বিক প্রস্তুতি নিয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে প্রধান অতিথি ছিলেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন। জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ফরিদুল ইসলাম চৌধুরীর সভাপতিত্বে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক সিরাজুল মোস্তফা, দপ্তর সম্পাদক ও প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারি ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক মুজিবুর রহমান। এসময় সংসদ সদস্য সাইমুম সরওয়ার কমল, আশেক উল্লাহ রফিক (এমপি) জাফর আলম (এমপি),প্রধানমন্ত্রীর উপ প্রেস সচিব কে এম শাখাওয়াত মুন, হাসান জাহিদ তুষার,সহকারি প্রেস সচিব এম এম ইমরুল কায়েস সহ জেলা আওয়ামীলীগের নেতার এসময় উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: কক্সবাজারে ২৮ প্রকল্প উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী
বিএনপি’র ষড়যন্ত্র রুখতে আওয়ামী লীগের শক্তি জনগণ ও সংগঠনের ঐক্য: দীপু মনি
শিক্ষামন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ডা. দীপু মনি বলেছেন, বিএনপি-জামাত ক্ষমতায় থাকাকালীন সময়ে দেশের জনগণকে কিছু দিতে পারেনি, বরং কেড়ে নিয়েছে। তারা মানুষ হত্যা, জুলুম ও নির্যাতন,আগুন সন্ত্রাস করেছে। জাতীয় নির্বাচন আসলে তারা ষড়যন্ত্র শুরু করে এবং গুজব ছড়ায়। তারা তথাকথিত আন্দোলনের নামে আওয়ামী লীগকে ভয় দেখায়। তাদের এসব ষড়যন্ত্রের রুখে দিতে আমাদের শক্তি হচ্ছে জনগণ ও সংগঠনের ঐক্য।
সোমবার বিকালে চাঁদপুর স্টেডিয়ামে সদর উপজেলা ও পৌর আওয়ামী লীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, শেখ হাসিনা নেতৃত্বে থাকায় আজ দেশের মানুষের গড় আয় ও আয়ু বৃদ্ধি পেয়েছে। একই সাথে মানুষের জীবন যাত্রার মান উন্নত হয়েছে। দেশে এখন আর কোন কুঁড়েঘর নেই। কমপক্ষে টিনের ঘরের মধ্যে বসবাস করেন। প্রধানমন্ত্রী দেশের প্রতিটি মানুষের জন্য ভাবেন এবং কাজ করেন। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বিশ্বের অনেক দেশেরই অবস্থা তলানিতে। এমন পরিস্থিতেও আমরা অন্যদের তুলনায় ভাল আছি। কিন্তু খেটে খাওয়া মানুষগুলোতে কিছুটা হলেও কষ্টে আছেন। তবে এমন পরিস্থিতি থাকবে না।
দীপু মনি আরও বলেন, সামনে জাতীয় সংসদ নির্বাচন। জাতীয় নির্বাচনসহ সকল নির্বাচেন সফল করতে আমাদের সকলকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। দেশের উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রার জন্য শেখ হাসিনার সরকার বার বার দরকার।
আরও পড়ুন: অসাংবিধানিক পদ্ধতিতে সরকারের পতন হবে না: কৃষিমন্ত্রী
চাঁদপুর সদর উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি নুরুল ইসলাম নাজিম দেওয়ানের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের চট্টগ্রাম বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক জাতীয় সংসদের হুইপ আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন এমপি, ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী।
সম্মেলন উদ্বোধন করেন জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি নাছির উদ্দিন আহমেদ। প্রধান বক্তার বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু নঈম পাটওয়ারী দুলাল।
পৌর আওয়ামী লীগের (ভারপ্রাপ্ত) সভাপতি রাধা গোবিন্দ গোপ, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের (ভারপ্রাপ্ত) সাধারণ সম্পাদক আলী এরশ্বাদ মিয়াজী ও পৌর আওয়ামী লীগের (ভারপ্রাপ্ত) সাধারণ সম্পাদক আমিনুর রহমান বাবুল এর যৌথ সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার আব্দুর রব ভুঁইয়া, ডাঃ জে আর ওয়াদুদ টিপু, জেলা আওয়ামী লীগের শিক্ষা ও মানব বিষয়ক সম্পাদক এবং চাঁদপুর পৌরসভার মেয়র জিল্লুর রহমান জুয়েল।
এর আগে পবিত্র কুরআন তিলাওয়াত, গীতা পাঠ, জাতীয় সংগীত পরিবেশন, জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনের প্রথম অধিবেশন উদ্বোধন করেন ডা দীপু মনিসহ অন্যান্য নেতারা।
সম্মেলনের আলোচনা পর্ব শেষে চাঁদপুর সদর উপজেলা ও পৌর আওয়ামী লীগের বিগত কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করেন চাঁদপুর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নাছির উদ্দিন আহমেদ ও সাধারণ সম্পাদক আবু নঈম পাটওয়ারী দুলাল।
অনেক বছর পর সদর উপজেলা ও পৌর আওয়ামীলীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনে নেতাকর্মীরা সদরের বিভিন্ন ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড থেকে ব্যানার, ফ্যাস্টুন ও নানা ধরনের ক্যাপ, টি-শার্ট পড়ে খন্ড খন্ড মিছিল নিয়ে সম্মেলন স্থানে এসে উপস্থিত হন। এতে শহরের বিভিন্ন স্থানে সৃষ্টি হয় যানজট।
আরও পড়ুন: প্রশাসন যেখানে অনুমতি দিয়েছে, বিএনপিকে সেখানেই সমাবেশ করতে হবে: হানিফ
নয়াপল্টনে বিএনপিকে সমাবেশ করতে দেবে কি না, তা পুলিশ কমিশনারের ব্যাপার: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
ব্যস্ত রাস্তায় সমাবেশ দূরভিসন্ধিমূলক: তথ্যমন্ত্রী
তথ্যমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘সমাবেশের জন্য মাঠের বিকল্প মাঠ হতে পারে, রাস্তা হতে পারে না। কিন্তু বিএনপি সবসময় ব্যস্ত রাস্তার কথা বলছে। এটি দূরভিসন্ধিমূলক।’
তিনি বলেন, ‘রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে কাউকে গ্রেপ্তার করা হচ্ছে না। তবে যারা আগুনসন্ত্রাসের জন্য অর্থ দিয়েছিল, হুকুম দিয়েছিল তাদেরকে এখনো গ্রেপ্তার করা হয়নি, মানুষ মনে করছে যে তাদেরকেও গ্রেপ্তার করা দরকার।’
সোমবার দুপুরে সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন তিনি।
আরও পড়ুন: এদেশের জঙ্গিদের প্রধান পৃষ্ঠপোষক বিএনপি: তথ্যমন্ত্রী
সম্প্রচারমন্ত্রী আরও বলেন, জনসভা তো হয় ময়দানে, ব্যস্ত রাস্তায় হয় না। গাড়ি-ঘোড়া বন্ধ করে, মানুষকে আতঙ্কের মধ্যে ফেলে জনসভা করা কোনো দায়িত্বশীল রাজনৈতিক দলের কাজ না। বাংলাদেশের ইতিহাসে সবসময় বড় জনসভা যে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে হয়েছে, সেটি তাদের পছন্দ না। তাদের শুধু রাস্তা পছন্দ কারণ সেখানে গাড়ি-ঘোড়া ভাংচুর করা যাবে। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে আগুন দেয়া যাবে।
ড. হাছান বলেন, ‘আওয়ামী লীগের জনসভায় ভোগান্তি হলেই তো পত্রিকা লেখে যে, জনসভায় মানুষ হয়েছে তবে ভোগান্তি হয়েছে। জনসভা অবশ্যই ময়দানে হয়। রবিবার যেমন আমরা চট্টগ্রামে জনসভা করেছি লাখ লাখ মানুষের সমাবেশ হয়েছে। পাঁচ বর্গকিলোমিটার এলাকা পুরোটা ছিল মানুষে সয়লাব। বিএনপির সমাবেশের জন্য সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের বিকল্প হতে পারে পূর্বাচল বাণিজ্য মেলার মাঠ বা টঙ্গীতে বিশ্ব ইস্তেমার মাঠ কিম্বা বুড়িগঙ্গার তীরেও মাঠ আছে, সেখানেও হতে পারে।’
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘সরকার ১ ডিসেম্বর থেকে ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত বিজয় দিবস, শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস, ইংরেজি নববর্ষ-এগুলো নিয়ে প্রতি বছরই বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে। এগুলো নতুন কিছু নয়, রাজনৈতিক উদ্দেশ্যেও নয়। সারাদেশে রাজনীতির নামে যারা ২০১৩-১৪-১৫ সালে আগুনসন্ত্রাস চালিয়েছিল, মানুষ হত্যার মহোৎসব করেছিল, তারা তো বিএনপির নেতাকর্মী। তাদের কাউকে যদি গ্রেপ্তার করা হয়, সেটি আইনগত বিষয়।’
আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রীর জনসভায় মাঠের বাইরেও দশগুণ মানুষ হবে: তথ্যমন্ত্রী
খালেদা জিয়ার জনসভায় যাওয়ার চিন্তা অলীক ও উদ্ভট: তথ্যমন্ত্রী