������������������-���������
আওয়ামী লীগের ৭২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ
আজ ২৩ জুন, উপমহাদেশের ইতিহাসে স্বাক্ষী এবং স্বাক্ষর রাখা ঐতিহাসিক এবং অন্যতম প্রাচীন রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগের ৭২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী।মঙ্গলবার ৭২ বছর পেরিয়ে আসা দলটি বাংলাদেশের ইতিহাসের সাথে জড়িয়ে ওতপ্রোতভাবে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে এই দলের মাধ্যমেই দেশের মুক্তিযুদ্ধের সূচনা, পরিচালনা এবং বিজয় অর্জনের মাধ্যমে স্বাধীন বাংলাদেশের যাত্রা শুরু হয়।
আরও পড়ুন: জনগণের জীবন-জীবিকা নিশ্চিতে কাজ করছে সরকার: প্রধানমন্ত্রী
১৯৪৯ সালের ২৩ জুন পুরান ঢাকার ঐতিহ্যবাহী রোজ গার্ডেনে এই রাজনৈতিক দলটি প্রতিষ্ঠিত হয়।দলটির প্রতিষ্ঠাকালীন নাম ছিল পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ। পরবর্তীতে নাম থেকে ‘মুসলিম’ শব্দটি বাদ দেয়ার মাধ্যমেই ধর্মনিরপেক্ষ রাজনীতির যাত্রা শুরু হয় এই ভূখণ্ডে।দলটির প্রতিষ্ঠাকালীন সভাপতি ছিলেন মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী এবং সাধারণ সম্পাদক ছিলেন শামসুল হক। কারাগারে অবরুদ্ধ থাকা অবস্থাতেই ওই কমিটিতে যুগ্ম সম্পাদক নির্বাচিত হন বঙ্গবন্ধু।
আরও পড়ুন: দেশে আন্তর্জাতিক মানের ভ্যাকসিন ইনস্টিটিউট তৈরি করা হবে: প্রধানমন্ত্রী
পরবর্তীতে দলে ভাঙন, বিভিন্ন ঐতিহাসিক আন্দোলন এবং মুক্তিসংগ্রামের পরিচালনার মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত হয় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। ১৯৭৫ সালে জাতির জনককে স্বপরিবারে হত্যার মাধ্যমে সামরিক সরকার ক্ষমতা দখল করে নিলে কিছুটা নিভৃতেই চলে যায় আওয়ামী লীগ।
তবে ১৯৮১ সালে বঙ্গবন্ধু তনয়া এবং বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের পর আওয়ামী লীগের হাল ধরলে, দীর্ঘ-লড়াই সংগ্রামের পর সুদীর্ঘ ২০ বছর পর দলকে ক্ষমতায় নিয়ে আসেন।
১৯৯৬ সালের ঠিক এই দিনেই (২৩ জুন) দলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর দিন প্রথমবারের মতো বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব নেন শেখ হাসিনা।
আরও পড়ুন: মহামারি পরবর্তী অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে প্রধানমন্ত্রীর ছয় পরামর্শ
আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনগুলো অন্যান্য বছর উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে দিবসটি উদযাপন করলেও, এবছর করোনা মহামরির কারণে আয়োজন বেশ সীমিত।
আরও পড়ুন: আওয়ামী লীগ, বিএনপি মানুষকে হতাশ করেছে: জিএম কাদের
আওয়ামী লীগের ৭২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সকালে ধানমন্ডির ৩২ নম্বর সড়কে জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।স্বাধীনতার স্থপতির স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে সেখানে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন তিনি।
নড়াইলের জেলা আ’লীগ কমিটিতে সদস্য মাশরাফি, উপদেষ্টা বাবা
নড়াইল জেলা আওয়ামী লীগের সদ্য ঘোষিত পূর্ণাঙ্গ কমিটিতে জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক ও নড়াইল-২ আসনের সাংসদ মাশরাফী বিন মোর্ত্তজা স্থান পেয়েছেন।
রবিবার আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের স্বাক্ষরিত প্যাডে নড়াইল জেলা আওয়ামীলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটির অনুমোদন দেয়া হয়।
আরও পড়ুন: রাজ্জাকের বাম হাতের ভেলকি দেখেছে সবাই, এবার দেখবে মস্তিষ্কের: মাশরাফি
সংগঠন সূত্র জানায়, ৭৫ সদস্যবিশিষ্ট কমিটিতে মাশরাফী বিন মোর্ত্তজা রয়েছেন সদস্য পদে। সদস্য তালিকার চার নম্বরে রয়েছে তার নাম। এছাড়াও উক্ত কমিটিতে তার পিতা গোলাম মোর্তজা স্বপন রয়েছেন উপদেষ্টা হিসেবে।
এর আগে গত বছর ৩১ ডিসেম্বরে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় বন ও পরিবেশ বিষয়ক উপকমিটির সদস্য হয়েছিলেন মাশরাফী বিন মোর্ত্তজা। মাশরাফী আওয়ামী লীগের কমিটিতে নতুন না হলেও তার বাবা গোলাম মোর্তজা স্বপন ছাত্র রাজনীতিতে কলেজ জীবনে ছাত্রলীগ করতেন। এবার প্রথম জেলা আওয়ামী লীগের কোনও কমিটিতে স্থান পেয়েছেন তিনি।
এদিকে মাশরাফী নড়াইল জেলা আওয়ামী লীগের কমিটিতে স্থান পাওয়ায় উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন সংগঠনটির নেতাকর্মীরা। তিনি নড়াইল জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য হওয়ায় নড়াইলবাসী আনন্দিত।
আরও পড়ুন: সম্মিলিত সিদ্ধান্তে দলের বাইরে মাশরাফি: প্রধান নির্বাচক
অ্যাডভোকেট সুবাস চন্দ্র বোসকে সভাপতি ও নিজাম উদ্দিন খান নিলুকে সাধারণ সম্পাদক করে ঘোষিত জেলা আওয়ামী লীগের কমিটিতে সহ-সভাপতি হিসেবে রয়েছেন অ্যাডভোকেট ফজলুর রহমান জিন্নাহ, সৈয়দ মোহাম্মদ আলী, আঞ্জুমান আরা, অ্যাডভোকেট আইয়ুব আলী প্রমুখ।
এছাড়াও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হিসেবে রয়েছেন বকুল কুমার সাহা, মো. রাসেদুল বাশার ডলার ও আবু হেনা মোস্তাফা কামাল স্বপন।
আরও পড়ুন: মাশরাফিকে ছাড়াই উইন্ডিজের বিপক্ষে বাংলাদেশের দল ঘোষণা
মাশরাফির ফিরে আসার সুযোগ নেই, বিসিবি প্রধানের ইঙ্গিত
সরকারি অফিসে অস্ত্রের মহড়া: আ’লীগ-যুবলীগের ৩ নেতাকে বহিষ্কারের সুপারিশ
পাবনায় গণপূর্ত বিভাগের অফিসে অস্ত্র নিয়ে মহড়া দেয়ার ঘটনায় আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের তিন নেতাকে দল থেকে অব্যহতি ও স্থায়ীভাবে বহিষ্কারের জন্য কারণ দর্শানোর নোটিশ দেয়া হয়েছে। এর পাশাপাশি কেন্দ্রীয় কমিটির কাছে তাদের বহিষ্কারের সুপারিশ করা হয়েছে।
পাবনা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সংসদ সদস্য গোলাম ফারুক প্রিন্স স্বাক্ষরিত বুধবার সন্ধ্যায় এক চিঠিতে এই শো-কজ নোটিশ দেয়া হয়।
আরও পড়ুন: সিরাজগঞ্জে বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার
শো-কজ প্রাপ্তরা হলেন, বিলুপ্তকৃত পাবনা পৌর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মহসীন রেজা খান মামুন ও পাবনা সদর উপজেলার বিলুপ্তকৃত কমিটির বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক ফারুক হোসেন। একই অভিযোগে পাবনা জেলা যুবলীগের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য শেখ আনোয়ার হোসেন ওরফে শেখ লালুকে যুবলীগ থেকে বহিষ্কারের সুপারিশ করেছে পাবনা জেলা যুবলীগ।
দলের সকল পদ থেকে কেন স্থায়ীভাবে বহিস্কার করা হবে না, তা ১৫ দিনের মধ্যে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেয়া হয়। এই চিঠির অনুলিপি দেয়া হয়েছে দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরকে।
নোটিশের বিষয়ে পাবনা জেলা যুবলীগের আহ্বায়ক আলী মর্তুজা বিশ্বাস সনি বলেন, ‘গত বুধবার আমরা শেখ লালুকে বহিষ্কারের সুপারিশ করে কেন্দ্রে পাঠিয়েছি। আজকালের মধ্যে কেন্দ্র বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত জানাবে।’
পাবনা জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মো. মনির উদ্দিন আহমেদ মান্না জানান, এ বিষয়ে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গোলাম ফারুক প্রিন্স এমপির স্বাক্ষর করা চিঠি শোকজ প্রাপ্ত মহসীন রেজা খান মামুন ও হাজী ফারুকের বাড়ি পৌঁছে দেয়া হয়েছে। এ ছাড়া দলের দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়ার কাছে ওয়াটসআপ ও কুরিয়ার করে পাঠানো হয়েছে।
আরও পড়ুন: বিএনপি নেতা আটক নিয়ে চট্টগ্রামে পুলিশ-এলাকাবাসীর সংঘর্ষ, আটক ৩৫
গত ৬ জুন দুপুর ১২টার দিকে অভিযুক্তরা ২৫-৩০ জন সহযোগী নিয়ে সশস্ত্র অবস্থায় পাবনার গণপূর্ত বিভাগের অফিসে ঢুকে মহড়া দেন। ওইদিন অস্ত্র নিয়েই তারা কার্যালয়ের বিভিন্ন কক্ষে ঘুরেন। ওই সময় তাদের সঙ্গীরা বাইরে অপেক্ষায় ছিলেন। ১২টা ১২ মিনিটে তারা ফিরে যান। গত ১২ জুন সিসিটিভি ফুটেজে বিষয়টি ভাইরাল হলে শহরে সমালোচনার সৃষ্টি হয়। পরে পুলিশ তাদের অস্ত্র জব্দ করেন।
সাংসদ পঙ্কজের গাড়িতে হামলা, আটক ৫
বরিশালের হিজলায় সংসদ সদস্য পঙ্কজ নাথের গাড়ি বহরে হামলার ঘটনায় ৫ জনকে আটক করা হয়েছে। পাশাপাশি এই ঘটনায় মামলাও দায়ের করা হয়েছে।
বুধবার বিকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন হিজলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) অসীম কুমার সিকদার।
আটককৃতরা হলো- শ্রীপুর গ্রামের মোশাররফ হোসেন, সৈয়দ মঞ্জুর মোরশেদ, মহিম দেওয়ান, বড়জালিয়া ইউনিয়নের মো. অলিউদ্দিন ও হেলাল সিকদার।
আরও পড়ুন: বরিশালের হিজলায় সাংসদ পঙ্কজের গাড়ি বহরে ‘হামলা’
মামলার বাদী হিজলা উপজেলার শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. ইব্রাহিম সরদার জানান, স্থানীয় খেয়াঘাট নিয়ে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী এনায়েত হোসেন হাওলাদারের সাথে তার দ্বন্দ্বের জেরেই তার ওপর উদ্দেশ্য প্রণোদিত হামলা চালানো হয়। হামলায় এমপি পঙ্কজ দেবনাথের গাড়ির গ্লাস ভাংচুর হয়। এ ঘটনায় ২৪ জন নামধারীসহ অজ্ঞাতনামাদের আসামি করে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: অবশেষে বরিশালে কলেজছাত্রী গৃহবধূর লাশ উদ্ধার
উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও বড়জালিয়া ইউনিয়নের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী এনায়েত হোসেন হাওলাদার জানান, তাকে পরাজিত করতেই এ ধরনের ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে। তিনি বলেন এমপি পঙ্কজ দেবনাথ ঐ রাতে সভায় চশমা প্রতীকের প্রার্থী শাহাবুদ্দিন পন্ডিতকে বিজয়ী করতে ভোট চেয়ে বক্তৃতা করেন। এতে নেতা-কর্মীরা ক্ষুব্ধ হন। এ সংক্রান্ত ভিডিও তিনি জেলা আওয়ামী লীগের কাছে প্রেরণ করেছেন। তিনি বলেন, এ মামলা সাজানো, এর সাথে তাদের কোনো সম্পৃক্ততা না থাকা সত্ত্বেও পুলিশ দু’মেম্বার প্রার্থীসহ তার কর্মীদের গ্রেপ্তার করেছে।
বরিশাল জেলার সহকারী পুলিশ সুপার (হিজলা) মোঃ মতিউর রহমান জানিয়েছেন, হিজলা উপজেলার শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. ইব্রাহিম সরদারের সাথে বড়জালিয়া ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি এনায়েত হোসেন হাওলাদারের সাথে দ্বন্দ্বের জেরে এই অনাকাঙ্খিত ঘটনা ঘটে।
আরও পড়ুন: বরিশালে সড়ক দুর্ঘটনায় ২ পোশাক শ্রমিক নিহত
প্রসঙ্গত, হিজলা-মেহেন্দিগঞ্জ আসনের সংসদ সদস্য পঙ্কজ নাথ হিজলা উপজেলার বড়জালিয়া ইউনিয়নের গুয়াবাড়িয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের উদ্যোগে মঙ্গলবার রাতে ৬দফা কর্মসূচি উপলক্ষ্যে প্রধান অতিথির বক্তৃতা শেষে তিনি খুন্নাবন্দরস্থ ডাকবাংলোতে বিশ্রাম করেন। রাত সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ের সামনে দিয়ে যাওয়ার সময় তার গাড়ি বহরে হামলা হয়। এতে গাড়ির গ্লাস ভেঙে চালক শুক্কুর সামান্য আহত হয়।
কোনও দেশে স্বাধীনতা বিরোধীরা রাজনীতি করতে পারে না: তথ্যমন্ত্রী
তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, কোনও দেশে স্বাধীনতার ৫০ বছর পর, যারা স্বাধীনতার বিরোধিতা করেছিল তারা রাজনীতি করতে পারে না। বাংলাদেশের রাজনীতি এমন হওয়া উচিৎ, যেখানে সরকারি দল ও বিরোধীদল উভয়ই থাকবে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি।
সোমবার ঐতিহাসিক ছয়দফা দিবস উপলক্ষে রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের পুষ্পস্তবক অর্পণে অংশগ্রহণ শেষে সাংবাদিকদের সাথে সংক্ষিপ্ত মতবিনিময়কালে তিনি এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে ভ্যানগার্ড হিসেবে কাজ করবে আ’ লীগ: তথ্যমন্ত্রী
ড. হাছান বলেন, ‘দু:খজনক হলেও সত্য আজ স্বাধীনতার ৫০ বছর পরও স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তি যারা বাংলাদেশের স্বাধীনতা চায়নি, তারা এখনও এদেশে রাজনীতি করে। আর বিএনপির মতো একটি বড় দল সেই স্বাধীনতা বিরোধীদের সাথে নিয়েই রাজনীতি করে, তাদের দলেও স্থান দেয়।’
৬ দফার প্রেক্ষাপট তুলে ধরে তথ্যমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান প্রকৃতপক্ষে স্বাধীনতা অর্জনের লক্ষ্যে, বাঙালির মনন তৈরির উদ্দেশে ১৯৬৬ সালে ৬ দফা ঘোষণা করেছিলেন। বাঙালির মুক্তির সনদ হিসেবে ৬ দফার ভিত্তিতে মানুষ আন্দোলন ও সংগ্রাম করেছে, ঊনসত্তরের গণঅভ্যূত্থান ও পরে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। সেই নির্বাচনের পর যখন পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী ক্ষমতা হস্তান্তর করেনি, তারপর জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতা সংগ্রামের ডাক দিয়েছেন। দীর্ঘ স্বাধীনতা সংগ্রাম এবং মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জন করে।
আরও পড়ুন: ঈদে করোনামুক্তি ও ফিলিস্তিনে শান্তির জন্য তথ্যমন্ত্রীর প্রার্থনা
বঙ্গবন্ধু অনেক আগেই স্বাধীনতার পরিকল্পনা করেছিলেন উল্লেখ করে ড. হাছান বলেন, ‘পাকিস্তান সৃষ্টির পরপরই যখন তিনি অনুভব করলেন এই পাকিস্তান রাষ্ট্র কাঠামোর মধ্যে বাঙালির মুক্তি আসবে না, তখনই তিনি এই বাংলাদেশের স্বাধীনতার পরিকল্পনা করেছিলেন।’
আরও পড়ুন: মোবাইলে দেখা যাবে বিটিভি, আ্যপ উদ্বোধন করলেন তথ্যমন্ত্রী
এসময় হাছান মাহমুদ বলেন, ‘১৯৭২ সালে বঙ্গবন্ধুর ৫৩তম জন্মদিনে মণি সিং তার বক্তৃতায় বলেছিলেন, ১৯৫১ সালেই মণি সিংয়ের কাছে বঙ্গবন্ধু চিঠি লিখেছিলেন যে, তিনি পুরো বাংলার স্বাধীনতার পরিকল্পনা করছেন। তারা তার সাথে থাকবেন কিনা? বঙ্গবন্ধু জানতেন কখন কোনটা জাতির সামনে উপস্থাপন করতে হবে। ১৯৬৬ সালে ৬ দফার মাধ্যমে বাঙালির মুক্তির সনদ ঘোষণা স্বাধীনতার পথে এক অনন্য সোপান।’
৩ আসনে উপনির্বাচন: ২ দিনে আ’লীগের মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন ৪০ প্রার্থী
ঢাকা-১৪, সিলেট-৩ এবং কুমিল্লা-৫ আসনের উপনির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থিতা পাওয়ার জন্য প্রথম দুদিনে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করছেন প্রায় ৪০ জন প্রার্থী।
আওয়ামী লীগের একটি সূত্র ইউএনবিকে জানিয়েছে, এখন পর্যন্ত ঢাকা-১৪, সিলেট-৩ এবং কুমিল্লা-৫ আসনের জন্য যথাক্রমে ১১, ৯, এবং ২০ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন।
৪ জুন থেকে ক্ষমতাসীন দলটি মনোনয়নপত্র বিক্রি শুরু করে যা চলবে ১০ জুন পর্যন্ত।
দলের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সকাল ১১টা বিকাল ৫টা পর্যন্ত ধানমন্ডির দলীর কার্যালয় থেকে প্রার্থীরা মনোনয়নপত্র সংগ্রহ এবং জমা দিতে পারবেন।
আরও পড়ুন: লক্ষ্মীপুর-২ আসনের উপ-নির্বাচনে তিন প্রার্থীর মনোনয়ন বৈধ
এছাড়া মহামারির সময়ে যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি মেনে প্রার্থী এবং তাদের প্রতিনিধিরা এই মনোনয়নপত্র জমা এবং সংগ্রহ করতে পারবেন বলে জানানো হয়েছে।
তবে এক্ষেত্রে জাতীয় পরিচয়পত্র সাথে আনা বাধ্যতামূলক বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
আরও পড়ুন: সাবেক আইনমন্ত্রী আবদুল মতিন খসরু মারা গেছেন
উল্লেখ্য, ঢাকা-১৪ আসনে আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য আসলামুল হক, সিলেট-৩ আসনে মাহমুদুস সামাদ চৌধুরী ও কুমিল্লা-৫ আসনে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য অ্যাডভোকেট আব্দুল মতিন খসরুর মৃত্যুতে আসন তিনটি শূণ্য হয়।
নির্বাচন কমিশনের ঘোষণা অনুযায়ী আগামী ১৪ জুলাই তিন আসনে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
কোম্পানীগঞ্জে আ’ লীগের মিছিলে হামলা, গুলিবিদ্ধ ৬
নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার আওয়ামী লীগের মিছিলে হামলার ঘটনায় ছয় জন গুলিবিদ্ধ হয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে৷
উপজেলার বসুরহাট পৌরসভার ৯নং ওয়ার্ডে শনিবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে হামলার এই ঘটনা ঘটে।
গুলিবিদ্ধ আহতরা হলেন- সবুজ (৪০) মোহাম্মদ সানি (২৭), দেলোয়ার হোসেন (২৭), দিদার (৩৫) ও জিসান (২৩)। তাদেরকে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
এছাড়া অজ্ঞাত পরিচয়ের অপর এক জনকে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
আরও পড়ুন: শাল্লার হামলার ঘটনায় আরও ৬ গ্রেপ্তার
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, সন্ধ্যার পর স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতা ও বসুরহাট উপজেলার মেয়র কাদের মির্জার সমর্থকেরা বসুরহাট পৌরসভা ও বিভিন্ন ইউনিয়নের বেশ কয়েকটি ওয়ার্ডে মিছিল বের করে। সন্ধ্যা ৭টার দিকে বসুরহাট পৌরসভার ৯নং ওয়ার্ডে চলমান মিছিলের ওপর পেছন থেকে দুর্বৃত্তরা হামলা চালায় এবং মিছিলের ওপর গুলি ছোড়ে। এতে মিছিল থাকা কাদের মির্জার সমর্থক ছয়জন গুলিবিদ্ধ হন।
কোম্পানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মীর জাহেদুল হক রনি জানান, গুলিবিদ্ধরা সবাই কাদের মির্জার অনুসারী। তবে কারা মিছিলে এই হামলা চালিয়েছে তা নিশ্চিত করতে পারেননি। কাদের মির্জার সমর্থকরা এই হামলার জন্য কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান ও উপজেলার আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মিজানুর রহমান বাদলকে দায়ী করেছেন। এই ঘটনার পর কোম্পানীগঞ্জে উত্তেজনা চলছে।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে প্রতিপক্ষের হামলায় যুবক খুন
ওসি জানান, কাদের মির্জা ও মিজানুর রহমান বাদলের মধ্যে বেশ কিছুদিন ধরে দ্বন্দ্ব চলে আসছে। উভয় পক্ষের সংঘর্ষ চলাকালে এক সাংবাদিক ও যুব লীগের এক কর্মী গুলিতে নিহত হয়।
এই ঘটনার সাথে জড়িত কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ।
পাকিস্তানকে ক্ষমা করার জন্য জাফরুল্লাহ'র দাবি বিএনপির বক্তব্য: তথ্যমন্ত্রী
পাকিস্তানকে ক্ষমা করার জন্য ডা. জাফরুল্লাহ'র দাবি আসলে বিএনপি’র অন্তর্গত বক্তব্য বলে মন্তব্য করেছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।
তিনি বলেন, ‘ডা. জাফরুল্লাহ সাহেব পাকিস্তানকে ক্ষমা করে দেয়ার জন্য সরকারকে অনুরোধ জানিয়েছেন। যেখানে পাকিস্তানের কাছে আমরা দাবি করছি যে, পাকিস্তান ক্ষমা চাক। এটি জাফরুল্লাহ সাহেবের বক্তব্য নয়, এটি হচ্ছে পুরো বিএনপি’র অন্তর্গত বক্তব্য। তারা যে এখনো পাকিস্তানকে ভুলতে পারছে না, এটি তারই বহি:প্রকাশ। আমি এই বক্তব্যের তীব্র নিন্দা জানাই।’
মঙ্গলবার জাতীয় প্রেসক্লাবে বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট আয়োজিত প্রয়াত অভিনেত্রী সারাহ বেগম কবরীর স্মরণ সভায় তিনি এই মন্তব্য করেন।
‘আজকের সভা থেকে দাবি করি পাকিস্তান আমাদের কাছে ক্ষমা চাক’ উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ‘বাঙালিদের ওপর, বাংলাদেশের মানুষের ওপর, ’৭১ সালে যে অন্যায় ও মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ সংগঠিত হয়েছে, সেজন্য বাংলাদেশের কাছে পাকিস্তানের ক্ষমা চাওয়া উচিত।’
আরও পড়ুন: মন্ত্রী, সচিব বা রোজিনা ইসলাম কেউই আইনের ঊর্ধ্বে নন: তথ্যমন্ত্রী
বরেণ্য অভিনেত্রী কবরী আজীবন বঙ্গবন্ধুর চেতনাকে বুকে ধারণ করেছেন এবং জননেত্রী শেখ হাসিনার পাশে থেকেছেন উল্লেখ করে তার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে ড. হাছান বলেন, ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হাত ধরে ১৯৫৭ সালে এফডিসি প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে বাংলা চলচ্চিত্রের যাত্রা শুরুর কয়েক বছর পরেই সারাহ বেগম কবরীর আবির্ভাব। প্রায় পাঁচ দশকের বেশি সময় ধরে তিনি যেভাবে আমাদের চলচ্চিত্র অঙ্গণকে সমৃদ্ধ করে গেছেন এটি বাংলাদেশের ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লিপিবদ্ধ থাকবে। তার অভিনীত বিভিন্ন চলচ্চিত্র এখনো অম্লান। এখনো আমরা তার অভিনীত ছবিগুলো দেখে আবেগতাড়িত হই। সুচিত্রা সেনের পর আরেকজন সুচিত্রা সেন হয়নি। সারাহ বেগম কবরীর মতো আর একজন শিল্পী কখন হবে, সেটি বলা মুশকিল।’
নিজস্ব সংস্কৃতিরক্ষার গুরুত্ব তুলে ধরে ড. হাছান বলেন, ‘আমরা যেন বিজাতীয় সংস্কৃতিতে গা ভাসিয়ে না দেই, আমাদের সংস্কৃতিটাকে যেন লালন করি এবং ঊর্ধ্বে তুলে ধরি। এখন রবীন্দ্র সংগীত যেভাবে ব্যান্ডের সাথে গাওয়া হচ্ছে, রবিঠাকুর যদি বেঁচে থাকতেন, প্রচণ্ড লজ্জা পেতেন। আমরা বাঙালিরা বিত্তে ধনী না হতে পারি কিন্তু আমাদের সংস্কৃতি, ভাষা, কৃষ্টিতে আমরা পৃথিবীর মধ্যে একটা ধনী জাতি।’এ সময় তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসান সারাহ বেগম কবরীকে কিংবদন্তি অভিনেত্রী হিসেবে বর্ণনা করে বলেন, কবরী তার অভিনিত চলচ্চিত্রগুলোর মধ্যদিয়ে বাংলার আকাশে উজ্জ্বল নক্ষত্র হিসেবে চিরভাস্বর থাকবেন।
বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের সহ-সভাপতি স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের কণ্ঠশিল্পী রফিকুল আলমের সভাপতিত্বে ও সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক অরুণ সরকার রানার পরিচালনায় সভায় ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক শাহ আলম মুরাদ, আওয়ামী লীগ নেতা অ্যাডভোকেট বলরাম পোদ্দার, এম এ করিম, অভিনেত্রী সুজাতা, দিলারা ইয়াসমিন, স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের শিল্পী মনোরঞ্জন ঘোষাল, অভিনেত্রী তারিন জাহান, সাংবাদিক সুজন হালদার, মানিক লাল ঘোষ, ব্যারিস্টার সোহরাব খান চৌধুরীসহ জোট নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
সরকার গণমাধ্যমের সঙ্গে বৈরীতা চায় না: কাদের
সরকার গণমাধ্যমের সঙ্গে বৈরীতা চায় না বলে মন্তব্য করেছেন সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
তিনি বলেন, ‘গণমাধ্যমের সঙ্গে সরকারের বৈরীতা হোক, বৈরী সম্পর্ক হোক এটা আমি চাই না। কোনো সংঘর্ষ চাই না, একটা সুসম্পর্ক থাকুক। এটা সরকারের জন্য ভালো, গণমাধ্যমের জন্য সুখকর।’
মঙ্গলবার সচিবালয়ে সাংবাদিক নেতাদের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী এ কথা বলেন।
আরও পড়ুন: রোজিনা ইস্যুতে সাংবাদিকদের ধৈর্য ধরার আহ্বান ওবায়দুল কাদেরের
ওবায়দুল কাদের বলেন, সাংবাদিক রোজিনা ইসলাম এবং সংবাদপত্রশিল্প নিয়ে, কিছু বিষয় নিয়ে, অধিকার নিয়ে, দাবি-দাওয়া নিয়ে সরকারের সঙ্গে কিছু বিষয় আছে। এগুলো আমাকে রোলিং পার্টির জেনারেল সেক্রেটারি হিসেবে তারা অবহিত করেছেন।
আরও পড়ুন: মেট্রোরেলের ৬৩.২ শতাংশ কাজ শেষ: কাদের
রোজিনা ইসলামের মামলা প্রত্যাহারসহ বিভিন্ন দাবি দাওয়ার বিষয়গুলো নিয়ে কাদের বলেন, ‘এখানে তো সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় আছে। তথ্য মন্ত্রণালয় আছে, আইন মন্ত্রণালয় আছে, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আছে। বিশেষ করে কিছু কিছু বিষয় আছে প্রধানমন্ত্রীকে অবহিত করা। সমস্যাগুলো তারা বলেছেন আমি সমাধানের ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলব। দাবি দাওয়াগুলো নেত্রীকে জানাব।’
মামলা প্রত্যাহারের করা হবে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এসব বিষয় তারা বলেছেন। আলাপ করতে হবে।’
মন্ত্রী বলেন, ‘দেখুন আমি তো এভাবে মন্তব্য করতে পারি না। এখানে সরকারের ব্যাপার আছে। মামলাটা আদালতে গেছে। আইনমন্ত্রীর সঙ্গে আলাপ করতে হবে। সার্বিক বিবেচনা করার পর, সবার সঙ্গে আলাপ করার পর বলতে পারব।’
সরকারি চাল চুরির মামলায় নন্দীগ্রামে আ’লীগ নেতা গ্রেপ্তার
সরকারি চাল চুরির কেলেঙ্কারির মামলায় বগুড়ার নন্দীগ্রাম উপজেলা আওয়ামী লীগের বহিষ্কৃত সাধারণ সম্পাদক আনিছুর রহমানকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
আনিছুর উপজেলার নন্দীগ্রাম ইউনিয়নের শিমলা গ্রামের মৃত মনসুর রহমান মাস্টারের ছেলে। তিনি খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির ১০ টাকা কেজি চাল কেলেঙ্কারি মামলার আসামি।
আরও পড়ুন: ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জেলা কওমী ছাত্র ঐক্য পরিষদের সাবেক সেক্রেটারিসহ গ্রেপ্তার ৬
নন্দীগ্রাম থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আব্দুর রশিদ সরকার ফোর্স নিয়ে বুধবার দুপুরে উপজেলার নন্দীগ্রাম ইউনিয়নের শিমলা গ্রামের নিজ বাড়ি থেকে তাকে গ্রেপ্তার করেন। পরে থানা পুলিশ তাকে বগুড়া কোর্ট হাজতে পাঠায়।
আরও পড়ুন: হেফাজত নেতা ইসলামাবাদী গ্রেপ্তার, ৭ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
নন্দীগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামরুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির ১০ টাকা কেজি চাল কেলেঙ্কারি মামলার আসামি আনিছুর রহমানকে গ্রেপ্তার করে বগুড়া কোর্ট হাজতে পাঠানো হয়েছে।
আরও পড়ুন: হেফাজতের তাণ্ডব: ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ২৪ ঘণ্টায় আরও ৭ জন গ্রেপ্তার