প্রধানমন্ত্রীর-কার্যালয়
অনেক সৌদি কোম্পানি বাংলাদেশের জ্বালানি খাতে বিনিয়োগে আগ্রহী: সৌদি পররাষ্ট্রমন্ত্রী
সৌদি পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল বিন ফারহান আল সৌদ বলেছেন, অনেক সৌদি কোম্পানি বাংলাদেশের জ্বালানি খাতে বিশেষ করে নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী।
বুধবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে তার সরকারি বাসভবন গণভবনে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে তিনি এ কথা বলেন।
বৈঠক শেষে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন।
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী সৌদি পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে বলেছেন তার সরকার দেশে ১০০টি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠা করছে।
সৌদি আরবের বিনিয়োগকারীরা বাংলাদেশে বিদ্যমান সুযোগগুলো কাজে লাগাবেন বলে প্রধানমন্ত্রী আশা প্রকাশ করেন।
শেখ হাসিনা সৌদি আরবের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের বিষয়ে সন্তোষ প্রকাশ করে বলেন, ‘অর্থনীতি, বাণিজ্য, বিনিয়োগ, জ্বালানি, শিক্ষা, সংস্কৃতি এবং প্রতিরক্ষাসহ বহু ক্ষেত্রে দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা সম্প্রসারিত ও সুসংহত হয়েছে।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, সৌদি আরব বাংলাদেশের জনগণের হৃদয়ে একটি বিশেষ স্থানে রয়েছে।
পড়ুন: বিমান বাহিনীর সদস্যদের দক্ষতা বৃদ্ধির আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
তিনি সৌদি বাদশাহ সালমান বিন আব্দুল আজিজ আল সৌদ এবং সৌদি ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমান আল সৌদকে তার শুভেচ্ছা জানান।
প্রধানমন্ত্রী মুসলিম উম্মাহ’র দুই পবিত্র মসজিদের খাদেম সৌদি বাদশাহ সালমান বিন আবদুল আজিজ আল সৌদের প্রশংসা করেন।
বাংলাদেশ ও সৌদি আরবের মধ্যকার দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ককে ‘বন্ধুত্বের শক্ত বন্ধন’ হিসেবে উল্লেখ করে সৌদি পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আগামী দিনে এটা আরও জোরদার হবে।’
তিনি বলেন, আমাদের অগ্রাধিকার খাত হচ্ছে নতুন নতুন ক্ষেত্র খুঁজে আরও অর্থনৈতিক সহযোগিতা বাড়ানো।
বাংলাদেশ ও সৌদি আরব বিভিন্ন বৈশ্বিক ক্ষেত্রেও একসঙ্গে কাজ করবে বলে আশা প্রকাশ করেন প্রিন্স ফয়সাল।
তিনি বলেন, অনেক বাংলাদেশি শ্রমিক বিশ্ব অর্থনীতিতে অবদান রাখছেন।
প্রিন্স ফয়সাল শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্ব এবং বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের প্রশংসা করেন।
বৈঠকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল, অ্যাম্বাসেডর-অ্যাট-লার্জ মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব ড. আহমদ কায়কাউস, সৌদি আরবে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ড. মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী এবং বাংলাদেশে সৌদি রাষ্ট্রদূত ইসা ইউসেফ ইসা আল দুলাইহান উপস্থিত ছিলেন।
পড়ুন: সহযোগিতা সম্প্রসারণে বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করার অঙ্গীকার সৌদি পররাষ্ট্রমন্ত্রীর
ঢাকা-ওয়াশিংটন সম্পর্ক ‘বিস্তৃত ও গতিশীল’: রাষ্ট্রদূত হাস
বিমান বাহিনীর সদস্যদের দক্ষতা বৃদ্ধির আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর সদস্যদের জাতীয় লক্ষ্য অর্জনে পেশাগত দক্ষতা, শৃঙ্খলা ও দেশপ্রেম বজায় রাখার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
তিনি বলেন, ‘কঠোর পরিশ্রম, শৃঙ্খলা ও দেশপ্রেম ছাড়া লক্ষ্য অর্জন করা অসম্ভব। আশা করি আপনারা এগুলো সম্পর্কে সচেতন হবেন এবং সেই অনুযায়ী নিজেকে গড়ে তুলবেন।‘
বুধবার বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর (বিএএফ) বহরে ‘গ্রোব জি-১২০ টিপি’ প্রশিক্ষণ এয়ারক্রাফ্ট অন্তর্ভুক্তি অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির ভাষণে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী তার সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যশোরে বিএএফ ঘাঁটি বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমানে অনুষ্ঠিত অনুষ্ঠানে যোগ দেন।
আরও পড়ুন: নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য কিনতে বিশেষ কার্ড পাবেন ১ কোটি মানুষ: প্রধানমন্ত্রী
শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশ যুদ্ধে নয় শান্তিতে বিশ্বাস করে, কারণ দেশের পররাষ্ট্রনীতিতে স্পষ্টভাবে উল্লেখ আছে সকলের সঙ্গে বন্ধুত্ব কারও সঙ্গে বৈরিতা নয়।
তিনি বিমান বাহিনীর সদস্যদের মধ্যে প্রযুক্তি, যুদ্ধ ও অন্যান্য সমস্ত প্রাসঙ্গিক বিষয় সম্পর্কে যথাযথ প্রশিক্ষণ এবং জ্ঞানের প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দিয়ে বলেন, যদি আমাদের ওপর কখনও হামলা হয় সে চিন্তা মাথায় রেখে অবশ্যই আমাদের দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার দক্ষতা অর্জন করতে হবে।
আরও পড়ুন: শাহজালাল বিমানবন্দর সম্প্রসারণের কাজে গতি আনার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিমান বাহিনীর ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য উন্নত ও যুগোপযোগী ফ্লাইট প্রশিক্ষণ নিশ্চিত করার জন্য, সরকার ইতোমধ্যেই ডিজিটাল ককপিটের সঙ্গে অত্যাধুনিক ফ্লাই-বাই-ওয়্যার ও ওয়াইএকে- ১৩০ কমব্যাট ট্রেনার, কে-৮ ডব্লিউ জেট ট্রেনার, এল-৪১০ পরিবহন প্রশিক্ষক, এডাব্লিউ ১১৯ কেএক্স,হেলিকপ্টার প্রশিক্ষক এবং বাহিনীকে বিভিন্ন ধরনের সিমুলেটর দিয়েছে।
তিনি বলেন, এরই ধারাবাহিকতায় আজ ১২টি গ্রোব জি-১২০ প্রশিক্ষণ এয়ারক্রাফ্ট বিমান বাহিনীর বহরে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। দ্বিতীয় পর্যায়ে আরও কয়েকটি গ্রোব জি-১২০ প্রশিক্ষণ বিমান বাহিনীতে যুক্ত করা হবে বলেও জানান তিনি।
আরও পড়ুন: বাঙালি জাতির মাথা উঁচু করে চলার স্লোগান ‘জয় বাংলা’: প্রধানমন্ত্রী
নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য কিনতে বিশেষ কার্ড পাবেন ১ কোটি মানুষ: প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, সরকার এক কোটি মানুষকে বিশেষ কার্ড দেবে যাতে তারা কম দামে কিছু নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য কিনতে পারে।
মঙ্গলবার সরকারি বাসভবন গণভবনে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪ দলীয় জোটের এক সভায় সভাপতিত্বকালে তিনি একথা বলেন।
আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা বলেন, আসন্ন রমজানে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে সরকার এই ব্যবস্থা নিচ্ছে।
তিনি বলেন, ইতোমধ্যে প্রায় ৫০ লাখ মানুষকে ১০ টাকা কেজি টাকা দরে চাল কেনার কার্ড দেয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: শাহজালাল বিমানবন্দর সম্প্রসারণের কাজে গতি আনার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা সেই ৫০ লাখ মানুষ এবং আরও এক কোটি মানুষকে বিশেষ কার্ড দিয়ে সহায়তা করব যাতে তারা ন্যায্য মূল্যে প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র ক্রয় করে তাদের জীবিকা নির্বাহ করতে পারে।
শেখ হাসিনা বলেন, করোনা মহামারি চলাকালীন সরকারের কাছ থেকে আর্থিক সহায়তা পাওয়া ৩৮ লাখ লোককে এ্ই এক কোটির মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করা হবে।
সরকারের কাছে পর্যাপ্ত খাদ্য মজুদ রয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমাদের কাছে এখনও ১৮ লাখ মেট্রিক টন খাদ্যশস্য মজুদ আছে এবং এক্ষেত্রে কোনো সমস্যা নেই।
ফসল উৎপাদন বাড়াতে দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমাদের খাদ্যের চাহিদা মেটানোর জন্য এক টুকরো জমিও অনাবাদি রাখা উচিত নয়।
আরও পড়ুন: বাঙালি জাতির মাথা উঁচু করে চলার স্লোগান ‘জয় বাংলা’: প্রধানমন্ত্রী
শাহজালাল বিমানবন্দর সম্প্রসারণের কাজে গতি আনার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর সম্প্রসারণের নির্মাণকাজে গতি আনতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
মঙ্গলবার সকালে শেখ হাসিনা তার সরকারি বাসভবন গণভবনে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের সম্প্রসারণ কাজের অগ্রগতি (প্রথম পর্যায়) (১ম সংশোধিত) উপস্থাপনা প্রত্যক্ষ করে এ নির্দেশ দেন।
প্রধানমন্ত্রীর প্রেস উইংয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, ভবিষ্যতের কথা মাথায় রেখে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে কাজ করতে বলেছেন প্রধানমন্ত্রী।
এছাড়া চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের জমি অধিগ্রহণের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের পাশাপাশি অন্যান্য প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দিতে প্রধানমন্ত্রী নির্দেশ দিয়েছেন।
আরও পড়ুন: বাঙালি জাতির মাথা উঁচু করে চলার স্লোগান ‘জয় বাংলা’: প্রধানমন্ত্রী
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের সম্প্রসারণ কাজের সার্বিক অগ্রগতি ২৩ শতাংশ এবং ২০২৩ সালের নভেম্বরের মধ্যে কাজটি শেষ হবে বলে আশা করা হচ্ছে বলে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে।
এসময় বাংলাদেশ বিমানের আয় বাড়ানোর ওপর গুরুত্বারোপ করেন প্রধানমন্ত্রী।
তিনি বিমানবন্দরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করতে সংশ্লিষ্টদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করার নির্দেশ দেন।
বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মো. মাহবুব আলী, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সিনিয়র সচিব মো. তোফাজ্জেল হোসেন মিয়া, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন সচিব মোকাম্মেল হোসেন এবং বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মফিদুর রহমান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: ভালো পরিকল্পনা ও গণতন্ত্র বাংলাদেশের উন্নয়নের প্রেরণা: প্রধানমন্ত্রী
দেশের অভূতপূর্ব উন্নয়নের পেছনে রয়েছে ধারাবাহিক গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া: প্রধানমন্ত্রী
বাঙালি জাতির মাথা উঁচু করে চলার স্লোগান ‘জয় বাংলা’: প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সোমবার বলেছেন, দেশের সকল অর্জনের মূলে থাকা ‘জয় বাংলা’কে সরকার জাতীয় স্লোগান ঘোষণার মাধ্যমে সমগ্র বিশ্বকে এই বার্তাই পৌঁছে দিতে চেয়েছে যে, বাঙালি মাথা নিচু করে নয় বরং মাথা উঁচু করেই চলবে।
তিনি বলেন, ‘মাথা নত করে আমরা চলি না, চলব না। বিজয়ীর বেশে মাথা উঁচু করে বিশ্ব দরবারে প্রতিটি বাঙালি যে যেখানে থাকে, সে মাথা উঁচু করে চলবে। বাঙালি জাতির মাথা উঁচু করে চলার স্লোগান এই ‘জয় বাংলা’।’
স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধের মূল উদ্দীপক স্লোগান ‘জয় বাংলা’কে জাতীয় স্লোগান হিসেবে ঘোষণা উপলক্ষে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকস (বিএবি) আয়োজিত ‘জয় বাংলা উৎসব’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির ভাষণে তিনি এসব কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে রাজধানীর বনানীস্থ হোটেল শেরাটনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যুক্ত হন।
পড়ুন: এবারও হচ্ছে না জয় বাংলা কনসার্ট, থাকছে ভিন্ন আয়োজন
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘জয় বাংলা আমাদের মুক্তি সংগ্রামের স্লোগান। জয় বাংলা মুক্তিযুদ্ধের স্লোগান। জয় বাংলা আত্মত্যাগের স্লোগান। যে স্লোগানের মধ্য দিয়ে আমরা বিজয় অর্জন করেছি।
তিনি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যখন ছয় দফা দিলেন, তখনই তিনি নির্দেশ দিয়েছিলেন জয় বাংলাকে মাঠে নিয়ে যাওয়ার জন্য। আমরা তখন ছাত্রলীগের কর্মী। আমাদের নির্দেশ দিয়েছিলেন। এ নির্দেশনার অন্তর্নীহিত কারণ ছিল সংগ্রামের মধ্য দিয়ে মানুষের ভেতর স্বাধীনতার চেতনাকে জাগ্রত করা। উদ্বুদ্ধ করা।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘এ স্লোগানের মাধ্যমেই আমাদের সংগ্রাম, মুক্তিযুদ্ধ এবং বিজয় অর্জন। প্রতিটি পদক্ষেপ তিনি নিয়েছিলেন সুপরিকল্পিতভাবে। যে কারণেই আমরা স্বাধীন জাতি হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছি, মর্যাদা পেয়েছি। ‘জয় বাংলা’র মধ্য দিয়ে এটাই আমরা বিশ্ববাসীর কাছে পৌঁছাতে চাই, আমরা বিজয়ী জাতি, আমরা বিজয় অর্জন করেছি।’
প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকসকে দেশের প্রতিটি দুর্যোগে স্বতঃস্ফূর্তভাবে এগিয়ে আসার পাশাপাশি জয় বাংলা স্লোগান উদযাপনের এ উৎসবটি আয়োজনের জন্য ধন্যবাদ জানান।
বিএবি চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান বক্তব্য দেন।
পড়ুন: ‘জয় বাংলা’ হলো জাতীয় স্লোগান
ভালো পরিকল্পনা ও গণতন্ত্র বাংলাদেশের উন্নয়নের প্রেরণা: প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, সরকার পরিকল্পিতভাবে ও গণতান্ত্রিক পরিবেশে সব কর্মসূচি বাস্তবায়ন করায় বাংলাদেশ কাঙ্ক্ষিত উন্নয়ন অর্জন করেছে।
সোমবার প্রধানমন্ত্রী তার সরকারি বাসভবন গণভবনে বিশ্বের বিখ্যাত ইনোভেশনস (প্রযুক্তি, গভর্ন্যান্স ও বিশ্বায়ন) সাময়িকীর সম্পাদক মার্কিন অর্থনীতিবিদ ফিলিপ অয়ারসওয়াল্ড ও ইকবাল জেড কাদিরের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এ কথা বলেন।
ইনোভেশনস সাময়িকীটি এমআইটি প্রেস থেকে প্রকাশিত এবং প্রতিষ্ঠানটি কেমব্রিজের ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির অধিভুক্ত।
এ সময় বঙ্গবন্ধুর দৌহিত্র রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব ড. আহমেদ কায়কাউস, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব তোফাজ্জল হোসেন মিয়া ও প্রধানমন্ত্রীর বাণী লেখক এম নজরুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দলকে প্রধানমন্ত্রীর অভিনন্দন
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, ইনোভেশনস সাময়িকীর সম্পাদকরা বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর কাছে ‘৫০ এ বাংলাদেশ’ শিরোনামের দ্বাদশ ভলিউম, সংখ্যা ১-২ হস্তান্তর করেন।
শেখ হাসিনা বলেন, বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের মানুষকে শান্তি, সমৃদ্ধি ও সুখে থাকতে দেখতে চেয়েছিলেন।
তিনি বলেন, তার সরকার জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্ন বাস্তবায়নে অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছে।
ইনোভেশনস সাময়িকীর বর্তমান ভলিউমে প্রধানমন্ত্রীর লেখা একটি প্রবন্ধ রয়েছে যার শিরোনাম ‘স্ট্রাইভিং টু রিয়ালাইজ দ্য আইডিয়ালস অব মাই ফাদার’।
আরও পড়ুন: আরব আমিরাত সফর শেষে দেশে ফিরেছেন প্রধানমন্ত্রী
এছাড়া নোবেল পুরস্কার বিজয়ী অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেন, কর্নেল ইউনিভার্সিটির অর্থনীতির অধ্যাপক কশিক বোস ও ইনভেশনস সাময়িকীর সম্পাদক ইকবাল জেড কাদিরসহ সাতজন বিখ্যাত লেখকও এই সংখ্যায় প্রবন্ধ লিখেছেন।
শেখ হাসিনা তার প্রবন্ধে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ইতিহাস, যুদ্ধ বিধ্বস্ত দেশ পুনর্গঠন, তার প্রবাসের দিন, স্বদেশ প্রত্যাবর্তন ও গণমানুষের নেতা হয়ে ওঠার ইতিহাস তুলে ধরেন।
প্রযুক্তির যুগে নতুন প্রজন্মকে অন্ধকারে ঠেলে দেয়া যাবে না: প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সোমবার বলেছেন, প্রযুক্তির এই যুগে দেশের প্রকৃত ইতিহাস, স্বাধীনতা, জাতির পিতার আত্মত্যাগ এবং লাখো শহীদের রক্তদান সম্পর্কে তরুণ প্রজন্মকে অন্ধকারে ঠেলে দেয়া যাবে না।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ উদযাপন অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, ‘প্রযুক্তির যুগে তাদের (নতুন প্রজন্মকে) অন্ধকারের দিকে ঠেলে দেয়া সম্ভব হবে না।’
বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে (বিআইসিসি) সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। প্রধানমন্ত্রী তার সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি অনুষ্ঠানে যোগ দেন।
তিনি বলেন, দেশের স্বাধীনতা এবং বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে কেউ নষ্ট করতে পারবে না।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এই পৃথিবী নতুন প্রজন্মের জন্য অনেক উন্মুক্ত, তাই তারা আর বিভ্রান্ত হবে না।’
তিনি উল্লেখ করেন যে, বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর ২১ বছর ধরে স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠী তরুণ প্রজন্মকে বিভ্রান্ত করেছে।
‘আমার দৃঢ় বিশ্বাস, এখন এটা আর করা যাবে না,’ বলেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ দশকের পর দশক বাঙালি জাতিকে অনুপ্রেরণা যোগাবে।
তিনি স্মরণ করেন, জাতির পিতাকে হত্যার পর ৭ মার্চের ভাষণ বাজানো নিষিদ্ধ ছিল।
তিনি বলেন, এটা দুর্ভাগ্যজনক যে বাঙালিদের স্বাধীনতা অর্জনে অনুপ্রাণিত করে এমন ভাষণ বাজানো নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
পড়ুন: ঐতিহাসিক ৭ মার্চ: বঙ্গবন্ধুর প্রতি প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
এ প্রসঙ্গে শেখ হাসিনা বলেন, এই ভাষণ বাজানোর জন্য আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের অনেক নেতাকর্মীকে নির্যাতন ও হত্যা করা হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, স্বাধীনতা বিরোধী শক্তি দীর্ঘ ২১ বছরের শাসনে স্বাধীনতার ইতিহাসকে বিকৃত করেছে।
তিনি বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, লাখো শহীদের রক্তদান ও মানুষের সংগ্রামকে ইতিহাস থেকে মুছে ফেলার অপচেষ্টা হয়েছে। এখন এটা প্রমাণিত যে কেউ সত্যকে মুছে ফেলতে পারে না।’
সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়কমন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক, শিক্ষামন্ত্রী ড. দীপু মনি প্রমুখ বক্তব্য দেন।
অনুষ্ঠানের শুরুতে বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ বাজানো হয়।
পড়ুন: সোমবার ঐতিহাসিক ৭ মার্চ
৭ মার্চ উপলক্ষে স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত করলেন প্রধানমন্ত্রী
ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষে সোমবার একটি স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
প্রধানমন্ত্রী তার সরকারি বাসভবন গণভবনে ১০ টাকার একটি স্মারক ডাকটিকিট, ১০ টাকার উদ্বোধনী খাম এবং ৫ টাকার একটি ডাটা কার্ড উন্মোচন করেন।
১৯৭১ সালের এ দিনে বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা শেখ মুজিব রাজধানীর ঐতিহাসিক রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমান সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) এক বিশাল সমাবেশের সামনে স্বাধীনতার নবযুগ সৃষ্টিকারী ভাষণ দেন।
পড়ুন: ঐতিহাসিক ৭ মার্চ: বঙ্গবন্ধুর প্রতি প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
ঐতিহাসিক ৭ মার্চ: বঙ্গবন্ধুর প্রতি প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষে সোমবার বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
সকাল ৭টায় রাজধানীর ধানমন্ডিতে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরের সামনে জাতির জনকের প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান তিনি। সেখানে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থেকে দেশের স্বাধীনতার স্থপতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন প্রধানমন্ত্রী।
এরপর মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে প্রাণ দেয়া বীর মুক্তিযোদ্ধা, শহীদ পরিবারের সদস্যদের জন্য মোনাজাতের মাধ্যমে দোয়া করা হয়।
আরও পড়ুন: সোমবার ঐতিহাসিক ৭ মার্চ
সোমবার ঐতিহাসিক ৭ মার্চ
বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসে স্মরণীয় দিন হিসেবে সোমবার যথাযোগ্য মর্যাদায় দেশব্যাপী ঐতিহাসিক ৭ মার্চ পালিত হবে।
১৯৭১ সালের এই দিনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমানে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) এক বিশাল জনসমুদ্রের সামনে যে যুগান্তকারী ভাষণ দিয়েছিলেন, তাতে উদ্বুদ্ধ হয়ে বাংলার দামাল ছেলেরা হাতে অস্ত্র তুলে নিয়েছিল। সে দিনটি থেকে নতুন করে অনুপ্রেরণা পাওয়ার জন্য প্রতিবছর দিবসটি পালিত হয়।
লক্ষাধিক স্বাধীনতাকামী জনতার সামনে বঙ্গবন্ধু তার ১৯ মিনিটের অসামান্য ভাষণে শোষক পাকিস্তানি শাসন থেকে দেশকে মুক্ত করতে জাতিকে স্বাধীনতা যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত হওয়ার জন্য অসহযোগ আন্দোলনের আহ্বান জানিয়েছিলেন।
বিশাল জনসভা থেকে বঙ্গবন্ধু ঘোষণা করেন,‘এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম, জয় বাংলা’।
তার এই ভাষণকে প্রায়ই মার্কিন প্রেসিডেন্ট আব্রাহাম লিংকনের ঐতিহাসিক গেটিসবার্গের ভাষণের সঙ্গে তুলনা করা হয়। বঙ্গবন্ধু সেদিন বলেছিলেন. যেহেতু আমরা রক্ত দিতে শিখেছি, আমরা আরও রক্ত দেব। ইনশাআল্লাহ, এদেশের মানুষকে মুক্ত করতেই হবে...প্রতিটি ঘরকে দুর্গে পরিণত করব। তোমাদের যা কিছু আছে, তাই নিয়ে (শত্রু) মোকাবিলা কর।
আরও পড়ুন: বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক আদর্শে বাংলাদেশ পরিচালিত হবে: প্রধানমন্ত্রী
সেদিন বঙ্গবন্ধুর দেয়া সেই ভাষণ জাদুমন্ত্রের মতো কাজ করেছিল, যা সমগ্র জাতিকে তৎকালীন পাকিস্তানি সামরিক জান্তার স্বৈরাচারী ও দমনমূলক শাসন থেকে স্বাধীনতার সংগ্রামে যোগ দিতে অনুপ্রাণিত করেছিল।
সোমবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ‘ঐতিহাসিক ৭ মার্চ, ২০২২’ অনুষ্ঠানে গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যোগ দেবেন।
দিবসটি উপলক্ষে আওয়ামী লীগসহ বিভিন্ন সামাজিক-রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করেছে।
বাংলাদেশ বেতার ও বাংলাদেশ টেলিভিশনের পাশাপাশি দেশের বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল,রেডিও স্টেশন ও জাতীয় দৈনিকগুলোতে দিবসটি উপলক্ষে বিশেষ আয়োজন করা হয়েছে।
এদিকে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণের মাধ্যমে জাতির স্বাধীনতার যাত্রাকে বাস্তবায়িত করার সাহসী ও দূরদর্শী নেতৃত্বকে কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্মরণ করে পৃথক বাণী দিয়েছেন।
এক বাণীতে রাষ্ট্রপতি বলেন, বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ শুধু আমাদের জন্য নয়, সারা বিশ্বের স্বাধীনতাকামী মানুষের জন্য অনুপ্রেরণার চিরন্তন উৎস হয়ে থাকবে।
রাষ্ট্রপতি হামিদ বলেন, বঙ্গবন্ধুর জীবনের স্বপ্ন ছিল স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশকে একটি সুখী-সমৃদ্ধ সোনার বাংলায় পরিণত করা। ‘আমাদের মহান নেতার সেই স্বপ্ন পূরণে আমাদের প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখতে হবে।’
আরও পড়ুন: টোকিওতে বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উদযাপন
তিনি বাংলাদেশকে ২০৪১ সালের মধ্যে একটি উন্নত ও সমৃদ্ধ দেশে পরিণত করতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গৃহীত ‘রূপকল্প ২০৪১’ বাস্তবায়নে অবদান রাখার জন্য রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি নির্বিশেষে সকলের প্রতি আহ্বান জানান।
প্রধানমন্ত্রী তার বাণীতে বলেন, ‘জাতির পিতার ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণের বিশ্বব্যাপী স্বীকৃতি, আজ বাঙালি জাতির জন্য এক বিরল সম্মান ও গর্বের।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘গত বছর আমরা ৭ই মার্চের এই মহান ভাষণের সুবর্ণজয়ন্তী ও স্বাধীনতা উদযাপন করেছি। এ বছর আমরা ভাষা আন্দোলনের ৭০ বছর ও মুজিববর্ষ উদযাপন করছি।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের সরকারের গৃহীত উদ্যোগের ফলে বাংলাদেশ আজ বিশ্বে উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে।’
তিনি জাতির পিতার মহান আদর্শ অনুসরণ করে তার স্বপ্নের ‘সোনার বাংলাদেশ’ গড়ার অঙ্গীকার করারও আহ্বান জানান।
২০১৭ সালে জাতিসংঘের শিক্ষা, বৈজ্ঞানিক ও সাংস্কৃতিক সংস্থা (ইউনেস্কো) জাতির পিতার ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণকে বিশ্ব প্রামাণ্য ঐতিহ্য হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে।
২০২০ সালের ৭ অক্টোবর মন্ত্রিপরিষদ ৭ মার্চকে ‘জাতীয় ঐতিহাসিক দিবস’-এর পরিবর্তে ‘ঐতিহাসিক দিবস’ হিসেবে ঘোষণা করে, তাই দিবসটি এখন জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে পালিত হয়।
আরও পড়ুন: বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে ঢাবি ছাত্রলীগের হল নেতাদের শ্রদ্ধা