%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD-%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD
শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে যথাযোগ্য মর্যাদায় বাংলাদেশে স্বাধীনতা দিবস পালিত
যথাযোগ্য মর্যাদা ও উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস পালিত হয়েছে।
১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ মধ্যরাতে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী নিরস্ত্র বাঙালির ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ার পর ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন।
৩০ লাখ মানুষের আত্মত্যাগ এবং দুই লাখ নারীর সম্ভ্রমহানির বিনিময়ে ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশ অর্জন করে কাঙ্ক্ষিত স্বাধীনতা।
এদিনটিতে (২৬ মার্চ) সরকারি ছুটি থাকে।
আরও পড়ুন: স্বাধীনতা দিবসে বঙ্গভবনে ভুটানের রাজা-রানীকে সংবর্ধনা
মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে সকালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
দিবসটি উপলক্ষে মঙ্গলবার সকালে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভুটানের রাজা জিগমে খেসার নামগিয়েল ওয়াংচুক সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধ থেকে ফিরে প্রধানমন্ত্রী ঢাকার ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরের সামনে জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
পুষ্পস্তবক অর্পণের পর তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতার স্থপতি বঙ্গবন্ধুর স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে সেখানে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন।
শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরে কিছুক্ষণ অবস্থান করেন।
আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা দলের কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে আরেকটি পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।
পরে স্বাধীনতা দিবসের একটি স্মারক ডাকটিকিট প্রকাশ করেন প্রধানমন্ত্রী।
আরও পড়ুন: ভুটানের রাজাকে ঢাকায় লাল গালিচা সংবর্ধনা
প্রধানমন্ত্রী আজ তার সরকারি বাসভবন গণভবনে এক অনুষ্ঠানে ১০ টাকা মূল্যমানের স্মারক ডাকটিকিট, ১০ টাকা মূল্যমানের প্রথম দিনের কভার এবং ৫ টাকার ডাটা কার্ড উন্মোচন করেন।
সরকারি-বেসরকারি ভবনে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয় এবং সরকারি, আধা-সরকারি ভবন ও অন্যান্য সরকারি স্থাপনায় আলোকসজ্জা করা হয়।
বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক সংগঠন বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে দিবসটি পালন করে।
দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরে বাংলাদেশ বেতার, বাংলাদেশ টেলিভিশনসহ বিভিন্ন বেসরকারি রেডিও ও টেলিভিশন চ্যানেল বিশেষ অনুষ্ঠানমালা প্রচার এবং সংবাদপত্রগুলো বিশেষ ক্রোড়পত্র প্রকাশ করে।
জাতির পিতা, জাতীয় চার নেতা, মুক্তিযুদ্ধের শহীদ এবং দেশের সকল দেশপ্রেমিক সন্তানদের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করে দেশের সকল মসজিদ, মন্দির, গির্জা, প্যাগোডাসহ অন্যান্য উপাসনালয়ে বিশেষ মোনাজাত ও প্রার্থনা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
হাসপাতাল, কারাগার, চাইল্ড কেয়ার এবং বৃদ্ধাশ্রম ও ডে কেয়ার সেন্টারে বিশেষ খাবার বিতরণ করা হয়।
শিশুপার্ক, জাদুঘর দিনভর সবার জন্য খোলা থাকে। ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, বরিশাল ও চাঁদপুরের অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ) টার্মিনালে জনসাধারণের পরিদর্শনের জন্য বাংলাদেশ নৌবাহিনী ও কোস্টগার্ডের নৌবাহিনী জাহাজসমূহ সকাল ৯টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত খোলা রাখা হয়।
স্বাধীনতা দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরতে দেশের সকল জেলা, উপজেলা পর্যায়ে এবং বিভিন্ন দেশে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাসে অনুরূপ কর্মসূচির আয়োজন করা হয়।
আরও পড়ুন: স্বাধীনতা দিবসে বঙ্গভবনে ভুটানের রাজা-রানীকে সংবর্ধনা
স্বাধীনতা দিবসে বঙ্গভবনে ভুটানের রাজা-রানীকে সংবর্ধনা
ভুটানের রাজা জিগমে খেসার নামগিয়েল ওয়াংচুক এবং রানী জেটসুন পেমা ওয়াংচুক বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে আয়োজিত এক রাষ্ট্রীয় সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছেন।
বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন রাজাকে ফুল দিয়ে বরণ করেন এবং বাংলাদেশের ফার্স্ট লেডি ড. রেবেকা সুলতানা রানিকে বরণ করেন।
মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) বিকালে রাজা ও রাষ্ট্রপতির মধ্যে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয় এবং ফার্স্ট লেডি ও রানী জাতীয় স্বাধীনতা সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে নির্মিত বঙ্গভবন মাঠে ভিভিআইপি মঞ্চে যান।
আরও পড়ুন: শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইন্সটিটিউট পরিদর্শন করেছেন ভুটানের রাজা
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের ফার্স্ট লেডি ও রানী আগত অতিথিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। তাদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময়ে যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও।
রাষ্ট্রপতির সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক শেষে রাজা পরিদর্শন বইয়ে সই করেন।
রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন দরবার হলে আগত রাষ্ট্রীয় অতিথিদের সম্মানে ইফতার ও নৈশভোজের আয়োজন করেন।
এর আগে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মিলে ভুটানের রাজ যোগ দেন এবং সেখানে একটি গাছের চারা রোপণ করেন।
আরও পড়ুন: স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে দেশে ফিরেছেন রাষ্ট্রপতি
ভুটানের রাজা নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল ও পদ্মা সেতু পরিদর্শন করবেন। বৃহস্পতিবার (২৭ মার্চ) রাজা কুড়িগ্রামে আরেকটি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল পরিদর্শন করবেন।
বৃহস্পতিবার বিকালে তিনি সোনাহাট স্থলবন্দর হয়ে আসামের গোলকগঞ্জের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করবেন এবং নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী তাকে বিদায় জানাবেন।
১৯৭১ সালের ৬ ডিসেম্বর সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদানকারী প্রথম দেশ হিসেবে ভুটানের তৃতীয় রাজা টেলিফোনের মাধ্যমে স্বীকৃতির বার্তা পাঠান।
সেই তখন থেকে বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে একটি বিশেষ বহুমাত্রিক দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক রয়েছে। স্বাধীনতার পরপরই ভুটান সরকার বাংলাদেশের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের উদ্যোগ নেয়। ফলস্বরূপ, ১৯৭৩ সালের ১২ এপ্রিল আনুষ্ঠানিক কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠিত হয়।
আরও পড়ুন: ভুটানের রাজাকে ঢাকায় লাল গালিচা সংবর্ধনা
ভুটানের রাজাকে ঢাকায় লাল গালিচা সংবর্ধনা
ভুটানের রাজা জিগমে খেসার নামগিয়েল ওয়াংচুক স্বাধীনতা দিবসসহ বিভিন্ন কর্মসূচিতে যোগ দিতে চারদিনের রাষ্ট্রীয় সফরে ঢাকায় পৌঁছালে তাকে লাল গালিচা সংবর্ধনা দেওয়া হয়।
সোমবার (২৫ মার্চ) সকালে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরেভুটানের রাজাকে বহনকারী একটি বিশেষ ভিভিআইপি ফ্লাইট সকাল ১০টায় ঢাকা বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
এসময় রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন তাকে ফুল দিয়ে স্বাগত জানান এবং ভুটানের রানী জেটসান পেমা ওয়াংচুককে স্বাগত জানান বাংলাদেশের ফার্স্ট লেডি ড. রেবেকা সুলতানা।
গত ৭ জানুয়ারির নির্বাচনের পর নতুন সরকার গঠন করার পর এটিই প্রথম কোনো বিদেশি অতিথির রাষ্ট্রীয় সফর।
রাজা নামগিয়েল ওয়াংচুক জাতীয় সংগীতের পর বিমানবন্দরে সশস্ত্র বাহিনীর কুচকাওয়াজও পরিদর্শন করেন।
বিমানবন্দরে শুভেচ্ছা বিনিময়ের পর রাজা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরে যান
আরও পড়ুন: কুড়িগ্রামের অর্থনৈতিক অঞ্চল পরিদর্শন করবেন ভুটানের রাজা
রাজা মঙ্গলবার রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধ অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন এবং সেখানে একটি বৃক্ষরোপণ করবেন।
সোমবার বিকালে রাজা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে তার কার্যালয়ে প্রতিনিধি পর্যায়ের বৈঠক করবেন। তারা দ্বিপক্ষীয় বৈঠক( ওয়ান টু ওয়ান) করবেন।
বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে তিনটি নতুন সমঝোতা স্মারক সই হবে এবং সাংস্কৃতিক বিনিময় সংক্রান্ত আরও একটি সমঝোতা স্মারক নবায়ন করা হবে।
রাজা ও প্রধানমন্ত্রী সমঝোতা স্মারক সই প্রত্যক্ষ করবেন।
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকের আগে পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ রাজার সঙ্গে তার সফরকালীন আবাসস্থলে সাক্ষাৎ করবেন।
মঙ্গলবার রাজা সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে যাবেন।
এছাড়া শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউট পরিদর্শন করবেন তিনি।
মঙ্গলবার রাজা বঙ্গভবন পরিদর্শন করবেন, সেখানে রাষ্ট্রপতি ও ফার্স্ট লেডি তাকে অভ্যর্থনা জানাবেন।
আগামীকাল বিকাল সাড়ে ৪টায় রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন রাজা। রাষ্ট্রপতি সফররত রাজপরিবারের সম্মানে ইফতার ও নৈশভোজের আয়োজন করবেন।
ভুটানের রাজা পদ্মা সেতু ও বাংলাদেশ বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল আড়াইহাজার, নারায়ণগঞ্জ পরিদর্শন করবেন। বৃহস্পতিবার তিনি কুড়িগ্রামের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল পরিদর্শন করবেন।
আরও পড়ুন: ভুটানের বিনিয়োগকারীদের জন্য কুড়িগ্রামে ১৯০ একর জমি দেবে বাংলাদেশ, আলোচনা চলছে জলবিদ্যুৎ আমদানির
বৃহস্পতিবার বিকালে সোনাহাট স্থলবন্দর হয়ে আসামের গোলকগঞ্জের উদ্দেশে বাংলাদেশ ভূখণ্ড ত্যাগ করবেন। সেখানে তাকে বিদায় জানাবেন নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী।
১৯৭১ সালের ৬ ডিসেম্বর ভুটানের তৃতীয় রাজা টেলিগ্রামের মাধ্যমে স্বীকৃতির বার্তা পাঠানোর মধ্য দিয়ে সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশকে প্রথম স্বীকৃতি দেয় ভুটান।
সেই থেকে বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে একটি বিশেষ বহুমাত্রিক দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক রয়েছে। স্বাধীনতার পরপরই ভুটান সরকার বাংলাদেশের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের উদ্যোগ নেয় এবং ফলস্বরূপ, ১৯৭৩ সালের ১২ এপ্রিল আনুষ্ঠানিক কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপিত হয়।
আরও পড়ুন: চার দিনের সফরে সোমবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের রাজা
রবিবার পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ভুটানের বিনিয়োগকারীদের জন্য একটি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে বাংলাদেশ কুড়িগ্রামে ১৯০ একর জমি বরাদ্দ দেবে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ ভুটান থেকে জলবিদ্যুৎ আমদানি করতে চায় এবং ভারতের মধ্য দিয়ে বিদ্যুৎ আনতে একটি ত্রিপক্ষীয় চুক্তি প্রয়োজন।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, 'এ বিষয়ে আমরা আলোচনা করছি।
তিনি বলেন, ভুটানের ২৫ হাজার মেগাওয়াট জলবিদ্যুৎ উৎপাদনের সম্ভাবনা রয়েছে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশও নেপাল থেকে জলবিদ্যুৎ আমদানি করবে এবং সেই উদ্যোগের বিষয়ে বিষয়গুলো স্থির হয়েছে।
ড. হাছান মাহমুদ বলেন, শুভেচ্ছার নিদর্শন হিসেবে বাংলাদেশ থিম্পুতে বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট প্রতিষ্ঠা করবে, যা দেশের সক্ষমতারও প্রমাণ।
হাছান মাহমুদ বলেন, 'ভুটানের সঙ্গে আমাদের বহুমুখী সম্পর্ক রয়েছে।’
আরও পড়ুন: সুপেয় পানি সরবরাহই হবে জলবায়ু পরিবর্তনজনিত অভিঘাত মোকাবিলায় অন্যতম চ্যালেঞ্জ: স্থানীয় সরকারমন্ত্রী
স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে দেশে ফিরেছেন রাষ্ট্রপতি
স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে দেশে ফিরেছেন রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিন।
আজ বৃহস্পতিবার (১৪ মার্চ) সকাল ৭টা ৫৫ মিনিটে রাষ্ট্রপতি ও তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানাকে বহনকারী এমিরেটস এয়ারলাইন্সের ফ্লাইট ইকে-৫৮২ ঢাকায় অবতরণ করে।
বিমানবন্দরে রাষ্ট্রপতিকে শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন, কূটনৈতিক কোরের ডিন, সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাষ্ট্রদূত, মন্ত্রিপরিষদ সচিব, ৩ বাহিনী প্রধান, পুলিশের মহাপরিদর্শকসহ (আইজিপি) সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন বেসামরিক ও সামরিক কর্মকর্তারা স্বাগত জানান।
উল্লেখ্য, গত ৩ মার্চ স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য সংযুক্ত আরব আমিরাত ও যুক্তরাজ্যের উদ্দেশ্যে ঢাকা ছাড়েন রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিন।
আরও পড়ুন: রাস্তায় চেকিংয়ের নামে অযথা হয়রানি নয়: পুলিশের উদ্দেশে রাষ্ট্রপতি
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় পুলিশকে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালনের আহ্বান রাষ্ট্রপতির
বেইলি রোডে অগ্নিকাণ্ডে রাষ্ট্রপতির শোক
রাজধানীর বেইলি রোডে ভয়াবহ আগুনে হতাহতের ঘটনায় গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিন।
আজ শুক্রবার (১ মার্চ) শোকবার্তায় রাষ্ট্রপতি নিহতদের রুহের মাগফিরাত ও শান্তি এবং আহতদের দ্রুত সুস্থতা কামনা করেন।
রাষ্ট্রপতি শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি সমবেদনা জানান।
উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার রাতে ঢাকার বেইলি রোডে ৭ তলা ভবনে অগ্নিকাণ্ডে মোট ৪৬ জনের মৃত্যু হয়েছে।
আরও পড়ুন: বেইলি রোডে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় প্রধানমন্ত্রীর শোক
বেইলি রোডের অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৪৪, ৫ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
রাস্তায় চেকিংয়ের নামে অযথা হয়রানি নয়: পুলিশের উদ্দেশে রাষ্ট্রপতি
রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিন বলেন, রাস্তায় রুটিন চেকিংয়ের নামে কেউ যেন অযথা হয়রানির শিকার না হয় সেদিকে বিশেষ খেয়াল রাখতে হবে।
তিনি বলেন, ‘দুঃখের বিষয় হলো- সম্প্রতি পত্রিকা খুলে পুলিশের কিছু নেতিবাচক কর্মকাণ্ডের খবর পেলাম, যা দেশের সকল মানুষের মতো আমাকেও ব্যথিত করেছে।’
আরও পড়ুন: বৈদেশিক বাণিজ্যের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সমন্বিত উদ্যোগ নিতে হবে: রাষ্ট্রপতি
বুধবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) বঙ্গভবনে পুলিশ সপ্তাহ ২০২৪ উপলক্ষে পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে এসব কথা বলেন রাষ্ট্রপতি।
তিনি বলেন, খাদ্যদ্রব্যসহ বিভিন্ন পণ্যবাহী যানবাহনকেও চাঁদা দেওয়ার কারণে ভোক্তা পর্যায়ে খাদ্যদ্রব্যের মূল্য বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং জনগণের কষ্ট বাড়ছে।
আরও পড়ুন: নিয়োগের সময় ও জটিলতা কমাতে পদক্ষেপ নিন: পিএসসিকে রাষ্ট্রপতি
তিনি আরও বলেন, ‘এসব কর্মকাণ্ড বন্ধের দায়িত্ব আপনাদেরই নিতে হবে। তবে এসব কর্মকাণ্ডের সঙ্গে পুলিশ বাহিনীর কেউ যেন সম্পৃক্ত না থাকে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।’
নিঃস্বার্থভাবে জনগণের সেবা করা কর্তব্য হওয়ায় দোষীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ারও নির্দেশ দেন রাষ্ট্রপতি।
পুলিশ সব সময় বন্ধুর মতো জনগণের পাশে দাঁড়াবে এবং তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
আরও পড়ুন: আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় পুলিশকে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালনের আহ্বান রাষ্ট্রপতির
নিয়োগের সময় ও জটিলতা কমাতে পদক্ষেপ নিন: পিএসসিকে রাষ্ট্রপতি
রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিন আজ বুধবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) সরকারি নিয়োগে জটিলতা ও প্রক্রিয়াকরণে দীর্ঘসূত্রিতা নিরসনে প্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধিসহ কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন।
সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) চেয়ারম্যান সোহরাব হোসাইনের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল আজ দুপুরে বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির কাছে কমিশনের বার্ষিক প্রতিবেদন ২০২৩ পেশ করতে গেলে তিনি এ নির্দেশ দেন।
রাষ্ট্রপতি কমিশনের প্রতিটি কাজে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করারও নির্দেশ দেন।
আরও পড়ুন: আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় পুলিশকে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালনের আহ্বান রাষ্ট্রপতির
সাক্ষাৎকালে পিএসসি চেয়ারম্যান প্রতিবেদনের বিভিন্ন দিক এবং কমিশনের সার্বিক কার্যক্রম সম্পর্কে রাষ্ট্রপতিকে অবহিত করেন।
রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন বলেন, দেশের মেধাবী তরুণরা যাতে তাদের মেধা ও যোগ্যতার স্বাক্ষর রেখে জনগণের সেবার মনোভাব নিয়ে সরকারি চাকরিতে প্রবেশ করতে পারে সেই লক্ষ্যে কর্ম কমিশনের সকল কার্যক্রম পরিচালনা করতে হবে।
তিনি আরও বলেন, বাছাই প্রক্রিয়ায় চাকরিপ্রার্থীদের দেশপ্রেম, সততা ও নিষ্ঠা এবং স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সম্পর্কিত বিষয়াদিকে গুরুত্ব দিতে হবে।
পিএসসির কার্যক্রমে সন্তোষ প্রকাশ করে রাষ্ট্রপতি আশা প্রকাশ করেন, ভবিষ্যতে পিএসসি আরও গতিশীল হবে এবং নিয়োগ প্রক্রিয়ার দীর্ঘসূত্রিতা কমিয়ে আনতে সক্ষম হবে।
সাক্ষাৎকালে রাষ্ট্রপতির সংশ্লিষ্ট সচিবগণ উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: স্বাস্থ্যসেবা গ্রহণের সময় নাগরিকদের সতর্ক থাকার আহ্বান রাষ্ট্রপতির
বৈদেশিক বাণিজ্যের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সমন্বিত উদ্যোগ নিতে হবে: রাষ্ট্রপতি
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় পুলিশকে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালনের আহ্বান রাষ্ট্রপতির
দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় পুলিশকে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালনের আহ্বান জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিন।
তিনি বলেন, উন্নয়ন, অগ্রগতি ও সুশাসনকে অক্ষুণ্ণ রাখতে আইনের যথাযথ প্রয়োগ জরুরি।
মঙ্গলবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) রাষ্ট্রপতি ঢাকার রাজারবাগ পুলিশ লাইন্সে পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বাংলাদেশ পুলিশের বার্ষিক নৈশভোজে অংশ নিয়ে এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ জনসাধারণের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে এবং জনগণ ঘরে বসে অনলাইনে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স এবং সাধারণ ডায়েরির মতো ডিজিটাল সেবা গ্রহণ করছে।
আগামীতে তথ্য ও প্রযুক্তিগত সেবা সম্প্রসারণে পুলিশ বাহিনীর সদস্যদের আরও সক্রিয় হওয়ারও নির্দেশ দেন তিনি।
তিনি বলেন, যারা থানায় আসেন তাদের আরও আন্তরিকতা ও সময়ানুবর্তিতার সঙ্গে সেবা দিতে হবে।
আরও পড়ুন: ক্ষমতার অপব্যবহার যেন না হয় তা নিশ্চিত করুন: রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন
রাষ্ট্রপতি বাহিনীকে গণমুখী সেবা নিশ্চিত করার আহ্বান জানান।
নৈশভোজের আগে রাষ্ট্রপতি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান উপভোগ করেন।
বাংলাদেশ পুলিশের ইন্সপেক্টর জেনারেল (আইজিপি) অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রপতির হাতে একটি স্মারক তুলে দেন।
এর আগে রাষ্ট্রপতি অনুষ্ঠানস্থলে পৌঁছালে তাকে স্বাগত জানান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব মোস্তাফিজুর রহমান; বার্ষিক নৈশভোজ কমিটির সভাপতি ও অতিরিক্ত ডিআইজি বনজ কুমার এবং ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার হাবিবুর রহমান।
রাষ্ট্রপতির সংশ্লিষ্ট সচিবরাও নৈশভোজে যোগ দেন।
আরও পড়ুন: বৈদেশিক বাণিজ্যের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সমন্বিত উদ্যোগ নিতে হবে: রাষ্ট্রপতি
বৈদেশিক বাণিজ্যের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সমন্বিত উদ্যোগ নিতে হবে: রাষ্ট্রপতি
বৈদেশিক বাণিজ্যের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সমন্বিত উদ্যোগ নিতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিন।
তিনি বলেন, ‘পূর্বের যে কোনো সময়ের তুলনায় বৈদেশিক বাণিজ্য এখন অনেক বেশি চ্যালেঞ্জিং, প্রতিযোগিতামূলক এবং জ্ঞান ও নীতিমালা ভিত্তিক।’
মঙ্গলবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে 'জাতীয় বস্ত্র দিবস-২০২৪' উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন কয়েকটি পণ্যের ওপর নির্ভর না করে রপ্তানি ঝুড়িতে পণ্যের সংখ্যা ও পাশাপাশি রপ্তানি গন্তব্য বাড়াতে আহ্বান জানান।
আরও পড়ুন: স্বাস্থ্যসেবা গ্রহণের সময় নাগরিকদের সতর্ক থাকার আহ্বান রাষ্ট্রপতির
তিনি বলেন, ‘গুটিকয়েক দেশের ওপর নির্ভর না করে বিশ্বের সম্ভাব্য সকল স্থানে আমাদের রপ্তানি পণ্যের বাজারকে ছড়িয়ে দিতে হবে।’
এ ব্যাপারে কূটনৈতিক মিশনগুলোকে কাজে লাগাতে ও অর্থনৈতিক কূটনীতিকে অগ্রাধিকার দিতে বলেন তিনি।
শ্রমিকদের উৎপাদন শিল্পের চালিকাশক্তি হিসেবে অভিহিত করে তিনি বলেন, ‘মনে রাখতে হবে আপনারা শুধু মুনাফার জন্য ব্যবসা পরিচালনা করছেন না। আপনাদের সামাজিক দায়িত্বের বিষয়টিকে গুরুত্বের সঙ্গে দেখতে হবে।’
আরও পড়ুন: ক্ষমতার অপব্যবহার যেন না হয় তা নিশ্চিত করুন: রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন
কারখানা ও শ্রমিক একে অপরের পরিপূরক উল্লেখ করে তিনি বলেন, শ্রমিক ভালো থাকলে কারখানা ভালো থাকবে।
কোনো স্বার্থান্বেষী মহল যেন উৎপাদনমুখী কারখানার পরিবেশ নষ্ট করতে না পারে সেজন্য সংশ্লিষ্ট সকলকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানান তিনি।
তিনি বলেন, উৎপাদনশীলতা বাড়াতে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখতে হবে। সরকার সবসময় আপনাদের পাশে আছে ও থাকবে।
রাষ্ট্রপতি বলেন, আন্তর্জাতিক বাজারের চাহিদানুযায়ী ৪র্থ শিল্প বিপ্লবের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় নতুন নতুন প্রযুক্তিসমূহকে আমাদেরকে সাদরে গ্রহণ করতে হবে। আন্তর্জাতিক বাজার সম্প্রসারণের জন্য আধুনিক প্রযুক্তি সম্পন্ন কারিগরি শিক্ষা সম্প্রাসারণ ও দক্ষ মানবসম্পদ সৃষ্টির লক্ষ্যে সরকারের পাশাপাশি ব্যবসায়ী শিল্পপতি ও বিনিয়োগকারীদেরকে এগিয়ে আসতে হবে।
আরও পড়ুন: রাষ্ট্রপতির ‘এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ’ গ্রন্থের ইংরেজি অনুবাদ প্রকাশ
ক্ষমতার অপব্যবহার যেন না হয় তা নিশ্চিত করুন: রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন
ক্ষমতার অপব্যবহার যাতে না হয়, তা কঠোরভাবে পর্যবেক্ষণ করতে সব বিচারককে নির্দেশ দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিন।
তিনি বলেন, ‘ক্ষমতা ও দায়িত্ব একে অপরের সঙ্গে সম্পর্কিত। দায়িত্ব পালনে ক্ষমতা প্রয়োগ করতে হবে। আবার ক্ষমতার চর্চায়ও দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিতে হবে।’
আরও পড়ুন: মানসম্মত উচ্চশিক্ষা প্রদানের আহ্বান রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিনের
শুক্রবার বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে 'একবিংশ শতাব্দীতে দক্ষিণ এশীয় সাংবিধানিক আদালত: বাংলাদেশ ও ভারতের শিক্ষা' শীর্ষক আন্তর্জাতিক সম্মেলনের উদ্বোধনী অধিবেশনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন ভারতের প্রধান বিচারপতি ড. ধনঞ্জয় ওয়াই চন্দ্রচূড়।
আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক, অ্যাটর্নি জেনারেল আবু মোহাম্মদ আমিন উদ্দিন, মমতাজ উদ্দিন ফকির অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন।
আরও পড়ুন: রাষ্ট্রপতির ‘এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ’ গ্রন্থের ইংরেজি অনুবাদ প্রকাশ
অমর একুশে: ভাষা শহীদদের প্রতি রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা