বেসরকারি খাতের ৩০ প্রতিষ্ঠানকে ৮৩ হাজার টন চাল আমদানির অনুমতি দিয়েছে খাদ্য মন্ত্রণালয়।
বৃহস্পতিবার(২১ মার্চ) মন্ত্রণালয় এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
এতে বলা হয়েছে, আমদানি করা চাল অবশ্যই বস্তায় বিক্রি করতে হবে এবং মালিকের নাম দিয়ে পুনরায় প্যাকেজ করা যাবে না।
আরও পড়ুন: আউশ ধানের চাষ বেশি হওযায় চাল আমদানির প্রয়োজন হবে না: খাদ্যমন্ত্রী
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মোট আমদানি অনুযায়ী ৪৯ হাজার টন সিদ্ধ চাল এবং ৩৪ হাজার টন আতপ চাল আমদানি করা হবে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, আমদানিকারকরা ২৫ এপ্রিলের মধ্যে বাংলাদেশের বাজারগুলোতে সব চাল আমদানির অনুমতি দিয়েছেন। কোনো আমদানিকারক বরাদ্দের অতিরিক্ত আইপি (ইমপোর্ট পারমিট) ইস্যু করতে পারবে না।
খাদ্য মন্ত্রণালয় বলছে, আমদানি করা চাল বস্তায় করে বিক্রি করতে হবে, মালিকের নাম দিয়ে পুনরায় প্যাকেটজাত করা যাবে না।
বেসরকারি খাতকে আমদানির সুযোগ দিতে গত ৮ ফেব্রুয়ারি চালের আমদানি শুল্ক কমিয়ে দেয় সরকার।
সে সময় জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) চালের ওপর ২৫ শতাংশ আমদানি শুল্ক পুরোপুরি প্রত্যাহার করে নেয়। এছাড়া আমদানিতে রেগুলেটরি ডিউটি ২৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৫ শতাংশ করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: সরকার প্রয়োজনে শুল্ক কমিয়ে চাল আমদানি করবে: খাদ্যমন্ত্রী