রমজান মাসে জনসাধারণের সুবিধার্থে এ পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে জানিয়ে এ বিষয়ে একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।
এতে বলা হয়, অনলাইনে পণ্য সরবরাহকারী বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সাথে চুক্তি থাকা রেস্তোরাঁর কিচেন সকাল ৬টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত খোলা রাখা যাবে।
ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলো যেসব রেস্তোরাঁর সাথে জড়িত রয়েছে তাদের তালিকা সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসকের কাছে জমা দিতে বলা হয়েছে।
পণ্য সরবরাহকারী, সরবরাহে নিযুক্ত যান এবং এতে জড়িত সবাই স্বাভাবিক কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
তবে রেস্তোরাঁয় বসে খাবার খাওয়া যাবে না বলে পুনরায় জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
বিজ্ঞপ্তিতে ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশকে (ই-ক্যাব) তাদের সদস্যদের পরিচয়পত্র এবং স্বাস্থ্যবিধি সম্পর্কে প্রশিক্ষণ দিতে আহ্বান জানানো হয়েছে।
এদিকে, ই-ক্যাবের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল ওয়াহেদ তমাল তাদের সদস্য প্রতিষ্ঠানগুলোকে প্রত্যয়নপত্র ও স্টিকার সংগ্রহ করে যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি মেনে অনুমোদিত পণ্যের বাণিজ্যিক কার্যক্রম চালানোর অনুরোধ জানিয়েছেন। সেই সাথে তিনি প্রতিষ্ঠানগুলোকে স্টিকার ও প্রত্যয়নপত্র সংগ্রহ করতে ই-ক্যাবের সাপোর্ট সেন্টারে যোগাযোগ করতে বলেছেন।
এর আগে কর্তৃপক্ষ অনলাইন ভিত্তিক সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলোকে সীমিত পরিসরে জরুরি পণ্য সরবরাহের অনুমতি দিয়েছিল।
করোনাভাইরাসের গণ সংক্রমণ এড়াতে দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, অফিস ও দোকানপাট বন্ধ রেখেছে সরকার।