বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা ০৫ মিনিটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে বাংলাদেশ বিমানের একটি ভিভিআইপি ফ্লাইটে ঢাকা থেকে কাঠমান্ডুর উদ্দেশ্যে রওনা হন শেখ হাসিনা।
স্থানীয় সময় সকাল ৯টা ০৫ মিনিটে কাঠমান্ডুর ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানান নেপালের উপপ্রধানমন্ত্রী ঈশ্বর পোখারে ও নেপালে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মাশরাফি বিনতে শামস।
পরবর্তীতে, বিমানবন্দর থেকে প্রধানমন্ত্রীকে মোটর শোভাযাত্রায় নিয়ে যাওয়া হয় তাহচল মর্গের হোটেল সোয়ালটি ক্রাউনি প্লাজায়। সফরের এই সময়ে সেখানেই থাকবেন প্রধানমন্ত্রী।
সূচি অনুযায়ী, নেপালের প্রেসিডেন্টের বাসভবন শিতল নিবাসে প্রেসিডেন্ট বিদ্যা দেবী ভান্ডারীর সাথে দেখা করবেন প্রধানমন্ত্রী। পরে নেপালের প্রেসিডেন্টের দেয়া দুপরের খাবারে অংশ নেবেন তিনি।
বিকালে অন্যান্য নেতাদের সাথে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কাঠমন্ডুর হোটেল সোয়ালটি ক্রাউনি প্লাজায় চতুর্থ বিমস্টেক সম্মেলনের উদ্বোধনী সেশনে অংশ নিবেন।
সম্মেলনের ফাঁকে সন্ধ্যায় ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সাথে দ্বি-পাক্ষিক বৈঠকে বসবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বৈঠক শেষে নেপালের প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা অলি’র আমন্ত্রণে আমন্ত্রিত প্রতিবেশি দেশগুলোর শীর্ষ নেতার সাথে নৈশভোজে অংশ নেবেন শেখ হাসিনা।
পরের দিন সম্মেলন শেষে শুক্রবার দুপুরে দেশে ফেরার কথা রয়েছে প্রধানমন্ত্রীর।
প্রসঙ্গত, বঙ্গোপসাগর উপকূলবর্তী সাত দেশের জোট বিমস্টেকের সাত সদস্যের মধ্যে রয়েছে- বাংলাদেশ, ভূটান, ভারত, নেপাল, শ্রিলংকা, মিয়ানমার এবং থাইল্যান্ড।