পয়েন্ট
লেনদেনের শুরুতেই ডিএসইতে সূচক কমেছে ১৬.৬৭ পয়েন্ট
দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রথম দুই ঘণ্টার ব্যবধানে ডিএসইএক্স ১৬ দশমিক ৬৭ পয়েন্ট কমে ৫ হাজার ২৪৩ দশমিক ৫৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সকালে শেয়ার বাজার পর্যবেক্ষণে এই চিত্র দেখা যায়।
আগের দিনগুলোর তুলনায় লেনদেন কার্যক্রম কিছুটা স্থবির ছিল। প্রথম দুই ঘণ্টায় ১৫২ কোটি ৩০ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। আর বুধবার একই সময়ে হওয়া লেনদেনের পরিমাণ থেকে ১৭২ কোটি টাকা এবং মঙ্গলবার ২২৪ কোটি ৩০ লাখ টাকা কমেছে। আজ ৫৪ হাজার ৬৪৭টি লেনদেনের মাধ্যমে মোট ৫ কোটি ২৫ লাখ শেয়ার ও ইউনিট কেনাবেচা হয়েছে।
বৃহস্পতিবারের লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৮টি কোম্পানির মধ্যে ১৫৪টি কোম্পানির শেয়ার দর বেড়েছে, ১৪০টি কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে এবং ৮৪টি কোম্পানির শেয়ার দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে আর ডিএসইএস শরিয়াহ সূচক শূন্য দশমিক ৯৫ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ১৬৩ দশমিক ৪৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। তবে ব্লু-চিপ শেয়ারগুলো ডিএস৩০ সূচকে ১ দশমিক ৯ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৯৩২ দশমিক ৬৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
আরও পড়ুন: ৭ ব্যাংককে ৬৫৮৫ কোটি টাকার তারল্য সহায়তা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক
৩ সপ্তাহ আগে
ডিএসইতে ৯৮ পয়েন্ট বেড়েছে, লেনদেন হয়েছে ৩৭৬ কোটি ৬০ লাখ টাকার শেয়ার
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্রড ইনডেক্সে (ডিএসই) ৯৮ পয়েন্ট বেড়ে বুধবার লেনদেন হয়েছে ৩৭৬ কোটি ৬০ লাখ টাকা।
ডিএসই ব্রড ইনডেক্স ৯৮ পয়েন্ট বেড়ে ৫ হাজার ৪২২ পয়েন্টে এবং ডিএসই শরিয়াহ সূচক (ডিএসইএস) ১৮ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ২০৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। শীর্ষ ৩০ কোম্পানিগুলোর ওপর নজর রাখা ডিএসই-৩০ ইনডেক্স ৪৫ পয়েন্ট বেড়ে ২ হাজার ১৯৮ পয়েন্টে বন্ধ হয়েছে।
লেনদেন হওয়া ৩৯৬টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে ৩২৭টির শেয়ারের দাম বেড়েছে, কমেছে ৩৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩২টির।
ডিএসইতে দৈনিক লেনদেন হয়েছে ৩৭৬ কোটি ৬০ লাখ টাকা, যা আগের কার্যদিবসের ৩৫৫ কোটি ৩৭ লাখ টাকার চেয়ে ২১ কোটি ২৩ লাখ টাকা বেশি।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সিএএসপিআই সূচক ১৭৩ পয়েন্ট বেড়ে ১৫ হাজার ১৩৫ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এদিন মোট ২০৪টি কোম্পানি লেনদেন করে। যার মধ্যে দাম বেড়েছে ১২৫টির, কমেছে ৫৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৬টির শেয়ার।
সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৮ কোটি ৩১ লাখ টাকা, যা আগের দিন ছিল ১১ কোটি ৩২ লাখ টাকা।
আরও পড়ুন: ক্রান্তিকাল পেরিয়ে সম্ভাবনার পথে শেয়ারবাজার: ডিএসইর চেয়ারম্যান
২ মাস আগে
দেশের ৫০০ পোস্ট অফিসে স্মার্ট সার্ভিস পয়েন্ট করা হবে: পলক
ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক জানিয়েছেন, দেশের ৫০০ পোস্ট অফিসে স্মার্ট সার্ভিস পয়েন্ট করা হবে।
তিনি বলেন, দেশে জেলা ও উপজেলা সদরে ৫০০ পোস্ট অফিস আছে, যেগুলো খুবই চমৎকার অবস্থানে রয়েছে। পোস্ট অফিসের সেবার পাশাপাশি স্মার্ট পয়েন্ট স্থাপন করা হবে। ৫০০টি পয়েন্টে এই সেবা দেয়াও হবে। যেটা মাত্র ৪৯ কোটি টাকার একটি প্রকল্প।
মঙ্গলবার (২৩ জানুয়ারি) সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) আবাসিক প্রতিনিধি চার্লস হোয়াইটলির সঙ্গে বৈঠক শেষে একথা বলেন প্রতিমন্ত্রী।
আরও পড়ুন: টেলিকম খাতকে লাভজনক অবস্থায় উত্তরণের উদ্যোগ নেওয়া হবে: পলক
জন্ম নিবন্ধনে আইসিটি মন্ত্রণালয় সহায়তা করবে জানিয়ে পলক বলেন, জন্মনিবন্ধনের সার্ভার নিয়ে দীর্ঘদিন ধরেই জটিলতা চলছে। এ সংক্রান্ত সব প্রস্তাব ও পরামর্শ আমরা দিয়ে এসেছি।
তিনি আরও বলেন, এখন যেহেতু নতুন করে সরকার গঠন করা হয়েছে, আমরা স্থানীয় সরকারমন্ত্রী তাজুল ইসলামের সঙ্গে বসব। আমাদের প্রস্তাব ও পরামর্শের ফলোআপ করে আবার চেষ্টা করব।
পলক জানান, একটি হচ্ছে, দ্রুত সেবা দেওয়া আরেকটি হচ্ছে তথ্যের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। দুটোর ব্যাঘাত ঘটেছিল। দ্রুতই বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হবে।
কবে নাগাদ এ সমস্যার সমাধান হবে, জানতে চাইলে তিনি বলেন, বসে সাত দিন পর আপনাদের এ বিষয়ে জানাব।
ইইউ প্রতিনিধির সঙ্গে বৈঠকের বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রযুক্তি ও জ্ঞানসহ সার্বিক সহায়তা নিয়ে আমাদের পাশে দাঁড়িয়েছিল ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং এখনো আছে। নতুন সরকারের নতুন যে রূপকল্প, নতুনভাবে আমরা যে কাজ করছি, সেখানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্মার্ট বাংলাদেশে রূপকল্প-২০৪১ বাস্তবায়নে স্মার্ট সরকার প্রতিষ্ঠার জায়গায় আমরা ইউরোপীয় ইউনিয়নের আর্থিক সহায়তা পাব। তারা এখানে বিনিয়োগ করবেন, তাদের প্রযুক্তি ও জ্ঞানসহায়তাও তারা দেবেন।
আরও পড়ুন: টেশিসকে লাভজনক প্রতিষ্ঠানে উন্নীত করতে হবে: পলক
বিভিন্ন নীতিগত সহায়তা নিয়েও ইইউ বাংলাদেশের পাশে থাকবে জানিয়ে পলক বলেন, স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে একসঙ্গে কাজ করতে আমরা তিনটি প্রকল্প প্রস্তাব চার্লস হোয়াইটলির কাছে দিয়েছি।
প্রথমত- আমাদের জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চ্যাম্পিয়ান। সেখানে ইউরোপীয় বিনিয়োগ ব্যাংক (ইআইবি) এরই মধ্যে ৫০০ মিলিয়ন ডলার আর্থিক সহায়তা দিচ্ছে। সঙ্গে আরও ১ বিলিয়ন ডলার তারা আগামীতে দিতে প্রস্তুত।
সেখানে ২০০ মিলিয়ন ইউরোর একটি প্রকল্পে ই-বর্জ্য ব্যবস্থাপনার একটি প্রকল্পের প্রস্তাব আজ দেওয়া হয়েছে বলেও জানান প্রতিমন্ত্রী।
তিনি বলেন, আমরা আর্থিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) মাধ্যমে বিষয়টি নিয়ে এগিয়ে যাবে। বিভিন্ন দ্বীপ, রিভার আইল্যান্ড, বিল ও হাওর অঞ্চলে ব্রডব্যান্ড সংযোগ নিয়ে যাওয়াসহ শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করার জন্য একটি ডিজিটাল দ্বীপ, হাওর ও বিল প্রকল্প প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: আইসিটি খাতে ১০ লাখ কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা হবে: পলক
১০ মাস আগে