পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক ফেসবুক পোস্টে বলা হয়, দেশের জনপ্রিয় বিভিন্ন জাতের আম এখন সুইজারল্যান্ডের সুপারমার্কেটগুলোতে বিক্রি হচ্ছে, বাস্তবে যা ইউরোপে বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী সংস্কৃতি প্রদর্শন করছে।
জেনেভায় বাংলাদেশের স্থায়ী মিশন কর্তৃক গৃহীত উদ্যোগের ফলে এটি সম্ভব হয়েছে।
ফেসবুকের ওই পোস্টে বলা হয়, বাংলাদেশ মিশন পরিচালিত এক সমীক্ষায় দেখা গেছে যে গত কয়েক বছরে সুইজারল্যান্ডে আমের চাহিদা বেড়েছে।
একটি দোকানে বাংলাদেশি আমের লেবেল দেখে খুশি হওয়ার কথা জানান ২০ বছর ধরে জেনেভায় বসবাসরত এক বাংলাদেশি।
তিনি বলেন, ‘আমি আসলে বাংলাদেশি আমের স্বাদ ভুলে গেছি। আবারও পুরনো স্বাদ ফিরে পাওয়ার সুযোগ দেয়ার জন্য বাংলাদেশ মিশনকে ধন্যবাদ।’
আমসহ বিভিন্ন কৃষিপণ্য রপ্তানির মান নিশ্চিত করার পাশাপাশি যদি ভালো বাণিজ্যিক সম্পর্ক বজায় রাখা যায়, তাহলে বাংলাদেশি আমের একটি আশাব্যঞ্জক গন্তব্য হতে পারে প্রায় ৩৫ লাখ জনসংখ্যার দেশ সুইজারল্যান্ড।
বেসরকারি উদ্যোগের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ সুইজারল্যান্ডে আম রপ্তানি শুরু করেছে বলে নিজের ফেসবুকে এক পোস্টের মাধ্যমে জানিয়েছেন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী এম শাহরিয়ার আলম।