পাবনার ঈশ্বরদী উপজেলার দিয়াড় বাঘইল গ্রামে পাশাপাশি দু’টি বাড়িতে বড় আকারের বোমা সাদৃশ্য বস্ত রেখে গেছে দুর্বৃত্তরা।
মঙ্গলবার ভোরে বস্তুগুলো দেখে স্থানীয়দের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। পরে খবর পেয়ে ঈশ্বরদী সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার ফিরোজ কবিরের নেতৃত্বে পুলিশের একটি দল, পাবনা ডিবি পুলিশ, পাবনা র্যাব ও ঈশ্বরদী ফায়ার সার্ভিসের ইউনিট ঘটনাস্থল ঘিরে রেখেছেন।
পাবনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার গৌতম কুমার বিশ্বাস জানান, দিয়াড় বাঘইল হাজিপাড়ায় শফিকুল ইসলাম প্রামাণিক ও আব্দুল গাফফার প্রামাণিকের বাড়ির সামনে বোমা স্থাপনের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে পুলিশও বোমা সাদৃশ্য বস্তু দেখতে পান। সেখানে, ইলেকট্রিক মোটাতারে সংযুক্ত বেশ বড় আকারের দু’টি বোমা সাদৃশ্য বস্তু কাছাকাছি রাখা আছে। এগুলোর সাথে সার্কিটও যুক্ত রয়েছে।
গৌতম কুমার আরও জানান, পাবনা ও আশপাশের জেলায় পুলিশের বোমা নিষ্ক্রয়কারী দল না থাকায় ঢাকা থেকে প্রশিক্ষিত দল এসে ওই বস্তুগুলো যাচাই করে পরবর্তী পদক্ষেপ নেবে। বিষয়টি নিয়ে তদন্ত চলছে। তদন্তের পর বিস্তারিত জানানো যাবে।
বাড়ির মালিক শফিকুল ইসলাম জানান, গত বছরের ৮ জুন তাকে প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে কে বা কারা উড়ো চিঠি দেয়। গত চারদিন আগে বাড়ির সামনে পেট্রোল ঢেলে রেখে যায় অজ্ঞাতরা। এরপর এমন বোমা সাদৃশ্য বস্তু রেখে যাওয়ায় তিনি চরম আতঙ্ক ও নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন। তিনি প্রশাসনের কাছে নিরাপত্তা দাবি করেছেন।
পাবনায় দু’টি বাড়িতে বোমা সাদৃশ্য বস্তু, এলাকায় আতঙ্ক
পাবনার ঈশ্বরদী উপজেলার দিয়াড় বাঘইল গ্রামে পাশাপাশি দু’টি বাড়িতে বড় আকারের বোমা সাদৃশ্য বস্ত রেখে গেছে দুর্বৃত্তরা।
মঙ্গলবার ভোরে বস্তুগুলো দেখে স্থানীয়দের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। পরে খবর পেয়ে ঈশ্বরদী সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার ফিরোজ কবিরের নেতৃত্বে পুলিশের একটি দল, পাবনা ডিবি পুলিশ, পাবনা র্যাব ও ঈশ্বরদী ফায়ার সার্ভিসের ইউনিট ঘটনাস্থল ঘিরে রেখেছেন।
পাবনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার গৌতম কুমার বিশ্বাস জানান, দিয়াড় বাঘইল হাজিপাড়ায় শফিকুল ইসলাম প্রামাণিক ও আব্দুল গাফফার প্রামাণিকের বাড়ির সামনে বোমা স্থাপনের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে পুলিশও বোমা সাদৃশ্য বস্তু দেখতে পান। সেখানে, ইলেকট্রিক মোটাতারে সংযুক্ত বেশ বড় আকারের দু’টি বোমা সাদৃশ্য বস্তু কাছাকাছি রাখা আছে। এগুলোর সাথে সার্কিটও যুক্ত রয়েছে।
গৌতম কুমার আরও জানান, পাবনা ও আশপাশের জেলায় পুলিশের বোমা নিষ্ক্রয়কারী দল না থাকায় ঢাকা থেকে প্রশিক্ষিত দল এসে ওই বস্তুগুলো যাচাই করে পরবর্তী পদক্ষেপ নেবে। বিষয়টি নিয়ে তদন্ত চলছে। তদন্তের পর বিস্তারিত জানানো যাবে।
বাড়ির মালিক শফিকুল ইসলাম জানান, গত বছরের ৮ জুন তাকে প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে কে বা কারা উড়ো চিঠি দেয়। গত চারদিন আগে বাড়ির সামনে পেট্রোল ঢেলে রেখে যায় অজ্ঞাতরা। এরপর এমন বোমা সাদৃশ্য বস্তু রেখে যাওয়ায় তিনি চরম আতঙ্ক ও নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন। তিনি প্রশাসনের কাছে নিরাপত্তা দাবি করেছেন।