এ সময় পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম, ডিন অব ডিপ্লোম্যাটিক কোর আর্যবিশপ জর্জ কোচারি এবং বিভিন্ন দূতাবাসের প্রতিনিধিসহ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
ঢাকায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন মেঘনায় শুরু হওয়া এ টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণ করবেন ঢাকাস্থ ভূটান, সুইডেন, তুরস্ক, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, জাতিসংঘ এবং বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কূটনীতিকরা।
জমি সংকট থাকায় কূটনৈতিক এলাকা হতে পারে পূর্বাচলে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘এ টুর্নামেন্টের মাধ্যমে বিভিন্ন দেশের কূটনীতিকদের একে অপরকে জানার সুযোগ তৈরি হচ্ছে। বিভিন্ন দেশের সাথে অংশীদারিত্ব ও সহযোগিতার ভিত্তিতে আমাদের সম্পর্ক আরও বিকশিত করার ক্ষেত্রে এ টুর্নামেন্ট ভূমিকা রাখবে।’
করোনা মহামারির কারণে এবার মাত্র ৮টি দল অংশগ্রহণ করলেও ভবিষ্যতে অন্যান্য দেশের কূটনীতিকরাও অংশগ্রহণ করবেন বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন ড. মোমেন।
তিনি বলেন, আমরা খুবই ভাগ্যবান যে এ বছর আমরা বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী এবং একই সাথে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী পালন করছি।
নতুন মার্কিন প্রশাসনের সাথে নিবিড়ভাবে কাজ করতে প্রস্তুত বাংলাদেশ: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম বলেন, এই টেনিস টুর্নামেন্টের মাধ্যমে আমরা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং তার পরিবারের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতা জানাই। কূটনীতিকদের মানসম্পন্ন সময় কাটাতে এ টুর্নামেন্ট একটি সুযোগ বলে উল্লেখ করেন মো. শাহরিয়ার আলম।
এসময় কূটনৈতিক কোরের ডিন বাংলাদেশে সকল বিদেশি কূটনীতিকের পক্ষ থেকে এ টুর্নামেন্টের জন্য একটি ট্রফি প্রদানের সিদ্ধান্ত জানালে তা সাদরে গ্রহণ করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. আবদুল মোমেন।
বাঙালি সংস্কৃতি বিকাশে বঙ্গবন্ধুর অবদান অনস্বীকার্য: পররাষ্ট্রমন্ত্রী