গত ২০ জানুয়ারি মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ গ্রহণের পর বাইডেনের সাথে প্রথম ফোনালাপ করেন মুন।
মুন একটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তার অ্যাকাউন্টে লিখেছেন, প্রেসিডেন্ট বাইডেনের সাথে আমার ভালো একটি আলোচনা হয়েছে। কোভিড-১৯, জলবায়ু পরিবর্তন এবং অর্থনৈতিক মেরুকরণের মতো বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জের মাঝে ‘যুক্তরাষ্ট্রের প্রত্যাবর্তনকে’ আমি স্বাগত জানিয়েছি।
তিনি বলেন, ‘আমরা আরওকে (দ্য রিপাবলিক অব কোরিয়া)-মার্কিন জোটকে আরও উন্নত করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছি।’
‘আমরা কোরিয়ান উপদ্বীপে শান্তির জন্য কাজ করার পাশাপাশি বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সর্বদা একসাথে থাকব,’ বলেন মুন।
এর আগে, প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বাইডেনের জয়ের পর গত ১২ নভেম্বর তার সাথে ফোনে কথা হয় মুন জায়ে ইনের।
তারা উত্তর কোরিয়ার পারমাণবিক ইস্যু সমাধানেও পারস্পারিক সহযোগিতা করতে সম্মত হয়েছেন।
বাইডেন দক্ষিণ কোরিয়াকে ইন্দো-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে সুরক্ষা ও সমৃদ্ধির ‘লিঞ্চপিন (অপরিহার্য অংশ)’ বলে অভিহিত করেছেন।
দক্ষিণ কোরিয়া ছাড়াও দায়িত্ব নেয়ার পর কানাডা, মেক্সিকো, ব্রিটেন, রাশিয়া এবং জাপানসহ বিভিন্ন দেশের নেতাদের সাথে ফোনে কথা বলেছেন জো বাইডেন।