জো বাইডেন
মিয়া আরেফির বিষয়ে কনস্যুলার অ্যাকসেস চেয়েছে মার্কিন দূতাবাস
‘যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের উপদেষ্টা’ পরিচয় দেওয়া মিয়া জাহিদুল ইসলাম আরেফির বিষয়ে কনস্যুলার অ্যাকসেস চেয়েছে ঢাকাস্থ মার্কিন দূতাবাস।
পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম বলেছেন, সরকার আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেবে।
ভিয়েনা কনভেনশন অনুযায়ী, আটক বিদেশি নাগরিককে কনস্যুলার কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগের অধিকার সম্পর্কে জানাতে হবে।
আরও পড়ুন: মার্কিন দূতাবাস আজ পতাকা অর্ধনমিত রাখবে
কথোপকথন, যোগাযোগ করা ও আইনি প্রতিনিধিত্বের ব্যবস্থা করতে কারাগারে বা হেফাজতে থাকা অথবা আটক কোনো নাগরিকের সঙ্গে দেখা করার অধিকার থাকবে প্রেরণকারী রাষ্ট্রের কনস্যুলার অফিসারদের।
নিজেকে ‘মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের উপদেষ্টা’ দাবি করা মিয়া জাহিদুল ইসলাম আরেফি ডিবি কর্মকর্তাদের বলেছেন, তিনি শুধু বিএনপি কার্যালয়ে যে নির্দেশনা পেয়েছেন তা অনুসরণ করেছেন।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, আরেফি ডিবি কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলছেন।
এর আগে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, সহানুভূতি অর্জনের জন্য বিএনপি প্রায়ই কূটনৈতিক মিশন ও তাদের বিদেশি বন্ধুদের বিভ্রান্ত করতে ভুক্তভোগী সাজার অভিনয় করে।
মোমেন সোমবার (৩০ অক্টোবর) এক ব্রিফিংয়ে কূটনীতিকদের বলেছিলেন, “এবার হঠাৎ করেই আমরা দেখলাম একজন তথাকথিত ‘মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের উপদেষ্টা’ বিএনপির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে বিএনপির দলীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখছেন। পরে জানা যায় যে, তিনি একজন প্রতারক এবং তিনি স্বীকার করেছেন যে বিএনপি নেতারা তাকে জনগণকে বিভ্রান্ত করার জন্য প্ররোচিত করেছিলেন।”
আরও পড়ুন: মার্কিন দূতাবাস থেকে কোনো ব্যক্তির গতিবিধির গুজব সম্পূর্ণ ‘মিথ্যা ও ভুল’: মুখপাত্র
ঢাকাস্থ মার্কিন দূতাবাসের সাধারণ পরিষেবা আজ সীমিত থাকবে
১ বছর আগে
'মার্কিন প্রেসিডেন্টের উপদেষ্টা' দাবি করা ব্যক্তিকে অবিলম্বে গ্রেপ্তার করা উচিত: মোমেন
‘মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের উপদেষ্টা’ দাবি করা ব্যক্তি সম্পর্কে রবিবার (২৯ অক্টোবর) পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, কোনো ব্যক্তি সহিংসতার আহ্বান জানালে অবিলম্বে তাকে গ্রেপ্তার করা উচিত, সে যে দেশেরই হোক না কেন।
মিয়া জাহিদুল ইসলাম আরেফির বিষয়ে তার কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমার ব্যক্তিগত মতামত হলো যেই সহিংসতার আহ্বান জানায়, তাকে গ্রেপ্তার করা উচিত। আমি সংশ্লিষ্ট বিভাগের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলব।’
রাজারবাগ পুলিশ হাসপাতালে আহতদের দেখার পর সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় মোমেন এসব কথা বলেন।
আরেফি নিজেকে ‘মার্কিন প্রেসিডেন্টের উপদেষ্টা’ হিসেবে পরিচয় দিয়েছিলেন এবং গতকাল শনিবার তিনি বিএনপির সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, যে দলের নেতা-কর্মীরা পুলিশ সদস্যদের ওপর হামলা করেছে, তাদের লজ্জিত হওয়া উচিত। ‘এটা খুবই দুর্ভাগ্যজনক। তাদের প্রকাশ্যে ক্ষমা চাওয়া উচিত।’
মোমেন বলেন, নিরাপত্তাকর্মীদের উপর এ ধরনের হামলা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। ‘তাদের (হামলাকারীদের) দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়া উচিত, যাতে কেউ এই ধরনের হামলার পুনরাবৃত্তি করতে সাহস না পায়।’
আরেফি সম্পর্কে কথা বলতে গিয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, মার্কিন প্রেসিডেন্ট বাইডেন বোকা নন, যে এই ধরনের লোককে এখানে পাঠাবেন। ‘আমি এটা বিশ্বাস করি না।’
‘জো বাইডেনের উপদেষ্টা’ হিসেবে পরিচয় দেওয়া মিয়া আরেফিকে বিএনপি নেতারা ঢাকায় দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে নিয়ে আসেন এবং একটি সংবাদ সম্মেলন করেন।
আরও পড়ুন: চ্যালেঞ্জ নিতে চাই এবং মোকাবিলা করতে প্রস্তুত: মোমেন
১ বছর আগে
ইসরায়েলের জন্য বাইডেন প্রশাসনের ‘অন্ধ সমর্থন’র প্রতিবাদে স্টেট ডিপার্টমেন্টের কর্মকর্তার পদত্যাগ
হামাসের সঙ্গে চলমান সংঘর্ষে বাইডেন প্রশাসনের ইসরায়েলের প্রতি ‘অন্ধ সমর্থন’র প্রতিবাদে পদত্যাগ করেছেন মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের কর্মকর্তা জোশ পল।
জোশ পল ১১ বছরেরও বেশি সময় ধরে অধিদপ্তরের রাজনৈতিক-সামরিকবিষয়ক ব্যুরোতে কাজ করেছেন। এই ব্যুরো অন্যান্য দেশগুলোতে মার্কিন অস্ত্র হস্তান্তর তত্ত্বাবধান করে।
গত বুধবার তার দেওয়া পদত্যাগপত্রে তিনি বলেছেন, তার দেশের ইসরায়েলের জন্য প্রাণঘাতী অস্ত্রের ব্যবস্থা করার মতো ‘সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ডের’ সঙ্গে একমত হতে না পারায় তিনি চাকরি ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।’
পল বলেন, তিনি সবার কাছে তার মতামত স্পষ্ট করতে চান। ইসরায়েলের উপর হামাসের আক্রমণ ‘একটি দানবের দানবীয়তা।’
তিনি আরও বলেন, ‘তবে ইসরায়েল যে প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছে এবং তার সঙ্গে আমেরিকা যে সমর্থন দিচ্ছে; তা দখলদারিত্ব টিকিয়ে রাখা এবং ইসরায়েলি ও ফিলিস্তিনি উভয় দেশের জনগণের জন্য দুর্ভোগ আরও বাড়াবে।’
তিনি লিখেছেন, ‘এই প্রশাসনের প্রতিক্রিয়া এবং কংগ্রেসের সুনিশ্চিত পক্ষপাতিত্ব মূলত রাজনৈতিক সুবিধা, বুদ্ধিবৃত্তিক দেউলিয়াত্ব এবং আমলাতান্ত্রিক ব্যবস্থার উপর নির্মিত একটি আবেগপ্রবণ প্রতিক্রিয়া। অর্থাৎ বলা যায়, এটি অত্যন্ত হতাশাজনক ও সম্পূর্ণরূপে নজিরবিহীন।’
তিনি আরও বলেন, ‘বাস্তবতা হলো এক পক্ষের জন্য অন্ধ সমর্থন দীর্ঘমেয়াদে উভয় পক্ষের জনগণের স্বার্থের জন্য ধ্বংসাত্মক।’
আরও পড়ুন: গাজায় 'মানবিক বিরতির' আহ্বান জানিয়ে নিরাপত্তা পরিষদে প্রস্তাবের ব্যর্থতায় ফ্রান্সের দুঃখ প্রকাশ
১ বছর আগে
বাংলাদেশে সুষ্ঠু নির্বাচনের গুরুত্ব ও দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক উন্নয়নে হাসিনা-বাইডেন আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের (এনএসসি) কৌশলগত যোগাযোগ সমন্বয়ক জন কিরবি বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বাংলাদেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের গুরুত্ব নিয়ে আলোচনা করেছেন।
৪ অক্টোবর হোয়াইট হাউসে এক সংবাদ সম্মেলনে কিরবি বলেন, দুই নেতা জলবায়ু পরিবর্তনসহ বিভিন্ন ইস্যুতে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক উন্নয়নের গুরুত্ব নিয়েও কথা বলেছেন।
একজন প্রশ্নকর্তা যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের মধ্যকার সম্পর্কের বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে জানতে চাইলে এনএসসি'র সমন্বয়ক এ কথা বলেন, প্রেসিডেন্ট বাইডেনও নয়াদিল্লিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে আলাদাভাবে বৈঠক করেছিলেন।
আরও পড়ুন: হাসিনা-বাইডেন নয়, বাংলাদেশের সঙ্গে আমেরিকার সেলফি: আইনমন্ত্রী
সম্প্রতি ওয়াশিংটন ডিসি সফরকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জ্যাক সুলিভানের সঙ্গে বৈঠক করেন।
নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগ দেওয়ার পর শেখ হাসিনা ২৭ সেপ্টেম্বর ওয়াশিংটন ডিসিতে যান এবং সেখানে বাংলাদেশ দূতাবাস পরিদর্শন করেন। দূতাবাসে তার সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
আরও পড়ুন: আপনার অর্জন খুবই আকর্ষনীয়: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদ্দেশে বাইডেন
১ বছর আগে
জি-২০ সম্মেলনে শেখ হাসিনার সঙ্গে বাইডেনের সেলফি
নয়াদিল্লির প্রগতি ময়দানে ভারত মণ্ডপম কনভেনশন সেন্টারে চলমান জি-২০ সম্মেলনে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সেলফি তুলেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।
অটিজম ও নিউরো ডেভেলপমেন্টাল ডিসঅর্ডার বিষয়ক জাতীয় উপদেষ্টা কমিটির চেয়ারপার্সন এবং ক্লাইমেট ভালনারেবল ফোরামের থিমেটিক অ্যাম্বাসেডর শেখ হাসিনার মেয়ে সায়মা ওয়াজেদও ছবিটিতে ছিলেন।
শনিবার প্রধানমন্ত্রী সম্মেলনে বিশ্ব নেতাদের সঙ্গে যোগ দেন।
শেখ হাসিনা ও জো বাইডেন প্রগতি ময়দানে ভারত মণ্ডপম আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী কেন্দ্রে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।
আরও পড়ুন: সিপিএ নিয়ে আলোচনা করতে আগ্রহী শেখ হাসিনা-মোদি
অর্থনৈতিক সম্পর্ক আরও জোরদার করতে রবিবার ঢাকায় আসছেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁ
১ বছর আগে
বাংলাদেশ নিয়ে বাইডেনকে দেওয়া ৬ কংগ্রেসম্যানের চিঠি সম্পর্কে অবগত নই: মার্কিন মুখপাত্র
মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথু মিলার বলেছেন যে তারা মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এবং সেক্রেটারি অব স্টেট অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেনকে ছয় কংগ্রেসম্যানের পাঠানো চিঠির ব্যাপারে অবগত নন।
তবে তিনি উল্লেখ করেন যে সাধারণত এসব চিঠির উত্তর গোপনীয়ভাবে দেওয়া হয়।
বুধবার (১৪জুন) নিয়মিত ব্রিফিংয়ে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথু মিলার বলেন, ‘আমি চিঠির বিষয়টি অবগত নই। আমরা সাধারণত কংগ্রেসের সদস্যদের কাছ থেকে যে চিঠিগুলো পাই সে বিষয়ে মন্তব্য করি না।’
তিনি জানান, তারা সাধারণত গোপনীয়ভাবে তাদের উত্তর দেয়, তবে তারা ব্যক্তিগতভাবে ও প্রকাশ্যে তাদের যে কোনও উদ্বেগ প্রকাশ করতে থাকবে।
প্রায় ২০০ জন বিশিষ্ট বাংলাদেশি আমেরিকানদের একটি জোট বলেছে যে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের কাছে ৬ মার্কিন কংগ্রেসম্যানের সাম্প্রতিক চিঠিতে বাংলাদেশ সরকারের বিরুদ্ধে কঠোর নিষেধাজ্ঞার দাবিত করা হয়েছে, তাতে ‘মিথ্যা ও বিভ্রান্তিকর তথ্য’ রয়েছে।
আরও পড়ুন: বাইডেনের কাছে ৬ মার্কিন কংগ্রেসম্যানের চিঠি: অভিযোগ প্রত্যাখান করেছে বাংলাদেশ বৌদ্ধ ফেডারেশন
বাংলাদেশি আমেরিকানরা বলেছেন, বিশেষ করে চিঠিটিতে ২০০১ সালের অক্টোবরের জাতীয় নির্বাচন-পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) এবং জামায়াতে ইসলামির নেতৃত্বাধীন জোট দ্বারা হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর করা সহিংসতাকে উপেক্ষা করে হয়েছে।
বর্তমান সরকারের অধীনে নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করার বিষয়ে বিএনপির অবস্থান সম্পর্কে জানতে চাইলে মুখপাত্র মিলার বলেন, যুক্তরাষ্ট্র সারাবিশ্বে গণতন্ত্রের প্রচার ও সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ বলে তিনি বিশেষভাবে এ বিষয়ে কথা বলতে চান না।
তিনি বলেন, ‘এর মধ্যে অবশ্যই বাংলাদেশ রয়েছে। শান্তি, সমৃদ্ধি ও নিরাপত্তার অগ্রগতির জন্য গণতন্ত্র হল সবচেয়ে স্থায়ী উপায়। মানবাধিকার এবং মৌলিক স্বাধীনতার প্রচার করা আমাদের প্রশাসনের পররাষ্ট্র নীতির কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে এবং এটি বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কিত বলে আমরা পরিষ্কার করেছি।’
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের সঙ্গে নিরাপত্তা ও বাণিজ্যে সহযোগিতা বৃদ্ধিতে আগ্রহী যুক্তরাষ্ট্র
অন্য কোনো দেশের নির্বাচনের ফলাফল নিয়ে সুনিদিষ্ট কিছু বলব না: গাজীপুর সিটি নির্বাচন বিষয়ে বেদান্ত প্যাটেল
১ বছর আগে
পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে জো বাইডেন ও অ্যান্টনি ব্লিনকেনের শুভেচ্ছা
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেনকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এবং সেদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিনকেন শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের দপ্তর হোয়াইট হাউস থেকে পাঠানো শুভেচ্ছা কার্ডে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও ফার্স্টলেডি জিল বাইডেন বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্দুল মোমেন এবং তার সহধর্মিণী মিসেস সেলিনা মোমেনকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।
এছাড়া মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিনকেন আরেকটি শুভেচ্ছা কার্ডে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মোমেন ও তার সহধর্মিণী সেলিনা মোমেনকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।
আরও পড়ুন: জাতিসংঘ পানি সম্মেলনের প্লেনারি অধিবেশনে সভাপতিত্ব করলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোমেন
আব্দুল মোমেনকে স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা ভুটানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর
১ বছর আগে
আপনি বিশ্বের জন্য সহানুভূতি ও উদারতার দৃষ্টান্ত: শেখ হাসিনার উদ্দেশে বাইডেন
মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেছেন, তার দেশ রোহিঙ্গা শরণার্থী সংকটের দীর্ঘমেয়াদি সমাধান খুঁজে বের করতে এবং নৃশংসতার অপরাধীদের জবাবদিহিতার আওতায় আনার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে লেখা এক চিঠিতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট লিখেছেন, ‘আপনি বিশ্বের জন্য সহানুভূতি ও উদারতার দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন।’
ঢাকায় মার্কিন দূতাবাস রবিবার চিঠিটি প্রকাশ করেছে, যা মূলত গত ২১ মার্চ পাঠানো হয়েছিল।
চিঠিতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, বাংলাদেশ তার সীমান্ত খুলে দিয়েছে এবং প্রায় ১০ লাখ রোহিঙ্গা শরণার্থীকে স্বাগত জানিয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দেয়া এই বার্তায় যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে বাইডেন তাকে এবং বাংলাদেশের জনগণকে স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।
বাইডেন চিঠিতে লিখেছেন, বাংলাদেশিরা মুক্তি ও স্বাধীনতার মূল্য গভীরভাবে বোঝে, কারণ তারা ১৯৭১ সালে তাদের নিজের ভাষায় কথা বলার জন্য সাহসের সঙ্গে লড়াই করেছিল।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের সঙ্গে শক্তিশালী, ঘনিষ্ঠ অংশীদারিত্ব চান রাজা চার্লস
মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেছেন, তিনি মনে করিয়ে দিতে চান যে দুই জাতির জন্যই ‘গণতন্ত্র, সমতা, মানবাধিকারের প্রতি সম্মান এবং অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন’ ‘গভীর মূল্য’ রাখে।
তিনি শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে সবচেয়ে বড় অবদানকারী হিসেবে সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণদের রক্ষায় বাংলাদেশের প্রদর্শিত অঙ্গীকারের প্রশংসা করেন।
বাইডেন বলেন, ‘আমরা বাংলাদেশকে ধন্যবাদ জানাই গ্লোবাল অ্যাকশন প্ল্যান মন্ত্রী পর্যায়ের যৌথ আয়োজনের জন্য যা বৈশ্বিক মহামারি শেষ করার রাজনৈতিক অঙ্গীকারকে উল্লেখযোগ্যভাবে উন্নীত করেছে।
বাইডেন বলেন, ৫০ বছরেরও বেশি কূটনৈতিক সম্পর্কের মধ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশ একসঙ্গে অনেক কিছু অর্জন করেছে। যেমন-অর্থনৈতিক উন্নয়নের অগ্রগতি, জনগণের মধ্যে সম্পর্ক জোরদার করা, বৈশ্বিক স্বাস্থ্য ও জলবায়ু সমস্যা মোকাবিলা করা, রোহিঙ্গা শরণার্থীদের মানবিক প্রতিক্রিয়ায় অংশীদার করা এবং একটি সমৃদ্ধ, নিরাপদ, গণতান্ত্রিক ও স্বাধীন বাংলাদেশ তৈরি করা।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের অসাধারণ সাফল্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে ব্যাপকভাবে প্রশংসিত: শি জিনপিং
'দ্রুত আঞ্চলিক নেতা হয়ে উঠছে' বাংলাদেশ: ব্লিংকেন
১ বছর আগে
গ্রেপ্তারের আশঙ্কা জানালেন ডনাল্ড ট্রাম্প, প্রতিবাদের আহ্বান
ডনাল্ড ট্রাম্প (৭৬) শনিবার দাবি করেছেন যে তার গ্রেপ্তার আসন্ন এবং তার সমর্থকদের এর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
ট্রাম্প আরও দাবি করেন, নিউইয়র্কের গ্র্যান্ড জুরি তার বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগকারী নারীদের থেকে গোপনে টাকা নিয়ে এই মামলার তদন্ত করছেন।
যদিও ট্রাম্পের আইনজীবী এবং মুখপাত্র বলেছেন যে প্রসিকিউটরদের কাছ থেকে তাদের সঙ্গে কোনও রকম যোগাযোগ করা হয়নি।
তবে, ট্রাম্প তার সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে একটি পোস্টে ঘোষণা করেছেন যে মঙ্গলবার তাকে পুলিশি হেফাজতে নেয়ার আশঙ্কা করছেন তিনি।
পরবর্তী একটি পোস্টে ২০২৪ সালের নির্বাচনের প্রেসিডেন্ট প্রার্থী ট্রাম্প তার বিরোধী বাইডেন প্রশাসনের বিপক্ষে ব্যাপক ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।
ওই পোস্টে বড় হাতের অক্ষরে তিনি লিখেছেন, ‘সময় এসেছে!!!’
তিনি আরও লিখেছেন, ‘আমরা আর এটা হতে দিতে পারিনা। তারা আমাদের দেশকে ধ্বংস করছে, আর আমরা বসে আছি এবং দেখছি। আমাদের অবশ্যই আমেরিকাকে বাঁচাতে হবে! প্রতিবাদ, প্রতিবাদ, প্রতিবাদ!!!’
আরও পড়ুন: ধর্ষণের অভিযোগের বইয়ের কোনো অংশ কখনো পড়েননি ট্রাম্প
২০২১ সালের ৬ জানুয়ারি মার্কিন ক্যাপিটলে বিদ্রোহের কিছুদিন আগে তিনি যে বক্তৃতা দিয়েছিলেন, প্রকারান্তরে তারই পুনরাবৃত্তি করা হয়েছে তার এবারের পোস্টে।
সেদিন সকালে ওয়াশিংটনের একটি সমাবেশে তৎকালীন প্রেসিডেন্টের কাছ থেকে এই আহ্বান শোনার পর, তার সমর্থকরা ক্যাপিটলে হামলা করে এবং বিজয়ী ডেমোক্র্যাট প্রার্থী জো বাইডেনের হোয়াইট হাউস বিজয়ের কংগ্রেসনাল সার্টিফিকেশন বন্ধ করার চেষ্টা করে। তারা ক্যাপিটল ভবনের দরজা-জানালা ভেঙ্গে এবং অফিসারদের পিটিয়ে রক্তাক্ত রেখে যান।
অন্যদিকে, ডিস্ট্রিক্ট অ্যাটর্নি অ্যালভিন ব্র্যাগ তার বিরুদ্ধে করা ট্রাম্পের অভিযোগের বিষয়ে কোনও মন্তব্য করেননি।
বরং সম্প্রতি তিনি ট্রাম্পকে গ্র্যান্ড জুরির সামনে সাক্ষ্য দেয়ার সুযোগ দেয়ারও প্রস্তাব দিয়েছেন।
স্থানীয় আইন প্রয়োগকারী কর্মকর্তারা ট্রাম্পের বিচার পরবর্তী সময়ের জননিরাপত্তা নিশ্চিতের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
ট্রাম্পের বক্তব্যের পর এক ইমেইলে ব্র্যাগ বলেছেন, আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে তাকে নিশ্চিত করতে হবে যে তার অফিসে কাজ করা এক হাজর ৬০০ জন ব্যক্তি নিরাপদ থাকবে এবং ‘যে কোনও ধরনের হুমকিরই’ তদন্ত করা হবে।
তিনি লিখেছেন, ‘আমরা আমাদের নিউইয়র্ক অফিসকে ভয় দেখানো বা আইনের শাসনের ওপর হুমকি দেয়ার চেষ্টাকে সহ্য করি না।’
তিনি আরও লিখেছেন, ‘এ বিষয়েও আমরা আমাদের অন্য সকল তদন্তের মতোই সমান ও ন্যায্যভাবে আইন প্রয়োগ করবো এবং সময় হলেই জনসম্মুখে সব প্রকাশ করা হবে।’
এ মামলায় গ্র্যান্ড জুরির গোপন তদন্তের জন্য কোনও সময়সীমার কথা প্রকাশ্য ঘোষণা দেয়া হয়নি।
আরও পড়ুন: ৬ জানুয়ারি ক্যাপিটল হিলে হামলা: ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ফৌজদারি বিচারের আহ্বান আইন প্রণেতাদের
নাম প্রকাশ না করার শর্তে এই বিচারকার্য সংশ্লিষ্ট এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, কমপক্ষে আরও একজন সাক্ষীর সাক্ষ্য দেয়া বাকি রয়েছে।
ট্রাম্পের একজন আইনজীবী সুসান নেচেলেস বলেছেন, ট্রাম্পের পোস্টটি ‘মিডিয়া রিপোর্টের উপর ভিত্তি করে’ এবং একজন মুখপাত্র বলেছেন যে ব্র্যাগের অফিস থেকে ‘কোনও বিজ্ঞপ্তি’ আসেনি। এবং ট্রাম্পের মঙ্গলবার গ্রেপ্তার ওেয়ার আশঙ্কার কারণ এখনও অস্পষ্ট।
জেলা অ্যাটর্নি অফিস এ বিষয়ে মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে।
ট্রাম্পের সহযোগী এবং আইনি দল অভিযুক্ত হওয়ার সম্ভাবনার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে।
যদি এমন হয়, তবে আত্মসমর্পণ করতে অস্বীকার করলেই তাকে গ্রেপ্তার করা হবে।
ট্রাম্পের আইনজীবীরা আগে বলেছিলেন যে তিনি স্বাভাবিক নিয়ম অনুসরণ করবেন। যার অর্থ সম্ভবত তিনি নিউইয়র্ক পুলিশ ডিপার্টমেন্ট প্রিন্সেন্টে বা সরাসরি ব্র্যাগের অফিসে আত্মসমর্পণ করতে রাজি হবেন।
এটা স্পষ্ট নয় যে ট্রাম্পের সমর্থকরা তার প্রতিবাদের আহ্বানে সাড়া দেবেন কিনা।
ট্রুথ সোশ্যাল-এ ট্রাম্পের পোস্টগুলো সাধারণত টুইটারের চেয়ে অনেক কম জনপ্রিয়তা পায়।
তবে তার অনুগত অনেক সমর্থক রয়েছে।
আরও পড়ুন: সম্ভাব্য বিশেষ সুবিধাপ্রাপ্ত ট্রাম্প নথির পর্যালোচনা সম্পন্ন
তবে, গত ৬ জানুয়ারি দাঙ্গার পরে ট্রাম্পের শতাধিক অনুগত গ্রেপ্তার হয়েছিল এবং ফেডারেল আদালতে তাদের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছিল। এটাও সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষের আবেগ কমিয়ে দিতে পারে।
তার পোস্টের পরে, রিপাবলিকান হাউস স্পিকার কেভিন ম্যাকার্থি ট্রাম্পের বিরুদ্ধে বিচার করার যে কোনও পরিকল্পনাকে ‘একজন র্যাডিক্যাল ডেপুটি অ্যাটর্নির ক্ষমতার অশোভন অপব্যবহার’ হিসেবে প্রত্যাখ্যান করেন।
তিনি দাবি করেন, ডেপুটি অ্যাটর্নি ‘রাজনৈতিক প্রতিহিংসার’ বশবর্তী হয়ে এই বিচার করছেন।
গ্র্যান্ড জুরি ট্রাম্পের সাবেক আইনজীবী মাইকেল কোহেন সহ সাক্ষীদের কাছ থেকে শুনানি করছেন।
কোহেন বলেছেন, তিনি ২০১৬ সালে ট্রাম্পের সঙ্গে যৌন নিগ্রহের বিষয়ে চুপ থাকার জন্য দুজন নারীকে অর্থ দিয়েছিলেন। এক দশক আগে ট্রাম্পের সঙ্গে তাদের সম্পর্ক ছিল।
যদিও, ট্রাম্প এই অভিযোগগুলোকে অস্বীকার করে বলেছেন, তিনি কোনও ভুল করেননি এবং রিপাবলিকানদের ২০২৪ সালের নির্বাচনী প্রচারণাকে বাধাগ্রস্ত করার জন্য ডেমোক্র্যাটিক প্রসিকিউটররা তার বিরুদ্ধে ‘দাষ খুঁজছেন’।
ট্রাম্প ব্র্যাগকেও অভিযুক্ত করে বলেছে, ব্র্যা একজন কৃষ্ণাঙ্গ এবং একজন ‘বর্ণবাদী’।
তিনি প্রসিকিউটরকে অভিযুক্ত করে বলেছেনছেন যে তিনি ট্রাম্পের দিকে মনোনিবেশ করার সময় শহরে অপরাধ দমনের ব্যাপারে যথেষ্ট মনোযোগ দিচ্ছেন না।
ব্র্যাগের অফিস পরীক্ষা করে দেখছে যে ভুক্তভোগীদের মুখ বন্ধ রাখতে ট্রাম্পের কোম্পানি যেভাবে কোহেনকে দিয়ে ওই নারীদের ক্ষতিপূরণ দিয়েছিল, সেক্ষেত্রে কোনও রাষ্ট্রীয় আইন ভঙ্গ করা হয়েছে কিনা।
১ বছর আগে
পারমাণবিক যুদ্ধের উত্তেজনার মধ্যেই মুখোমুখি হচ্ছেন জো বাইডেন ও শি জিনপিং
মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন সোমবার চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের সঙ্গে তাদের প্রথম ব্যক্তিগত বৈঠকে বসবেন। দুই বছর আগে মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে বাইডেন দায়িত্ব নেয়ার পরে থেকেই এই দুই পরাশক্তির মধ্যে উত্তেজনা বাড়ছে। এ পরিস্থিতির মধ্যেই এই দুই নেতা ইন্দোনেশিয়ায় অনুষ্ঠিত জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনে বৈঠকে বসবেন।
ইন্দোনেশিয়া আসার আগে কম্বোডিয়ার নম পেনে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর একটি সমাবেশে অংশ নিয়েছিলেন বাইডেন।
সেখানে তিনি সাংবাদিকদের বলেছিলেন, ‘আমাদের অল্প কিছু ভুল বোঝাবুঝি আছে।’
তিনি বলেন, ‘আমরা শুধু খুঁজে বের করতে পেরেছি যে লাল রেখাগুলো কোথায় এবং ... আগামী দুই বছরে আমাদের প্রত্যেকের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ জিনিসগুলো কী।’
যদিও বাইডেনের মেয়াদকালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে সম্পর্ক ক্রমশ উত্তেজনাপূর্ণ হয়ে উঠেছে।
আরও পড়ুন: বিতর্ক এড়াতে জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন না পুতিন
ওয়াশিংটন ছাড়ার আগে বাইডেন বলেছিলেন যে তিনি ইউক্রেনে প্রায় ৯মাস ধরে চলা আগ্রাসনের মধ্যে তাইওয়ানের স্ব-শাসিত দ্বীপ, বাণিজ্য চর্চা এবং মস্কোর সঙ্গে চীনের সম্পর্কের বিষয়ে তাদের দৃষ্টিভঙ্গির পার্থক্যগুলো শি জিনপিংয়ের সঙ্গে আলোচনা করার পরিকল্পনা করেছেন।
চীনা কর্মকর্তারা মূলত জনসমক্ষে রাশিয়ার ইউক্রেনের ওপর চালানো আগ্রাসনের সমালোচনা করা থেকে বিরত থাকেন। তবে বেইজিং রাশিয়ায় অস্ত্র সরবরাহের মতো সরাসরি সমর্থন এড়িয়ে গেছে।
তাইওয়ান সম্প্রতি ওয়াশিংটন ও বেইজিংয়ের মধ্যে সবচেয়ে বিতর্কিত ইস্যু হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। দায়িত্ব নেয়ার পর থেকে বাইডেন একাধিকবার বলেছেন যে তাইওয়ানের ওপর বেইজিং-এর চালানো আক্রমণ থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র দ্বীপটিকে রক্ষা করবে। চীন এ বিষয়টিকে কখনোই ভালো চোখে দেখেনি।
উত্তেজনা আরও বেড়ে যায় যখন হাউস স্পিকার ন্যান্সি পেলোসি, ডি-ক্যালিফ গত আগস্ট মাসে তাইওয়ান সফর করেন। চীন এ বিষয়টিকে চূড়ান্ত সীমা লঙ্ঘণ হিসেবেই দেখেছে। চীন সেসময় সামরিক মহড়া এবং নিকটবর্তী সমুদ্রে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করে।
আরও পড়ুন: জি-২০ সম্মেলন: পুতিন ও এমবিএসের সঙ্গে সাক্ষাত হতে পারে বাইডেনের
জি-২০ সম্মেলনে বাংলাদেশকে অতিথি দেশ হিসেবে আমন্ত্রণ জানাবে ভারত
২ বছর আগে