%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%82%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6
সাউথ বাংলা জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের আহ্বায়ক আবু সাঈদ খান, সদস্য সচিব নজরুল ইসলাম মিঠু
রবিবার (১৬ এপ্রিল) জাতীয় প্রেসক্লাবে দুপুর ১ টায় দক্ষিণ বাংলার ২১ জেলার ঢাকায় কর্মরত সাংবাদিকদের নিয়ে গঠিত হয়েছে সাউথ বাংলা জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশন, ঢাকা'র আহ্বায়ক কমিটি।
এদিকে কমিটির আহ্বায়ক নির্বাচিত হয়েছেন দৈনিক সমকালের উপদেষ্টা সম্পাদক আবু সাঈদ খান ও সদস্য সচিব জার্মান সংবাদ সংস্থা ডিপিএ এর বাংলাদেশ প্রতিনিধি নজরুল ইসলাম মিঠু।
আরও পড়ুন: জার্নালিস্ট ফোরাম ফর প্রমোটিং টুরিজম’ গঠন
সংগঠনটির লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য সাংবাদিকদের মানোন্নয়নসহ ওই অঞ্চলের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পায়নে উদ্বুদ্ধকরণ, প্রযুক্তিভিত্তিক বিনিয়োগে আগ্রহ সৃষ্টি, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক আন্দোলনকে বেগবান করা।
৩০ সদস্য বিশিষ্ট আহ্বায়ক কমিটির অন্যান্যরা হলেন-যুগ্ম আহ্বায়ক পি আর বিশ্বাস (দ্যা এশিয়ান এজ) ও মুহাম্মদ আলম হোসেন খান (আমাদের বার্তা), যুগ্ম সদস্য সচিব শেখ মুহাম্মদ জামাল হোসাইন (মুখপাত্র), সদস্য দীপ আজাদ (নাগরিক টিভি), রাকিব হাসনাত সুমন (বিবিসি), মোহসিন হাবিব (ইত্তেফাক), বোরহানুল হক সম্রাট (দেশ টিভি), সিদ্দিকুর রহমান (আলোর ঠিকানা), এম এ কুদ্দুস (সংবাদ), মোজাম্মেল হক চঞ্চল (যুগান্তর), আহমেদ পিপুল (এনটিভি), শরীফ উদ্দিন লিমন (আরটিভি), বানী ইয়াসমিন হাসি (বিবার্তা২৪), মামুন ফরাজী (যুগান্তর), ওয়াকিল আহমেদ হিরণ (সমকাল), আশীষ কুমার দে (সংবাদ সারাবেলা), মুজিবুর রহমান জিতু (বাসস), পান্থ রহমান (চ্যানেল আই), সিদ্দিকুর রহমান খান (আমাদের বার্তা), মো. রেজাউল করিম (ইত্তেফাক), হেমায়েত হোসাইন (দ্যা কান্ট্রি টুডে), কাজী সোহাগ (মানবজমিন), দেব দুলাল মিত্র (ভোরের কাগজ), রাজু হামিদ (নাগরিক টিভি), শাহিদুল হাসান খোকন (ইন্ডিয়া টুডে), পলাশ মাহমুদ (কালবেলা), এস কে রেজা পারভেজ (রাইজিংবিডি) ও নাদিয়া শারমিন (একাত্তর টিভি)।
আরও পড়ুন: চার সাংবাদিক পেলেন অ্যাকশন এইড ইয়াং জার্নালিস্ট মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড
সাভারে ভ্রমণের জায়গাগুলোতে উপচে পড়া ভিড়
বাংলাদেশিরা অন্য দেশে চলে যাওয়ায় রোমানিয়া অসন্তুষ্ট: মোমেন
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, রোমানিয়া ‘একটু অসন্তুষ্ট’, কারণ সম্প্রতি চাকরি নিয়ে রোমানিয়ায় যাওয়া বাংলাদেশিদের ১০ শতাংশও দক্ষিণ-পূর্ব ইউরোপের দেশটিতে অবস্থান করেনি।
তিনি বলেন, ‘রোমানিয়া থেকে তারা (বাংলাদেশি) জার্মানি ও পর্তুগালের মতো অন্যান্য দেশে যায়। বাংলাদেশিরা না থাকলে আমরা কেন রোমানিয়ায় আসতে দেব।’
রবিবার তিনি রোমানিয়ার পক্ষের বরাত দিয়ে বলেন, এটা (রোমানিয়া) অন্য দেশে যাওয়ার জন্য ‘স্প্রিংবোর্ড’ হতে পারে না।
এ পরিস্থিতিকে দুর্ভাগ্যজনক বলেও বর্ণনা করেছেন তিনি।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এক প্রশ্নের জবাবে মোমেন বলেন, তার অনুরোধে রোমানিয়া একটি কনস্যুলার দল পাঠিয়েছে এবং তারা বেশ কিছু সংখ্যক বাংলাদেশিকে ভিসা দিয়েছে। তাদের কেউ কেউ নির্মাণ খাতে চাকরি নিয়ে রোমানিয়ায় গেছেন।
গত বছর রোমানিয়ার একটি কনস্যুলার দল তিন মাস ঢাকায় অবস্থান করে প্রায় ৫ হাজার ৪০০ ভিসা দিয়েছে।
মিশনটি সফলভাবে পরিচালিত হওয়ায়, মোমেন তার রোমানিয়ার প্রতিপক্ষের কাছে একটি চিঠি পাঠান। যাতে তাকে আরেকটি কনস্যুলার মিশন পরিচালনা করার অনুরোধ জানানো হয়।
চলতি বছরের মার্চ থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ১৫ হাজারের বেশি বাংলাদেশি নাগরিককে ভিসা দেওয়ার কথা ছিল রোমানিয়ার।
চাঁদপুরে মেঘনায় জাটকা ধরায় ১০ জেলের কারাদণ্ড
চাঁদপুরে পদ্মা-মেঘনা নদীর অভয়াশ্রম এলাকায় নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে জাটকা ধরায় ১২ জেলেকে আটক করা হয়েছে। এরমধ্যে ১০ জেলেকে এক মাস করে কারাদণ্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
বাকি দুই জেলের বয়স ১৮ বছরের কম হওয়ায় (অপ্রাপ্ত বয়স্ক) তাদের পাঁচ হাজার টাকা করে জরিমানা করে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: চাঁদপুরে মেঘনায় নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে জাটকা ধরায় ২৩ জেলেকে কারাদণ্ড
কারাদণ্ডপ্রাপ্ত জেলেরা হলেন- জাহাঙ্গীর বেপারী (৩০), মো. আলমগীর (২৫), মাইনুদ্দীন (৩৬), মনসুর (২৯), আবুল সরদার (৫০), আক্কাছ আলী প্রধানিয়া (৩৫), সুমন পাটওয়ারী (২৩), আবুল হোসেন (২৩), মো. সালমান (৩০) ও জাহাঙ্গীর (৪৫)।
রবিবার (১৬ এপ্রিল) দুপুরে এসব তথ্য জানান, চাঁদপুর সদর উপজেলা সহকারী মৎস্য কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমান।
এর আগে শনিবার (১৫ এপ্রিল) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত মেঘনা মোহনা এলাকায় এ অভিযান চালায় টাস্কফোর্স।
অভিযান শেষে কোস্টগার্ড চাঁদপুর স্টেশনে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন হাজীগঞ্জ উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. মেহেদী হাসান মানিক।
সহকারী মৎস্য কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমান বলেন, অভিযানের সময় ৪০ হাজার মিটার কারেন্টজাল ও তিনটি মাছ ধরার নৌকা জব্দ করা হয়। রাতেই জব্দকৃত কারেন্টজাল কোস্টগার্ড স্টেশন এলাকায় আগুনে পুড়িয়ে ফেলা হয়।
আর নৌকা তিনটি মামলার আলামত হিসেবে কোস্টগার্ড হেফাজতে রয়েছে।
আরও পড়ুন: চাঁদপুরে মেঘনায় জাটকা ধরায় ২৫ জেলে আটক, ১৯ জনকে কারাদণ্ড
মেঘনায় নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে জাটকা ধরার অভিযোগে ২৩ জেলের কারাদণ্ড
দেশে করোনা আক্রান্ত ৩, মৃত্যু নেই
দেশে রবিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে কারও মৃত্যু হয়নি। এ সময় নতুন করে তিনজনের শরীরে এ ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে।
এখন পর্যন্ত দেশে করোনায় ২৯ হাজার ৪৪৬ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং শনাক্তের সংখ্যা ২০ লাখ ৩৮ হাজার ১১৬ জনে পৌঁছেছে।
আরও পড়ুন: দেশে করোনা আক্রান্ত ৪, মৃত্যু নেই
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর করোনা বিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানিয়েছে।
এছাড়া বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ৭১৪ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।
এ সময়ে শনাক্তের হার শূন্য দশমিক ৪২ শতাংশ। মোট পরীক্ষায় এ পর্যন্ত শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ২৬ শতাংশ এবং শনাক্ত বিবেচনায় মোট মৃত্যুর হার এক দশমিক ৪৪ শতাংশ।
এদিকে, গত ২৪ ঘণ্টায় দুইজন করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন। এ নিয়ে দেশে মোট সুস্থ ব্যক্তির সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২০ লাখ পাঁচ হাজার ৫৮৬ জনে।
শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৯৮ দশমিক ৪০ শতাংশ।
আরও পড়ুন: দেশে ৬ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে ৬ জনের করোনা শনাক্ত
আগামী নির্বাচন হবে অবাধ, অংশগ্রহণমূলক ও গ্রহণযোগ্য: নবনির্বাচিত রাষ্ট্রপতি
নবনির্বাচিত রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহবুদ্দিন বলেন, আগামী সাধারণ নির্বাচন নিয়ে যে কোনো উদ্বেগ দূর করে নির্বাচনকে নিরপেক্ষ, অংশগ্রহণমূলক ও সবার কাছে গ্রহণযোগ্য করতে একটি স্বাধীন নির্বাচন কমিশন রয়েছে।
তিনি বলেন, ‘সবাই বলছে যে এই নির্বাচন হবে একটি গুরুত্বপূর্ণ নির্বাচন। আসলে, কিছুই গুরুত্বপূর্ণ নয়। আমাদের একটি সংবিধান এবং একটি স্বাধীন নির্বাচন কমিশন আছে।’
রবিবার তিনি তার লেখা একটি বই প্রকাশ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন।
তিনি তার দৃঢ় বিশ্বাস ব্যক্ত করেন যে নির্বাচন কমিশন একটি অংশগ্রহণমূলক, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য ভোটগ্রহণের জন্য তার সম্পূর্ণ স্বাধীনতা প্রয়োগ করতে সক্ষম হবে।
নবনির্বাচিত রাষ্ট্রপতি বলেছেন, নির্বাচন নিয়ে অন্যদের চিন্তা করার দরকার নেই, কারণ বাংলাদেশের সংবিধান, আইন এবং এটি পরিচালনা করার জন্য একটি স্বাধীন ইসি রয়েছে।
তিনি বলেন, একটি গুরুত্বপূর্ণ সময়ে দেশের রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব গ্রহণ করছেন তিনি।
তিনি আশ্বস্ত করেছেন যে সুপ্রিম কমান্ডার হিসেবে তিনি এই বছরের শেষ বা ২০২৪ সালের জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে অনুষ্ঠিতব্য নির্বাচনের সময় আইনশৃঙ্খলা বজায় রাখার জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করবেন।
আরও পড়ুন: নবনির্বাচিত রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিনের প্রথম বই ‘এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ’
সাহাবুদ্দিনের লেখা প্রথম বই 'এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ' প্রকাশ করেছে আগামী প্রকাশনী।
বইটি সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘এটি আমার জীবনের সম্পূর্ণ রাজনৈতিক সংস্করণ। এতে আপনারা আমার রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের গল্প খুঁজে পাবেন।’
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন আগামী প্রকাশনীর সিইও ওসমান গনি এবং বই নিয়ে আলোচনা করেন পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. এম আবদুল আলীম।
অধ্যাপক আলীম লেখাগুলো সংকলন ও সম্পাদনা করেছেন।
আরও পড়ুন: মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন ২২তম রাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ নেবেন ২৪ এপ্রিল
নবনির্বাচিত রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনকে নরেন্দ্র মোদির অভিনন্দন
দেশে আরও ৭ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত
এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে রবিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় কারও মৃত্যু হয়নি। তবে এ সময়ে সাতজন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
আরও পড়ুন: দেশে আরও ৬ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত
এছাড়া আক্রান্তদের মধ্যে চারজন ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। বাকি তিনজন দেশের অন্যান্য জেলার হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সারাদেশের বিভিন্ন হাসপাতালে বর্তমানে ডেঙ্গু আক্রান্ত ২৪ জন রোগী চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এরমধ্যে ১৪ জন ঢাকার মধ্যে এবং ১০ জন রোগী ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি আছেন।
সরকারি প্রতিবেদন অনুযায়ী, ১ জানুয়ারি থেকে ১৬ এপ্রিল ২০২৩ পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মোট ৯০৮ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকায় ৪৬৯ জন ও ঢাকার বাইরে ভর্তি হয়েছেন ৪৩৯ জন ডেঙ্গু রোগী।
অন্যদিকে, চিকিৎসা শেষে ৮৭৪ জন হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র নিয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন। এদের মধ্যে ৪৪৮ জন ঢাকার বাসিন্দা, বাকি ৪২৬ জন ঢাকার বাইরের অন্যান্য জেলার বাসিন্দা।
আরও পড়ুন: ডেঙ্গুতে মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত নেই
ডেঙ্গুতে মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত শূন্য
টিকিটবিহীন কোনো যাত্রী স্টেশনে ঢুকতে পারবে না: রেলমন্ত্রী
রেলমন্ত্রী মো. নূরুল ইসলাম সুজন বলেছেন, স্টেশনগুলোতে আমরা এক্সেস কন্ট্রোল করেছি, কাজেই টিকেটবিহীন কোনো যাত্রী স্টেশনে ঢুকতে পারবে না।
তিনি বলেন, অতীতে বিভিন্ন সময় যাত্রীদের চাপের কারণে এক ধরনের বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হতো আমরা এবার সেজন্য বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ করেছি। কমলাপুর, বিমানবন্দর, জয়দেবপুর স্টেশনে অস্থায়ী বাঁশ এর বেড়া নির্মাণ করা হয়েছে যাতে যাত্রীরা সারিবদ্ধভাবে টিকেট প্রদর্শন করে ঢুকতে পারে এবং টিকেটবিহীন কোন যাত্রী ঢোকার সুযোগ না পায়।
রবিবার ঢাকা কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন মন্ত্রী।
আরও পড়ুন: হিলি ও লালমনিরহাটের রেল ও সড়ক পথ ব্যবহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত: রেলমন্ত্রী
মন্ত্রী তার বক্তব্যে বলেন, আমাদের দুটি প্রধান ধর্মীয় উৎসব ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আযহা। এসময় আত্মীয়-স্বজনের সঙ্গে দেখা করার জন্য এবং গ্রামের বাড়িতে ঈদ কাটানোর উদ্দেশ্যে কয়েক লাখ মানুষ ঢাকা শহর থেকে গ্রামে আসা-যাওয়া করে। পরিবহনের অন্যতম একটি মাধ্যম হচ্ছে রেলওয়ে। ঈদের সময় যাত্রীদের আসা-যাওয়ার প্রচণ্ড চাপ তৈরি হয়। এই চাপ সামলানোর জন্য আমরা প্রস্তুতি নিয়ে থাকি এবং বিভিন্ন ধরনের কার্যক্রম নিয়ে থাকি। আমাদের সে পরিকল্পনা আমরা একমাস আগেই মিডিয়ার মাধ্যমে জানিয়ে দিয়েছি।
তিনি আরও বলেন, মন্ত্রণালয় ও রেলের পক্ষ থেকে যে অভ্যন্তরীণ প্রস্তুতি নেওয়া দরকার আমরা সেটা নিয়ে থাকি। এবছর রেলওয়ের সবচেয়ে বড় যে পরিবর্তন নেয়া হয়েছে তা হল ঈদের ৫ দিন আগে ও ঈদের ৫ দিন পরে এই দশ দিন আন্তঃনগর ট্রেন সমূহের টিকেট শতভাগ অনলাইনে বিক্রি করা হচ্ছে। ইতোমধ্যেই ঈদযাত্রার টিকেট বিক্রি হয়ে গেছে এবং আগামীকাল ১৭ তারিখ থেকে ঈদের ট্রেন চলা শুরু হবে। এই ট্রেন চলাচলের ক্ষেত্রে আমরা বিভিন্ন সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছি এবং সেগুলো যাত্রীদের নিরাপদ ভ্রমণের জন্য আমরা গ্রহণ করেছি। আজকে আমরা কমলাপুর পরিদর্শনে এসেছি সার্বিক প্রস্তুতি দেখার জন্য। এখানে বিভিন্ন পক্ষের সঙ্গে মতবিনিময় করেছি। যাত্রীদের অধিকতর নিরাপদ যাত্রার জন্য কিছু সিদ্ধান্ত আমরা বিভিন্ন পক্ষকে জানিয়ে দিয়েছি।
মন্ত্রী বলেন, ১৭ এপ্রিল থেকে ঈদের পূর্ব দিন পর্যন্ত ঢাকাগামী একতা, দ্রুতযান,পঞ্চগড় নীলসাগর, কুড়িগ্রাম,লালমনি ও রংপুর এক্সপ্রেস ট্রেন সমূহের ঢাকা বিমানবন্দর স্টেশনে যাত্রা বিরতি থাকবেনা, কারণ এসব ট্রেনে বিমানবন্দর থেকে যাত্রীরা সিট দখল করে থাকে।
সিডিউল বিপর্যয় বিষয়ে মন্ত্রী উল্লেখ করেন, আমাদের বেশিরভাগই সিঙ্গেল লাইন কোন একটি ট্রেনের ১০ মিনিট বিলম্ব হলে অনেক ট্রেনগুলোকে বিলম্বের মুখে পড়তে হয়,তাছাড়া এখনকার আবহাওয়ার তাপমাত্রা অনেক বেশি তাই গতি কম রাখতে হচ্ছে। কাজেই এই বিষয়গুলোকে সামনে রেখে যাত্রী সাধারণকে ধৈর্য ধরার আহ্বান জানান তিনি।
স্টেশন পরিদর্শনের সময় রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মো. হুমায়ুন কবীর, বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক কামরুল আহসান, অতিরিক্ত মহাপরিচালক অপারেশন সরদার শাহাদত আলী সহ বিভাগীয় পর্যায়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: রেলওয়ে টিকিটিং ব্যবস্থায় তিনটি সেবা অন্তর্ভুক্ত: রেলমন্ত্রী
নির্ধারিত সময়ের মধ্যে বঙ্গবন্ধু রেলসেতুর নির্মাণকাজ শেষ হবে: রেলমন্ত্রী
২০২২ সালে দেশের প্রতিটি পরিবারের গড় ঋণ ছিল ৭০ হাজার ৫০৬ টাকা: বিবিএস জরিপ
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) সাম্প্রতিক তথ্যানুসারে, ২০১৬ সালে বাংলাদেশে প্রতিটি পরিবারের গড় ঋণের পরিমাণ ছিল ৩৭ হাজার ৭৪৩ টাকা। যা ২০২২ সালে বেড়ে ৭০ হাজার ৫০৬ টাকা হয়েছে।
বিবিএসের সর্বশেষ পারিবারিক আয়-ব্যয়ের জরিপে জানা গেছে, বাংলাদেশের এক-তৃতীয়াংশ পরিবার এখনও ঋণগ্রস্ত।
জরিপ অনুযায়ী, গত বছর দেশের ৩৭ শতাংশ পরিবার ঋণ নিয়েছে বা টাকা ধার করেছে।
আরও পড়ুন: আইএমএফের পরামর্শে নতুন ভিত্তি বছরে মার্চ থেকে মুদ্রাস্ফীতি গণনা করবে বিবিএস
অন্যদিকে, জরিপ চলাকালীন গত বছরের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত গড়ে ৩৭ দশমিক ০৩ শতাংশ পরিবার ঋণ বা ধার নেওয়ার কথা জানিয়েছে।
এছাড়া ২০১৬ সালের জরিপে ২৯ দশমিক ৭০ শতাংশ পরিবার ঋণ নিয়েছিল।
সে হিসেবে গত ৬ বছরে দেশের পরিবারগুলোর ঋণগ্রহণ ৭ শতাংশেরও বেশি বেড়েছে।
এদিকে গত বুধবার বিবিএস পারিবারিক আয় ও ব্যয় জরিপ ২০২২-এর প্রাথমিক ফলাফল প্রকাশ করেছে।
শহরের তুলনায় গ্রামে ঋণ নেওয়ার হার বেশি
বিবিএসের জরিপ অনুযায়ী, শহরের তুলনায় গ্রামে বেশি পরিবার ঋণগ্রস্ত।
গ্রামাঞ্চলে গড়ে ৩৯ দশমিক ৩৫ শতাংশ পরিবার ঋণগ্রস্ত ছিল এবং শহরে ৩২ দশমিক ১১ শতাংশ ঋণগ্রস্ত ছিল।
২০১৬ সালে শহরাঞ্চলে প্রতিটি পরিবারের গড় ঋণ ছিল ২২ দশমিক ১০ শতাংশ এবং গ্রামাঞ্চলে ছিল ৩২ দশমিক ৭০ শতাংশ।
বিবিএস জরিপে আরও বলা হয়েছে, ২০২২ সালে ঋণগ্রস্ত পরিবারের সংখ্যা শহরাঞ্চলে গড়ে ১০ শতাংশ বেড়েছে এবং গ্রামে সাড়ে ৬ শতাংশ বেড়েছে।
আরও পড়ুন: ফেব্রুয়ারিতে সামগ্রিক মূল্যস্ফীতি ৮ দশমিক ৭৮ শতাংশ বেড়েছে: বিবিএস
এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষা আজ
নবনির্বাচিত রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিনের প্রথম বই ‘এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ’
নবনির্বাচিত রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিনের প্রথম বই ‘এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ’- প্রকাশিত হয়েছে। দেশের শীর্ষ প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান আগামী প্রকাশনী বইটি প্রকাশ করেছে।
রবিবার (১৬ এপ্রিল) রাজধানী গুলশানের একটি অডিটোরিয়ামে আগামী প্রকাশনী আনুষ্ঠানিকভাবে রাষ্ট্রপতির কাছে হস্তান্তর করেন।
হস্তান্তর অনুষ্ঠানে আগামী প্রকাশনীর প্রকাশক ওসমান গনি স্বাগত বক্তব্য দেন। গবেষক অধ্যাপক ড. এম. আবদুল আলীম তার বইয়ের ওপর আলোচনা করেন।
আরও পড়ুন: মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন ২২তম রাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ নেবেন ২৪ এপ্রিল
১৯৯৬ সাল থেকে ২০২৩ সালের মার্চ পর্যন্ত মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন চুপপুর লেখা একুশটি কলাম ও স্মৃতিচারণমূলক লেখা,তিনটি সাক্ষাৎকার এবং তার জীবন সম্পর্কিত একটি দীর্ঘ প্রবন্ধ গ্রন্থটিতে স্থান পেয়েছে। এছাড়া জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সঙ্গে তার দুষ্প্রাপ্য। ঐতিহাসিক কিছু আলোকচিত্র বইটিতে যুক্ত করা হয়েছে।
মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন বঙ্গবন্ধুর প্রত্যক্ষ আহ্বানে ১৯৬৬ সালে ছাত্র-রাজনীতিতে যুক্ত হন এবং তার স্নেহের পরশ লাভ করেন। ১৯৬৬ সাল থেকে ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত অনেকবার তার সান্নিধ্য লাভ করেন। ১৯৭২ সালে পাবনার নগরবাড়ি ঘাট জনসভা এবং পাবনা সোডিয়ামের জনসভায় পাবনা জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিনের বক্তব্য শুনে, প্রধানমন্ত্রী জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তাকে বুকে জড়িয়ে আশীর্বাদ করেন এবং হেলিকপ্টারে করে ঢাকায় নিয়ে আসেন। জেলা ছাত্রলীগ ও যুবলীগের সভাপতি এবং পাবনা জেলা বাকশালের যুগ্ম-সম্পাদক ও জেলা আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক হিসেবে মাঠ পর্যায়ের রাজনীতিতে বলিষ্ঠ ভূমিকা পালন করেন। জাতীয় নেতা তাজউদ্দী এম মনসুর আলী, এ এইচ এম কামারুজ্জামান, সৈয়দ নজরুল ইসলাম, ছাত্রনেতা তোফায়েল আহমেদ, আব্দুর রাজ্জাক, শেখ ফজলুল হক মণি, সিরাজুল আলম খান প্রমুখের নিবিড় সান্নিধ্য লাভ করেন। সেইসব স্বর্ণোজ্জ্বল স্মৃতি,সংগ্রামী জীবন, ক্যারিশম্যাটিক নেতৃত্ব, স্বাধিকার সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদান এবং রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে পদক্ষেপের কথা এ বইয়ের অন্তত চারটি কলামে মলাটবদ্ধ করেছেন।
কলামগুলো হলো- 'বঙ্গবন্ধুকে যেমন দেখেছি', ‘বঙ্গবন্ধু ইতিহাসের অমর মহানায়ক', 'বঙ্গবন্ধু ফিরলেন- পূর্ণতা পেল স্বাধীনতা’, 'বঙ্গবন্ধু হত্যাকার: তদন্ত কমিশন গঠনে বাধা কোথায়?' ও 'বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নে আমাদের দিনবদল'।
এছাড়া বইটিতে রয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম, রাষ্ট্রপ্রধান হিসেবে গৃহীত নানা পদক্ষেপ, ডিজিটাল বাংলাদেশ গঠন, করোনাসঙ্কট মোকাবিলা, পদ্মা সেতু ও মেট্রোরেল নির্মাণ, রূপপুর পারমাণবিক বিদুৎকেন্দ্র বাস্তবায়ন, স্মার্ট বাংলাদেশ কর্মসূচিসহ বহুবিধ উন্নয়ন কর্মকার এবং রাষ্ট্রনেতা হিসেবে বিশ্বের বুকে বাংলাদেশের উজ্জ্বল ভাবমূর্তি প্রতিষ্ঠার বিষয় নিয়ে লেখা সাতটি কলাম।
সেগুলো হলো- ‘জাতির মনে জাগরণ শেখ হাসিনার প্রত্যাবর্তন', 'বঙ্গবন্ধুকন্যার হাতেই উন্নয়নের বাংলাদেশ', 'করোনাযুদ্ধে অপ্রতিরোধ্য শেখ হাসিনা', 'দাবায়ে রাখতে পারবা না', 'সাবাস বাংলাদেশ এ পৃথিবী অবাক তাকিয়ে রয়’, ‘এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ’-প্রভৃতি।
তাছাড়া মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিনের স্কুল-কলেজ জীবনের অনুস্মৃতি, ছাত্রলীগ, আওয়ামী লীগ ও মুক্তিযুদ্ধের কথা, পনেরই আগস্ট-পরবর্তী জেল-জুলুম-নির্যাতনের দুর্বিষহ স্মৃতি, মোহাম্মদ নাসিম, রফিকুল ইসলাম বকুল, আহমেদ রফিকসহ অন্যান্য রাজনৈতিক সহযোদ্ধাদের কথা, শিক্ষকদের কথা, শৈশব-কৈশোরের বন্ধুদের কথা: নির্বাচন কমিশন আইন, বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড নিয়ে তদন্ত কমিশন প্রসঙ্গ, কূটনৈতিক শোভনীয়তা, গণমাধ্যম এবং জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ঘটনাবলির বিশ্লেষণ লেখাগুলোতে ফুটে উঠেছে।
সাক্ষাৎকার তিনটিতে তার ব্যক্তিজীবন সমকালের চালচিত্র উঠে এসেছে। গ্রন্থের পরিশিষ্টে যুক্ত করা হয়েছে মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন চুপপুর জীবন, ছাত্র-রাজনীতি, আন্দোলন-সংগ্রাম, কারাভোগ, মুক্তিযুদ্ধ, কর্মজীবন এবং রাজনৈতিক চিন্তাদর্শ সম্পর্কে গবেষক-প্রাবন্ধিক অধ্যাপক ড. রাম আবদুল আলীমের একটি অনুসন্ধানমূলক ও তথ্যসমৃদ্ধ দীর্ঘ গবেষণা-প্রবন্ধ।
প্রকাশক বীর মুক্তিযোদ্ধা ওসমান গনি ও গবেষক ড. এম আবদুল আলীম বইটি রাষ্ট্রপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিনের কাছে হস্তান্তর করেন।
বইটি তিনি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতির প্রতি অসীম শ্রদ্ধায় উৎসর্গ করেন।
আর বইটির প্রচ্ছদ করেন মাসুক হেলাল। ২০৪ পৃষ্ঠার বইটির দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৯০০ টাকা।
বহুগুণে গুণান্বিত এই মানুষটি ২০২৩ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশের ২২তম রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন।
‘এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ’ গ্রন্থের পাতায় পাতায় বিধৃত হয়েছে তার শৈশব থেকে শুরু করে পুরো জীবনের কথা; তার সংগ্রাম, রাজনীতি, মুক্তিযুদ্ধ, জেল জীবন, কর্মজীবন, সংসার-জীবন, চিন্তাদর্শ তথা সবকিছুর পরিচয়।
বইটির লেখাগুলো সংগ্রহ,সংকলন ও সম্পাদনায় সার্বিক তত্ত্বাবধান করেছেন পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের মানবিক ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডীন গবেষক অধ্যাপক ড. এম. আবদুল আলীম।
আরও পড়ুন: মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিনকে বাংলাদেশের নির্বাচিত রাষ্ট্রপতি ঘোষণা: গেজেট
সামরিক শাসন নয়, রাজনৈতিক নেতৃত্ব বাংলাদেশের সমৃদ্ধির চাবিকাঠি: প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, একটি দেশের সমৃদ্ধির জন্য সামরিক শাসন নয়, রাজনৈতিক নেতৃত্ব ও সিদ্ধান্ত সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
তিনি বলেন, ‘যখনই আমাদের দেশ এই রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের বাইরে ছিল, যার অর্থ প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ সামরিক শাসনের অধীনে, এটি তার উন্নয়ন ও সমৃদ্ধি নিবন্ধন করেনি। দেশের জনগণকে এটা উপলব্ধি করতে হবে।’
রবিবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার সরকারি বাসভবন গণভবনে জাতীয় প্রশিক্ষণ কাউন্সিলের অষ্টম সভায় সূচনা বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: ১২ মে ঢাকায় ইন্ডিয়ান ওশান কনফারেন্স উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী
তিনি বলেন, ‘রাজনৈতিক নেতৃত্ব ক্ষমতায় আসার সময় প্রতিটি সেক্টরে উন্নয়ন নিশ্চিত করা হয়েছে। অন্তত আমি দাবি করতে পারি যে, ২০০৯ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত দেশের অভূতপূর্ব উন্নয়ন হয়েছে রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের মাধ্যমে।’
শেখ হাসিনা বলেন, তার সরকার স্বাধীনতার আদর্শ গ্রহণ করেছে এবং প্রশাসন পরিচালনায় তা অনুসরণ করেছে।
তিনি বলেন, ‘আমরা এর ফল পাচ্ছি। এই নীতির কারণেই আমরা উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা অর্জন করেছি।’
তিনি আগামী প্রজন্মের সুবিধার্থে উন্নয়ন ও গণতন্ত্রের এই ধারা অব্যাহত রাখার জন্য সকলের প্রতি আহ্বান জানান। তিনি বলেন, ‘বিশেষ করে এ বিষয়ে আমাদের নজর রাখতে হবে।’
আরও পড়ুন: একনেকে ১৩,৬৫৫ কোটি টাকার ১১ প্রকল্প অনুমোদন