ক্রিকেট
ব্যাটিং ব্যর্থতার পর বোলিংয়েও হতাশ করে দিন পার টাইগারদের
গত বছরের আগস্ট-সেপ্টেম্বরে পাকিস্তানের বিপক্ষে ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ জয়ের পর প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে বাজে সময় অতিবাহিত করছে বাংলাদেশ। নতুন বছরে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেও সেই ধারা অব্যাহত থাকার ইঙ্গিত মিলেছে। প্রথম টেস্টের প্রথম দিনে হতাশাজনক ব্যাটিংয়ের পর বোলিংয়েও ভালো করতে পারেনি নাজমুল হোসেন শান্তর দল।
সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে রবিবার (২০ এপ্রিল) জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে দুই ম্যাচ টেস্ট সিরিজের প্রথমটিতে মাঠে নামে বাংলাদেশ। এদিন টস জিতে শুরুতে ব্যাটিং করেও চরম বিপর্যয়ে পড়ে বাংলাদেশ।
৬১ ওভার পর্যন্ত ব্যাটিং চালিয়ে নিয়ে গেলেও দলীয় সংগ্রহ দুইশও পার হয়নি। ১৯১ রানে গুটিয়ে যাওয়া প্রথম ইনিংসে সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত সংগ্রহ এসেছে মুমিনুল হকের ব্যাট থেকে (৫৬)। আর অধিনায়ক শান্তর ৪০ রান ছাড়া বিশোর্ধ্ব ইনিংস খেলেছেন মাত্র একজন—জাকের আলী (২৮)। এছাড়া দুই অঙ্কের আগেই থামতে হয়েছে পাঁচ ব্যাটারকে।
আরও পড়ুন: সিলেটে পৌঁছেছে জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট দল
বাংলাদেশি ব্যাটারদের এমন ব্যর্থতার দিন অনিবার্যভাবেই ভালো করেছেন জিম্বাবুয়ের বোলাররা। রিচার্ড এনগারাভা ছাড়া বাকি চার বোলারই পেয়েছেন সাফল্যের দেখা। ভিক্টর নিয়াউচি (৪.৯) ছাড়া বাকি অন্য বোলারদের রান খরচের হার সর্বোচ্চ ২.৬০। এর মধ্যে ওয়েসলি মাধেভিরের ইকোনমি রেট একেরও কম (০.৭)। তিন ওভার বোলিং করে দুটি মেইডেন নিয়ে ২ রানে দুই উইকেট নিয়েছেন তিনি।
নিয়াউচিও পেয়েছেন দুই উইকেটের দেখা। আর ব্লেসিং মুজারাবানি ও ওয়েলিংটন মাসাকাদজা নিয়েছেন তিনটি করে উইকেট।
বাংলাদেশের ব্যাটাররা অল্প রানে গুটিয়ে গেলে ভাবা হচ্ছিল, এটি স্লো উইকেট হতে পারে। সেক্ষেত্রে বাংলাদেশি বোলাররাও সুবিধা পাবেন। কিন্তু না, টাইগারদের চারজন বোলার ১৪.১ ওভার বোলিং করলেও তাদের পাত্তাই দেননি সফরকারীদের দুই ওপেনার। এর মধ্যে ব্রায়ান বেনেট ওয়ানডে স্টাইলে ৩৭ বলে ছয়টি চারের সাহায্যে ৪০ এবং বেন কারান ৪৯ বলে ১৭ রান করে অপরাজিত থেকে দিন শেষ করেছেন। পাশাপাশি অতিরিক্ত থেকে ১০ রান পাওয়ায় বিনা উইকেটে ৬৭ রান করে বাংলাদেশের প্রথম ইনিংস থেকে ১২৪ রান পিছিয়ে থেকে বিশ্রামে গেছেন তারা।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
বাংলাদেশ প্রথম ইনিংস: ১৯১/১০ (মুমিনুল ৫৬, শান্ত ৪০, জাকের ২৮; মাসাকাদজা ৩/২১, মুজারাবানি ৩/৫০)।
জিম্বাবুয়ে প্রথম ইনিংস: ৬৭/০ (১৪.১ ওভার) (বেনেট ৪০*, কারান ১৭*)।
৩৫ মিনিট আগে
সিলেটে পৌঁছেছে জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট দল
বাংলাদেশের বিপক্ষে দুই টেস্টের সিরিজ খেলতে সিলেট এসে পৌঁছেছে জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট দল।
সিরিজের প্রথম ম্যাচ খেলতে বুধবার (১৬ এপ্রিল) দুপুরে সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এসে পৌঁছায় উইলিয়ামস-ক্রেইগ আরভিনরা।
এয়ারপোর্টে বেশ উচ্ছ্বসিত দেখা গেছে জিম্বাবুয়ে দলকে। বডি ল্যাংগুয়েজ আর চোখেমুখে ছিল আত্মবিশ্বাসের ছাপ। জয় ছিনিয়ে নিতে যে তারা মরিয়া, তা বলার অপেক্ষা রাখে না।
এবার পূর্ণ শক্তির দল নিয়েই বাংলাদেশে খেলতে এসেছে সফরকারীরা। চোট কাটিয়ে জিম্বাবুয়ের টেস্ট দলে ফিরেছেন উইলিয়ামস। ছুটি কাটিয়ে বাংলাদেশে এসেছেন আরভিনও। অভিজ্ঞ দুই ক্রিকেটার আরভিন ও উইলিয়ামসের পাশাপাশি বাংলাদেশ সফরে ফেরানো হয়েছে বাঁহাতি স্পিনার ওয়েলিংটন মাসাকাদজাকে।
আরও পড়ুন: নারী বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের জন্য প্রস্তুত বাঘিনীরা
তরুণ পেসার নিউম্যান নিয়ামুরির বদলে সুযোগ পেয়েছেন তিনি। সব মিলিয়ে ১৫ সদস্যের দল নিয়ে বাংলাদেশে খেলতে এসেছে জিম্বাবুয়ে।
সর্বশেষ ২০২০ সালে বাংলাদেশে টেস্ট খেলেছিল তারা। যদিও সেবার ইনিংস ও ১০৬ রানে হেরেছিল সফরকারীরা।
জানা গেছে, আগামী ২০ এপ্রিল থেকে সিলেটে হবে প্রথম টেস্ট। সিরিজের দ্বিতীয় ও শেষ টেস্ট হবে চট্টগ্রামে ২৮ এপ্রিল থেকে।
৪ দিন আগে
নারী বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের জন্য প্রস্তুত বাঘিনীরা
পাকিস্তানের লাহোরে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে পরবর্তী নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপের বাছাইপর্ব। তাতে অংশ নিচ্ছেন বাংলাদেশের বাঘিনীরাও। ৯ থেকে ১৯ এপ্রিল ছয় দল নিয়ে হবে বাছাইপর্বের এই লড়াই।
লাহোরের দুই ভেন্যু গাদ্দাফি স্টেডিয়াম ও লাহোর সিটি ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন (এলসিসিএ) গ্রাউন্ডে হবে মোট ১৫টি ম্যাচ। খেলবে স্বাগতিক পাকিস্তান, বাংলাদেশ, ওয়েস্ট ইন্ডিজ, আয়ারল্যান্ড, স্কটল্যান্ড ও থাইল্যান্ড।
এখান থেকে শীর্ষ দুই দল পেয়ে যাবে ভারতের টিকিট, খেলবে বিশ্বকাপের মূল পর্বে।
আরও পড়ুন: ফিক্সিংকাণ্ডে ৫ বছর নিষিদ্ধ বাংলাদেশের সোহেলী
১০ এপ্রিল প্রথম ম্যাচে থাইল্যান্ডের মুখোমুখি হবেন নিগার সুলতানা জ্যোতির নেতৃত্বাধীন বাংলার বাঘিনীরা। চলতি বছরের জানুয়ারিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে হেরে যাওয়ার পর বাংলাদেশ সরাসরি বিশ্বকাপ খেলার যোগ্যতা হারিয়ে ফেলে। তাই বাংলাদেশকে বিশ্বকাপ খেলতে হলে বাছাইপর্ব জিততেই হবে।
বাংলাদেশের মূল দুই প্রতিদ্বন্দ্বী ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও স্বাগতিক পাকিস্তান। গত জানুয়ারিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে হেরেই সরাসরি বিশ্বকাপে খেলার আশা শেষ হয়ে গেছে নিগারদের। বাছাইয়ের ফেভারিট ক্যারিবীয়ানরাই।
পাকিস্তানের সঙ্গে মুখোমুখি লড়াইয়ে বাংলাদেশে জয়-হার সমান সাতটি করে (একটি টাই)। এছাড়া আয়ারল্যান্ড ও স্কটল্যান্ডও চ্যালেঞ্জ জানাতে পারে। এমনকি বাছাইয়ের অন্য দল থাইল্যান্ডও অঘটন ঘটিয়ে দিতে পারে।
১৪ দিন আগে
হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেন তামিম, ফিরেছেন বাসায়
খেলার মাঠে হার্ট অ্যাটাকে আক্রান্ত হয়ে চারদিন হাসপাতালে থেকে চিকিৎসা নেওয়ার পর বাসায় ফিরেছেন জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক তামিম ইকবাল।
শুক্রবার (২৮ মার্চ) দুপুরে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে বাসায় ফেরেন তিনি। তামিমকে পর্যবেক্ষণে রাখা ডা. সাহাবউদ্দীন তালুকদার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, তামিমকে পুনর্বাসন কর্মসূচির মধ্যে থাকতে হবে।
গত ২৪ মার্চ সাভারের বিকেএসপিতে মোহামেডানের হয়ে ঢাকা প্রিমিয়ার লিগ খেলতে গিয়েছিলেন তামিম। শাইনপুকুরের বিপক্ষে ম্যাচটিতে টসের পরপরই অসুস্থ হয়ে যান তিনি। বুকে প্রচণ্ড ব্যথা নিয়ে হেলিকপ্টারে করে তাকে ঢাকায় আনারও অবস্থা ছিল। অচেতন অবস্থায় কেপিজে ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হাসপাতালে ভর্তি হয়ে জরুরি ভিত্তিতে তার হার্টে পরানো হয় স্টেন্ট।
আরও পড়ুন: রিং পরানো হয়েছে তামিমের হার্টে
দ্রুত ও সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়ায় বড় বিপদ হয়নি এই তারকার। সাভারের হাসপাতালে দুদিন রাখার পর তাকে রাজধানীর বিখ্যাত এভারকেয়ারে নিয়ে আসা হয়। সেখানে আরও দুদিন পর তিনি বাসায় যাওয়ার ছাড়পত্র পেলেন।
চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, তামিম এখন পুরোপুরি বিশ্রামে থাকবেন। সতর্ক হয়ে চলাচল করবেন, কিছু স্বাস্থ্যবিধিও তাকে মেনে চলতে হবে।
তবে তিনি ক্রিকেট খেলতে পারবেন কিনা—সেটা আরও তিন-চার মাস পর জানা যাবে বলে জানিয়েছেন তারা।
২৩ দিন আগে
তামিমের সংকটাপন্ন অবস্থা এখনো কাটেনি, জানালেন চিকিৎসক
বাংলাদেশের ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক তামিম ইকবালের সংকটাপন্ন অবস্থা এখনো কাটেনি বলে জানিয়েছেন সাভারের ফজিলাতুন্নেছা হাসপাতালের মেডিকেল ডিরেক্টর ডা. রাজিব। তামিমের চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানিয়ে সোমবার (২৪ মার্চ) এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে তিনি এমন কথা বলেন।
সাংবাদিকদের তিনি বলেন, ‘তামিম ইকবাল সকাল ৯টা থেকে সাড়ে ৯টার মধ্যে অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে তাকে এখানে নিয়ে আসা হয়। তাকে চিকিৎসা দেওয়া হয়। তখন আমরা ভাবছিলাম, তাকে ঢাকায় নেওয়া যাবে কিনা। কিন্তু বিভিন্ন কারণে তাকে ঢাকায় নেওয়া যায়নি।’
‘পরবর্তীতে তার অবস্থা বেশ ক্রিটিক্যাল হয়ে যায়। এ অবস্থায় তার যে ধরনের চিকিৎসা দেওয়া প্রয়োজন, তা দেওয়া হয়েছে। আল্লাহর রহমতে, কন্ডিশনটা অনুকূলে আছে। আমরা বলি, তার একটি হার্ট অ্যাটাক হয়েছে। এ জন্য এনজিওগ্রাম, অ্যাঞ্জিওপ্লাস্টি ও একটি স্ট্যান্ট করা হয়েছে,’ বলেন তিনি।
আরও পড়ুন: রিং পরানো হয়েছে তামিমের হার্টে
এই চিকিৎসক বলেন, আল্লাহর রহমতে খুবই স্মুথলি ও এফিশেন্টলি স্ট্যাটিং হয়েছে। আমাদের কার্ডিওলোজিস্ট ডা. মনিরুজ্জামান মারুফ এটা করেছেন। তার (তামিম) ব্লকটি এখন পুরোপুরি চলে গেছে। তবে অবশ্যই আমরা যেমনটি বলেছিলাম, ক্রিটিক্যাল কন্ডিশনে ছিলেন, স্ট্যাটিংয়ের পরেও তাকে অবজারভেশনে রাখা হয়েছে। ক্রিটিক্যাল কন্ডিশন এখনো কাটেনি, সময় লাগবে।’
তিনি বলেন, ‘আমরা সবাই তার জন্য প্রাণপণ চেষ্টা করছি। সবাই দোয়া করবেন তিনি যাতে দ্রুত সুস্থ হয়ে খেলায় ফিরতে পারেন।’
ভারে বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে (বিকেএসপি) ঢাকা প্রিমিয়ার লিগের মোহামেডানের হয়ে শাইনপুকুরের বিপক্ষে খেলতে নেমেছিলেন তামিম। অধিনায়ক হিসেবে টসেও অংশ নেন।
এরপর হঠাৎ বুকে ব্যথা অনুভব করায় তামিমকে বিকেএসপিতেই প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়। অবস্থার উন্নতি না হওয়ায় নিয়ে যাওয়া হয় বিকেএসপির পাশে সাভারের ফজিলাতুন্নেছা হাসপাতালে। এই মুহূর্তে তিনি সেখানেই ভর্তি।
তামিমের অসুস্থতার খবরে বিসিবির বোর্ডসভা স্থগিত করা হয়েছে। দুপুর ১২টায় ১৯তম বোর্ডসভা শুরু হওয়ার কথা ছিল। তামিমকে দেখতে হাসপাতালে যাচ্ছেন বিসিবি পরিচালক ও কর্মকর্তারা।
আরও পড়ুন: বুকে ব্যথা নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি তামিম ইকবাল
বিকেএসপির মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মুনীরুল ইসলাম বলেন, ‘তাকে রিং পরানো হয়েছে। প্রথমে মাঠে খেলার সময় তার বুকে ব্যথা ওঠে, আমরা তাকে হাসপাতালে পাঠাই। তাকে যখন হেলিকপ্টারে তোলা হচ্ছিল, তখন আবার বুকে ব্যথা শুরু হয়।’
‘হঠাৎ করেই তার বুকে ব্যথা ওঠে। এরপর আমাদের অ্যাম্বুলেন্স ও চিকিৎসকসহ তাকে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে,’ বলেন তিনি।
২৭ দিন আগে
রিং পরানো হয়েছে তামিমের হার্টে
বুকে ব্যথা নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার পর বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের সাবেক ক্যাপ্টেন তামিম ইকবালের হার্টে রিং পরানো হয়েছে। বর্তমানে তিনি সিসিইউতে আছেন।
সোমবার (২৪ মার্চ) ইউএনবিকে এমন তথ্য নিশ্চিত করেছেন বিকেএসপির মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মুনীরুল ইসলাম।
তিনি বলেন, ‘তাকে রিং পরানো হয়েছে নিশ্চিত। প্রথমে মাঠে খেলার সময় তার বুকে ব্যথা ওঠে, আমরা তাকে হাসপাতালে পাঠাই। তাকে যখন হেলিকপ্টারে তোলা হচ্ছিল, তখন আবার বুকে ব্যথা শুরু হয়।’
‘হঠাৎ করেই তার বুকে ব্যথা ওঠে। এরপর আমাদের অ্যাম্বুলেন্স ও চিকিৎসকসহ তাকে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে,’ বলেন তিনি।
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) চিকিৎসা বিভাগের প্রধান দেবাশীষ চৌধুরী সাংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, তামিমের দুবার হার্ট অ্যাটাক হয়েছিল। এখন পরিস্থিতি উন্নতির দিকে।
আরও পড়ুন: বুকে ব্যথা নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি তামিম ইকবাল
বিকেএসপির তিন নম্বর মাঠে মোহামেডানের হয়ে শাইনপুকুরের বিপক্ষে খেলতে নেমেছিলেন তামিম। অধিনায়ক হিসেবে টসেও অংশ নেন।
এরপর হঠাৎ বুকে ব্যথা অনুভব করায় তামিমকে বিকেএসপিতেই প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়। অবস্থার উন্নতি না হওয়ায় নিয়ে যাওয়া হয় বিকেএসপির পাশে সাভারের ফজিলাতুন্নেছা হাসপাতালে। এই মুহূর্তে তিনি সেখানেই ভর্তি।
তামিমের অসুস্থতার খবরে বিসিবির বোর্ডসভা স্থগিত করা হয়েছে। দুপুর ১২টায় ১৯তম বোর্ডসভা শুরু হওয়ার কথা ছিল। তামিমকে দেখতে হাসপাতালে যাচ্ছেন বিসিবি পরিচালক ও কর্মকর্তারা।
২৭ দিন আগে
বুকে ব্যথা নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি তামিম ইকবাল
সাভারে বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে (বিকেএসপি) ঢাকা প্রিমিয়ার লিগের ম্যাচ খেলতে গিয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন ক্রিকেট তারকা তামিম ইকবাল। তবে তার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল।
সোমবার (২৪ মার্চ) দুপুরে ইউএনবিকে এমন তথ্য নিশ্চিত করেছেন বিকেএসপির মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মুনীরুল ইসলাম।
তিনি বলেন, ‘বুকে ব্যথা অনুভব করায় তাকে বিকেএসপির পাশে ফজিলাতুন্নেছা হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। বিকেএসপি থেকে আমাদের অ্যাম্বুলেন্স, চিকিৎসক সবকিছুসহ তাকে হাসপাতালে পাঠিয়ে দিই। আমাদের কর্মকর্তা ও ক্রিকেটের প্রশিক্ষকরা ওখানে আছেন।’
‘ঢাকা থেকেও টিম আসছে। আমাদের কর্মকর্তা-চিকিৎসক সেখানে আছে। বিকেএসপির মাঠে হেলিকপ্টার অপেক্ষা করছে। দেখি কী করা যায়,’ বলেন তিনি।
টাইগারদের সাবেক এই ক্যাপ্টেনের শরীরিক অবস্থা স্থিতিশীল আছে জানিয়ে মুনীরুল ইসলাম বলেন, ‘সম্ভবত একটা এনজিওগ্রাম হয়েছে। এরপর তিনি স্থিতিশীল আছেন।’আরও পড়ুন: আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা তামিম ইকবালের
মোহামেডান ক্লাবের কর্মকর্তা তারিকুল ইসলাম বলেন, তামিম ইকবাল বর্তমানে চিকিৎসাধীন আছেন। আমরা সবাই তার সুস্থতা কামনা করছি।
বিকেএসপির তিন নম্বর মাঠে মোহামেডানের হয়ে শাইনপুকুরের বিপক্ষে খেলতে নেমেছিলেন তামিম। অধিনায়ক হিসেবে টসেও অংশ নেন।
এরপর হঠাৎ বুকে ব্যথা অনুভব করায় তামিমকে বিকেএসপিতেই প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়। অবস্থার উন্নতি না হওয়ায় নিয়ে যাওয়া হয় বিকেএসপির পাশে সাভারের ফজিলাতুন্নেছা হাসপাতালে। এই মুহূর্তে তিনি সেখানেই ভর্তি।
তামিমের অসুস্থতার খবরে বিসিবির বোর্ডসভা স্থগিত করা হয়েছে। দুপুর ১২টায় ১৯তম বোর্ডসভা শুরু হওয়ার কথা ছিল। তামিমকে দেখতে হাসপাতালে যাচ্ছেন বিসিবি পরিচালক ও কর্মকর্তারা।
২৭ দিন আগে
এবার মাহমুদউল্লাহর অবসরের ঘোষণা
ওয়ানডে ক্রিকেটকে মুশফিকুর রহিম বিদায় জানানোর ঠিক এক সপ্তাহ পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা দিয়ে দিলেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট থেকে নিজেকে সরিয়ে নিয়েছিলেন আগেই, এবার ওয়ানডে দিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে পথচলার ইতি টানলেন এই অলরাউন্ডার।
বুধবার (১২ মার্চ) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি পোস্ট দিয়ে নিজের অবসরের সিদ্ধান্ত জানান মাহমুদউল্লাহ।
বিদায়ী বার্তায় তিনি লিখেছেন, ‘সকল প্রশংসা সর্বশক্তিমান আল্লাহর। আমি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর গ্রহণের সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
‘আমি আমার সকল সতীর্থ, কোচ ও বিশেষ করে আমার ভক্তদের ধন্যবাদ জানাতে চাই যারা সবসময় আমাকে সমর্থন করেছেন।’
তিনি আরও লিখেছেন, ‘আমার বাবা-মা, শ্বশুর-শাশুড়ি, বিশেষ করে আমার শ্বশুর এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণভাবে আমার ভাই এমদাদ উল্লাহকে ধন্যবাদ, যিনি শৈশব থেকে আমার কোচ ও মেন্টর হিসেবে সবসময় আমার পাশে রয়েছেন।’
‘অবশেষে আমার স্ত্রী ও সন্তানদের ধন্যবাদ, যারা সবরকমভাবে আমাকে আকুণ্ঠ সমর্থন দিয়েছে। আমি জানি, লাল-সবুজ জার্সিতে রাঈদ আমাকে মিস করবে।’
সবশেষে বাংলাদেশের ক্রিকেট ও দলের জন্য শুভকামনা জানিয়ে তিনি আরও লিখেছেন, ‘সবকিছু নিখুঁতভাবে শেষ হয় না, কিন্তু আপনি স্বীকার করে নিয়ে সামনে এগিয়ে যেতে পারেন।’
আরও পড়ুন: ওয়ানডে ক্রিকেটকেও বিদায় বলে দিলেন মুশফিক
২০২১ সালের জুলাইতে ‘ফিনিশার’ খ্যাত এই ক্রিকেটার দেশের মাটিতে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে শেষবার টেস্ট খেলেছিলেন। আর বাংলাদেশের হয়ে টি-টোয়েন্টিতে তাকে সবশেষ দেখা গেছে গত বছরের অক্টোবরে ভারত সফরকালে। তারপর থেকে শুধু ওয়ানডে ক্রিকেটেই খেলা চালিয়ে যাচ্ছিলেন তিনি।
সদ্যসমাপ্ত আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে টাইগারদের স্কোয়াডে ছিলেন মাহমুদউল্লাহ। গ্রুপ পর্বে রাওয়ালপিন্ডিতে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে খেলা ম্যাচটি হয়ে থাকল আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে তার শেষ স্মৃতি।
২০০৭ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ওয়ানডে ক্রিকেটে অভিষেকের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে পা রাখেন তিনি। এরপর ২৩২ ম্যাচে ৩৫ দশমিক ৩৩ গড়ে এবং ৭৭ দশমিক ৮৭ স্ট্রাইক রেটে মোট ৫ হাজার ৩৮৬ রান করেছেন তিনি।
১৮ বছরের ওয়ানডে ক্যারিয়ারে ২৮টি ফিফটির পাশাপাশি করেছেন চারটি সেঞ্চুরি। বল হাতে ১৫৫ ইনিংসে ৪ দশমিক ৯৮ ইকোনমি রেটে মোট ৮২ উইকেট নিয়েছেন এই অলরাউন্ডার।
বাংলাদেশের চতুর্থ ব্যাটার হিসেবে ওয়ানডেতে ৫ হাজার রানের মাইলফলক অতিক্রম করেছেন মাহমুদউল্লাহ। এছাড়া বিশ্বকাপে বাংলাদেশের হয়ে প্রথম সেঞ্চুরি করার রেকর্ডটির পাশেও তার নাম স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে। ২০১৫ বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে তার ১০৩ রানের ইনিংস এবং পরে রুবেল-মাশরাফির দুর্দান্ত বোলিংয়ের সুবাদে ইংল্যান্ডকে হারিয়ে বিজয়োল্লাস করে প্রথমবার কোয়ার্টার ফাইনালে ওঠার সেই স্মৃতি ক্রিকেটপ্রেমীদের হৃদয়ে অমলিন হয়ে থাকবে।
গত সোমবার বিসিবির ২০২৫ সালের কেন্দ্রীয় চুক্তি থেকে নাম প্রত্যাহার করে নেন মাহমুদউল্লাহ। তাকে রাখা হয়েছিল ‘বি’ ক্যাটাগরিতে। তখন থেকেই গুঞ্জন ছিল, ২২ গজ থেকে বিদায় নিয়ে নিতে পারেন তিনি। অবশেষে সেটিই সত্যি হলো।
৩৮ দিন আগে
২৫ বছর পর প্রতিশোধ নিয়ে চ্যাম্পিয়নের মুকুট পরল ভারত
সেই ২০০০ সালে তৎকালীন আইসিসি নক-আউট ট্রফির ফাইনালে ভারতকে চার উইকেটে হারিয়ে প্রথম এবং ওই একবারই চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল নিউজিল্যান্ড। ২৫ বছর পর আরও একবার ফাইনালের দেখায় সেই নিউজিল্যান্ডকে একই ব্যবধানে হারিয়ে প্রতিশোধ নিয়েছে ভারত।
রবিবার (৯ মার্চ) দুবাই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ফাইনালে কিউইদের চার উইকেটে হারিয়েছে রোহিত শর্মার দল।
এর ফলে টুর্নামেন্টের ইতিহাসের এক মাত্র দল হিসেবে সর্বোচ্চ তিনবার সেরাদের এই শিরোপা ঘরে তোলার গৌরব অর্জন করল ভারত।
এদিন টস জিতে শুরুতে ব্যাটিং করে ৭ উইকেট হারিয়ে ২৫১ রান সংগ্রহ করে নিউজিল্যান্ড। জবাবে ব্যাট করতে নেমে এক ওভার হাতে রেখেই জয়ের বন্দরে পৌঁছায় টিম ইন্ডিয়া।
ওপেনিংয়ে ব্যাট করতে নেমে ইনিংস-সর্বোচ্চ ৭৬ রান করে ভারতের জয়ে ভিত্তি গড়ে দেন অধিনায়ক রোহিত শর্মা। এছাড়া প্রথম ইনিংসে বোলারদের সঠিকভাবে ব্যবহার করে নিউজিল্যান্ডের ইনিংস বড় হতে না দেওয়ার পেছনেও দারুণ ভূমিকা ছিল তার নেতৃত্বের। ফলে ফাইনালের ম্যাচসেরার পুরস্কারটি তার হাতেই উঠেছে।
তিনি ছাড়াও মিডল অর্ডারে দলের হাল ধরেন শ্রেয়াস আইয়ার (৪৮) ও অক্ষর প্যাটেল (২৯)। এরপর শেষের দিকে বাকি কাজটুকু সারেন লোকেশ রাহুল (৩৪*)।
অন্যদিকে, দশ ওভার বোলিং করে একটি মেইডেনসহ মাত্র ২৬ রানের খরচায় দুই উইকেট তুলে নিলেও দলকে জেতাতে পারেননি মিচেল ব্রেসওয়েল।
৪১ দিন আগে
ফাইনালে ভারতের সামনে নিউজিল্যান্ডের লড়াকু পুঁজি
শুরুতে রাচিন রবীন্দ্রর উড়ন্ত শুরুর পর ভারতের স্পিনারদের দাপট, এরপর শেষের দিকে ফের কিউই ব্যাটারদের ঘুরে দাঁড়ানোয় লড়াকু পুঁজি পেয়েছে নিউজিল্যান্ড।
রবিবার (৯ মার্চ) দুবাই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ফাইনালে টস জিতে শুরুতে ব্যাটিং করার সিদ্ধান্ত নেন কিউই অধিনায়ক মিচেল সান্টনার। এরপর ড্যারিল মিচেলের ধৈর্যশীল ইনিংস ও মিচেল ব্রেসওয়েলের ক্যামিওতে শেষ পর্যন্ত ৭ উইকেট হারিয়ে ২৫১ রান সংগ্রহ করেছে দলটি।
দুবাইয়ের এই পিচে যে আড়াই শ বা তার আশপাশে তোলা সংগ্রহ প্রতিপক্ষের জন্য ভালো একটি চ্যালেঞ্জ, তা এই টুর্নামেন্টে ভারতের বিপক্ষে অনুষ্ঠিত অন্যান্য ম্যাচগুলো থেকেই স্পষ্ট। এই নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষেই গ্রুপ পর্বের শেষ ম্যাচে প্রথম ইনিংসে আড়ই শ-ও করতে ব্যর্থ হয় ভারত (২৪৯)। এমনকি ওই রান করেও কিউইদের বিপক্ষে ৪৪ রানে জেতে তারা।
আরও পড়ুন: কোহলির সেঞ্চুরি, পাকিস্তানকে বিপদে ঠেলে সেমির পথে ভারত
এদিন পুরো ম্যাচজুড়ে দেখা গেছে ভারতীয় স্পিনারদের দাপট। দুই পেসার— মোহাম্মদ শামি ও হার্দিক পান্ডিয়া যেখানে ১২ ওভার বোলিং করে এক উইকেটের বিনিময়ে গড়ে ৮.৬৭ রান রেটে ১০৪ রান দিয়েছেন, সেখানে ৩৮ ওভারে ১৪৭ রান দিয়ে পাঁচটি উইকেট তুলে নেন স্পিনাররা। তাদের ইকোনমিক রেটও চোখে পড়ার মতো; ৩৮ ওভারে গড়ে ৩.৮৭ রান রেটে বোলিং করেছেন কুলদীপ, বরুণ, অক্ষর ও জাদেজারা।
ফাইনাল ম্যাচে শুরুতে ব্যাটিংয়ে নেমে নিউজিল্যান্ডকে উড়ন্ত শুরু এনে দেন রাচিন, আর তাকে যোগ্য সঙ্গ দিতে থাকেন অপর ওপেনার উইল ইয়াং। এই দুই ব্যাটারের কল্যাণে টুর্নামেন্টে প্রথমবারের মতো ভারতের বিপক্ষে প্রথমবার কোনো দল প্রথম উইকেটজুটিতে ৫০ বা তার বেশি রান করতে সক্ষম হয়।
এরপর অষ্টম ওভারের পঞ্চম বলে বরুণ চক্রবর্তীর বলে এলবিডব্লিউ হয়ে ফেরেন ইয়াং। ফেরার আগে ২৩ বলে ১৫ রান করেন তিনি।
ইয়াং ফিরে গেলে কেইন উইলিয়ামসনকে সঙ্গে নিয়ে প্রথম পাওয়ার প্লেতে স্কোরবোর্ডে ৬৯ রান তোলেন রাচিন। কিন্তু ব্যক্তিগত ২৮ ও ২৯ রানে পরপর দুবার জীবন পেয়েও ইনিংস খুব বেশি লম্বা করতে পারেননি তিনি। পাওয়ার প্লের পর প্রথম ডেলিভারিতেই কুলদীপের বলে বোল্ড হয়ে যান এই ব্যাটার। ২৯ বলে একটি ছক্কা ও চারটি চারের সাহায্যে ৩৭ রান করে ফিরতে হয় তাকে।
এরপর পাওয়ার প্লে শেষ হতেই আসে আরেক ধাক্কা, ত্রয়োদশ ওভারের দ্বিতীয় বলে কুলদীপের কাছে কট অ্যান্ড বোল্ড হয়ে যান উইলিয়ামসনও।
পটাপট দুই উইকেট হারিয়ে খানিকটা চাপে পড়ে যায় নিউজিল্যান্ড, আর এই সুযোগে স্পিন অ্যাটাক দিয়ে দলটির ব্যাটারদের কাবু করে ফেলেন রোহিত শর্মা।
এ সময় টম ল্যাথামকে নিয়ে হাল ধরার চেষ্টা করেন ড্যারিল মিচেল। তবে দলীয় ১০৮ রানের মাথায় ৩০ বলে মাত্র ১৪ রান করে ফিরে যেতে হয় ল্যাথামকেও। লেগ বিফোরের ফাঁদে ফেলে তাকে বধ করেন রবীন্দ্র জাদেজা।
পরে গ্লেন ফিলিপসের সঙ্গে ৫৭ রানের জুটি গড়েন মিচেল। তবে ভারতীয় বোলারদের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে ১৪.৩ ওভার থেকে আসে ওই রান। মূলত প্রথম পাওয়ার প্লের পর থেকেই নিউজিল্যান্ডের রানের গতি একেবারে পড়ে যায়।
আরও পড়ুন: অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে ক্ষতে প্রলেপ দিয়ে ফাইনালে ভারত
দলীয় ১৬৫ রানে বরুণের বলে ফিলিপসও বোল্ড হয়ে গেলে ক্রিজে আসেন মিচেল ব্রেসওয়েল। তাকে নিয়ে ভালো সংগ্রহের দিকে এগোতে থাকেন ড্যারিল মিচেল। দুই ব্যাটারই এ সময় রান তোলায় মনোযোগী হন। তবে ব্রেসওয়েলের সঙ্গে বেশিক্ষণ থাকা হয়নি মিচেলের। ইনিংসের ২৬ বল বাকি থাকতে তাকে ফেরান শামি। আর এর মধ্য দিয়ে ১০১ বলে ৬৩ রানের ধৈর্যশীল একটি ইনিংসের পরিসমাপ্তি হয়।
পরবর্তীতে ব্রেসওয়েলের ৪০ বলে অপরাজিত ৫৩ রানের ইনিংসে ২৫১ রান তুলে বিরতিতে যায় নিউজিল্যান্ড।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
নিউজিল্যান্ড: ২৫১/৭ (মিচেল ৬৩, ব্রেসওয়েল ৫৩*, রাচিন ৩৭; কুলদীপ ২/৪০, বরুণ ২/৪৫)।
৪২ দিন আগে