স্থানীয়-ব্যবসা-বাণিজ্য
সার্ভার সচল, সঞ্চয়পত্র বিক্রি শুরু
সার্ভার আপগ্রেড সম্পন্ন হওয়ার পর সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ভাঙানোসহ সেবা কার্যক্রম পুনরায় চালু করেছে জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তর (ডিএনএস)।
আধুনিকায়ন কাজের কারণে প্রায় ছয় দিন সব ধরনের সঞ্চয়পত্রের কার্যক্রম বন্ধ ছিল।
ডিএনএস কর্মকর্তারা নিশ্চিত করেছেন যে, বুধবার সার্ভারটি পুরোপুরি কার্যক্রমে ফিরেছে। বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) থেকে স্বাভাবিক পরিষেবা পুনরায় চালু হয়েছে।
তবে পরিষেসেবা স্বাভাবিক হলেও বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে গ্রাহক উপস্থিতি উল্লেখযোগ্য হারে কম ছিল। কর্মকর্তারা এর জন্য সার্ভারের পুনরায় সচল হওয়া সম্পর্কে জনসচেতনতার ঘাটতিকে দায়ী করেছেন।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এক কর্মকর্তা বলেন, সার্ভারের সমস্যার সময় যেসব গ্রাহক প্রবেশের চেষ্টা করেছিলেন, তারা হয়তো জানেন না যে সিস্টেমটি এখন সচল হয়েছে।
ডিএনএসের একটি সূত্র আরও ব্যাখ্যা করেছে যে কিছু গ্রাহক আজ সঞ্চয়পত্র কেনার জন্য প্রয়োজনীয় ফর্ম এবং নথি জমা দিতে এসেছেন। তবে, যেহেতু বৃহস্পতিবার সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস, তাই রবিবার থেকে গ্রাহদের উপস্থিতি উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি পাবে বলে আশা করা হচ্ছে।
ডিএনএসের জনসংযোগ বিভাগের এক কর্মকর্তা গ্রাহকদের আশ্বস্ত করেছেন যে, সমস্ত সিস্টেম নিরবিচ্ছিন্নভাবে কাজ করছে।
আরও পড়ুন: পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু পতন দিয়ে
১ সপ্তাহ আগে
পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু পতন দিয়ে
ঢাকার পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন শুরু হয়েছে পতন দিয়ে। লেনদেনের শুরুর ঘণ্টায়ই পয়েন্ট কমেছে তিনটি সূচকেরই।সোমবার (১৩ জানুয়ারি) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেন শুরুর পর থেকেই সূচক কমতে থাকে। প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৬ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএসই-৩০ কমেছে ২ পয়েন্ট।পতনের ধারা অব্যাহত আছে শরীয়াভিত্তিক শেয়ারের সূচকে। ডিএসইএসের সূচক কমেছে দশমিক ১৩ পয়েন্ট।শুরুর ঘণ্টায় বাজারে লেনদেন হয়েছে প্রায় ৮০ কোটি টাকা। লেনদেন হওয়া শেয়ারের মধ্যে দাম কমেছে ১৫৪টি এবং দাম বেড়েছে ১২২টি শেয়ারের। দাম অপরিবর্তিত আছে ৮০টি শেয়ারের।দামের দিক থেকে ভালো অবস্থানে আছে অটোমোবাইল, পেপার মিলস, ফেব্রিকস এবং প্রকৌশল কোম্পানির শেয়ারের দাম। দিনের শুরুতে শীর্ষ ২০ ব্যাংক খাতের শেয়ারের সংখ্যা মাত্র ৩টি।এদিকে সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে ঢাকার পুঁজিবাজার সূচক হারিয়েছে ৩৮ পয়েন্ট। দুই দিনের পতনে বর্তমানে প্রধান সূচক কমে হয়েছে ৫ হাজার ১৫৫ পয়েন্ট।পতনের ধারা অব্যাহত আছে চট্টগ্রামের শেয়ার বাজারেও। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় নিম্নমুখী প্রধান সূচক। লেনদেনের শুরুতেই দাম কমেছে ৪১টি এবং বেড়েছে ২৭টি কোম্পানির শেয়ারের। প্রথম ঘন্টায় লেনদেন হয়েছে ৪৭ কোটি টাকার শেয়ার এবং বন্ডের।
২ সপ্তাহ আগে
কেএফসি নিয়ে এলো নতুন হট ন্যাশভিল যিঙ্গার
দেশে প্রথমবারের মতো গ্রাহকদের জন্য কেএফসি নিয়ে এলো দুর্দান্ত স্বাদে ভরপুর আমেরিকান ফ্লেভারে তৈরি হট ন্যাশভিল যিঙ্গার। এই বার্গারটি সুস্বাদু টক-ঝাল স্বাদের সংমিশ্রনে তৈরি, ভোক্তাকে যা আমেরিকার শহর ন্যাশভিলের অনন্য স্বাদের অভিজ্ঞতা দেবে।
মজাদার এই ন্যাশভিল যিঙ্গারে রয়েছে— নরম তুলতুলে সাড়ে ৪ ইঞ্চির ক্যারামেলাইজড বান, পেঁয়াজ, লেটুস, টমেটো, ক্যাপসিকাম ও ঝাঁঝালো হ্যালাপেনো, চিজ এবং ক্রিস্পিচিকেনফিলে, যার প্রতিটি বাইটে রয়েছে ঝাঁল ও মচমচে স্বাদের অসাধারণ কম্বিনেশন।
ভোক্তারা দেশের যেকোনো স্থানের কেএফসি আউটলেট থেকে এই আইটেমটির স্বাদ নিতে পারবেন।
এ ছাড়াও নিজেদের পছন্দ ও সুবিধা অনুযায়ী ডাইন-ইন, টেকঅ্যাওয়ে, অনলাইন অর্ডার, কল ফর ডেলিভারি এবং কেএফসি অ্যাপেও এই আইটেমটি অর্ডার করা যাবে।
২ সপ্তাহ আগে
বছর শেষে ব্যাংকগুলোর প্রবৃদ্ধি স্থিতিশীল, ঘুরে দাঁড়িয়েছে পুঁজিবাজার
নতুন বছরের শুরুতে ব্যাংকিং শেয়ারগুলোর স্থিতিশীলতায় গত সপ্তাহে শেয়ার বাজারে একটি ইতিবাচক দিকে ঘুরে দাঁড়াতে দেখা গেছে। বাজারের চ্যালেঞ্জিং চার বছর পরে সুযোগগুলো বিনিয়োগকারীদের মাঝে নতুন করে আশা জাগিয়েছে।
নতুন বছরটি একটি ইতিবাচক গতিতে শুরু হয়। আশাবাদী বিনিয়োগকারীরা ২০২৪ সালে উল্লেখযোগ্য সংশোধনের মধ্য দিয়ে অতিবিক্রিত শেয়ারগুলোকে পুঁজি করেছেন।
বিশ্লেষকদের মতে, বাজারের পুনরুদ্ধার মূলত হাতেগোনা শীর্ষ ব্যাংকিং শেয়ারগুলোর মাধ্যমে উৎসাহিত হয়েছিল। বিশেষত প্রধান ব্যাংকগুলো ২০২৪ সালের জন্য পরিচালন মুনাফার ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধির কথা জানিয়েছে। কিন্তু, বৃহত্তর বাজার মনোভাব অব্যাহত রয়েছে।
বাজার পর্যবেক্ষণে দেখা গেছে, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) বেঞ্চমার্ক সূচক, ডিএসইএক্স, বছরের প্রথম ব্যবসায়িক সপ্তাহ একটি ইতিবাচক নোটে শেষ করেছে। ১৫ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ২৯ শতাংশ বেড়ে ৫ হাজার ২০০ পয়েন্টে বন্ধ হয়েছে।, যা আগের সপ্তাহের ৩৭ পয়েন্টের পতন থেকে পুনরুদ্ধার করেছে।
একইভাবে, ৩০টি বিশিষ্ট কোম্পানির প্রতিনিধিত্বকারী ব্লু-চিপ ডিএস৩০ সূচক ৪ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৯৩১-এ পৌঁছেছে। তবে শরিয়াহভিত্তিক কোম্পানিগুলোর ওপর নজর রাখা ডিএসইএস সূচক ১২ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ১৫৫টিতে দাঁড়িয়েছে।
বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহণও বেড়েছে, গড় দৈনিক টার্নওভার ১৮ দশমিক ৬ শতাংশ বেড়ে ৩৪৮ দশমিক ১ কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে, যা আগের সপ্তাহে ২৯৩ দশমিক ৫ কোটি টাকা ছিল।
আরও পড়ুন: শিগগিরই ডলারের বিনিময় হার নির্ধারণ করবে বাংলাদেশ ব্যাংক
ব্যাংকিং খাত লেনদেনে নেতৃত্ব দিয়েছে, ব্যবসার ১৭ দশমিক ৩ শতাংশ, ফার্মাসিউটিক্যালস (১৬ দশমিক ৯ শতাংশ) এবং প্রকৌশল (৮ দশমিক৮ শতাংশ)।
খাতগুলোর মিশ্র ফলাফলের মধ্য দিয়ে সপ্তাহটি শেষ হয়েছে। ব্যাংকিং শেয়ারগুলো সর্বাধিক মুনাফা অর্জনকারী হিসাবে আবির্ভূত হয়েছে, যা বেড়েছে ৩ দশমিক ৪ শতাংশ। অন্যদিকে পাট খাত সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে, ৪ দশমিক শতাংশ হ্রাস পেয়েছে।
বাজারের সংশ্লিষ্টরা উল্লেখ করেছেন, শীর্ষস্থানীয় ব্যাংকগুলো ২০২৪ সালে পরিচালন মুনাফায় দ্বিগুণ অঙ্কের প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে। প্রাথমিকভাবে সরকারি সিকিউরিটিজে বিনিয়োগ থেকে যথেষ্ট আয় করেছে।
এই বৃদ্ধির ফলে তাদের শেয়ারের দাম বেড়েছে বলে জানিয়েছে একটি বিশিষ্ট ব্রোকারেজ হাউজ।
পরিস্থিতি ঘুরে দাঁড়ানো সত্ত্বেও, অনেক বিনিয়োগকারী সতর্ক রয়েছেন। তারা শেয়ার বাজারে বিনিয়োগের ক্ষেত্রগুলোতে ক্রমাগত হতাশা দূর করার জন্য একটি প্রধান অনুঘটকের অনুপস্থিতিতে বাজারের প্রবণতা পর্যবেক্ষণ করছেন।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সূচকের উত্থান হয়েছে।
সিএসই অল শেয়ারের মূল্য সূচক (সিএএসপিআই) ১১৭ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ৫৫২ পয়েন্টে এবং সিলেক্টিভ ক্যাটাগরির সূচক (সিএসসিএক্স) ৬৬ পয়েন্ট বেড়ে ৮ হাজার ৮৫৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
বন্দর সিটি এক্সচেঞ্জে ১৬৭ কোটি টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
ফার্মাসিউটিক্যালস এবং পেট্রোলিয়াম খাতে শক্তিশালী পারফরম্যান্স মূলত বাণিজ্য কার্যক্রমকে চালিত করেছিল।
আরও পড়ুন: বিনিয়োগ বৃদ্ধির মাধ্যমে রপ্তানির ভিত্তি শক্তিশালী করুন: ড. ইউনূস
৩ সপ্তাহ আগে
বিনিয়োগ বৃদ্ধির মাধ্যমে রপ্তানির ভিত্তি শক্তিশালী করুন: ড. ইউনূস
প্রতিযোগিতামূলক বিশ্ববাজারে সামগ্রিক রপ্তানি বাড়াতে সেবা খাতে আরও বেশি বিনিয়োগের মাধ্যমে রপ্তানির ভিত্তি শক্তিশালী করতে দেশের ব্যবসায়ী সম্প্রদায় ও উদ্যোক্তাদের এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
তিনি বলেন, ‘আমাদের রপ্তানি বাড়াতে হবে। এটি বাড়াতে পণ্যের পাশাপাশি সেবা খাতে আরও বিনিয়োগে সব ব্যবসায়ীকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানাচ্ছি।’
বুধবার (১ জানুয়ারি) রাজধানীর পূর্বাচলে বাংলাদেশ-চায়না ফ্রেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টারে ২৯তম ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা (ডিআইটিএফ)-২০২৫ এর উদ্বোধনকালে তিনি এসব কথা বলেন।
উদ্যোক্তাদের ভূমিকার গুরুত্ব তুলে ধরে ড. ইউনূস বলেন, রপ্তানিযোগ্য পণ্য উৎপাদন করা গুরুত্বপূর্ণ। তবে তার চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ হলো পণ্যটির তৈরি করেছে তা জানা জরুরি।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, প্রতিবছরই 'প্রোডাক্ট অব দ্য ইয়ার' ঘোষণা করা হয়ে থাকে। এ বছর বর্ষসেরা পণ্য হলো ফার্নিচার পণ্য।
ড. ইউনূস বলেন, এই প্রক্রিয়ার পাশাপাশি তিনি 'এন্টারপ্রেনার অব দ্য ইয়ার' চালু করতে চান, যাতে সবাই জানতে পারে যে এই পণ্য কারা উৎপাদন করেছে।
প্রধান উপদেষ্টা বৈচিত্র্যময় পণ্যের উপস্থিতির মাধ্যমে বিশ্ববাজারে বাংলাদেশের পণ্যগুলোর প্রচারে সরকারের উদ্যোগ তুলে ধরেন।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের তৈরি পোশাক (আরএমজি) ইতোমধ্যে বৈশ্বিক পোশাক বাজারে নেতৃস্থানীয় অবস্থান তৈরি করেছে।
ড. ইউনূস বলেন, রপ্তানি বাণিজ্য বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের পাশাপাশি দারিদ্র্য ও বেকারত্ব নিরসনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। ‘এটি বাংলাদেশের অর্থনীতিকে শক্তিশালী করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।’
আরও পড়ুন: যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টারের মৃত্যুতে ড. ইউনূসের শোক
মাসব্যাপী এ মেলার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন তিনি। এ সময় বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশির উদ্দিন উপস্থিত ছিলেন।
প্রতিবছরের মতো এবারও বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) যৌথভাবে এ মেলার আয়োজন করেছে।
এবারের বাণিজ্য মেলায় প্রথমবারের মতো বিভিন্ন ক্যাটাগরির স্টল বা প্যাভিলিয়নের জন্য স্পেস অনলাইনে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
মেলায় প্রথমবারের মতো ই-টিকেটিং সুবিধাও চালু করা হয়েছে।
মেলায় ক্রেতা ও দর্শনার্থীদের যাতায়াতের সুবিধার্থে বিআরটিসির ডেডিকেটেড বাস সার্ভিসের পাশাপাশি উবার সেবার থাকছে বিশেষ ছাড়।
এছাড়া বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের আত্মত্যাগের প্রতি সম্মান জানিয়ে মেলা প্রাঙ্গণে তৈরি করা হয় 'জুলাই চত্বর' ও 'ছত্রিশ চত্বর'।
দেশের তরুণ সমাজকে রপ্তানি বাণিজ্যে উৎসাহিত করতে একটি ইয়ুথ প্যাভিলিয়নও স্থাপন করা হয়েছে। এ বছর মেলায় সম্ভাবনাময় খাত/পণ্যভিত্তিক সেমিনার আয়োজনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
বিদেশি উদ্যোক্তা ও অংশগ্রহণকারীদের সুবিধার্থে থাকবে পৃথক সোর্সিং কর্নার, ইলেকট্রনিক্স ও ফার্নিচার জোন।
বয়সভিত্তিক দর্শনার্থীদের সুবিধার্থে টেকনোলজি কর্নার স্থাপন করা হয়েছে এবং প্রবীণ নাগরিকদের জন্য সিটিং কর্নার থাকবে।
বিশুদ্ধ বিনোদন নিশ্চিত করতে মেলায় একটি শিশুপার্কও রয়েছে।
পূর্বাচলে বাংলাদেশ-চায়না ফ্রেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টারে টানা চতুর্থবারের মতো এ মেলা অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
মেলার সাজানোর নকশা অনুযায়ী দেশীয় উৎপাদনকারী ও রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান, সাধারণ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও বিদেশি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে শতভাগ স্বচ্ছতার সঙ্গে বিভিন্ন ক্যাটাগরির ৩৬১টি প্যাভিলিয়ন/স্টল/রেস্তোরাঁ বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: পেছনে ফেরার কোনো সুযোগ আমাদের নেই: অধ্যাপক ইউনূস
৩ সপ্তাহ আগে
শিগগিরই ডলারের বিনিময় হার নির্ধারণ করবে বাংলাদেশ ব্যাংক
সব ব্যাংকের ডলার লেনদেনে স্বচ্ছতা বাড়ানোর লক্ষ্যে মার্কিন ডলারের একক বিনিময় হার চালু করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
২০২৪ সালের পুরো সময়ে বৈদেশিক মুদ্রা ব্যবস্থাপনায় সক্রিয়ভাবে কাজ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। স্থানীয় মুদ্রা একাধিকবার অবমূল্যায়িত হওয়ায় আমদানির অর্থ পরিশোধের সুবিধার্থে ডলার সরবরাহ করেছিল ব্যাংকটি।
ডলার সংকটের কারণে ব্যবসায়ীরা উল্লেখযোগ্য চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়েছে, বিশেষ করে ঋণপত্র খোলার ক্ষেত্রে (এলসি)। বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো প্রায়ই কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্ধারিত হারে মার্কিন ডলার সরবরাহ করতে হিমশিম খায়। যার ফলে আমদানিকারকরা তাদের দায় মেটাতে ডলারের জন্য বেশি দাম দিতে বাধ্য হয়।
ডলারের এই উচ্চমূল্য সত্ত্বেও ২০২৪ সালে অভ্যন্তরীণ বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম কমেনি।
এই সমস্যা সমাধানের জন্য, কেন্দ্রীয় ব্যাংক সাত মাস আগে ক্রলিং পেগ সিস্টেম বাস্তবায়ন করে। এরপর এববার ডলারের জন্য একক বিনিময় হার চূড়ান্ত করার পরিকল্পনা করেছে।
এই ব্যবস্থার অধীনে, কেন্দ্রীয় একটি রেফারেন্স রেট চালু করবে, যার ফলে ব্যাংকগুলো ক্রয় এবং বিক্রয় হারের মধ্যে সর্বোচ্চ ১ টাকার পার্থক্য নিয়ে ডলার লেনদেন করতে পারবে।
ডলারের বাজার স্থিতিশীল করার লক্ষ্যে শিগগিরই এ সিদ্ধান্তের আনুষ্ঠানিক পরিপত্র জারি করা হবে।
গভর্নরের সঙ্গে বৈঠকে অংশ নেওয়া একটি বেসরকারি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক বলেন, 'যেসব ব্যাংক এই নির্দেশনা লঙ্ঘন করলে তা সর্বনিম্ন ১০ লাখ টাকা জরিমানা বা এলসি লেনদেনের মূল্যের ৫ শতাংশ জরিমানার মুখোমুখি হবে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে প্রায় ৪০টি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও ট্রেজারি প্রধানদের সঙ্গে বৈঠকে এ নির্দেশনা দেন।
গভর্নর জোর দেন যে ব্যাংকগুলোকে অবশ্যই তাদের বিনিময় হার প্রকাশ করতে হবে এবং লেনদেনগুলো এই হার মেনে চলছে তা নিশ্চিত করতে হবে।
এছাড়া লেনদেনের সব তথ্য বাংলাদেশ ব্যাংকে জমা দিতে হবে। স্বচ্ছতার জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংক দৈনিক দুইবার সার্বিক বাজার দর প্রকাশ করবে।
কমপ্লায়েন্স কার্যকর করতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের নেতৃত্বে একটি অভিযোগ সেল গঠন করবে। এই সেল ব্যাংকিং সেক্টর বা সংক্ষুব্ধ গ্রাহকদের অভিযোগ তদন্ত করবে।
আরও পড়ুন: রেমিট্যান্স বাড়ায় দেশের রিজার্ভ ২০ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে
৪ সপ্তাহ আগে
বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের লক্ষ্যমাত্রার শর্ত শিথিল করল আইএমএফ
বাংলাদেশের চলমান অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জের মধ্যে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের লক্ষ্যমাত্রার শর্ত শিথিল করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)।
এর আগে আইএমএফ ২০২৬ সালের ডিসেম্বরের শেষ নাগাদ ন্যূনতম নিট রিজার্ভ ১ হাজার ৯৪৩ কোটি ডলার রাখার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছিল। সেই লক্ষ্যমাত্রা এখন কমে দাঁড়িয়েছে ১৭ দশমিক ২৮ বিলিয়ন ডলারে।
এ ছাড়া চলতি ডিসেম্বর শেষে ১ হাজার ৫৩০ কোটি ডলার বজায় রাখার শর্ত ছিল। গত সোমবার পর্যন্ত রিজার্ভের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৪৯০ কোটি ডলার, যা আইএমএফের পরবর্তী ঋণের কিস্তি পরিশোধে কোনো বাধা হবে না বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের এক কর্মকর্তা।
আইএমএফের একটি প্রতিনিধি দল সম্প্রতি বাংলাদেশের ৪৭০ কোটি ডলার ঋণের শর্তের অগ্রগতি পর্যালোচনা শেষ করেছে।
বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) দলের সমাপনী সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে আইএমএফ মনোযোগ দেওয়ার প্রয়োজন এমন মূল ক্ষেত্রগুলো তুলে ধরেছে।
বিনিময় হার নির্ধারণে বাংলাদেশকে আরও বাজারভিত্তিক পদ্ধতি অবলম্বন করার আহ্বান জানিয়েছে সংস্থাটি। এটি সহজতর করতে বিনিময় হার নির্ধারণের জন্য শিগগিরই একটি নতুন পদ্ধতি চালু করা হবে। আইএমএফ দুর্বল ব্যাংকগুলোর কার্যক্রম স্থিতিশীল করতে তারল্য সহায়তা হিসেবে ২২ হাজার ৫০০ কোটি টাকা পর্যায়ক্রমে ঋণ দেওয়ার সুপারিশ করেছে।
আরও পড়ুন: ডলার বিনিময় হার সংস্কার নিয়ে ভাবছে বাংলাদেশ ব্যাংক-আইএমএফ
এছাড়া, এটি জোর দেয় যে, এমন কোনো নতুন ব্যবস্থা নেওয়া উচিত নয়, যা অর্থ সরবরাহ বাড়াবে এবং মুদ্রাস্ফীতিকে আরও বাড়াবে।
আইএমএফ তার সুপারিশে অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা বাড়ানোর লক্ষ্যে একটি পুনর্গঠিত মুদ্রানীতি কাঠামোর প্রয়োজনীয়তার উপর জোর দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে মূল্যস্ফীতির চাপ কমানো এবং আর্থিক খাতে আরও ভালো স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা।
এই পদক্ষেপগুলোর বেশিরভাগই ২০২৫ সালের মার্চ মাসের মধ্যে বাস্তবায়িত হবে বলে আশা করা হচ্ছে। এদিকে আর্থিক তদারকি বাড়াতে হালনাগাদ অর্থনৈতিক সূচক ও নিয়ন্ত্রক তথ্যের সময়মতো প্রকাশের আহ্বান জানিয়েছে আইএমএফ।
১ মাস আগে
ডিএসইতে মূল্যসূচক বাড়ল ১৪. ৪৮ পয়েন্ট
দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) বৃহস্পতিবার প্রথম ঘণ্টায় সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় লেনদেন চলছে।
ডিএসইতে লেনদেন রেকর্ডে দেখা যায়, ৩ হাজার ২৮টি লেনদেনের মাধ্যমে ৩ কোটি ১৬ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট বিনিময় হয়েছে।
এ সময়ে কেনাবেচা হওয়া শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মূল্য ৮৯ কোটি টাকা।
মোট ৩৬৪টি কোম্পানি লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এর
ডিএসইতে লেনদেন করা কোম্পানিগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ১৯৮টির, কমেছে ৮৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৮১টি কোম্পানির শেয়ারমূল্য।
বৃহস্পতিবার প্রথম এক ঘণ্টায় ডিএসইএক্সের প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৪ দশমিক ৪৮ পয়েন্ট কমে ৫ হাজার ১৩৮ দশমিক ৯৮ পয়েন্টে, ডিএসইএস শরিয়াহ সূচক ৪ দশমিক ৬৩ পয়েন্ট কমে এক হাজার ১৪৬ দশমিক ৭৪ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ বিশেষ ব্লু চিপ ৫ দশমিক ১২ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৮৯৪ দশমিক ৫৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
আরও পড়ুন: ডিএসইতে ১ ঘণ্টায় সূচক কমল ১০.৭১ পয়েন্ট
১ মাস আগে
শিপ রিসাইক্লিং ইয়ার্ডের যন্ত্রপাতিতে ভ্যাট অব্যাহতি দিল সরকার
সরকার বৈশ্বিক মানের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে পরিবেশগতভাবে টেকসই অনুশীলনের উন্নয়নে শিপ-রিসাইক্লিং ইয়ার্ডের জন্য মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানির ক্ষেত্রে অগ্রিম করসহ ভ্যাট (মূল্য সংযোজন কর) অব্যাহতি দিয়েছে।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) প্রথম সচিব (মূসক নীতি) মশিউর রহমানের সই করা এক অফিস আদেশে বলা হয়েছে, এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে এবং ২০২৫ সালের ২৬ জুন পর্যন্ত বলবৎ থাকবে।
আদেশে বলা হয়, সরকার ২০২৫ সালের ২৬ জুনের মধ্যে সব শিপ রিসাইক্লিং ইয়ার্ডকে গ্রিন শিপ রিসাইক্লিং ইয়ার্ডে রূপান্তর করতে বদ্ধপরিকর।
এই রূপান্তর নির্ধারিত সময়ের মধ্যে অর্জনে ব্যর্থ হলে নির্ধারিত সময়ের পরে বাংলাদেশে রিসাইক্লিং করার জন্য জাহাজ আমদানি নিষিদ্ধ হবে।
ফলে মূল্য সংযোজন কর ও সম্পূরক শুল্ক আইন, ২০১২ (২০১২ সনের ৪৭ নম্বর আইন) এর ১২৬ ধারার উপধারা (৩) অনুযায়ী মূসক অব্যাহতি প্রদান করা হলো।
অব্যাহতির শর্তাবলি
আমদানিকৃত মূলধনী যন্ত্রপাতি কেবল জাহাজ ভাঙা এবং পুনর্ব্যবহারযোগ্য ইয়ার্ডগুলোর বিকাশের জন্য ব্যবহার করতে হবে।
কাস্টমস ক্লিয়ারেন্সের সময় আমদানিকারকদের শিল্প মন্ত্রণালয়ের উপসচিব পদমর্যাদার নিচে নয় এমন কর্মকর্তার কাছ থেকে প্রত্যয়নপত্র দাখিল করতে হবে। এটি নিশ্চিত করবে যে যন্ত্রপাতিটি কেবল এই উদ্দেশে ব্যবহার করা হবে।
আরও পড়ুন: বাজেটে মেট্রোরেলের টিকিটে ভ্যাট ছাড় ঘিরে অনিশ্চয়তা
এনবিআর সুনির্দিষ্ট করে দিয়েছে, রেয়াতি মূল্যে আমদানিকৃত যন্ত্রপাতি আমদানির পাঁচ বছরের মধ্যে বিক্রি বা হস্তান্তর করা যাবে না। এ সময়ের আগে কোনো যন্ত্রপাতি বিক্রি বা স্থানান্তর করা হলে ভ্যাট (মূল্য সংযোজন কর) ছাড় প্রত্যাহার করা হবে এবং অগ্রিম করসহ প্রযোজ্য সব কর পরিশোধ করতে হবে।
এছাড়া ভ্যাট বিভাগের কর্মকর্তা ও সংশ্লিষ্ট রাজস্ব কর্মকর্তা উভয়ই জাহাজ ভাঙা ও রিসাইক্লিং ইয়ার্ডে এককভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে এবং নির্ধারিত পাঁচ বছরের মধ্যে বিক্রি বা হস্তান্তর করা হয়নি- তা নিশ্চিত করতে কমপ্লায়েন্স তদারকি করবেন।
এছাড়া আমদানিকারকদের ৩০০ টাকা মূল্যের নন-জুডিসিয়াল স্ট্যাম্পে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে যন্ত্রপাতি বিক্রি বা হস্তান্তর না করার অঙ্গীকারনামা দাখিল করতে হবে। ছাড়পত্রের সময় এই অঙ্গীকারনামা কাস্টমস কর্তৃপক্ষের কাছে জমা দিতে হবে।
আরও পড়ুন: ভোজ্যতেল আমদানিতে ভ্যাট কমাল সরকার
১ মাস আগে
রাজনৈতিক পটপরিবর্তনে কোটিপতির অ্যাকাউন্টের সংখ্যা কমেছে: বাংলাদেশ ব্যাংক
গত ৫ আগস্ট রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর ব্যাংক ব্যবস্থায় এক কোটি বা তার বেশি টাকার হিসাবধারীর সংখ্যা কমেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের জুলাই-সেপ্টেম্বর তিন মাসের আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, অন্তত ২৬ হাজার কোটটি টাকা তুলে নিয়েছেন মানুষ। যাদের সবাই এক কোটিপতি অর্থ উত্তোলন করেছেন।
এসব টাকা উত্তোলনের কারণে ব্যাংক হিসাবের ব্যালেন্স দেড় হাজারের বেশি মানুষের কোটি টাকার নিচে নেমেছে।
দেশে প্রকৃত কোটিপতির সঠিক সংখ্যা অনিশ্চিত থাকলেও ব্যাংকে কোটি টাকার হিসাবের সংখ্যা থেকে একটি আনুমানিক সংখ্যা বলা যেতে পারে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কোভিড-১৯ মহামারির পর থেকে এসব অ্যাকাউন্ট উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে।
আরও পড়ুন: ডলার বিনিময় হার সংস্কার নিয়ে ভাবছে বাংলাদেশ ব্যাংক-আইএমএফ
বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যানে দেখা যায়, ১৯৭৫ সালে এক কোটি টাকার বেশি হিসাব ছিল মাত্র ৪৭টি।
২০১৫ সালে এই সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ৫৭ হাজার ৫১৬ জনে। ২০২০ সালের মার্চে কোভিড-১৯ মহামারির শুরুতে এ ধরনের অ্যাকাউন্টের সংখ্যা ছিল ৮২ হাজার ৬২৫টি, যা এখন বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ১৭ হাজারে।
অর্থনীতিবিদরা সাম্প্রতিক উত্তোলনের জন্য রাজনৈতিক পরিবর্তনের পরে ক্ষুদ্র আমানতকারীদের মধ্যে আতঙ্ককে দায়ী করেছেন।
তাদের মতে, দুর্বল ব্যাংকগুলো কোটিপতিদের বড় অঙ্কের অর্থ বিতরণ করতে হিমশিম খায়। যার ফলে অনেকে তাদের মূলধন শক্তিশালী ব্যাংকে স্থানান্তর করতে বাধ্য হয়।
ফলে শক্তিশালী ব্যাংকগুলোতে একক হিসাবে একীভূত তহবিল এক কোটি টাকা ছাড়িয়ে যেতে পারে।
এই প্রবণতার ভিত্তিতে এক কোটি টাকা বা তদূর্ধ্ব হিসাবের সংখ্যা বাড়বে বলে আশা করা হয়েছিল।
কিন্তু প্রত্যাশার বিপরীতে সংখ্যাটা কমেছে।
আরও পড়ুন: নতুন নকশার নোট বাজারে ছাড়বে বাংলাদেশ ব্যাংক
১ মাস আগে