শিক্ষা
৬ দফা দাবিতে বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মহাসমাবেশ
২০২১ সালে নিয়োগপ্রাপ্ত ক্রাফটদের মামলার রায় বাতিলসহ ৬ দফা দাবিতে বরিশালে মহাসমাবেশ করেছে পলিটেকনিক কলেজের শিক্ষার্থীরা।
রবিবার (২০ এপ্রিল) দুপুরে বরিশাল নগরীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে এই মহাসমাবেশ করেন তারা।
এ সময় শিক্ষার্থীরা দাবি আদায়ের লক্ষে স্লোগান দিতে থাকেন। এছাড়া নানা ধরনের ব্যানার, প্ল্যাকার্ড নিয়ে মহাসমাবেশে অংশ নেয় শিক্ষার্থীরা।
আরও পড়ুন: লাল কাপড়ে ঢেকে দেয়া হলো ঢাকা পলিটেকনিকের নামফলক
আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা ক্রাফট ইন্সট্রাক্টর পদবি পরিবর্তন ও মামলার সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের স্থায়ীভাবে চাকরিচ্যুত করা, ২০২১ সালে রাতের আঁধারে নিয়োগপ্রাপ্ত ক্রাফট ইন্সট্রাক্টরদের নিয়োগ সম্পূর্ণভাবে বাতিল এবং বিতর্কিত নিয়োগবিধি অবিলম্বে সংশোধন করাসহ ৬ দফা দাবি তুলে ধরেন। দাবি আদায় না হলে আরও কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দেন তারা।
৬ ঘণ্টা আগে
ঢাবি সোশ্যাল থিংকিং রিসার্চ সেন্টারের চেয়ারম্যান তামিজী, সেক্রেটারি হামিদা
কবি, সমাজবিজ্ঞানী ও শেকড়সন্ধানী লেখক অধ্যাপক ড. মু. নজরুল ইসলাম তামিজীকে চেয়ারম্যান ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. হামিদা খানমকে সেক্রেটারি জেনারেল করে ২০২৫ থেকে ২০২৮ সাল মেয়াদে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) সোশ্যাল থিংকিং রিসার্চ সেন্টারের (ডিইউএসটিআর) নির্বাহী পর্ষদ গঠিত হয়েছে।
শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) সকাল ১০টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র শিক্ষক কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত কাউন্সিলে এ কমিটি গঠিত হয়। এতে ভাইস চেয়ারম্যান পদে শিক্ষাবিদ অধ্যাপক নুরুল আমিন চৌধুরী, ড. ফোরকান উদ্দিন আহাম্মদ ও সাবেক ছাত্রনেতা মোড়ল জিয়াউর রহমান নির্বাচিত হন।
সিনিয়র জয়েন্ট সেক্রেটারি জেনারেল পদে প্রকৌশলী মোহাম্মদ নওশাদুল হক, জয়েন্ট সেক্রেটারি জেনারেল পদে নারীনেত্রী অধ্যাপক নায়লা ইসলাম ও ডা. তৌফিক রেজা খান নির্বাচিত হন।
এছাড়া, সাংগঠনিক সম্পাদক পদে কোটা সংস্কার আন্দোলনের রূপকার ও দৈনিক ইনকিলাবের জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক মোহাম্মদ আবদুল অদুদ, দপ্তর সম্পাদক পদে আরিফুল ইসলাম নির্বাচিত হন।
অর্থ সম্পাদক পদে মঈন খান, সমাজকল্যাণ সম্পাদক পদে সাদিয়া তাসলিম, যুব সম্পাদক পদে জসীম উদ্দীন সৈকত, ক্রীড়া সম্পাদক পদে তন্ময় সরকার, সাংস্কৃতিক সম্পাদক পদে আশিক উল্লাহ সরকার, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক পদে প্রিয়াঙ্কা বিশ্বাস পিংকি নির্বাচিত হয়েছেন।
আরও পড়ুন: ঢাবিকে শব্দদূষণমুক্ত ঘোষণা করার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার
এ ছাড়াও আন্তর্জাতিক সম্পাদক পদে আমরিন আক্তার প্রমি, অনুষ্ঠান সম্পাদক পদে নাহিদ হাসান নাবিল নির্বাহী সদস্য পদে সার্জিয়া ফেরদৌসী, আনিছুর রহমান মীর, মাকসুদা আক্তার (মিতু), তানিয়া আক্তার সর্বসম্মতিক্রমে নির্বাচিত হন।
এ সময় অধ্যাপক ড. মু. নজরুল ইসলাম তামিজী বলেন, “বর্তমান সরকার, জাতীয় আন্তর্জাতিক সংস্থাসমূহের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করে ঢাবি সোশ্যাল থিংকিং রিসার্চ সেন্টারকে একটি পূর্ণাঙ্গ গবেষণা প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তুলতে নতুন কমিটি অঙ্গীকারবদ্ধ। আমরা ‘হোমোক্রেসি’ নামে একটি আন্তর্জাতিক মানসম্মত জার্নাল উপহার দেব।”
এ সময় শিক্ষা ও ইতিহাস কমিশন গঠনের দাবি জানিয়ে তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে রাষ্ট্র মেরামতের কাজে অংশগ্রহণ করা উচিত। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উদ্দেশ্যে বলতে চাই, দ্রুত জাতীয় সংসদ নির্বাচন দিন। নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিগণ জনতার ক্ষমতা নিশ্চিত করার জন্য প্রয়োজনীয় সংস্কার করবেন।’
১ দিন আগে
লাল কাপড়ে ঢেকে দেয়া হলো ঢাকা পলিটেকনিকের নামফলক
পূর্বঘোষিত ছয় দফা দাবি আদায় ও কুমিল্লায় পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার প্রতিবাদে ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের নামফলক লাল কাপড়ে ঢেকে দিয়ে মানববন্ধন করেছেন প্রতিষ্ঠানটির শিক্ষার্থীরা।
শনিবার (১৯ এপ্রিল) ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের সামনে এই কর্মসূচী পালন করা হয়েছে। শিক্ষার্থীরা এই কর্মসূচীর নাম দিয়েছেন ‘রাইজ ইন রেড’।
মানববন্ধনের সময় ‘মামা থেকে মাস্টার, মামাবাড়ির আবদার’, ‘ডুয়েট যদি একটা হয়, ডিপ্লোমারা যাবে কই?’, ‘কুমিল্লায় হামলা কেন, প্রশাসন জবাব চাই’, ‘কারিগরিতে নন টেক, চলবে না চলবে না’ ইত্যাদি স্লোগানে মুখরিত ছিল ঢাকা পলিটেকনিক।
এর আগে শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) দাবি আদায়ে মাথায় কাফনের কাপড় বেঁধে গণমিছিল করেন শিক্ষার্থীরা।
আরও পড়ুন: তেজগাঁওয়ে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ, তীব্র যানজট
মূলত গত চার দিন ধরে ছয় দফা দাবিতে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে আন্দোলন করছেন পলিটেকনিকের শিক্ষার্থীরা।
গত বুধবার (১৬ এপ্রিল) রাজধানীর তেজগাঁওয়ের সাত রাস্তা, মোহাম্মদপুর, মিরপুরসহ বেশ কয়েকটি স্থানে সড়ক অবরোধ করেন শিক্ষার্থীরা।
এরপর বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে দীর্ঘ বৈঠক করেন শিক্ষার্থীরা। তবে বৈঠকে আশানুরূপ ফলাফল না পেয়ে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেন তারা এবং রাতে দেশের বিভিন্ন স্থানে মশাল মিছিল করেন।
১ দিন আগে
পরীক্ষার্থীদের অসদুপায় অবলম্বনে সহযোগিতা, কেন্দ্র সচিবসহ ২১ শিক্ষককে অব্যাহতি
চলমান দাখিল পরীক্ষায় দায়িত্ব পালনে অবহেলা ও পরীক্ষার্থীদের অসদুপায় অবলম্বনে সহযোগিতার অভিযোগে গাইবান্ধায় একটি পরীক্ষাকেন্দ্রের সচিব ও ২১ শিক্ষককে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) গাইবান্ধা সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মাহমুদ আল হাসান সাংবাদিকদের বিষয়টি জানান।
তিনি বলেন, ‘বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) গাইবান্ধা সিদ্দিকিয়া কামিল মাদরাসা কেন্দ্রে দাখিল পরীক্ষার গণিত বিষয়ের পরীক্ষা চলছিল। কেন্দ্র পরিদর্শনে গিয়ে দেখা যায়, ১৪টি কক্ষে একই সেট কোডে পরীক্ষার্থীদের পাশাপাশি বসিয়ে এমসিকিউ (বহু নির্বাচনি) পরীক্ষা নেওয়া হচ্ছে। এ ঘটনায় ওই মাদরাসার অধ্যক্ষ ও কেন্দ্রসচিব শরীফ মো. আবু ইউসুফসহ পরীক্ষার দায়িত্বে থাকা ২১ জন শিক্ষককে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘তাদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করা হয়েছে। এছাড়া উত্তরপত্র যাচাই করে ৪৭ জন পরীক্ষার্থীর বহু নির্বাচনি পরীক্ষার উত্তরপত্র পুনরায় তাদের নির্ধারিত সেট কোডে পূরণ করানো হয়েছে।’এ বিষয়ে কেন্দ্রসচিব শরীফ মো. আবু ইউসুফ বলেন, ‘কেন্দ্রসচিব হিসেবে সব কক্ষে খবর রাখা সম্ভব হয় না। শিক্ষকদের গাফিলাতির কারণে এমনটি হয়েছে। তারা এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকতে পারেন।’
১ দিন আগে
কঠোর আন্দোলনের ডাক দেওয়ার হুমকি কারিগরি শিক্ষার্থীদের
সামনে আরও কঠোর আন্দোলনের ডাক দেবেন বলে জানিয়েছেন কারিগরি শিক্ষার্থীদের প্রতিনিধি মাশফিক ইসলাম। তিনি বলেন, আমরা আজ অতিরিক্ত সচিবের সাথে বসেছিলাম। কিন্তু মন্ত্রণালয়ের দৃশ্যমান কোনো পদক্ষেপ দেখতে পায়নি। আজকের এই বৈঠকে আমরা সন্তুষ্ট নই। ফলে আমরা কঠোর কর্মসূচির দিকে যাবো। আমাদের দাবি আদায়ের জন্য আমাদের আন্দোলন চলমান থাকবে।
বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) দুপুর ১২টার দিকে সচিবালয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (কারিগরি অনুবিভাগ) রেহানা ইয়াছমিনের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের বৈঠক শুরু হয়। বৈঠকে কারিগরি ছাত্র আন্দোলন, বাংলাদেশের-এর ১৮ সদস্যের প্রতিনিধি দল অংশ নিয়েছেন।
শিক্ষার্থীদের ৬ দফা দাবির মধ্যে রয়েছে- জুনিয়র ইনস্ট্রাক্টর পদে ক্রাফট ইনস্ট্রাক্টরদের ৩০ শতাংশ প্রমোশন কোটা অবিলম্বে বাতিল করতে হবে। জুনিয়র ইনস্ট্রাক্টর (টেক) পদের শিক্ষাগত যোগ্যতা বাধ্যতামূলক ডিপ্লোমা প্রকৌশল ডিগ্রি থাকতে হবে। ক্রাফট ইনস্ট্রাক্টরসহ দেশের কারিগরি সব পদে কারিগরি শিক্ষায় শিক্ষিত জনবল নিয়োগ দিতে হবে।
আরও পড়ুন: এসএসসিতে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের অভূতপূর্ব সাফল্য, কারিগরির চিত্র উল্টো
অন্যান্য দাবির মধ্যে রয়েছে- কারিগরি (পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট ছাত্রদের জন্য) সব বিভাগীয় শহরে প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করতে হবে। কারিগরি শিক্ষা বৃদ্ধির লক্ষ্যে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে কারিগরি শিক্ষা চালু ও শিক্ষক পদে ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের চাকরির আবেদনের সুযোগ বাস্তবায়ন করতে হবে। ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের জন্য প্রাইভেট সেক্টরে সর্বনিম্ন বেতন স্কেল নির্ধারণ করে দিতে হবে।
বুধবার সকাল ১০টার দিকে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীরা ৬ দফা দাবি আদায়ে রাজধানীর তেজগাঁওয়ে সাতরাস্তা মোড়ে জড়ো হয়ে বিক্ষোভ ও অবস্থান কর্মসূচি শুরু করেন। ঢাকার শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সংহতি জানিয়ে সারাদেশে জেলায় জেলায় সড়ক অবরোধ কর্মসূচি পালন করেন শিক্ষার্থীরা।
বিকেল সোয়া ৪টার দিকে সাতরাস্তা মোড়ে যান কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) শোয়াইব আহমাদ খান। তিনি শিক্ষার্থীদের দাবি মেনে নেওয়ার আশ্বাস দেন। একই সঙ্গে পদোন্নতিতে ‘ক্রাফট ইনস্ট্রাক্টরদের’ কোনো কোটা রাখা হবে না বলেও জানান।
ডিজি ও অধ্যক্ষের আশ্বাসের পরও সাতরাস্তা মোড়ে অবস্থান অব্যাহত রাখেন শিক্ষার্থীরা। তারা দাবি করেন, প্রত্যেকটি দাবি পূরণে কী পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে, তা লিখিতভাবে জানাতে হবে। সুনির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে তা বাস্তবায়নের লিখিত প্রতিশ্রুতি দিতে হবে।
ছয় দফা দাবি আদায়ে চলমান আন্দোলনের অংশ হিসেবে বৃহস্পতিবার ঢাকাসহ সারাদেশে রেলপথ ব্লকেডের ঘোষণা দেন সরকারি-বেসরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীরা। একই সঙ্গে তারা অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেন। তবে সরকারের শীর্ষ পর্যায়ের আশ্বাসে কর্মসূচি শিথিল করে সরকারের সঙ্গে আলোচনায় বসেছেন শিক্ষার্থীরা।
৩ দিন আগে
তালা ভেঙে কুয়েট শিক্ষার্থীদের হলে প্রবেশ, ভিসির পদত্যাগ দাবি
ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) আবাসিক হলের তালা ভেঙে হলে প্রবেশ করেছেন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা। পাশাপাশি উপাচার্য মুহাম্মদ মাছুদের পদত্যাগের এক দফা দাবিও ঘোষণা করেছেন তারা।
ছুটি শেষে মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) কুয়েটের দাপ্তরিক কার্যক্রম শুরু হয়। এরপর বেলা পৌনে ২টার দিকে কুয়েট স্টুডেন্ট ওয়েলফেয়ার সেন্টারে প্রেস ব্রিফিংয়ের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা উপাচার্যের পদত্যাগের এক দফা দাবি ঘোষণা দেন। পরে বিকাল ৩টার দিকে তালা ভেঙে হলে প্রবেশ করেন তারা।
ব্রিফিংয়ের সময় দেওয়া ঘোষণায় বলা হয়, ভিসি কুয়েট শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হয়েছেন, ব্যর্থতার দায় নিতে অস্বীকার করেছেন, ইন্টারনেট ও পানি বন্ধ করে হল থেকে (শিক্ষার্থীদের) বের করে দিয়েছেন, আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে মামলা দিতে ইন্ধন জুগিয়েছেন এবং তাদের (আন্দোলনরত শিক্ষার্থী) বহিষ্কার করেছেন। তাই আমরা ছয় দফা থেকে এক দফা ঘোষণা করছি—এই ভিসিকে অপসারণই আমাদের একমাত্র দাবি।
একই সঙ্গে নতুন ভিসির অধীন নিরপেক্ষ তদন্ত কমিটির মাধ্যমে নিরপেক্ষ তদন্তের দাবি জানান তারা।
আরও পড়ুন: কুয়েটে সংঘর্ষের দুই মাস পর ২২ শিক্ষার্থীর নামে মামলা
ঘোষণাপত্রটি পাঠ করার পর শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন হলের তালা খুলে ভেতরে প্রবেশ করার ঘোষণা দেন। এর পরপরই তারা মিছিল নিয়ে খান জাহান আলী হলের দিকে যান। এরপর হলের ফটকের তালা ভেঙে ফেলেন। একইভাবে তারা ড. এম এ রশিদ হল, অমর একুশে হল, লালন শাহ হলেরও তালা ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করেন।
এর আগে, অ্যাকাডেমিক কার্যক্রম শুরু ও হল খুলে দেওয়ার দাবিতে রবিবার (১৩ এপ্রিল) দুপুর থেকে প্রশাসনিক ভবনের সামনে অবস্থান নেন শিক্ষার্থীরা।
সোমবার (১৪ এপ্রিল) রাতে কুয়েট সিন্ডিকেটের জরুরি সভা শেষে ঘোষণা দেওয়া হয়, অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ শিক্ষা কার্যক্রম আগামী ৪ মে থেকে শুরু হবে এবং আবাসিক হলগুলো খুলবে ২ মে।
তার আগে, গত ১৮ ফেব্রুয়ারির সংঘর্ষের ঘটনায় ৩৭ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়। এই বহিষ্কারাদেশের প্রতিবাদে আজ (মঙ্গলবার) বিক্ষোভ করেন শিক্ষার্থীরা। তারা শিক্ষার্থীদের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার এবং প্রকৃত দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান। একই সঙ্গে দ্রুত সময়ের মধ্যে শিক্ষা কার্যক্রম শুরু ও হল খুলে দেওয়ার দাবিও জানান তারা।
আরও পড়ুন: কুয়েটের ৩৭ শিক্ষাথী বহিষ্কার
৫ দিন আগে
কুয়েটের ৩৭ শিক্ষাথী বহিষ্কার
খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুয়েট) সংঘর্ষের ঘটনায় ৩৭ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। সোমবার (১৪ এপ্রিল) রাতে বিশ্ববিদ্যালয় সিন্ডিকেটের জরুরি সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
আগামী ৪ মে থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা কার্যক্রম শুরু এবং ২ মে আবাসিক হলগুলো খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয় সভায়।
সোমবার (১৪ এপ্রিল) রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ বিভাগ থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তি জনসংযোগ কর্মকর্তা শাহেদুজজামান শেখ এই তথ্য জানান।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০১তম (জরুরি) সিন্ডিকেট সভা সোমবার (১৪ এপ্রিল) বিশ্ববিদ্যালয়ের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত হয়। সভায় আলোচ্যসূচির আলোকে গত ১৮ ও ১৯ ফেব্রুয়ারি ঘটে যাওয়া দুঃখজনক ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে গত ১৯ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত ৯৮ তম (জরুরি) সিন্ডিকেট সভায় গঠিত তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন সিলগালা অবস্থায় সভায় উপস্থাপন করা হয় এবং তদন্ত প্রতিবেদনটি সিন্ডিকেট গ্রহণ করেছে।
আরও পড়ুন: কুয়েটের আবাসিক হল বন্ধ ঘোষণা
এতে আরও বলা হয়, ওই ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে ৩৭ (সাইত্রিশ) জন শিক্ষার্থীকে সাময়িকভাবে বহিষ্কার করা হয়েছে। পাশাপাশি, তদন্ত প্রতিবেদন অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বিষয়টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র শৃঙ্খলা কমিটির কাছে পাঠানো হবে।
এছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল শিক্ষা কার্যক্রম আগামী ৪ মে থেকে শুরু হবে এবং সকল আবাসিক হলগুলো আগামী ২ মে থেকে শিক্ষার্থীদের জন্য খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়।
এদিকে সিন্ডিকেটের সিদ্ধান্তে সন্তুষ্ট হয়নি আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা। তারা হল না খোলা পর্যন্ত প্রশাসনিক ভবনের সামনে অবস্থান কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন।
শিক্ষার্থীরা বলেন, তাদের দাবি ছিল আজ সোমবার(১৪ এপ্রিল) রাত থেকেই হল খুলে দিতে হবে। এছাড়া সিন্ডিকেট সভা শেষে তারা অপেক্ষা করছিলেন কর্তৃপক্ষ সিদ্ধান্তের বিষয়গুলো তাদের জানাবে। কিন্তু কেউ তাদের আনুষ্ঠানিকভাবে সিদ্ধান্তগুলো জানায়নি। হল খোলা ও একাডেমিক কার্যক্রম শুরুর অনেকদিন দেরি রয়েছে। একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ থাকায় তাদের লেখাপড়া বিঘ্নিত হচ্ছে।
এছাড়া হলে থাকতে না পারায় তাদের টিউশনি বন্ধের উপক্রম।
প্রসঙ্গত, ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ করার দাবি নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে গত ১৮ ফেব্রুয়ারি কুয়েটে ছাত্রদলের সঙ্গে শিক্ষার্থী ও এলাকাবাসীর সংঘর্ষে শতাধিক আহত হন। এ ঘটনার পর ২৫ ফেব্রুয়ারি সিন্ডিকেট সভায় অনির্দিষ্টকালের জন্য একাডেমিক কার্যক্রম ও হল বন্ধ ঘোষণা করা হয়।
আরও পড়ুন: কুয়েটে সংঘর্ষের দুই মাস পর ২২ শিক্ষার্থীর নামে মামলা
৫ দিন আগে
প্রতীকী হালখাতা ও আনন্দ শোভাযাত্রায় জাবিতে বর্ষবরণ
‘মুছে যাক গ্লানি ঘুচে যাক জরা, অগ্নি স্নানে সুচি হোক ধরা’ অর্থাৎ পুরাতনকে পিছনে ফেলে নতুনকে স্বাগত জানাতে ‘নববর্ষের ঐক্যতান, ফ্যাসিবাদের অবসান ও মানবতার জয়গান’—এই প্রতিপাদ্যকে ধারণ করে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) জাঁকজমকপূর্ণ আয়োজনে বাংলা নববর্ষ ১৪৩২ (পহেলা বৈশাখ) উদযাপন করা হয়েছে।
দিবসটি উপলক্ষে সোমবার (১৪ এপ্রিল) সকাল ১০টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের পুরাতন কলা ভবন চত্বর থেকে উপাচার্য অধ্যাপক ড. কামরুল আহসানের নেতৃত্বে চারুকলা অনুষদের শিক্ষার্থীদের তত্বাবধানে একটি আনন্দ শোভাযাত্রা বের করা হয়।
এতে শিক্ষার্থীরা ঢাক-ঢোল, শানাই বাজিয়ে নানা প্রতিকৃতি সাজিয়ে এই শোভাযাত্রায় অংশ নেয়।
আনন্দ শোভাযাত্রাটি বিশ্ববিদ্যালয়ের গুরুত্বপূর্ণ সড়কগুলো প্রদক্ষিণ করে অমর একুশের পাদদেশে গিয়ে শেষ হয়।
আনন্দ শোভাযাত্রা শেষে উপাচার্য বলেন, ‘বাংলা নববর্ষ বাঙালি জাতিসত্তা ও সংস্কৃতির এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। বাঙালির রয়েছে হাজার বছরের গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস ও সংস্কৃতি। আমাদের নতুন প্রজন্মের শিক্ষার্থীরা যদি এসব ধারণ করেন—তাহলে বাংলা নববর্ষের প্রকৃত সার্থকতা পরিলক্ষিত হবে বলে মনে করি। এটি বাঙালির সর্বজনীন উৎসবে পরিণত হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, চারুকলা বিভাগের শিক্ষার্থীরা এই উৎসবকে সাফল্যমণ্ডিত করতে যথেষ্ট ভূমিকা রেখেছে। পাশাপাশি প্রায় সকল বিভাগ নানামুখী উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। সকলের সমন্বিত অংশগ্রহণেই একটি বৈষম্যহীন দেশ গড়া সম্ভব।
আনন্দ শোভাযাত্রায় অন্যান্যদের মাঝে আরও উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপউপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মাহফুজুর রহমান, উপউপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. সোহেল আহমেদ, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. আবদুর রব, রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) ড. এ বি এম আজিজুর রহমান, প্রক্টর অধ্যাপক ড. এ কে এম রাশেদুল আলম, বিভিন্ন অনুষদের ডিন, হল প্রভোস্ট, শিক্ষক-শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারী, মহিলা ক্লাবের সদস্য এবং জাবি স্কুল ও কলেজের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।
এর আগে উপাচার্য অধ্যাপক ড. কামরুল আহসান তার নিজ বাসভবনে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারী ও অন্যান্য অংশীজনদের সঙ্গে নববর্ষের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।
এছাড়াও বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে ক্যাম্পাসের বটতলা সংলগ্ন এলাকায় বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ (বাগছাস) জাবি শাখার উদ্যোগে একটি প্রতীকী হালখাতা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।
৬ দিন আগে
কুয়েটে সংঘর্ষের দুই মাস পর ২২ শিক্ষার্থীর নামে মামলা
খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুয়েট) ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবির জেরে সংষর্ষের ঘটনায় ২২ শিক্ষার্থীদের নামে মামলা হয়েছে।
সংঘর্ষের দুই মাস পরে গত বৃহস্পতিবার (৯ এপ্রিল) হোচেন আলী নামে এক ব্যক্তি খুলনা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেটের আমলী আদালতে এই মামলা করেন। মামলার পর খানজাহান আলী থানাকে তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
আরও পড়ুন: কুয়েটের আবাসিক হল বন্ধ ঘোষণা
তবে খানজাহান আলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কবির হোসেন জানান, এ মামলা সংক্রান্ত কোনো কাগজপত্র তারা এখনও পাননি।
এ ঘটনায় বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছেন শিক্ষার্থীরা। তারা প্রেস ব্রিফিংয়ের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রতিক্রিয়া জানানোর ঘোষণা দিয়েছেন।
এর আগে, শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে এই মামলার ঘটনায় নিন্দা প্রকাশ করে কুয়েট-১৯ নামক ফেসবুক পেজে সাধারণ শিক্ষার্থীদের ব্যানারে একটি পোস্ট করা হয়। যৌক্তিক আন্দোলন দমনের অপচেষ্টায় প্রশাসন ও তদন্ত কমিটির যোগসাজশেই এই মামলা করা হয়েছে কিনা— এমন প্রশ্ন রাখা হয় পোস্টে। মামলা দায়েরকারীরা কীভাবে শিক্ষার্থীদের পরিচয় জানলেন এ নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেন তারা।
এদিকে, রবিবার (১৩ এপ্রিল) গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে শিক্ষার্থীদের নামে মামলার ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে কুয়েট শিক্ষক সমিতি।
প্রসঙ্গত, ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ করার দাবি নিয়ে বিরোধের জের ধরে গত ১৮ ফেব্রুয়ারি কুয়েট ক্যাম্পাসে সংঘর্ষ হয়। এতে শতাধিক শিক্ষার্থী আহত হন। এ ঘটনার পর ২৫ ফেব্রুয়ারি পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত একাডেমিক কার্যক্রম ও আবাসিক হলগুলো বন্ধ ঘোষণা করে কর্তৃপক্ষ।
গত কয়েকদিন ধরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে রবিবার দুপুর ২টায় বন্ধ থাকা কুয়েট ক্যাম্পাসে ঢুকে হলে উঠার ঘোষণা দিয়ে আসছিলেন শিক্ষার্থীরা।
আরও পড়ুন: কুয়েটের ভিসির বাসভবনে তালা, আন্দোলনে শিক্ষার্থীরা
হলে শিক্ষার্থীদের প্রবেশ ঠেকাতে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ একাধিক সভা, প্রশাসনের বিভিন্ন দপ্তরে চিঠি, বিজ্ঞপ্তি জারি ও অভিভাবকদের মোবাইলে এসএমএস দিয়ে শিক্ষার্থীদের কুয়েটে না পাঠানোর অনুরোধ জানায়। তবে কর্তৃপক্ষের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করেই ক্যাম্পসে ঢোকার সিদ্ধান্তে অটল থাকেন শিক্ষার্থীরা। তাদের প্রবেশ ঠেকাতে ফটকে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েনসহ বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয় কুয়েট প্রশাসন। এতে সেখানে উত্তেজনার সৃষ্টি হয়।
আজ (রবিবার) দুপুর ২টা থেকেই শিক্ষার্থীরা প্রধান ফটকের সামনে জড়ো হতে থাকেন। একপর্যায়ে শিক্ষকরাও সেখানে যান। এরপর দুপক্ষের আলোচনা শেষে আইডি কার্ড যাচাই করে শিক্ষার্থীদের ক্যাম্পাসে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়।
৬ দিন আগে
সিকৃবিতে কৃষি বিষয়ে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা শনিবার
সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (সিকৃবি) ২০২৪-২০২৫ শিক্ষাবর্ষের কৃষি বিষয়ে গুচ্ছ পদ্ধতিতে স্নাতক প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে আগামীকাল (শনিবার)।
গত বছরের মতো এবারও কৃষি বিজ্ঞান বিষয়ে ডিগ্রি প্রদানকারী ৯টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে একসঙ্গে শনিবার (১২ এপ্রিল) বিকাল ৩টা থেকে ৪টা পর্যন্ত এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন জানিয়েছে, এ বছর সিকৃবিতে ৬টি অনুষদে ৫৮০টি আসনের বিপরীতে ৬ হাজার ৯ জন পরীক্ষার্থী ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবেন।
ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল আগামী ১৬ অক্টোবর প্রকাশিত হবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষা শাখার অতিরিক্ত রেজিস্ট্রার মোহাম্মদ গোলাম রসুল।
এ বছর সিকৃবিসহ কৃষি বিজ্ঞান বিষয়ে ডিগ্রি প্রদানকারী ৯টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে মোট ৩ হাজার ৮৬৩ আসনের বিপরীতে ৯৪ হাজার ৩৯ জন পরীক্ষার্থীর ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করার কথা।
এদিকে, ভর্তি পরীক্ষা সুষ্ঠুভাবে সম্পাদনের লক্ষ্যে সবার সার্বিক সহযোগিতা কামনা করেছেন সিকৃবির উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আলিমুল ইসলাম।
সিকৃবিতে অনুষ্ঠিতব্য ভর্তি পরীক্ষার আসন বিন্যাস
ভেটেরিনারি, অ্যানিমেল ও বায়োমেডিক্যাল সায়েন্সেস অনুষদে ৭৫০২০ থেকে ৭৫৯৮২, কৃষি অনুষদে ৭৫৯৮৩ থেকে ৭৬৪৮০, মৎস্য বিজ্ঞান অনুষদে ৭৬৪৮১ থেকে ৭৬৯১৮, কৃষি অর্থনীতি ও ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদে ৭৬৯১৯ থেকে ৭৭৩৯৮, কৃষি প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদে ৭৭৩৯৯ থেকে ৭৭৮৫৮, বায়োটেকনোলজি অ্যান্ড জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদে ৭৭৮৫৯ থেকে ৭৮০৫৮, কেন্দ্রীয় লাইব্রেরি ভবনে ৭৮০৫৯ থেকে ৭৮১০৮, ভেটেরিনারি টিচিং হসপিটালে ৭৮১০৯ থেকে ৭৮২৩৩), যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরে ৭৮২৩৪ থেকে ৭৮৩৩৩, ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে ৭৮৩৩৪ থেকে ৭৯৩৮৮, সিলেট সরকারি মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজে ৭৯৩৮৯ থেকে ৮০৪৮৮ এবং সরকারি টিচার্স ট্রেনিং কলেজে ৮০৪৮৯ থেকে ৮১০২৮ রোলধারী ভর্তিচ্ছু পরীক্ষায় বসবেন।
৮ দিন আগে