ব্যবসা
নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি: বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ১৬৯ পদে বেসামরিক লোকবল নিয়োগ দেবে
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সম্প্রতি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। জাতীয় বেতন স্কেল-২০১৫ অনুযায়ী ১৪-২০তম গ্রেডে অসামরিক স্থায়ী/অস্থায়ী পদে লোকবল নিয়োগ দেয়া হবে।
আবেদন প্রক্রিয়া: আগ্রহীদের জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় কর্তৃক নির্ধারিত ফরম পূরণের মাধ্যমে সরাসরি অথবা ডাকযোগে আবেদন করতে হবে।
বয়সসীমা: ৩১ ডিসেম্বর ২০২২ তারিখে প্রার্থীর বয়স ১৯ থেকে ৩০ বছর হতে হবে। মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তানদের ক্ষেত্রে বয়সসীমা ৩২ বছর।
আবেদন ফি: ২০০ টাকা।
আবেদনের শেষ সময়: ৯ মার্চ ২০২৩ পর্যন্ত।
আরও পড়ুন: পিএসসির নন-ক্যাডারে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি: ২৯৫৩ শূন্য পদে চাকরি
পদ সম্পর্কে বিস্তারিত বিবরণি, আবেদনের যোগ্যতা ও আবেদন ফরমের জন্য ক্লিক করুন
https://www.army.mil.bd/Job-Circulation-Details/span-stylecolor-333333-fontfamily-trebuchet-ms-arial-helvetica-sansserif-fontsize-14px-textalign-justify-backgroundcolor-f7f7f7permanent-civilian-post-in-bd-armyspan-40
পদের নাম:
১। ফিটার ২। বারবার ৩। বুক বাইন্ডার ৪। অপারেটর হিট ট্রিটমেন্ট ৫। ইউডিসি
৬। টেইলার ৭। প্যাকার ৮। এমটি ড্রাইভার/ ড্রাইভার/ সিএমডি ৯। কম্পাউন্ডার
১০। ফায়ার-ক্রু ১১। পরিচ্ছন্নতা কর্মী ১২। নিরাপত্তা প্রহরী ১৩। সহিষ ১৪। মালী ১৫। হেড মেকানিক ১৬। অফিস সহায়ক/বার্তাবাহক ১৭। বাবুর্চি (ইউ) ১৮। পাম্প অপারেটর ১৯। বেঞ্চ ফিটার (এসএস-২) ২০। ফায়ারম্যান ২১। আয়া ২২। ভিউয়ার ২৩। বাবুর্চি (মেস) ২৪। বাবুর্চি ২৫। অফিস করণিক ২৬। সহকারী বাবুর্চি/মশালচী ২৭। স্টোরম্যান ২৮। ইলেক্ট্রিশিয়ান ২৯। বাবুর্চি (হাসপাতাল) ৩০। ওয়েল্ডার (এসএস-২) ৩১। মেসওয়েটার ৩২। ইনসেক্ট কালেক্টর ৩৩। পেইন্টার ৩৪। ধুপি ৩৫। ওয়ার্ডবয় ৩৬। টিসিএম-৩ ৩৭। মিল্ক ডেলিভারিম্যান ৩৮। ইএন্ডবিআর ৩৯। শ্রমিক/ইউএসএম ৪০ । ফার্ম লেবার (বুলক কার্ট ড্রাইভার)।
আরও পড়ুন: তথ্য অধিদপ্তরের চাকরির বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ, আবেদন করবেন যেভাবে
বিজিবিতে চাকরির সুযোগ: আবেদন করা যাবে ডিজিটাল পদ্ধতিতে
ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়াতে হাইকমিশনের সহায়তা চায় বিজিএমইএ
সভাপতি ফারুক হাসানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ গার্মেন্টস ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিজিএমইএ) একটি প্রতিনিধি দল নয়াদিল্লিতে ভারতে বাংলাদেশের হাইকমিশনার মো. মুস্তাফিজুর রহমানের সঙ্গে দেখা করেছে এবং ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়াতে সহায়তা চেয়েছে।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন- বিজিএমইএর সহসভাপতি শহীদুল্লাহ আজিম, প্রেস, প্রকাশনা ও প্রচার বিষয়ক বিজিএমইএ’র স্থায়ী কমিটির সভাপতি শোভন ইসলাম এবং বিজিএমইএ’র বাণিজ্য বিষয়ক স্থায়ী কমিটির সভাপতি মোহাম্মদ কামাল উদ্দিন প্রমুখ।
আরও পড়ুন: বিজিএমইএ’র আরও দুটি সবুজ কারখানার স্বীকৃতি ইউএসজিবিসি’র
প্রতিনিধি দলটি ভারতে বিজিএমইএ এবং কনফেডারেশন অব ইন্ডিয়ান টেক্সটাইল ইন্ডাস্ট্রি দ্বারা যৌথভাবে আয়োজিত সোর্সিং মিট এবং রোডশোতে অংশ নিতে ৯-১২ ফেব্রুয়ারি ভারতে গিয়েছিল।
তারা বাংলাদেশ-ভারত বর্তমান বাণিজ্য পরিস্থিতি এবং দুই প্রতিবেশী দেশের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য বৃদ্ধির সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা করেন।
বৈঠকে বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান বলেন, এমন অনেক ক্ষেত্র রয়েছে যেখানে বাংলাদেশ ও ভারত পারস্পরিক বাণিজ্য সুবিধা পেতে একে অপরকে সমর্থন করতে পারে।
তিনি বলেন, ভারত রাসায়নিক ও অন্যান্য কাঁচামালসহ মানবসৃষ্ট ফাইবারভিত্তিক কাপড়ের সম্ভাব্য উৎস, যেখানে দেশটি বাংলাদেশ আরএমজি রপ্তানির গন্তব্যের প্রতিশ্রুতি দিচ্ছে।
বিজিএমইএ সভাপতি বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে অশুল্ক বাধা অপসারণে বাংলাদেশ হাইকমিশনের সহায়তা কামনা করেন, যাতে সহজে আরও বাণিজ্যের পথ প্রশস্ত হয়।
রপ্তানি-আমদানি প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করতে তিনি স্থলবন্দরের সমস্যা সমাধানে হাইকমিশনের সহযোগিতা কামনা করেন।
ফারুক হাসান ভারতীয় ব্যবসায়ীদের জন্য কনস্যুলার পরিষেবা সহজ এবং দীর্ঘমেয়াদী ভিসা সহজতর করার জন্য হাইকমিশনের প্রতি আহ্বান জানান।
আরও পড়ুন: তৈরি পোশাক শিল্পে জুলাই-ডিসেম্বরে ১৬% বেড়ে রপ্তানি ২৩ বিলিয়ন ডলার: বিজিএমইএ
২০২২ সাল ছিল ঘুরে দাঁড়ানোর বছর: বিজিএমইএ
‘রাইডার গ্র্যাজুয়েশন প্রোগ্রামের’ আওতায় ডেলিভারিম্যানদের প্রশিক্ষণ দিল দারাজ কেয়ারস
দেশের শীর্ষস্থানীয় অনলাইন মার্কেটপ্লেস, দারাজ বাংলাদেশ, সম্প্রতি হাসিমুখ সমাজকল্যাণ সংস্থার সহযোগিতায় ক্যারিয়ার কাউন্সেলিং সেশনের আয়োজন করেছে।
এই সেশনটি দারাজের রাইডার গ্র্যাজুয়েশন প্রোগ্রামের একটি অংশ, যেখানে রাইডারদের এই প্রতিযোগিতামূলক বাজারে নিজেদের খাপ খাইয়ে নিতে কম্পিউটার দক্ষতার পাশাপাশি বিভিন্ন আচরণগত ও পারিপার্শ্বিক শিক্ষা দেয়া হয়।
সেশনটি পরিচালনা করেন হাসিমুখ সমাজকল্যাণ সংস্থার সহপ্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি নুসরাত আক্তার এবং ইউএনডিপি বাংলাদেশের হেড অব কমিউনিকেশনস মো.আব্দুল কাইয়ুম।
আরও পড়ুন: দারাজ মাস্টারকার্ড ‘সেভ স্পেন্ড অ্যান্ড উইন’ ক্যাম্পেইন ২০২৩ শুরু
তৈরি পোশাক কারখানায় ‘সবুজ বিপ্লবের’ নেতৃত্বে এগিয়ে বাংলাদেশ
তৈরি পোশাক খাতে বাংলাদেশের কারখানাগুলো সবুজ কারখানার মানদণ্ডে এগিয়ে আছে। যুক্তরাষ্ট্রের গ্রিন বিল্ডিং কাউন্সিল (ইউএসজিবিসি) থেকে লিডারশিপ ইন এনার্জি অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল ডিজাইন (এলইইডি) সার্টিফিকেশন প্রাপ্ত বাংলাদেশে এ ধরনের কারখানার সংখ্যা এখন ১৮৭টি।
চট্টগ্রামভিত্তিক কেডিএস গ্রুপের সহযোগী প্রতিষ্ঠান কেডিএস আইডিআর সর্বশেষ নতুন প্রজন্মের এই কারখানার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছে।
সোমবার বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) পরিচালক মহিউদ্দিন রুবেল জানান যে ১ ফেব্রুয়ারি তারা ১০০ এর মধ্যে ৮৪ স্কোর নিয়ে প্ল্যাটিনাম সার্টিফিকেশন পেয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ‘শীর্ষ ১০০ গ্রিন ফ্যাক্টরি ইউনিটের মধ্যে ৫০টিই বাংলাদেশের। আর সেরা ১০ জনের মধ্যে আটজন এখান থেকেই এসেছেন।’
আরও পড়ুন: তৈরি পোশাক শিল্পে জুলাই-ডিসেম্বরে ১৬% বেড়ে রপ্তানি ২৩ বিলিয়ন ডলার: বিজিএমইএ
২০২৩ সালে চারটি কারখানা ইউনিট ইতোমধ্যে এলইইডি সার্টিফিকেশন অর্জন করেছে।
নরসিংদীর পাঁচদোনার আমানত শাহ ফেব্রিক্স ইউএসজিবিসি থেকে এ বছরের প্রথম এলইইডি সার্টিফিকেট পেয়েছে।
ইউএসজিবিসি অনুসারে, বাংলাদেশের ১৮৭টি গ্রিন-সার্টিফাইড কারখানার মধ্যে ৬৩টি প্লাটিনাম-রেটেড, ১১০টি গোল্ড-রেটেড, ১০টি সিলভার-রেটেড ও চারটি গ্রিন-সার্টিফাইড।
ইউএসজিবিসি বেশ কয়েকটি মানদণ্ডের ওপর ভিত্তি করে কারখানাগুলোকে সার্টিফিকেশন দিয়ে সম্মানিত করে।
মানদণ্ডগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি হলো- বিদ্যুৎ, পানি ও বর্জ্য ব্যবস্থাপনা।
সেরা পারফর্মারদের প্ল্যাটিনাম,এরপর যথাক্রমে গোল্ড ও সিলভার সার্টিফিকেশন দেয়া হয়।
আরও পড়ুন: ২০২২ সাল ছিল ঘুরে দাঁড়ানোর বছর: বিজিএমইএ
পিএসসির নন-ক্যাডারে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি: ২৯৫৩ শূন্য পদে চাকরি
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)। একাধিক নন-ক্যাডার পদে জনবল নিয়োগ করা হবে। পিএসসির মাধ্যমে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরে দুই হাজার ৯৫৩ জন কর্মকর্তা নেয়া হবে। যার মধ্যে রয়েছে তিনটি ষষ্ঠ গ্রেড, একটি ১১তম গ্রেড ও বাকি পদগুলো ১০ম গ্রেডের।
পিএসসির নন-ক্যাডারে যেসব পদে নিয়োগ:
সবচেয়ে বেশি দুই হাজার ৩৬৭ জন সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগ হবে ২ হাজার ৯৫৩ পদের মধ্যে। এছাড়া স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ে কারা অধিদপ্তরে নেয়া হবে ৫৫ জন ডিপ্লোমা নার্স।
নিয়োগ বিস্তারিত:
রেল মন্ত্রণালয়ে নেয়া হবে ৫২ জন উপসহকারী প্রকৌশলী (স্টোর), ৮৫ জন উপসহকারী প্রকৌশলী (বিদ্যুৎ), ২০৫ জন উপসহকারী প্রকৌশলী (মেকানিক্যাল/ট্রেন এক্সামিনার/ড্রইং), ৩৫ জন উপসহকারী প্রকৌশলী (ওয়ে), ৩১ জন উপসহকারী প্রকৌশলী (ওয়ার্কস), ১১ জন উপসহকারী প্রকৌশলী (ব্রিজ), ৮ জন উপসহকারী প্রকৌশলী (অ্যাস্টিমেটর), ১৫ জন উপসহকারী প্রকৌশলী (সিভিল ড্রইং), ৭১ জন উপসহকারী প্রকৌশলী (সিগন্যাল/টেলিকমিউনিকেশন), একজন উপসহকারী প্রকৌশলী (অ্যাস্টেট) ও ২ জন উপসহকারী প্রকৌশলী (মেরিন)।
আরও পড়ুন: তথ্য অধিদপ্তরের চাকরির বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ, আবেদন করবেন যেভাবে
পাট অধিদপ্তরে একজন উপসহকারী প্রকৌশলী, বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষে ১০ জন মোটরযান পরিদর্শক ও মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে একজন প্রশাসনিক কর্মকর্তা নিয়োগ দেয়া হবে।
পিএসসির নন-ক্যাডারে আবেদন ফি
অনলাইনে ফরম পূরণের অনধিক ৭২ ঘণ্টার মধ্যে পরীক্ষার ফি বাবদ ৬ষ্ঠ গ্রেডের পদের জন্য ৬০০ টাকা, ১০ম গ্রেডের পদের জন্য ৫০০ টাকা ও ১১তম গ্রেডের পদের জন্য ৩০০ টাকা টেলিটক প্রিপেইড নম্বর থেকে এসএমএসের মাধ্যমে জমা দিতে হবে।
পিএসসির নন-ক্যাডারে আবেদন যেভাবে
শিক্ষাগত যোগ্যতা অনুযায়ী এক বা একাধিক পদে আবেদন করা যাবে। তবে একাধিক পদে আবেদন করলে প্রতিটি পদের জন্য আলাদা নিবন্ধন ফি জমা দিতে হবে। প্রার্থীদের টেলিটকের ওয়েবসাইট অথবা বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের ওয়েবসাইটে কমিশন কর্তৃক নির্ধারিত আবেদনপত্র অ্যাপ্লিকেন্টস কপি (বিপিএসসি ফরম-৫-এ) পূরণ করে অনলাইন রেজিস্ট্রেশন কার্যক্রম ও ফি জমাদান সম্পন্ন করতে হবে।
আরও পড়ুন: বিজিবিতে চাকরির সুযোগ: আবেদন করা যাবে ডিজিটাল পদ্ধতিতে
ওয়েবসাইটে নন-ক্যাডার অপশনে ক্লিক করলে নন-ক্যাডার বিভিন্ন পদের বিজ্ঞপ্তি, আবেদনপত্র অনলাইনে পূরণ, এসএমএসের মাধ্যমে ফি জমাদান ও প্রবেশপত্র প্রাপ্তিসংক্রান্ত নির্দেশাবলির রেডিও বাটন দৃশ্যমান হবে।
ফরম পূরণের আগে অবশ্যই আবেদনপদ্ধতি, ফি জমাদান ও নিয়োগসংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য এই লিংকে (http://www.bpsc.gov.bd/sites/default/files/files/bpsc.portal.gov.bd/psc_exam/798c8c07_2526_4d71_873e_333e28c15904/(04-19%20)%20Advertisement-(Combined)%20January%202023.pdf) দেখে নিতে হবে।
আবেদনের শেষ সময়: ৭ মার্চ ২০২৩
আরও পড়ুন: ব্যাংক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৩: সোনালী ও জনতা ব্যাংকে ৪৬৮ চাকরির সুযোগ
৪.৫ বিলিয়ন ডলার ঋণ: আইএমএফ অনুমোদন করতে পারে সোমবার
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) থেকে বাংলাদেশের কর্মকর্তারা ইঙ্গিত পেয়েছেন যে, বহুপক্ষীয় ঋণদাতার বোর্ড দেশটির ঋণের অনুরোধ অনুমোদন করতে নীতিগতভাবে সম্মত হয়েছে।
অর্থ মন্ত্রণালয়ের একাধিক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, সোমবার (৩০ জানুয়ারি) আইএমএফ বাংলাদেশের জন্য ঋণ অনুমোদন করবে।
রাহুল আনন্দের নেতৃত্বে একটি আইএমএফ দল প্রোগ্রামের বিশদ বিবরণ বের করতে গত ২৬ অক্টোবর থেকে ৯ নভেম্বর ঢাকা সফর করেছেন।
এরপর আইএমএফ-এর ভাইস প্রেসিডেন্ট আন্তোয়েনেট মনসিও সায়েহ ১৪-১৮ জানুয়ারি বাংলাদেশ সফর করেন এবং তার সফরের সময় তিনি যে অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং সামাজিক অগ্রগতির প্রত্যক্ষ করেছেন তার প্রশংসা করেন।
আরও পড়ুন: ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশের উচ্চ আয়ের দেশে পরিণত হওয়ার আকাঙ্খাকে সমর্থন দেবে আইএমএফ: ডিএমডি
তিনি বলেন, এটি সারা বিশ্বে একটি প্রভাব ফেলেছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকেও অভিনন্দন জানিয়েছেন সায়েহ।
আইএমএফ এর সাবেক অর্থনীতিবিদ ড. আহসান এইচ মনসুর ইউএনবিকে বলেছেন, অর্থ মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ব্যাংক, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড, পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) এবং অন্যদের সঙ্গে যে পরিদর্শন ও আলোচনা হয়েছে তা জানা যায়।
এছাড়া বৈশ্বিক ঋণদাতা দেশটিকে ৪.৫ বিলিয়ন ডলার ঋণ দেয়ার জন্য একটি চুক্তিতে পৌঁছেছে।
তিনি বলেন, আইএমএফ ঋণের প্রথম কিস্তি শুধু আনুষ্ঠানিকতার অপেক্ষায় রয়েছে।
অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল এর আগে গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আমরা যেভাবে চেয়েছিলাম ঠিক সেভাবে ঋণ পাচ্ছি। বাংলাদেশের জন্য মোট ৪.৫ বিলিয়ন ডলার ঋণ দেয়া হবে।’
২০২৬ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত সাতটি কিস্তিতে এই পরিমাণ অর্থ বিতরণ করা হবে।
এছাড়া ৪৪৭.৭৮ মিলিয়ন ডলারের প্রথম কিস্তি ফেব্রুয়ারিতে দেয়া হবে। অবশিষ্ট পরিমাণ ৬৫৯.১৮ মিলিয়ন ডলার ছয়টি সমান কিস্তিতে দেয়া হবে।
সূত্র জানিয়েছে, ঋণের সুদের হার ম্যাচুরিটির সময় বাজারের হারের ওপর নির্ভর করবে। এছাড়া অর্থ মন্ত্রণালয় হিসাব করেছে যে এই হার প্রায় ২.২ শতাংশ হবে।
আইএমএফ এর আগে বলেছিল যে, রাহুল আনন্দের নেতৃত্বে তার প্রতিনিধিদল এবং বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষ বর্ধিত ক্রেডিট সুবিধা (ইসিএফ) এবং বর্ধিত তহবিল সুবিধা (ইএফএফ) এর অধীনে প্রায় ৩.২ বিলিয়ন ডলারের ৪২ মাসের ব্যবস্থা সহ বাংলাদেশের অর্থনৈতিক নীতিগুলিকে সমর্থন করার একটি কর্মসূচিতে সম্মত হয়েছে। পাশাপাশি স্থিতিস্থাপকতা এবং টেকসই সুবিধা আরএসএফ এর অধীনে প্রায় ১.৩ বিলিয়ন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশকে ঋণ দিতে আইএমএফ’র কোনো শর্ত নেই: সংসদে প্রধানমন্ত্রী
আইএমএফের ‘রেজিলিয়েন্স অ্যান্ড সাসটেইনেবিলিটি ফান্ড’ থেকে ঋণ নেয়ায় এশিয়ায় প্রথম বাংলাদেশ
২০২২ সালে বাংলাদেশে ব্যবসার পরিবেশের অবনতি হয়েছে: সিপিডি
সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি) জানিয়েছে, ২০২১ সালের তুলনায় ২০২২ সালে দেশের ব্যবসায়িক পরিবেশের অবনতি হয়েছে।
সিপিডি’র একটি নতুন জরিপে বলা হয়েছে, অপর্যাপ্ত অবকাঠামো, ঋণ পাওয়ার ক্ষেত্রে আমলাতান্ত্রিক বাধা এবং অদক্ষ প্রশাসন উদ্যোক্তা বিকাশের প্রধান বাধা।
এতে বলা হয়, উচ্চ মূল্যস্ফীতি, বৈদেশিক মুদ্রার সংকট এবং অস্থায়ী নীতি ব্যবসার পরিবেশকে আরও জটিল করে তুলেছে।
আরও পড়ুন: বিদ্যুৎ উৎপাদনে বিদ্যমান পরিকল্পনা থেকে সরে আসুন: সরকারকে সিপিডি
রবিবার ‘বাংলাদেশ বিজনেস এনভায়রনমেন্ট ২০২২: এন্টারপ্রেনারশিপ সার্ভে’ শীর্ষক জরিপের ফলাফল শেয়ার করেছে এই থিঙ্ক ট্যাঙ্ক।
রাজধানীর ধানমন্ডিতে সিপিডি কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে সংস্থাটির গবেষণা পরিচালক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম জরিপের তথ্য তুলে ধরেন। ব্রিফিংকালে সিপিডি’র নির্বাহী পরিচালক ফাহমিদা খাতুন উপস্থিত ছিলেন।
মোয়াজ্জেম বলেন, দেশে টেকসই ব্যবসা বৃদ্ধির ক্ষেত্রে দুর্নীতি একটি বড় বাধা।
জরিপে দেখা গেছে, ২০২১ সালের তুলনায় ২০২২ সালে ব্যবসায়িক পরিবেশের অবনতি হয়েছে। গত এপ্রিল থেকে জুলাই পর্যন্ত পরিচালিত এই জরিপে ঢাকা, চট্টগ্রাম, নারায়ণগঞ্জ ও গাজীপুরের কৃষি, উৎপাদন ও সেবা খাতের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রায় ৭৪ শতাংশ কর্মকর্তা অংশ নেন। যাইহোক, এটি দেশব্যাপী জরিপ ছিল না।
জরিপে অংশ নেয়া প্রায় ৬৪ দশমিক ৬ শতাংশ নির্বাহী দুর্নীতিকে ব্যবসা করার ক্ষেত্রে একটি বড় বাধা হিসেবে উল্লেখ করেছেন।
প্রায় ৬৪ শতাংশ কর্মকর্তা বলেছেন, কর প্রদানে দুর্নীতি হচ্ছে। ৫৪ শতাংশ বলেছেন, তারা ব্যবসায়িক লাইসেন্স পেতে দুর্নীতির মুখোমুখি হয়েছেন। ৪৯ শতাংশ বলেছেন, গ্যাস-বিদ্যুৎ-পানির সংযোগ পাওয়ার ক্ষেত্রে ঘুষ একটি নিয়ম এবং ৭৫ শতাংশ বলেছেন, আমদানি-রপ্তানি খাতে ব্যাপক হারে দুর্নীতি হয়েছে।
ফাহমিদা খাতুন বলেন, দুর্নীতির কারণে পণ্যের উৎপাদন খরচ বাড়ছে। ‘সেবার খরচও বাড়ছে। এই বাড়তি খরচের খেসারত দিতে হচ্ছে সাধারণ মানুষকে। বিভিন্ন স্তরের দুর্নীতি ব্যবসার পরিবেশ ও অর্থনীতিকে ক্ষতিগ্রস্ত করছে,’ তিনি যোগ করেন।
আরও পড়ুন: ব্যাংকগুলোতে আমানতকারীদের আস্থা ও সুশাসন নিশ্চিত করুন: সিপিডি আলোচনায় অর্থনীতিবিদরা
সাংসদ ও জনগণের মাঝে সেতুবন্ধন তৈরি করেছে এসপিসিপিডি ও বিএপিপিডি: স্পিকার
শেয়ারবাজারে এক সপ্তাহে মূলধন বৃদ্ধি ছাড়াল ১০ হাজার ১৮৫ কোটি
পুঁজিবাজারের তথ্য বিশ্লেষণে দেখা গেছে, চলতি মাসের ৪র্থ সপ্তাহে পুঁজিবাজার চার দিনে ১০ হাজার ১৮৫ কোটি টাকা মূলধন বৃদ্ধি হয়েছে।
গত সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে লেনদেনের শুরুতে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) মূলধন ছিল ৭ লাখ ৫৬ হাজার কোটি টাকা। শেষ দিনে বৃহস্পতিবার লেনদেন শেষে মূলধন দাঁড়িয়েছে ৭ লাখ ৬৭ হাজার কোটি টাকা।
আপরও পড়ুন: ৪ প্রতিষ্ঠান পেল টাওয়ার শেয়ারিং লাইসেন্স
অর্থাৎ মূলধন বেড়েছে ১০ হাজার ১৮৫ কোটি টাকা। আগের সপ্তাহে তা বেড়েছে দুই হাজার ১৪৯ কোটি টাকা। টানা দুই সপ্তাহ বাজারে বিনিয়োগকারীদের পুঁজি বেড়েছে।
গত সপ্তাহে (২২ থেকে ২৬ জানুয়ারি) পাঁচ কার্যদিবসে কেনাবেচা হয়েছিল। প্রথম ব্যবসায়িক দিনে সূচকের পতন দেখা গিয়েছিল, তারপরে সোমবার থেকে বৃহস্পতিবার টানা চারটি ব্যবসায়িক দিনে সূচক বেড়েছে।
এই সময়ে ডিএসইতে মোট ৩৮৭টি শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে ৬৩টি কোম্পানির শেয়ার দর বেড়েছে, কমেছে ১১৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২০৫টির।
আগের সপ্তাহে লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে ১১৪টির দাম বেড়েছে, ৬৮টির দরপতন হয়েছে এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২০৫টির। আগের সপ্তাহের তুলনায় দাম কমানো কোম্পানির সংখ্যা বেড়েছে।
তবে বেশ কয়েকটি কোম্পানির শেয়ার দর বেড়ে যাওয়ায় ডিএসইর প্রধান সূচক আগের সপ্তাহের তুলনায় ৩০ পয়েন্ট বেড়ে বিদায়ী সপ্তাহে ছয় হাজার ২৯৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
ডিএসই’র অন্য দু’টি সূচকের মধ্যে ডিএসইএস সূচক আগের সপ্তাহের তুলনায় ছয় পয়েন্ট বেড়ে এক হাজার ৩৭৪ পয়েন্টে এবং ডিএস-৩০ সূচক ২২ পয়েন্ট বেড়ে দুই হাজার ২৩০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
সূচক বাড়লেও কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। গত সপ্তাহে ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে তিন হাজার ৫০ কোটি টাকা, যা আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল তিন হাজার ৮৫০ কোটি টাকা। অর্থাৎ ৮০০ কোটি টাকার লেনদেন কমেছে; শতাংশ হিসাবে এটি ২০ দশমিক ৭৮ শতাংশ।
দেশের আরেক পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)ও একই অবস্থায় লেনদেন হয়েছে।
গত সপ্তাহে সিএসইর সার্বিক সূচক ৮৯ পয়েন্ট বেড়ে ১৮ হাজার ৫৬৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। এ সময়ে লেনদেন হয়েছে ৬৩ দশমিক ১৯ কোটি টাকা, যা আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ১০৪ দশমিক ৫৫ কোটি টাকা।
লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে ৬১টির শেয়ার দর বেড়েছে, ৮৩টির দাম কমেছে এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৩৪টি কোম্পানির।
আপরও পড়ুন: শেয়ার বাজার কারসাজিকারীকে চিহ্নিত করতে ৬-১২ মাস সময় লাগে: বিএসইসি চেয়ারম্যান
প্রফিট শেয়ার করার জন্য হাওয়া ভবন ও পিএমওতে উন্নয়ন উইং নেই: ব্যবসায়ীদের প্রধানমন্ত্রী
চিনির কেজিতে আবারও বাড়বে ৫ টাকা, কার্যকর ১ ফেব্রুয়ারি
সরকার আবারও চিনির দাম কেজিতে ৫ টাকা বাড়িয়েছে, যা ১ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ থেকে কার্যকর হবে।
বৃহস্পতিবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে আলোচনার ভিত্তিতে বাংলাদেশ সুগার রিফাইনার অ্যাসোসিয়েশনের নির্বাহী সচিব আজ একটি সার্কুলার জারি করেছেন।
দাম বৃদ্ধির পর প্রতি কেজি খোলা চিনির সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য হবে ১০৭ টাকা এবং প্যাকেটজাত চিনি ১১২ টাকা।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ‘আন্তর্জাতিক বাজারে মূল্যবৃদ্ধি এবং মার্কিন ডলারের বিনিময় হার এবং উৎপাদন খরচ বৃদ্ধির পরিপ্রেক্ষিতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে আলোচনা সাপেক্ষে প্রতি কেজি খোলা চিনির দাম ১০৭ টাকা এবং প্যাকেটজাত চিনির দাম প্রতি কেজি ১১২ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: ডিমের ডজনে বাড়ল ৩০-৩৫ টাকা
এর আগে, সরকার ২০২২ সালের নভেম্বরে চিনির খুচরা মূল্য বাড়িয়েছিল। বর্তমানে, খোলা চিনির দাম প্রতি কেজি ১০৭ টাকা এবং প্যাকেটজাত চিনি ১০২ টাকা।
তবে বাজারে খোলা চিনি ১১০ টাকা এবং প্যাকেটজাত চিনি ১২০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। চিনির দাম বাড়ার জন্য পাইকারি বিক্রেতাদের দায়ী করেছেন খুচরা বিক্রেতারা।
আরও পড়ুন: এলসি খোলার সংকট শিগগিরই স্বাভাবিক হবে: বিবি গভর্নর
তথ্য অধিদপ্তরের চাকরির বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ, আবেদন করবেন যেভাবে
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য অধিদপ্তর রাজস্ব খাতভুক্ত শূন্যপদে জনবল নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে।
বুধবার সরকারের এই দপ্তরটি তাদের নিজস্ব ওয়েবসাইটে এই বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে।
বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখিত শর্তাবলি পূরণ সাপেক্ষে আগামী ৩০ জানুয়ারি ২০২৩ সকাল ১০টা থেকে অনলাইনে আবেদন ও ফি জমা দেয়া শুরু হবে। চলবে আগামী ১৯ ফেব্রুয়ারি বিকাল ৫টা পর্যন্ত।
আরও পড়ুন: ব্যাংক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৩: সোনালী ও জনতা ব্যাংকে ৪৬৮ চাকরির সুযোগ
বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী জাতীয় বেতন স্কেল ২০১৫ অনুসারে ১১তম গ্রেড থেকে ২০তম গ্রেডে মোট আটটি গ্রেডের ৪৫টি শূন্যপদে জনবল নিয়োগ দেয়া হবে। আগ্রহী প্রকৃত বাংলাদেশি নাগরিকদের নিকট থেকে দরখাস্ত আহ্বান করা হয়েছে।
বিভিন্ন পদের বিপরীতে এতে আবেদন করতে পারবেন মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট থেকে শুরু করে স্নাতক সম্পন্নকারীরা। তবে কিছু পদের জন্য কারিগরি দক্ষতার প্রয়োজন হবে। আর কিছু পদের জন্য অভিজ্ঞতা চাওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন:বিজিবিতে চাকরির সুযোগ: আবেদন করা যাবে ডিজিটাল পদ্ধতিতে
আবেদনকারীর সর্বনিম্ন বয়সসীমা ১৮ উল্লেখ করা হয়েছে। তবে কয়েকটি পদের জন্য বয়সসীমা ৪০ বছর পর্যন্ত শিথিলযোগ্য করা হয়েছে।
এছাড়া ১৮টি জেলার নাগরিকদের আবেদন না করতে বলা হয়েছে। তবে এতিম ও শারীরিক প্রতিবন্ধী কোটায় সকল জেলার নাগরিকরা আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের নিয়ম, শর্তাবলি এবং পূর্ণাঙ্গ বিজ্ঞপ্তি দেখতে নিচের লিংকে ক্লিক করুন-
লিংক- http://www.pressinform.gov.bd/sites/default/files/files/pressinform.portal.gov.bd/notices/f45060cb_b09f_40cf_8b6c_66192513841e/2023-01-25-08-48-5d1632a49a59c7b3f0d23a0b29801ab1.pdf
আবেদনের লিংক- http://pid.teletalk.com.bd/