ব্যবসা
ইন্টারনেট চার্জ ছাড়াই উপায় অ্যাপ ব্যবহার করতে পারবেন বাংলালিংক গ্রাহকরা
কোনো ধরনের ইন্টারনেট চার্জ ছাড়াই মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান উপায় এর মোবাইল অ্যাপ ব্যবহার করতে পারবেন বাংলালিংক গ্রাহকরা।
এছাড়াও, বাংলালিংক গ্রাহকরা গুগল প্লে-স্টোর এবং অ্যাপ-স্টোর থেকে উপায় অ্যাপ ডাউনলোড করে সেলফ-রেজিস্ট্রেশন করে উপায় গ্রাহক হলে পাবেন ৫০ টাকা পর্যন্ত ক্যাশ-রিওয়ার্ড এবং ১ জিবি ফ্রি ইন্টারনেট। পাশাপাশি, বাংলালিংক গ্রাহকরা উপায় অ্যাপের মাধ্যমে ৪৪ টাকায় ১ জিবি এবং ২৫ মিনিট টকটাইমের একটি বিশেষ প্যাক কিনলে পাবেন আরও ১ জিবি বোনাস ইন্টারনেট।
উপায় এর সর্বশেষ এই পার্টনারশিপের ফলে, দেশের প্রধান তিনটি মোবাইল ফোন অপারেটর- গ্রামীণফোন, রবি ও বাংলালিংক এর গ্রাহকরা কোনো ইন্টারনেট চার্জ ছাড়াই উপায় অ্যাপ ব্যবহার করতে পারবেন বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
উল্লেখ্য, ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের সাবসিডিয়ারি ‘ইউসিবি ফিনটেক কোম্পানি লিমিটেড’ এর মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস ব্র্যান্ড উপায় এর যাত্রা শুরু হয় ১৭ মার্চ ২০২১ থেকে।
আরও পড়ুন: ফিনটেক ইনোভেশন অ্যাওয়ার্ড পেল ‘উপায়’
ইন্টারনেট ছাড়াই ‘উপায়’ অ্যাপ ব্যবহার করতে পারবেন রবি গ্রাহকরা
হিলি বন্দরে ২ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে পণ্য আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম দুই দিন বন্ধ থাকবে।
বৃহস্পতিবার সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত এই কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। এছাড়া শুক্রবার সাপ্তাহিক ছুটি হওয়ায় সেদিনও কার্যক্রম বন্ধ থাকবে।
আরও পড়ুন: বিজয়ের ৫০ বছর উপলক্ষে বিএসএফকে মিষ্টি উপহার
এ ব্যাপারে বাংলা-হিলি কাস্টমস সি অ্যান্ড এফ এজেন্টস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি আব্দুর রহমান লিটন জানান, বৃহস্পতিবার সারাদেশে মহান বিজয় দিবস উদযাপিত হচ্ছে। ফলে সরকারিভাবে ছুটি থাকায় দিবসটি উদযাপনে দু’দেশের ব্যবসায়ীরা পণ্য আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ রাখার এই সিন্ধান্ত নেয়। তাই সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত এই বন্দর দিয়ে পণ্য আমদানী-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ রাখা হয়েছে।
আরও পড়ুন: হিলি বন্দরে পণ্য আমদানি-রপ্তানি শুরু
তিনি জানান, শুক্রবার সাপ্তাহিক ছুটি থাকায় শনিবার থেকে পুনরায় বন্দরের আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম শুরু হবে।
গুলশানের পুলিশ প্লাজায় ভাইব্রেন্টের নতুন শাখা উদ্বোধন
ইউএস-বাংলা গ্রুপের অন্যতম প্রতিষ্ঠান ইউএস-বাংলা ফুটওয়্যারের অন্যতম ব্র্যান্ড ভাইব্রেন্ট ঢাকার গুলশান-নিকেতনে পুলিশ প্লাজায় সেলস্ সেন্টারের উদ্বোধন করা হয়েছে।
সম্প্রতি আনুষ্ঠানিকভাবে ফিতা কেটে নতুন এই নতুন শাখার উদ্বোধন করেন ভাইপ্রেন্টের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. রুহুল আমিন মোল্লাহ।
এছাড়া উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন হেড অব মার্কেটিং শেখ তানভীর তাপসসহ ইউএস-বাংলা গ্রুপের অন্যান্য কর্মকর্তারা।
আরও পড়ুন: উৎসবের মৌসুমে ফুডপ্যান্ডার করপোরেট ভাউচারে বিশেষ ছাড়
প্রত্যেকটি ভাইব্রেন্টের শো-রুমে জুতা ছাড়াও রয়েছে ভাইব্রেন্ট ব্র্যান্ডের বিভিন্ন ডিজাইনের লেদার সামগ্রী, ট্রাভেল ব্যাগ, পুরুষ গ্রাহকদের জন্য শার্ট, টি-শার্ট, শিশুদের জন্য আধুনিক ডিজাইনের ড্রেসসহ অন্যান্য লাইফস্টাইল সামগ্রী। সকল আউটলেটে সহস্রাধিক ডিজাইনের বিভিন্ন লাইফস্টাইল সামগ্রীর কালেকশন রয়েছে।
যাত্রা শুরুর পর থেকে পরিকল্পনা অনুযায়ী এগিয়ে চলেছে ভাইব্রেন্ট। এর কার্যক্রমে গতিশীলতার লক্ষ্যে ধারাবাহিকভাবে প্রত্যেকটি জেলা শহরে এমনকি উপজেলা পর্যন্ত ভাইব্রেন্টের বিস্তার ঘটানোর পরিকল্পনা রয়েছে। কম মূল্যে আধুনিকতার ছোঁয়া দিতেই ভাইব্রেন্টের পণ্যসামগ্রী দেশব্যাপী ছড়িয়ে দিতে বদ্ধপরিকর। গ্রাহকদের সুবিধার্থে প্রত্যেকটি শো-রুমেই ক্যাশ ক্রয় ছাড়াও ভিসা ও মাস্টার কার্ড নেয়া হয়। ইতোমধ্যে অনলাইনের মাধ্যমেও ভাইব্রেন্টের সকল পণ্য গ্রাহকসেবায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছে।
আরও পড়ুন: ‘করদাতা ও রাজস্ব বোর্ডের চোর পুলিশ খেলা বন্ধ করতে হবে’
ঢাকার হাতিরঝিল সংলগ্ন গুলশান-নিকেতনের অন্যতম ব্যস্ততম এলাকা পুলিশ প্লাজায় ভাইব্রেন্টের শো-রুমের যাত্রা শুরু হয়েছে।
উৎসবের মৌসুমে ফুডপ্যান্ডার করপোরেট ভাউচারে বিশেষ ছাড়
উৎসবের এ মৌসুমে করপোরেট ক্লায়েন্টদের জন্য বাল্ক ভাউচার ক্রয়ে বিশেষ ছাড় সুবিধা দিচ্ছে ফুডপ্যান্ডা ফর বিজনেস। এ অফারের আওতায় ফুডপ্যান্ডা বাংলাদেশের বর্তমান ও নতুন করপোরেট ক্লায়েন্টরা বাল্ক পরিমাণে ভাউচার ক্রয় করতে পারবেন এবং ভাউচারগুলো আসন্ন বিজয় দিবস (১৬ ডিসেম্বর) ও ইংরেজি বছরের শেষ দিন (৩১ ডিসেম্বর) উপলক্ষে তাদের কর্মী, ক্লায়েন্ট, পার্টনার ও ক্রেতাদের দিতে পারবেন।
এ ভাউচারগুলো দিয়ে ফুডপ্যান্ডা প্ল্যাটফর্ম থেকে খাবার ও গ্রোসারি সামগ্রী অর্ডার করা যাবে। ফুডপ্যান্ডার করপোরেট ভাউচার ক্রয় করতে এই ই-মেইলে [email protected] এ যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।
আরও পড়ুন: স্বপ্ন ও ফুডপ্যান্ডার গ্রোসারি ডেলিভারি সেবা প্যান্ডামার্ট’র যাত্রা শুরু
ফরিদপুর চেম্বার অব কমার্সের নির্বাচনে বিজয়ী হলেন যারা
দীর্ঘদিন পর ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্যে দিয়ে ফরিদপুর চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ড্রাস্ট্রিজের দ্বিবাষিক নির্বাচনে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
ফরিদপুর চেম্বার অব কমার্সের নির্বাচন কমিশনার প্রফেসর শাহজাহান জানান, সোমবার অনুষ্ঠিত ওই নির্বাচনে জেনারেল শ্রেণিতে ১৬ জন নির্বাচিত হয়েছেন।
তারা হলেন- মো.নজরুল ইসলাম (৩৮৪ ভোট), শামসুল আলম চৌধুরী (৩৫৩ ভোট), মো.মতিউর রহমান শামীম (৩৩৮ ভোট), মো.নজরুল ইসলাম (৩৩৩ ভোট), মো.মহাসিন শরীফ (৩১৯ ভোট), জিয়াউল হাসান মিঠু (৩১৯ ভোট), মতিউর রহমান নান্নু (৩০৯ ভোট), মনিরুজ্জামান মনির (৩০৬ ভোট), শাহ মোহাম্মদ ইশতিয়াক আরিফ (৩০৬ ভোট), মো.জাহিদুল ইসলাম (৩০২ ভোট), আব্দুর রউফ খান (২৯৬ ভোট), দীপক মজুমদার (২৮৮ ভোট), খলিফা কামাল উদ্দিন (২৫৫ ভোট), মো.আব্দুস সালাম বাচ্চু (২৪৯ ভোট), সৈয়দ আলী আশরাফ (২৪৬ ভোট) এবং মো.সিদ্দিকুর রহমান ২৪৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন।
আরও পড়ুন: বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য ভাঙার প্রতিবাদে গাজীপুরে চেম্বার অব কমার্সের মানববন্ধন
অ্যাসোসিয়েট শ্রেণিতে মো. আনসারুল হক (২০ ভোট), মো. লিয়াকত হোসেন লিটন (২০ ভোট), হাফিজুর রহমান খান (১৮ ভোট) ও মানব কুমার সাহা (১৫ ভোট) পেয়ে বিজীয় হয়েছেন।
টাউন অ্যাসোসিয়েট শ্রেণিতে মো. মাসুদুল হক ও মো.দেলোয়ার হোসেন দিলা নির্বাচিত হয়েছেন। এছাড়া গ্রুপ মেম্বার শ্রেণিতে নির্বাচিত হয়েছেন মো. শহিদুর রহমান (মানিক)।
সোমবার সকাল ৯টা থেকে ভোট গ্রহণ শুরু হয়ে চলে বিকাল ৫টা পর্যন্ত। নির্বাচনে ৬১১ জন ভোটারের মধ্যে ৫৫১ জন তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন।
চাকরি প্রার্থীদের সফল সিভি তৈরির কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস
যে কোন চাকরি প্রার্থীর প্রথম দর্শনের জন্য একমাত্র উপায় হলো তার সিভি। বিশ্বের বহুল পরিচিত জব পোর্টাল ইন্ডিড-এর একটি গবেষণায় দেখা গেছে যে, নিয়োগকর্তারা প্রতিটি সিভি দেখার জন্য ৬ থেকে ১৫ সেকেন্ড সময় নেয়। অর্থাৎ ক্যারিয়ারে সফলতার পুরোটাই নির্ভর করছে সেই ৬ থেকে ১৫ সেকেন্ডের উপর। গ্রাজুয়েশনের পর সিভির আদ্যোপান্তের ব্যাপারে কোন সন্দেহ না থাকলেও কিছুটা ঘাটতির জন্য প্রতিটি চাকরির আবেদন বিফলে যায়। তাই এই ফিচারটি আয়োজন করা হয়েছে সফল সিভি তৈরির কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিক নিয়ে।
আবেদনকৃত জবের অনুকূলে সিভি তৈরি
সিভি টেইলারিং-এর সঙ্গে অনেকেই পরিচিত। কিন্তু এই অতি পুরোনো বিষয়টিতে এখনো চাকরি প্রার্থীরা গড়িমসি করেন। কিন্তু অধিকাংশ নিয়োগকর্তারা তাদের পোস্টের জন্য টেইলারিং করা সিভি আশা করেন। একটি সাধারণ সিভিতে দেয়া তথ্যাবলির সাথে জব পোস্টটির বিষয়গুলো কখনোই ১০০ ভাগ মিলে যায় না। তাছাড়া এমনো অনেক তথ্য থাকতে পারে যেগুলো অন্য কোন জবের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ। এক্ষেত্রে সেই সিভির উপর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে।
সেই জবের অনুকূলে সিভি তৈরি করতে হলে জবটির কাজের ব্যাপারে ভালোভাবে জেনে নিতে হবে। এগুলো সার্কুলারেই বিশদভাবে উল্লেখ থাকে। দায়িত্বের বিবরণী অনুসারে প্রাসঙ্গিক অভিজ্ঞতা, দক্ষতা এমনকি ক্যারিয়ারের লক্ষ্যও সাজিয়ে নেয়া যেতে পারে।
আরও পড়ুন: অনলাইনে চাকরির ইন্টারভিউ দিতে প্রয়োজনীয় পাঁচ অনলাইন প্ল্যাটফর্ম
আকর্ষণীয় সিভি তৈরি
এক নজরে হাজার হাজার সিভি দেখার সময় কোন একটা সিভিতে চোখ আটকে যেতে হলে সেই সিভিটির অন্য সিভি থেকে আলাদা হওয়া বাঞ্ছনীয়। এর জন্য এক থেকে দুই পৃষ্ঠার ভালো ফরম্যাটের একটা সিভিই যথেষ্ট। এই ভালো ফরম্যাট মানে সিভিটির মার্জিন, প্রতিটি সেকশনের মাঝে ফাঁকা জায়গা, পড়ার জন্য উপযোগী ফন্ট, অক্ষরগুলো আকার, প্রতিটি সেকশনে দেয়া তথ্যগুলো বিন্যাসের ধরনকে বোঝানো হয়।
প্রতিটি লেখা লেফ্ট অ্যালাইন হতে হবে আর চতুর্পাশে যথেষ্ট খালি জায়গা রেখে পুরো পৃষ্ঠাটিকে এমন করতে হবে যেন দেখে মনে হয় পুরো সিভিটি একটি চতুর্ভূজের ভেতরে আবদ্ধ আছে। ফন্টগুলোর জন্য স্যান্স-শেরিফ ক্যাটাগরির এরিয়েল অথবা সেরিফের টাইম্স নিউ রোমান নির্বাচন করা যায়। অক্ষরগুলোর ক্ষেত্রে যদি সেকশন টাইটেল হয় তবে আকার ১৪ থেকে ১৬ আর যদি সাধারণ লেখার ক্ষেত্রে ১২ হলেই চলবে। ফাঁকা জায়গার ক্ষেত্রে প্রতিটি সেকশনের পর একটি স্পেস-ই যথেষ্ট।
এবার আকর্ষণীয় করার ক্ষেত্রে সেকশন আর সেকশনে দেয়া তথ্যগুলোকে দুটি কলামে অথবা এক ও দুই কলাম মিলিয়ে সুবিন্যস্ত করে সাজানো যেতে পারে।
স্পষ্ট সময় উল্লেখ
অভিজ্ঞতায় প্রতিষ্ঠান ও পদবী লেখার সময় অনেকেই সময় বিশেষ করে কমপক্ষে সালটাও উল্লেখ করেন না। প্রতিটি তথ্যের সাথে সময় উল্লেখ করলে সিভির পরিবেশনের পাশাপাশি মানও উন্নয়ন হয়। শিক্ষাগত যোগ্যতায় পাশের বছরের মত করে পাঠ্যবহির্ভূত কার্যক্রম ও ট্রেনিংয়ের সাল যোগ করলে নিয়োগকর্তারা আবেদনকারীর ব্যাপারে স্পষ্ট ধারণা পান।
অনেকে বেকারত্বের সময়টা গোপন করা অথবা জব পরিবর্তনের মাঝের সময়টা আড়াল করার জন্য বছর উল্লেখ করেন না। সেক্ষেত্রে নতুন জব শুরু করার আগের সময়টা ৯টা থেকে ৬টা কি কি উৎপাদনশীল কাজে লাগানো হয়েছে তা উল্লেখ করা যায়।
আরও পড়ুন: চাকরির সিভি ও পোর্টফোলিও তৈরির প্রয়োজনীয় কিছু ওয়েবসাইট
উপযুক্ত তথ্য প্রদান
এই বিষয়টি কিছুটা আবেদনকৃত জবের অনুকূলে সিভি তৈরির সাথে সম্পৃক্ত। খেয়াল রাখতে হবে এখানে কিন্তু সত্য-মিথ্যার কথা বলা হচ্ছে না। যেমন অভিজ্ঞতায় ‘পরিশ্রমী ও টার্গেট পূরণ করা সেল্সম্যান’ এর বদলে ‘২০১৪ সালের জুন মাসের মাসিক আয় এপ্রিলের তুলনায় ৫৫ শতাংশ বৃদ্ধি করেছি’ কথাটি উত্তম। সফ্ট স্কিলের ক্ষেত্রেও শুধু স্কিলটির নাম উল্লেখ না করে উচিত কোত্থেকে কি কাজের মাধ্যমে স্কিলটি অর্জিত হয়েছিলো।
সিভির শিরোনাম ও প্রাসঙ্গিক শব্দ সংযোজন
এটি বাংলাদেশের জন্য সিভি তৈরির একটি নতুন ধরণ হলেও অনলাইনে চাকরির আবেদনের ক্ষেত্রে খুবই দরকারি। লিঙ্ক্ডইনের প্রোফাইলের মত কাগজের সিভিতেও নামের নিচে শিরোনাম বা পদবী লেখা উচিত। এটা চট-জলদি চাকরি প্রার্থীর ব্যাপারে নিয়োগকর্তাকে একটা ধারণা দেয়।
তাছাড়া অনলাইনে নিয়োগকর্তারা যখন তাদের কাঙ্ক্ষিত পোস্টের জন্য পদবী দিয়ে চাকরি প্রার্থীদের খোঁজ করেন, তখনো এই শিরোনামটি সাহায্য করে।
প্রাসঙ্গিক শব্দ বা কী-ওয়ার্ড সংযোজনে অনলাইন সিভিটি সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজ্ড হয়ে যায়। অর্থাৎ সিভিতে নির্দিষ্ট কোন যোগ্যতা সম্বলিত যথেষ্ট কী-ওয়ার্ড থাকলে, যে কেউ সার্চ করলে সেই সিভিটি পেয়ে যায়।
আরও পড়ুন: গোল্ডেন মিল্কের জাদুকরি উপকারিতা
শেষাংশ
উপরোক্ত পাঁচটি টিপস একটি সফল সিভি তৈরিতে সহায়তা করতে পারে। তবে এর পাশাপাশি নেটওয়ার্কিং-এর প্রয়োজন আছে। সিভিটি সঠিক জায়গায় যাচ্ছে কিনা তার জন্য বন্ধু-বান্ধব, শুভাকাঙ্ক্ষী, সহকর্মীদের সাথে উত্তরোত্তর যোগাযোগের সম্পর্ক রাখা অতীব জরুরি। তবেই একটি সুন্দর সিভি তৈরি সফলতার শিখড়ে পৌঁছতে পারে।
‘করদাতা ও রাজস্ব বোর্ডের চোর পুলিশ খেলা বন্ধ করতে হবে’
আয়কর আইন-২০২১ আলোচনা সভায় বক্তারা বলেছেন, নতুন আয়কর আইন এমনভাবে করা উচিত যাতে করদাতা ও রাজস্ব বোর্ডের মধ্যে চোর পুলিশ খেলা বন্ধ হয়।
তারা বলেন, ‘বর্তমান আইনে এমন কিছু বিধি রয়েছে যা করদাতাদের হয়রানির সুযোগ সৃষ্টি করে। আবার কর ফাঁকিরও সুযোগ রয়েছে। ফলে করদাতা ও কর কর্মকর্তা কেউ কাউকে বিশ্বাস করে না। নতুন আইন এ অবস্থা থেকে বের হয়ে আসার সুযোগ সৃষ্টি করেছে। তবে আইনটি চূড়ান্ত করার ক্ষেত্রে তাড়াহুড়ো না করে আরও সময় নেয়া উচিত। সংশ্লিষ্ট সকল পক্ষের মতামত রাখার সুযোগ দেয়া উচিত।’
ইকোনোমিক রিপোর্টার্স ফোরাম (ইআরএফ) ও বিজনেস ইনিশিয়েটিভ লিডিং ডেভেলপমেন্ট (বিল্ড) যৌথ আয়োজনে বৃহস্পতিবার রাজধানীর পল্টনে ইআরএফ কার্যালয়ে আলোচনা সভায় বক্তারা এসব মতামত দেন।
প্রধান অতিথি প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক উপদেষ্টা ড. মশিউর রহমান বলেন, ‘আইনের ক্ষেত্রে প্রণয়নকারী, প্রয়োগকারী ও মান্যকারীদের মধ্যে সমন্বয় জরুরি। তা না হলে আইন লক্ষ্য অর্জন করে না।
আরও পড়ুন: করদাতাদের সংখ্যা নিয়ে সন্তুষ্ট নন অর্থমন্ত্রী
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সাবেক এই চেয়ারম্যান বলেন, ‘আয়কর আইনের মত আইনে মৌলিকতা আনতে সময় দরকার। যেসব উদ্যোগ নেয়া হয়েছে তার অর্থনীতির দক্ষতা বাড়ছে কিনা, সাম্য নিশ্চিত হচ্ছে কিনা তা দেখা দরকার।’
এনবিআর’র প্রথম সচিব (আয়কর নীতি) মো. শহীদুল ইসলাম বলেন,‘আয়কর এমন ব্যবস্থা এখানে বৈধ কাজ করলেও হয়রানি মনে হয়। ফলে করদাতাদের মানসিকতার পরিবর্তন করতে হবে। কর দিয়ে গর্ববোধ করতে হবে। দেশের মানুষ কর দিচ্ছে বলেই দেশ এগোচ্ছে।’
তিনি বলেন, ‘নতুন আইন বিষয়ে জাতীয় সংসদে প্রস্তাব পাশ হয়েছে। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগও কাজটি দ্রুত শেষ করতে চাচ্ছে। এজন্য মনে হচ্ছে তাড়াহুড়ো করছে এনবিআর। কিন্তু এনবিআর মনে করে সকলের মতামত নিয়েই উপযুক্তভাবে আইনটি করা দরকার। এজন্য এনবিআর সময় নিয়েছে। তবে বেশি দেরি করারও সুযোগ নেই।’
আগাম কর প্রসঙ্গে তিনি বলেন,‘সবাই যদি অক্টোবর নভেম্বরে এসে কর পরিশোধ করে, তাহলে বছরের বাকি সময় ব্যয়ের টাকা সরকার কোথায় পাবে। এজন্য আগাম কর, উৎসে কর নেয়া হয়। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এ ধরনের পদ্ধতি রয়েছে।’
বিল্ডের চেয়ারপার্সন আবুল কাশেম খান বলেন, ‘দেশ বর্তমানে একটা রূপান্তরের পর্যায়ে রয়েছে। স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণ হতে যাচ্ছে। এতে সামনে অনেক চ্যালেঞ্জ ও সম্ভাবনা আসবে। চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার জন্য প্রতিযোগিতা সক্ষমতা বাড়াতে হবে। দেশের রপ্তানি পণ্যের সংখ্যা কম। এঁটা এক ধরনের দুর্বলতা। কর আইন, আমদানি রপ্তানি নীতির মত উদ্যোগের মাধ্যমে সক্ষমতা বাড়াতে হবে। এসব নীতিমালাতে দেশিয় উদ্যোক্তাদের সুবিধা দিতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘এসব নীতিমালা করার ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্টদের সাথে আলোচনা করা খুবই জরুরি। কিন্তু আয়কর আইন চুড়ান্ত হওয়ার পথে। ব্যবসায়ীরা এ বিষয়ে বিস্তারিত জানেন না। ব্যবসায়ীদের কাছে এনবিআরের পক্ষ থেকে মতামত চাওয়া হলেও সময় দেয়া হয়েছে খুবই কম। এজন্য আরও সময় প্রয়োজন।’
তিনি বলেন, ‘মানুষের অর্থনৈতিক স্বাধীনতা থাকা দরকার। কর হার বাড়ানো হলে কর ফাঁকির প্রবনতাও বাড়বে। এজন্য করের হার কমিয়ে আওতা বাড়ানো দরকার।’
তিনি আগাম আয়করকে (এআইটি) একটি ‘ব্যাড ল’ উল্লেখ করে বলেন, ‘এনবিআর ধরেই নিচ্ছে ব্যবসায়ীরা কর দিতে চায় না। ফলে আগেই কর কেটে নিচ্ছে। হয়ত কেউ কেউ কর ফাঁকি দিতে চায়। সেজন্য সবাইকে চোর ভাবলে তো হবে না।’
তিনি বলেন, ‘করের অ্যাসেসমেন্টেও হয়রানি হয়। সবচেয়ে বেশি হয়রানি হয় অডিটে। প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ীরা এসব সমস্যা সমাধান করতে পারলেও সাধারণ ব্যবসায়ীরা তা পারেন না।’
ঢাকা চেম্বারের সভাপতি রিজওয়ান রাহমান বলেন, ‘কর ছাড় না দিলে পুঁজিবাজার এগোবে না। আবার আগামীতে উন্নয়ন অর্থায়নের জন্য বন্ড মার্কেট লাগবে। ফলে নতুন আইনে এ বিষয়ে সুযোগ থাকতে হবে।’
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে সব ব্যবসার প্রতি ন্যায়সঙ্গত আচরণ চায় যুক্তরাষ্ট্র
তিনি বলেন, ‘অনেক ক্ষেত্রে দ্বৈত কর রয়েছে। যা ‘ননসেন্স’। এঁটা ব্যবসার বাধা। হঠাৎ পরিদর্শন বন্ধ করা, ব্যবসায়ীদের গবেষণা ব্যয়ে কর ছাড়, বীমার প্রিমিয়ামকে ব্যয় হিসেবে গণ্য করার সুপারিশ করেন।’
ইআরএ ‘র সভাপতি শারমীন রিনভী সভাপতিত্বে ও ইআরএফের সাধারণ সম্পাদক এস এম রাশিদুল ইসলাম সঞ্চালনায় সভায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন স্নেহাশীষ মাহমুদ অ্যান্ড কোং এর পার্টনার স্নেহাশীষ বড়ুয়া।
এ সময় মুক্ত আলোচনায় বক্তব্য দেন পলিসি এক্সচেঞ্জ অব বাংলাদেশের চেয়ারম্যান ড. মাশরুর রিয়াজ, এমসিসিআইর বোর্ড সদস্য হাসান মাহমুদ, ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস ফোরাম অব বাংলাদেশের(আইবিএফবি) সভাপতি হুমায়ুন কবির, আইসিএবির সভাপতি মাহমুদুল হাসান খসরু,আইসিএবির সাবেক সভাপতি হুমায়ুন কবির।
অনলাইনে চাকরির ইন্টারভিউ দিতে প্রয়োজনীয় পাঁচ অনলাইন প্ল্যাটফর্ম
বর্তমান বিরামহীন প্রযুক্তির বিকাশের যুগে যে কোন চাকরিতে পদোন্নতির পাশাপাশি চাকরি লাভের ক্ষেত্রে প্রযুক্তি জ্ঞান ও দক্ষতাকে একটি আবশ্যিক হার্ড স্কিল হিসেবে দেখা হয়।
২০২০ সালে মহামারি করোনা কারণে মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাপনে অচলাবস্থার সৃষ্টি হয়। এর ফলে দূর-দুরান্ত থেকে কাজের প্রয়োজনীয়তায় বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানগুলো লোক নেয়া থেকে শুরু করে নানা কাজে ভিডিও কনফারেন্সিং সফটওয়্যারগুলোর ওপর নির্ভর করা শুরু করে। পাশাপাশি কর্মকর্তাদের এই সফটওয়্যারগুলোতে দক্ষতার বিষয়টিও অনস্বীকার্য হয়ে পড়ে। তাই চাকরি প্রত্যাশীদের ইন্টারভিউয়ের সুবিধার্থে এই ফিচারে থাকছে বহুল ব্যবহৃত পাঁচ অনলাইন প্ল্যাটফর্মের বিস্তারিত।
আরও পড়ুন: বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল ১০ শহর
অনলাইন এ চাকরির ইন্টারভিউ দিতে প্রয়োজনীয় পাঁচ সফটওয়্যার
জুম
বহুল জনপ্রিয় এই সফটওয়্যারে সম্পূর্ণ ফ্রিতে সর্বোচ্চ ১০০ জন ৪০ মিনিট ধরে মিটিং করতে পারে। আগে থেকেই একটি নির্দিষ্ট সময়ে মিটিং ঠিক করে তার লিংক সবার সাথে শেয়ার করা যায়। মিটিংয়ের নিরাপত্তার স্বার্থে আছে পাসওয়ার্ড সংরক্ষিত মিটিং লিংকের ব্যবস্থা। মিটিংয়ের লিংক ক্লিক করার পর সেই পাসওয়ার্ড দেয়ার পরেই কেবলমাত্র মিটিংয়ে অংশগ্রহণ করা যায়৷ এর জন্য মিটিংয়ের প্রত্যেককে জুম অ্যাপটি তাদের নিজ নিজ ডিভাইসে ইনস্টল করতে হয়।
চাকরির সিভি ও পোর্টফোলিও তৈরির প্রয়োজনীয় কিছু ওয়েবসাইট
সারা জীবনের বিপুল সময় ও শ্রমের অর্জনগুলোকে ছয় থেকে আট মিনিটে প্রদর্শনের জন্য সিভি ও পোর্টফোলিওর কোন বিকল্প নেই। কেননা এইটুকু সময়ের মধ্যে একজন নিয়োগ কর্তা কোন একজন চাকরিপ্রার্থীর ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে উপনীত হন। তাই হাজার হাজার নথি দেখার সময় প্রথম দৃষ্টিপাতেই যদি নজর না কাড়ে, তাহলে সিভি ও পোর্টফোলিওটি হারিয়ে যেতে পারে সেই হাজার নথির ভিড়ে। তাই প্রথমেই সিভি ও পোর্টফোলিওটাকে চোখে পড়ার মত করে সুন্দর করে বানাতে হবে। আজকের ফিচারে থাকছে ক্যারিয়ারের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এই ডকুমেন্টগুলো তৈরি করার কিছু অত্যাধুনিক উপায়।
ফ্রিতে প্রফেশনাল সিভি তৈরির তিন ওয়েবসাইট
ওজবার
এই ওয়েবসাইটটিতে ফ্রিতে সিভি ও কভার লেটার দুটোই বানানোর সুবিধা আছে। এর আছে ত্রিশটি সুন্দর সুন্দর সিভি টেমপ্লেট। সেগুলোতে ডেমো কন্টেন্ট না থাকায় ব্যবহারকারীকে কিছুটা রাইটার্স ব্লকে পড়তে হতে পারে। তবে এর কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সম্পন্ন সিস্টেম যে কোন ব্যবহারকারীকে তার সিভি তৈরি করার প্রতিটি পদক্ষেপে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দিবে।
এখানে সাইন আপ করা ছাড়াই একাধিক পেজ নিয়ে একাধিক রিজুমি বানানো থেকে শুরু করে পিডিএফ ফরমেটে ডাউনলোড পর্যন্ত করা যাবে।
আরও পড়ুন: চাকরি: সাউথইস্ট ব্যাংক লিমিটেডে জনবল নিয়োগ
পোশাক কারখানায় স্যানিটারি ন্যাপকিন ভেন্ডিং মেশিন স্থাপন করছে বিকাশ
তৈরি পোশাক খাতের নারী শ্রমিকদের জন্য পাচঁটি কারাখানায় স্যানিটারি ন্যাপকিন কেনার ভেন্ডিং মেশিন স্থাপন করেছে বিকাশ। হাতের কাছে জরুরি স্যানিটারি ন্যাপকিন পাওয়ার সুবিধা নিশ্চিত করার মাধ্যমে পোশাক কারখানায় নারীবান্ধব স্বাস্থ্যকর পরিবেশ তৈরি করার লক্ষ্যেই বিকাশের এই উদ্যোগ।
সম্প্রতি সাভারের আশুলিয়ার অনন্ত গার্মেন্টস, নিউএজ অ্যাপারেলস, গাজীপুরে মেগা ডেনিম, হ্যামস গার্মেন্টস ও চট্টগ্রামের ইন্ডিপেনডেন্ট অ্যাপারেলস কারখানায় ভেন্ডিং মেশিন স্থাপনের মাধ্যমে এই কার্যক্রম উদ্বোধন করা হয়েছে।
ভার্টিক্যাল ইনোভেশনস এর প্রযুক্তিগত সহায়তায় পোশাক কারখানায় এই অটোমেটিক স্যানিটারি ন্যাপকিন ভেন্ডিং মেশিনগুলো স্থাপন করছে বিকাশ। বিকাশ অ্যাপ থেকে কিউআর কোড স্ক্যান করে অথবা *২৪৭# ডায়াল করে সহজেই ভেন্ডিং মেশিন থেকে স্যানিটারি ন্যাপকিন কিনতে পারবেন নারী শ্রমিকরা। শ্রমিকদের সুবিধার্থে ভেন্ডিং মেশিনের পাশেই ধাপে ধাপে পেমেন্ট করার পদ্ধতি প্রদর্শন করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: আইএফআইসি ব্যাংকের সাথে বিকাশের সরাসরি লেনদেন সেবার উদ্বোধন
বিকাশের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার আলী আহম্মেদ বলেন, ‘পোশাক কারখানায় নারী শ্রমিকদের শারীরিক সুস্বাস্থ্যের কথা মাথায় রেখেই আমরা এই স্যানিটারি ন্যাপকিন ভেন্ডিং মেশিন স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছি। ফ্যাক্টরি প্রাঙ্গনে অবস্থিত এই মেশিন থেকে সহজেই নারী শ্রমিকরা বাজার মূল্যের চেয়ে কম দামে ন্যাপকিন কিনতে পারবেন। এই উদ্যোগকে আগামীতে পর্যায়ক্রমে আরও বড় পরিসরে নিয়ে যাবে বিকাশ।’
পোশাক খাতের শ্রমিকদের সহজ, নিরাপদ ও সাশ্রয়ী ডিজিটাল বেতন বিতরণ ব্যবস্থা এবং তাদের জন্য টেকসই আর্থিক ইকোসিস্টেম গড়ে তুলতে কাজ করছে বিকাশ।
এই ইকো-সিস্টেমের অংশ হিসেবে ফ্যাক্টরির ভেতরেই ন্যায্য মূল্যের দোকান ‘সুলভ বাজার’স্থাপন করছে বিকাশ যেখানে বিকাশ পেমেন্টে শ্রমিকদের জন্য বিভিন্ন পণ্যে থাকছে আকর্ষণীয় ছাড়।
আরও পড়ুন: বিকাশে মোবাইল রিচার্জে ৩০ শতাংশ ক্যাশব্যাক