প্রতিদিন ওয়াক্তের নামাজে পাঁচজন, শুক্রবার পবিত্র জুমার নামাজে ১০ জন এবং তারাবিহর নামাজে ১২ জন মুসল্লি উপস্থিত থাকেন।
এছাড়াও এখানাকার মুসল্লিরা মসজিদে না গিয়ে বাড়িতে নামাজ এবং তারাবিহর নামাজ আদায় করছেন।
বাগেরহাট ষাটগম্বুজ মসজিদের ইমাম মো. হেলাল উদ্দিন জানান, করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে ঐতিহাসিক ষাটগম্বুজ মসজিদে সরকারের নির্দেশনা মেনে নামাজ আদায় করা হয়। ওয়াক্তের নামাজে পাঁচজন, শুক্রবার জুমার নামাজে ১০ জন এবং তারাবিহর নামাজে ১২ জন মুসল্লি অংশ নেয়। কোনো অবস্থাতেই এর চেয়ে বেশি মুসল্লিদের নামাজ পড়তে দেয়া হয় না।
মসজিদের আশপাশের বিভিন্ন এলাকার মুসল্লিরা জানান, করোনাভাইরাসের কারণে তারা সরকারের নিয়ম মেনে বাড়িতে থেকে ওয়াক্ত, জুমা এবং তারাবিহর নামাজ পড়েন। বাড়ির পাশে ষাটগম্বুজ, হয়রত খানজাহান (রহঃ) মাজার, নুর মসজিদ, কোর্ট মসজিদসহ বিভিন্ন মসজিদ থাকলেও তারা নামাজ পড়তে মসজিদে যান না। তাদের মতো অন্য মুসল্লিরার যাতে নামাজ পড়তে মসজিদে না যান এমন দাবি তাদেরও।