প্রাণ-আরএফএল
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কাভার্ড ভ্যান চাপায় নিহত ৩
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগরে কাভার্ড ভ্যান চাপায় সিএনজিচালিত অটোরিকশার তিন যাত্রী নিহত হয়েছেন। বুধবার সকালে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে উপজেলার রামপুর নামক স্থানে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন- জেলার বিজয়নগর উপজেলার ইব্রাহিমপুর গ্রামের মোর্শেদা বেগম (৫০), হোসনে আরা (৫০) ও দুদু মিয়া (৬২)। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও দুজন। তারা হলেন জামাল উদ্দিন (৩১) ও ফাতেমা বেগম (৩৫)।
খাঁটিহাতা হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. শাহজালাল আলম জানান, সকালে ওই মহাসড়কের রামপুর এলাকায় সিলেট অভিমুখী প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের একটি কাভার্ড ভ্যানের সঙ্গে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি সিএনজি চালিত অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই অটোরিকশার একজন ও অপর দুজন হাসপাতালে নেয়ার পথে মারা যান।
নিহতদের লাশ সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে বলে জানান তিনি।
আরও পড়ুন: ৬ ভাই নিহতের মামলায় পিকআপ মালিক গ্রেপ্তার
ইউক্রেনে হামলায় এক ভারতীয় শিক্ষার্থী নিহত
স্বাস্থ্যকর্মীদের সুরক্ষা সামগ্রী দিলো প্রাণ-আরএফএল
করোনাভাইরাস আক্রান্ত রোগীদের জন্য বাংলাদেশের বৃহত্তম বিশেষায়িত চিকিৎসাকেন্দ্র ‘ডিএনসিসি ডেডিকেটেড কোভিড-১৯ হাসপতালে’ কর্মরত স্বাস্থ্যকর্মীদের নিরাপত্তার জন্য সুরক্ষা সামগ্রী হিসেবে হ্যান্ড রাব ও বিশুদ্ধ খাবার পানি দিয়েছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পগ্রুপ প্রাণ-আরএফএল।
বুধবার প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের বিপণন পরিচালক কামরুজ্জামান কামাল হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগ্রেডিয়ার জেনারেল এ কে এম নাসির উদ্দিনের কাছে এ সুরক্ষা সামগ্রী হস্তান্তর করেন।
ডিএনসিসি কোভিড হাসপাতালকে সুরক্ষা সামগ্রী প্রদান করায় প্রাণ-আরএফএল গ্রুপকে ধন্যবাদ জানান হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগ্রেডিয়ার জেনারেল এ কে এম নাসির উদ্দিন।
প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের বিপণন পরিচালক কামরুজ্জামান কামাল বলেন, করোনাভাইরাস মোকাবিলার লড়াইয়ে প্রথম থেকেই বিভিন্নভাবে দেশ ও মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে প্রাণ-আরএফএল গ্রুপ। এরই অংশ হিসেবে এবার ডিএসসিসি কোভিড হাসপাতালের কর্মরত স্বাস্থ্যকর্মীদের জন্য প্রাণ-আরএফএলের উৎপাদিত অ্যাকটিভো ব্রান্ডের হ্যান্ড রাব ও প্রাণ ড্রিংকিং ওয়াটার প্রদান করা হয়, যারা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে করোনা মহামারির সময় পেশাগত দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন।
গত বছরের মার্চে দেশে করোনার প্রাদুর্ভাব শুরু হলে উপার্জনের পথ হারিয়ে বিপাকে পড়ে অনেক অসহায় পরিবার। প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের পক্ষ থেকে প্রায় ৭০ হাজার পরিবারের মাঝে খাদ্য ও সুরক্ষা সামগ্রী বিতরণ করা হয়। এছাড়া স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, ঢাকা, চট্টগ্রাম ও ভোলার ১৫টি হাসপাতালে মাস্ক, পিপিই হ্যান্ড গ্লাভস, হ্যান্ড স্যানিটাইজার ও করোনার নমুনা সংগ্রহের বুথ প্রদান করে গ্রুপটি।
করোনাভাইরাসের নমুনা সংগ্রহে ৫ বুথ দিল প্রাণ-আরএফএল
কোভিড-১৯ পরীক্ষার নমুনা সংগ্রহের জন্য কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতাল ও ভোলার তিনটি হাসপাতালকে উইস্ক কেবিন (নমুনা সংগ্রহের বুথ) দিল দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্প গ্রুপ প্রাণ-আরএফএল।
আরও ৪০ হাজার পরিবারকে খাদ্য সহায়তা দিচ্ছে প্রাণ-আরএফএল
করোনাভাইরাসের প্রভাবে কর্মহীন হয়ে পড়া অসহায় ও দরিদ্র পরিবারগুলোর মাঝে খাদ্য সহায়তা দেয়া অব্যাহত রেখেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্প গ্রুপ প্রাণ-আরএফএল।
৩ হাসপাতালকে সার্জিক্যাল মাস্ক, হ্যান্ড স্যানিটাইজার দিল প্রাণ-আরএফএল
রাজধানী ঢাকার তিন হাসপাতালে চিকিৎসকদের সুরক্ষার জন্য সোমবার সার্জিক্যাল মাস্ক ও হ্যান্ড স্যানিটাইজার দিয়েছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পগ্রুপ প্রাণ-আরএফএল।