ভ্যাকসিন
বাংলাদেশে এখন কোনো লকডাউন দেয়া হবে না: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক রবিবার দেশে করোনার কারণে ফের লকডাউনের সম্ভাবনা নাকচ করে দিয়েছেন।
সাভারে নির্মাণাধীন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব হেলথ ম্যানেজমেন্ট বিল্ডিং (বিআইএইচএম) পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, বাংলাদেশে করোনা পরিস্থিতি এখন নিয়ন্ত্রণে রয়েছে এবং দেশে লকডাউন কার্যকর করার কোনো সম্ভাবনা নেই।
জাহিদ মালেক বলেন, নতুন করোনাভাইরাস ভ্যারিয়েন্ট ওমিক্রন নিয়ে উদ্বিগ্ন হওয়ার দরকার নেই। দেশে এর কোনো উপস্থিতি নেই।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের কাছে এখন পর্যাপ্ত ভ্যাকসিনের মজুদ রয়েছে এবং যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলার প্রস্তুতি রয়েছে।এ সময় উপস্থিত ছিলেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ড. এনামুর রহমান এবং স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সিনিয়র সচিব লোকমান হোসেন।
আরও পড়ুন: ওমিক্রন নিয়ে জরুরি বৈঠক: বিদেশে যাওয়ার মাঝপথে দেশে ফিরলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী
ওমিক্রন: ৭ আফ্রিকান দেশের যাত্রীদের বাধ্যতামূলক ১৪ দিনের কোয়ারেন্টাইন
জানুয়ারি মাসের মধ্যে ১৫ কোটি ডোজ ভ্যাকসিন দেয়া হবে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
জানুয়ারি মাসের মধ্যে ১৫ কোটি ডোজ ভ্যাকসিন দেয়া হবে বলে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘আমরা ইতোমধ্যে করোনার ৯ কোটি ডোজ ভ্যাকসিন দিয়ে ফেলেছি। আগামী জানুয়ারির মধ্যে আশা করা যায় আরও ছয় কোটি ডোজ ভ্যাকসিন দেয়া হবে। মোট ১৫ কোটি ভ্যাকসিন দেয়া হলে দেশের সাড়ে সাত কোটি মানুষ দুই ডোজ করে ভ্যাকসিন পেয়ে যাবেন।’
শনিবার বিকালে মানিকগঞ্জ শহীদ মিরাজ তপন স্টেডিয়ামে বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ প্রিমিয়ার ডিভিশন জেলা ফুটবল লীগের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক এসব কথা বলেন।তিনি বলেন, ‘এখন বাংলাদেশে করোনা অনেকটা নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। মৃত্যুর সংখ্যা এখন সিঙ্গেল ডিজিটে নেমে এসেছে। সংক্রমণের হারও কমে এসেছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গাইড লাইনে আমাদের চেস্টায় দেশের অবস্থা ভালো আছে। যাদের ভ্যাকসিন দেয়ার কথা ছিল তাদের অনেকেই ভ্যাকসিন পেয়ে গেছেন।’
স্বাস্থ্য মন্ত্রী বলেন, ‘দেশে মোট ১৩ কোটি মানুষকে ভ্যাকসিন দেয়া হবে। এর মধ্যে এক কোটি মানুষ দেশের বাইরে রয়েছে। ১২ কোটি মানুষ টিকার আওতায় নিয়ে আসা হবে। জানুয়ারি মাসের মধ্যে সাড়ে সাত কোটি মানুষকে দুই ডোজ করে টিকা দেয়া হলে বাকী সাড়ে তিন কোটি মানুষকে পর্যায়ক্রমে টিকা দেয়া হবে।’
আরও পড়ুন: ডায়াবেটিস রোগীদের বিনামূল্যে ইনসুলিন দেয়া হবে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
তিনি আরও বলেন, ‘ভ্যাকসিন দেয়ার কারণে করোনা নিয়ন্ত্রণে আছে বলেই দেশের অর্থনীতির চাকা সচল রয়েছে। যার ফলে দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দেয়া হয়েছে, খেলাধুলা সচল হয়েছে, দেশে বিদেশে যাওয়া আসা শুরু হয়েছে। টিকা দেয়ার কারণে মানুষ আর করোনা নিয়ে আগের মতো ভয় পান না। তবে করোনাকে অবহেলা করা যাবে না। করোনা এখনো চলে যায়নি। সকল ক্ষেত্রে স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলতে হবে।’
জেলা ক্রীড়া সংস্থার সভাপতি ও জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল লতিফের সভাপতিত্বে বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ প্রিমিয়ার ডিভিশন জেলা ফুটবললীগের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের বক্তব্য দেন পুলিশ সুপার মোহাম্মদ গোলাম আজাদ খান, জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক সুদেব সাহা প্রমূখ। ফুটবল লীগের মোট ৮টি দল অংশ নিচ্ছে। উদ্বোধনী খেলায় পল্লী মঙ্গল সমিতি ৩-০ গোলে হরিরামপুর সাকুচিয়া ক্লাবকে পরাজিত করে।
আরও পড়ুন: এ মাসেই তিন কোটি ডোজ টিকা দেয়া যাবে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
ভোটার আইডি কার্ড না থাকলেও টিকা নেয়া যাবে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
বাংলাদেশ করোনা ভ্যাকসিন তৈরি ও রপ্তানিতে সক্ষম: প্রধানমন্ত্রী
জাতীয় সংসদে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বাংলাদেশের করোনা ভ্যাকসিন তৈরি এবং অন্যান্য দেশে রপ্তানি করার সক্ষমতা রয়েছে।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ওপর সৃজনশীল অর্থনীতিতে পুরস্কার প্রবর্তনের জন্য ইউনেস্কোকে ধন্যবাদ জানাতে সোমবার সংসদে আনা একটি প্রস্তাবের ওপর আলোচনায় অংশ নিয়ে তিনি এ কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, তার সাম্প্রতিক যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্স সফরে তিনি বিশ্বনেতাদের বলেছেন বাংলাদেশ করোনার ভ্যাকসিন তৈরি করতে চায় এবং বাংলাদেশকে যেনো এটা করতে দেয়া হয়।
আরও পড়ুন: দেশের বাইরে থেকেও ষড়যন্ত্র বন্ধ করেনি তারেক জিয়া: প্রধানমন্ত্রী
তিনি বলেন, আমি তাদের বলেছি বাংলাদেশে করোনাভাইরাসের ভ্যাকসিন তৈরিতে সব বাধা দূর করতে। এটা সারা বিশ্বের মানুষের অধিকার, এটাকে বিশ্বজনীন কল্যাণ হিসেবে ঘোষণা করা উচিত।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ সুযোগ পেলে ভ্যাকসিন তৈরি করবে। কারণ আমাদের সেই সক্ষমতা রয়েছে। এছাড়া সরকার ইতোমধ্যে এই উদ্দেশ্যে একটি জমিও বরাদ্দ করেছে।
তিনি বলেছেন, আমরা বিশ্বে ভ্যাকসিন সরবরাহ করতে পারি।
শেখ হাসিনা বলেন, করোনা মোকাবিলায় সাফল্যের জন্য বাংলাদেশ বিশ্বব্যাপী স্বীকৃতি পেয়েছে।
আরও পড়ুন: সৃজনশীল অর্থনীতিতে বিনিয়োগ উন্নয়ন ত্বরান্বিত করবে: প্রধানমন্ত্রী
১৮ মাস বন্ধ থাকার পর ১০ নভেম্বর খুলছে বুয়েটের হল
১৮ মাসব্যাপী মহামারিজনিত কারণে বন্ধ থাকার পর বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) কর্তৃপক্ষ ১০ নভেম্বর থেকে স্নাতক ছাত্রদের জন্য তাদের ছাত্রাবাসগুলি পুনরায় খোলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এছাড়াও, ১৩ নভেম্বর থেকে পুনরায় সশরীরে ক্লাস শুরু হবে।
রবিবার অনুষ্ঠিত একাডেমিক সেশন পর্যালোচনা কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়। উপাচার্য প্রফেসর সত্য প্রসাদ মজুমদারের সভাপতিত্বে সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন প্রো ভাইস চ্যান্সেলর, ফ্যাকাল্টি ডিন, বিভাগের চেয়ারম্যান ও হল প্রভোস্টরা।
অন্তত একটি ডোজ ভ্যাকসিন দেয়ার প্রমাণ দেখানোর পরে শুধুমাত্র স্নাতকের ছাত্রদের হলে প্রবেশের অনুমতি দেয়া হবে।তবে স্নাতকোত্তর ছাত্রদের শহীদ স্মৃতি হল পরে চালু করা হবে।
আরও পড়ুন: কিউএসের বিশ্বসেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় নেই ঢাবি-বুয়েট
ইউনিভার্সিটির ছাত্রকল্যাণ (ডিএসডব্লিউ) এর পরিচালক ডা.মিজানুর রহমান ইউএনবিকে বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, স্নাতকোত্তর শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা অনলাইনের মাধ্যমে অনুষ্ঠিত হবে। এর পরে হল খোলা হবে।
ডা. মিজানুর রহমান আরও নিশ্চিত করেছেন যে, বুয়েটের প্রায় ৮২ শতাংশ শিক্ষার্থী ইতোমধ্যে একটি ডোজ করোনা ভ্যাকসিন পেয়েছে এবং প্রায় ৬৮ শতাংশ তাদের ভ্যাকসিনের ডোজ সম্পন্ন করেছে।
বাংলাদেশে করোনা প্রাদুর্ভাবের পর গত বছরের ১৮ মার্চ থেকে অন্যান্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মতো বুয়েটের ছাত্রাবাসগুলোও বন্ধ ছিল।
আরও পড়ুন: চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের চ্যালেঞ্জ: ডিসিসিআই-বুয়েটের সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর
বাংলাদেশে ভ্যাকসিনের কোন অভাব নেই: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
দেশে করোনা ভ্যাকসিনের কোনো অভাব নেই এবং দেশও টিকা উৎপাদনে যেতে প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও সিলেট-১ আসনের সংসদ সদস্য ড. এ কে আব্দুল মোমেন। তিনি বলেছেন, ‘বিশ্বের বহু শক্তিশালী দেশে মৃত্যুর সংখ্যার তুলনায় আমাদের দেশে একেবারেই কম। ভ্যাকসিন কার্যক্রমে বিশ্বে আমরা এগিয়ে রয়েছি। আমরা ভ্যাকসিনের জন্য কোনো টাকা-পয়সা নিচ্ছি না। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে ভ্যাকসিন কার্যক্রম সম্পূর্ণ বিনামূল্যে করা হয়েছে। এটি বাংলাদেশের বড় অর্জন। হাতেগোনা কয়টি দেশ বিনামূল্যে ভ্যাকসিন দিচ্ছে।’
শনিবার (২৩ অক্টোবর) দুপুরে নগরীর বারুতখানায় সিলমার্ট কমপ্লেক্সে সিলেট জেলা প্রেসক্লাব মিলনায়তনে সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। করোনাকালে সফল কূটনৈতিক তৎপরতা রাখায় সিলেট জেলা প্রেসক্লাবের উদ্যোগে মন্ত্রীকে এ সম্মাননা দেয়া হয়।পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘করোনাকালে কূটনৈতিক সফলতা আমার একা নয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাই সকল দিক-নির্দেশনা দিয়েছেন। তার দূরদর্শীতা, স্বাস্থ্যমন্ত্রী এবং কোভিড-১৯ ম্যানেজমেন্ট কমিটিসহ সংশ্লিষ্ট সকলের অবদানেই আমরা করোনাকালের কূটনীতিতে সফল হয়েছি বলতে হবে। ’
আরও পড়ুন: প্রত্যাবাসন ঠেকাতেই রোহিঙ্গা ক্যাম্পে হত্যাকাণ্ড: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
জেলা প্রেসক্লাব সভাপতি আল আজাদের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক ছামির মাহমুদের পরিচালনায় অনুষ্ঠানের শুরুতেই স্বাগত বক্তব্য দেন প্রেসক্লাবের কার্যনির্বাহী পরিষদের সদস্য ও সিটি কাউন্সিলর রেজওয়ান আহমদ। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সিলেটের জেলা প্রশাসক এম. কাজী এমদাদুল ইসলাম, সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মাসুক উদ্দিন আহমদ ও সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক জাকির হোসেন।সুধীনজনদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ রেডক্রিসেন্ট সোসাইটি ব্যবস্থাপনা পরিষদের সদস্য আব্দুল জব্বার জলিল, সিটি কাউন্সিলর আজাদুর রহমান আজাদ ও ছালেহ আহমদ সেলিম, কোতোয়ালি থানার সহকারী কমিশনার শামসুদ্দীন সালেহ আহমদ চৌধুরীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার নেতারা, জেলা ও পুলিশ প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।অনুষ্ঠানে ক্লাব সদস্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সাবেক আহ্বায়ক সালাম মশরুর, লিয়াকত শাহ ফরিদী, মোহাম্মদ মহসীন, সাবেক সাধারণ সম্পাদক সংগ্রাম সিংহ, ফখরুল ইসলাম, ফয়সল আহমদ বাবলু, সাবেক সাধারণ সম্পাদক শাহ দিদার আলম নবেল, মামুন হাসান, এ এইচ আরিফ, হাবিবুর রহমান হাবিব, মোস্তাফিজুর রহমান রোমান, রবি কিরণ সিংহ রাজেশ, মো. নুরুল ইসলাম, আলী আকবর চৌধুরী কোহিনূর, রায়হান উদ্দিন, রণজিৎ কুমার সিংহ, সাবেক ক্রীড়া ও সংস্কৃতি সম্পাদক মো. ওলিউর রহমান, আশরাফ চৌধুরী রাজু, এম আর টুনু তালুকদার, মো. শাহীন আহমদ, নেহার রঞ্জন পুরকায়স্থ, শেখ মো. লুৎফুর রহমান, মো. এনামুল কবীর, ইয়াহইয়া মারুফ, মো. আব্দুল আহাদ, সোহেল আহমদ পাপ্পু, মো. মনিরুজ্জামান রনি, আহমেদ জামিল, বাপ্পা মৈত্র, আতিকুর রহমান নগরী, মৃণাল কান্তি দাস, সোহেল আহমদ, মোখলেছুর রহমান, অমিতা সিনহা।
আরও পড়ুন: শিশুদের সুন্দর জীবন নিশ্চিত করতে হবে: পররাষ্ট্রমন্ত্রীক্লাব নেতাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সহসভাপতি এস সুটন সিংহ, কোষাধ্যক্ষ মিসবাহ উদ্দীন আহমদ, ক্রীড়া ও সংস্কৃতি সম্পাদক শংকর দাস, তথ্য ও প্রযুক্তি সম্পাদক সুলতান আহমদ, নির্বাহী সদস্য ইউসুফ আলী ও মিঠু দাস জয়।এর আগে সকালে সিলেটে ইলেকট্রনিক মিডিয়া জার্নালিস্ট এসোসিয়েশন (ইমজা) কার্যালয় পরিদর্শন করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আব্দুল মোমেন।ইমজা কার্যালয় পরিদর্শনকালে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, দুই বছর পর নির্বাচন, এই নির্বাচনকে সামনে রেখে দেশকে অস্থিতিশীল করতে একটি গোষ্ঠী সাম্প্রদায়িক হামলার মতো অপতৎপরতা চালাচ্ছে। তবে, সরকার এসব তৎপরতা মোকাবিলায় কঠোর অবস্থানে রয়েছে।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের অপার সম্ভাবনা সারাবিশ্বে তুলে ধরতে বললেন পররাষ্ট্রমন্ত্রীতিনি আরও বলেন, ধর্মীয় সম্প্রীতিতে বাংলাদেশ পৃথিবীর মধ্যে ‘নাম্বার ওয়ান’। এদেশে সকল ধর্মের মানুষ শান্তিতে বসবাস করছে; এমনকি বিভিন্ন ধর্মীয় আচার অনুষ্ঠান পালনে আর্থিক সহায়তাও করছে, যা অন্যান্য দেশে বিরল।সাম্প্রদায়িক হামলার ইস্যুতে বাংলাদেশ সরকারের পদক্ষেপকে অত্যন্ত উত্তম বলে জানিয়েছে ভারত। ভারতের অনেক স্থানে বাংলাদেশের ঘটনার প্রতিবাদ করলেও তাদের অনেকেই বানোয়াট প্রচারণা করেছে।
তবে ভারত সরকার প্রধানমন্ত্রীর গৃহীত পদক্ষেপের প্রশংসা করেছে বলে জানান মন্ত্রী।
কোভ্যাক্সিন: ভারতে ২ থেকে ১৮ বছর বয়সীদের জন্য অনুমোদন
ভারতে ২ থেকে ১৮ বছর বয়সীদের জরুরি ব্যবহারের জন্য কোভ্যাক্সিন অনুমোদন দিয়েছে ভারতীয় একটি বিশেষজ্ঞ কমিটি। মঙ্গলবার এই সংক্রান্ত ঘোষণা দেয়া হয় বলে জানিয়েছে খালিজ টাইমস।
অফিসিয়াল প্যানেলের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বিশেষজ্ঞ কমিটি বিস্তারিত আলোচনার পর ২ থেকে ১৮ বছর বয়সীদের জরুরি পরিস্থিতিতে ভ্যাকসিন ব্যবহারের জন্য অনুমোদনের সুপারিশ করেছে।
ভ্যাকসিনের প্রথম ডোজ দেয়ার পর ২০ দিন পর দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া হবে।
হায়দ্রাবাদ ভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ভারত বায়োটেক গত মাসে ১৮ বছরের কম বয়সী শিশুদের ওপর কোভ্যাক্সিনের দ্বিতীয় এবং তৃতীয় ধাপের পরীক্ষা সম্পন্ন করে। বিশেষজ্ঞ কমিটি জরুরি ব্যবহারের অনুমোদনের জন্য কিছু শর্ত আরোপ করেছে। কোম্পানিকে প্রথম দুই মাসের মধ্যে প্রতি ১৫ দিন পর এবং পরে প্রতি মাসে নিরাপত্তা তথ্য সরবরাহ করতে হবে।
এর আগে আগস্টে ভারতীয় সরকার একই বয়সের শিশুদের জন্য ভারতের ভ্যাকসিন প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান জাইডাস ক্যাডিলা’র তৈরি ভ্যাকসিন জাইকোভ-ডি এর জরুরি ব্যবহারের অনুমোদন দিয়েছিল।
তবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) এখন পর্যন্ত কোভ্যাক্সিনকে জরুরি ব্যবহারের জন্য অনুমোদন দিয়েছে। জুলাই মাসে ভারত বায়োটেক বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) কাছে ভ্যাকসিন সংক্রান্ত প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিয়েছিল এবং তা অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে।
আরও পড়ুন: স্কুলশিক্ষার্থীদের টিকা দিতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সম্মতি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
আগামী মার্চের মধ্যে ৭০-৮০ শতাংশ মানুষকে টিকা দেয়া হবে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
টিকা উৎপাদনে প্রযুক্তি ভাগ করে নেয়ার আহ্বান বাংলাদেশের
কুড়িগ্রামের চরে টিকাদান শুরু
এবার কুড়িগ্রামের দুর্গম চরাঞ্চলে করোনার টিকা দেয়ার কার্যক্রম শুরু করেছে স্বাস্থ্য বিভাগ। চরে গিয়ে স্বাস্থ্যকর্মী ও স্বেচ্ছাসেবকরা করোনার টিকা দিচ্ছেন। এই ব্যতিক্রমী উদ্যোগের ফলে টিকা নিতে পেরে খুশি চরবাসী।
সোমবার ইউনিসেফ ও জেলা তথ্য অফিসের সহায়তায় সদর উপজেলার চর সারডোব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে এক হাজারেও বেশি মানুষ এই টিকা নেন।
আরও পড়ুন: ২ লাখ অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা উপহার দিবে রোমানিয়া
টিকাদান কর্মসূচিতে জেলা তথ্য অফিসের উপ পরিচালক নুরুন্নবী খন্দকার, সদর উপজেলা স্বাস্থ্য পরিবার পরিকল্পনা অফিসের সহকারী সার্জন ডা. আতিকুর রহমান, স্বাস্থ্যকর্মী, রেড ক্রিসেন্ট সদস্য ও স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন সারডোবের আলোর সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
এ আগে জেলা তথ্য অফিসের উদ্যোগে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের উদ্যোগে সদর ও রাজারহাট উপজেলার সারডোব, আলোর চর, শিতাইঝাড় ও জয়কুমরসহ কয়েকটি চরের প্রায় তিন হাজারেও বেশি মানুষকে নিবন্ধন করা হয়। রাজারহাটের অনার্স ক্লাব, দিশারী পাঠাগার ও সারডোবের আলোসহ স্থানীয় সংগঠনের স্বেচ্ছাসেবীরা এই কার্যক্রমে সহায়তা করে।
আরও পড়ুন: ফাইজারের আরও ২৫ লাখ টিকা আসছে
জেলা করোনা প্রতিরোধ কমিটির সদস্য ও জেলা তথ্য অফিসের উপ পরিচালক নুরুন্নবী খন্দকার জানান, চরাঞ্চলের অনেকেই টিকা নিতে আগ্রহী থাকলেও দুর্গম এলাকা থেকে যাতায়াতে সময় ও অর্থ ব্যয় হওয়ায় টিকা কার্যক্রমের বাইরে থেকে যাচ্ছিলেন তারা। তাদেরকে সরকারের চলমান টিকা কার্যক্রমের আওতায় আনার লক্ষ্যে স্বেচ্ছাশ্রমের ভিত্তিতে নিবন্ধন কার্যক্রম পরিচালনার পর স্বাস্থ্য বিভাগের উদ্যোগে টিকা দেয়া হচ্ছে।
কুড়িগ্রাম সদর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. নজরুল ইসলাম জানান, পযার্য়ক্রমে আরও কয়েকটি চরে এই টিকাদান কার্যক্রম অব্যাহত রাখা হবে।
আরও পড়ুন: অ্যাস্ট্রাজেনেকার প্রায় ৮ লাখ টিকা আসছে শনিবার
কুড়িগ্রামের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ রেজাউল করিম জানান, কুড়িগ্রামের বিপুল সংখ্যক মানুষ চরে বাস করে। তারা যেন টিকার বাইরে না থাকেন, সেজন্য চরে চরে গিয়ে টিকাদানের বিশেষ উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।
ভারত থেকে ১০ লাখ ডোজ অ্যাস্ট্রাজেনেকা ভ্যাকসিন আসছে আজ
অ্যাস্ট্রাজেনেকা ভ্যাকসিনের ১০ লাখ ডোজ টিকা শনিবার ভারত থেকে ঢাকায় পৌঁছাবে বলে জানিয়েছেন ঢাকায় অবস্থিত ভারতীয় হাইকমিশন।
সিরাম ইনস্টিটিউট অফ ইন্ডিয়া থেকে শনিবার বিকেল ৫.৪০ মিনিটে এ চালানটি আসার কথা রয়েছে।
এটি বেক্সিমকোর বাণিজ্যিক অর্ডারের সরবরাহ বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
এর আগে ভারত সরকার করোনা পরিস্থিতির উন্নতির মধ্যে অক্টোবর থেকে করোনা ভ্যাকসিন রপ্তানি পুনরায় শুরু করার ঘোষণা দিয়েছিল।
সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় বিশ্বের সবচেয়ে বড় ভ্যাকসিন উৎপাদক সংস্থাটি দেশীয় চাহিদা মেটাতে এপ্রিল মাসে রপ্তানি বন্ধ করে দিয়েছিল।
অ্যাস্ট্রাজেনেকা দ্বারা উৎপাদিত ভ্যাকসিনের তিন কোটি ডোজ টিকা কেনার জন্য বাংলাদেশ সিরাম ইনস্টিটিউট অফ ইন্ডিয়ার এসআই আই) সাথে চুক্তি করেছে।
চুক্তি অনুসারে বাংলাদেশের প্রতি মাসে ৫০ লাখ ডোজ ভ্যাকসিন পাওয়ার কথা ছিল। তবে চুক্তির মাধ্যমে বাংলাদেশ এখন পর্যন্ত অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকা ভ্যাকসিনের মাত্র ৭০ লাখ ডোজ টিকা পেয়েছে।
উল্লেখ্য,বাংলাদেশ দ্বিপাক্ষিক অংশীদারিত্বের উপহার হিসেবে ৩৩ লাখ ডোজ ভ্যাকসিন পেয়েছে।
আরও পড়ুন: ২ লাখ অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা উপহার দিবে রোমানিয়া
টিকা উৎপাদনে প্রযুক্তি ভাগ করে নেয়ার আহ্বান বাংলাদেশের
ফাইজারের আরও ২৫ লাখ টিকা আসছে
৫ অক্টোবর খুলবে ঢাবির আবাসিক হল
করোনা টিকার কমপক্ষে একটি ডোজ নেয়ার শর্তে ৫ অক্টোবর বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্স এবং অনার্স ফাইনাল ইয়ারের শিক্ষার্থীদের জন্য আবাসিক হলগুলো পুনরায় খোলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) প্রশাসন।
শনিবার ঢাবির উপাচার্য (ভিসি) অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামানের সভাপতিত্বে সিন্ডিকেট সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার, বিজ্ঞান গ্রন্থাগার ও বিভাগীয় সেমিনার কক্ষ শিক্ষার্থীদের জন্য ২৬ সেপ্টেম্বর সকাল ১০ টা থেকে বিকাল ৫ টা পর্যন্ত খোলা থাকবে বলে নিশ্চিত করেছেন ঢাবির প্রো উপাচার্য (শিক্ষা) এএসএম মাকসুদ কামাল।
আরও পড়ুন: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মধ্যে ‘আত্মহত্যা’ কেন বাড়ছে
তিনি বলেন, শিক্ষার্থীদের আইডি এবং টিকার কমপক্ষে একটি ডোজের প্রমাণ বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ কঠোরভাবে পর্যবেক্ষণ করবে।
স্বাস্থ্য সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটি আবাসিক হল এবং একাডেমিক ভবনের দৃশ্যমান স্থানে ব্যানার, ফেস্টুন থাকবে, যাতে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার নির্দেশনা দেয়া হবে।
টিকা পাওয়ার পর আবাসিক হলগুলো প্রথম, দ্বিতীয় এবং তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থীদের জন্য পর্যায়ক্রমে খোলা হবে।
সিন্ডিকেট বৈঠকের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, আবাসিক হলগুলোতে আগের মতো ভিড় করা যাবে না এবং তথাকথিত 'গণ রুম' রাখা যাবে না।
আরও পড়ুন: ১২ বছরের বেশি বয়সী শিক্ষার্থীদের টিকা দেয়া হবে: প্রধানমন্ত্রী
বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল শিক্ষার্থী টিকা কর্মসূচির আওতায় আসার পর সরাসরি শ্রেণি কার্যক্রমের তারিখ ঠিক করা হবে।
এভিয়েন ইনফ্লুয়েঞ্জা নিয়ন্ত্রণে শিগগিরই ভ্যাকসিন নীতিমালা
এভিয়েন ইনফ্লুয়েঞ্জা নিয়ন্ত্রণে দেশে শিগগিরই ভ্যাকসিন নীতিমালা প্রণয়ন করা হবে বলে জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম।শনিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর একটি হোটেলে এভিয়েন ইনফ্লুয়েঞ্জা ভ্যাকসিনের কার্যকারিতা ও ভ্যাকসিনেশন কর্মসূচি জোরদারকরণ বিষয়ে উচ্চ পর্যায়ের এক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা জানান মন্ত্রী।প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর, বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিএলআরআই) এবং জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও) যৌথভাবে এ সেমিনারের আয়োজন করে।
আরও পড়ুন: দেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রায় গবেষণা অপরিহার্য : মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রীসেমিনারে মন্ত্রী বলেন, ‘খুব শিগগিরই কারিগরি কমিটি গঠন করে ভ্যাকসিন নীতিমালা প্রণয়নের কাজ হাতে নেয়া হবে। যে ভ্যাকসিন আমাদের দেশে উৎপাদন হচ্ছে সে ভ্যাকসিনের মান আরও উন্নত করে এর পরিসর বাড়ানো হবে। যে সব রোগের ক্ষেত্রে আরও ভ্যাকসিনেশন দরকার সে সব রোগের ভ্যাকসিন উৎপাদন বাড়ানো হবে। আমাদের সক্ষমতা রয়েছে। প্রয়োজনে আরও বৈজ্ঞানিক গবেষণাগার প্রতিষ্ঠা করা হবে।’মেধাবী জাতি তৈরিতে পুষ্টিমানসমৃদ্ধ খাবার দরকার। সেক্ষেত্রে মাংস, মাছ, দুধ, ডিম অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এ পণ্যগুলো যদি গুণগত মানসম্পন্ন না হয়, শুধু উৎপাদন বাড়িয়ে মেধাবী জাতি সৃষ্টি করা যাবে না। সে জন্য মানসম্পন্ন পণ্য তৈরিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা কাজ করছি। আমাদের আন্তর্জাতিক মানের গবেষণাগার রয়েছে, এর পরিসর আরও বাড়ানো হবে। কী কী প্রক্রিয়ায় গবেষণা কার্যক্রম বৃদ্ধি করা যায়, সে বিষয়গুলোও গভীরভাবে বিবেচনা করা হচ্ছে।’-যোগ করেন মন্ত্রী।এ সময় তিনি বলেন,‘প্রাণিসম্পদ খাতকে আমরা উন্নত-সমৃদ্ধ করতে চাই। এ খাত বেকারত্ব দূর করায় বড় ধরনের ভূমিকা রাখছে, মানুষের পুষ্টি ও আমিষের চাহিদা মেটাতে ভূমিকা রাখছে, খাবারের একটি বড় যোগান দিচ্ছে, গ্রামীণ অর্থনীতি সচল রাখতে ভূমিকা রাখছে। বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের ক্ষেত্রেও এ খাত একটি বড় ধরনের সম্ভাবনার দিগন্ত উন্মোচন করবে। এ খাতকে আমরা যত সমৃদ্ধ এবং গুণগত মানে উন্নত করতে পারবো, এ খাত ততই আমাদের কল্যাণ বয়ে আনবে।’
আরও পড়ুন: সারা দেশে খাঁচায় মাছ চাষকে উৎসাহিত করছি: মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রীএভিয়েন ইনফ্লুয়েঞ্জা নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশ কঠোর অবস্থানে উল্লেখ করে মন্ত্রী আরও যোগ করেন, ‘একসময় দেশে বার্ড ফ্লু নিয়ে শঙ্কিত অবস্থা ছিল। সেখান থেকে অমাদের উত্তরণ হয়েছে। প্রতিবেশি দেশ থেকে কোনভাবে যেন বার্ড ফ্লু সংক্রমণ ঘটাতে না পারে সে জন্য সীমান্তে কঠোর নজরদারি করা হচ্ছে। জুনোটিক রোগ নিয়ন্ত্রণে প্রতিটি জায়গায় প্রতিটি স্তরে সরকার পদক্ষেপ নিচ্ছে।’তিনি বলেন, ‘সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে যার যার অবস্থান থেকে গুণগত সামর্থ্য কাজে লাগাতে হবে। বিশেষজ্ঞদের মতামত ও পরামর্শের আলোকে প্রাণিসম্পদ খাতকে আরও সমৃদ্ধ করার লক্ষ্য নিয়ে আমরা কাজ করছি’-জানান মন্ত্রী।প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা. শেখ আজিজুর রহমানের সভাপতিত্বে সেমিনারে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ সচিব রওনক মাহমুদ। সম্মানীয় অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিএলআরআই-এর মহাপরিচালক ড. মো. আবদুল জলিল ও এফএও’র বাংলাদেশ প্রতিনিধি রবার্ট ডি সিম্পসন। স্বাগত বক্তব্য দেন প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের পরিচালক (প্রশাসন) ডা. মনজুর মোহাম্মদ শাহজাদা।
আরও পড়ুন: প্রকল্পে অনাকাঙ্ক্ষিত মূল্য নির্ধারণ করা যাবে না: মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রীসেমিনারে প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. রফিকুল ইসলাম ও বিএলআরআই-এর মূখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মোহাম্মদ আব্দুস সামাদ। মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব সুবোল বোস মনি, মো. তৌফিকুল আরিফ ও এস এম ফেরদৌস আলমসহ মন্ত্রণালয়, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর ও বিএলআরআই-এর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, প্রাণিসম্পদ খাতের বিজ্ঞানী, গবেষক ও উদ্যোক্তারা সেমিনারে অংশগ্রহণ করেন।