ব্যবসা
চাকরি: ট্রাস্ট ব্যাংকে একাধিক পদে নিয়োগ
বেসরকারি ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠান ট্রাস্ট ব্যাংকে ৩টি পদে জনবল নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহীরা আগামী ১৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন।
প্রতিষ্ঠানের নাম: ট্রাস্ট ব্যাংক
ট্রাস্ট ব্যাংক লিমিটেড (টিবিএল) বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান বাণিজ্যিক ব্যাংক। বাংলাদেশে আর্মি ওয়েলফেয়ার ট্রাস্ট (এডব্লিউটি) -এর পৃষ্ঠপোষকতায় এই ব্যাঙ্কটি প্রথম কার্যক্রম চালাচ্ছে । কর্পোরেট, খুচরা, এসএমই এবং ইসলামী ব্যাংকিং পণ্যের বিস্তৃত পরিসর নিয়ে টিবিএল বাংলাদেশে ১৯৯৯ সাল থেকে কাজ করে আসছে এবং তারপর থেকে একটি সুষ্ঠু ও স্থিতিশীল আর্থিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে জনসাধারণের আস্থা অর্জন করেছে।
ট্রাস্ট ব্যাংক লিমিটেড জব সার্কুলার ২০২১ বিডিজবসে প্রকাশিত হয়েছে। ট্রাস্ট ব্যাংক লিমিটেড বিভিন্ন পদে নতুন চাকরি দিচ্ছে । সাধারণত, ব্যাংকের চাকরি বাংলাদেশে খুবই আকর্ষণীয়। বর্তমানে ব্যাংকিং ক্যারিয়ারের একটি বিশাল সম্ভাবনা রয়েছে। একটি ভাল ভবিষ্যত এবং একটি ভাল ক্যারিয়ারের জন্য, ভাল কর্মজীবন বিকাশের জন্য ব্যাংকিং হল উপযুক্ত চাকরি ক্ষেত্র। তাই চাকরিপ্রার্থীদের জন্য এটি একটি সুবর্ণ সুযোগ। ট্রাস্ট ব্যাংকের চাকরির বিজ্ঞপ্তি ২০২১ নীচে দেওয়া হয়েছে।
পদের নাম:
1. সিআরএম প্রধান (নির্বাহী স্তর)
2. প্রকল্প ব্যবস্থাপক, সিআরএম বিভাগ
3. কর্মকর্তা (SO - FAVP), গার্মেন্টস বিভাগ, CRM বিভাগ
শূন্যপদ : নির্দিষ্ট নয়
চাকরির ধরন: পূর্ণকালীন
কাজের স্থান : ঢাকা
কর্মস্থল: অফিস
Https://career.tblbd.com এর মাধ্যমে অনলাইনে আবেদন করুন
জীবনবৃত্তান্তের কোন হার্ড কপি পুনরায় গ্রহণ করা হবে না:
আরো তথ্যের জন্য: https://jobs.bdjobs.com/jobdetails.asp?id=983561&fcatId=2&ln=1
(এই কোম্পানির সব কাজ দেখুন)
আবেদনের সময়সীমা:৯ সেপ্টেম্বর, ২০২১
কাজের উৎস: বিডিজবস.কম অনলাইন চাকরি পোস্টিং।
কোম্পানির তথ্য: ট্রাস্ট ব্যাংক লি।
ঠিকানা: স্বাধীনতা টাওয়ার (অষ্টম তলা), শহীদ জাহাঙ্গীর গেট, ঢাকা সেনানিবাস, ঢাকা -১২০৬
দারাজে পেমেন্ট বিকাশ করলে ১০ শতাংশ ক্যাশব্যাক
অনলাইন কেনাকাটার প্ল্যাটফর্ম দারাজে পেমেন্ট বিকাশ করলে গ্রাহকরা ১০ শতাংশ ইনস্ট্যান্ট ক্যাশব্যাক পাচ্ছেন। ৩১ আগস্ট পর্যন্ত অফার চলাকালীন একজন গ্রাহক সর্বোচ্চ ২০০ টাকা পর্যন্ত ক্যাশব্যাক পেতে পারেন।
বুধবার (১৮ আগস্ট) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, করোনা সংক্রমণের এই সময়ে ঘরে বসেই অনলাইন কেনাকাটায় ডিজিটাল পেমেন্ট করতে গ্রাহকরা ভরসা রাখছেন বিকাশে। তাদের কেনাকাটা আরও সাশ্রয়ী করতেই দারাজে পোশাক, জুতা, ইলেকট্রনিক্স, গ্রোসারি, ডিজিটাল পণ্য, প্রসাধনী সামগ্রী, বাড়ির সাজসজ্জার সামগ্রীসহ বিভিন্ন ধরণের পণ্যের পেমেন্ট বিকাশ করলে মিলছে এই ক্যাশব্যাক।
দারাজ থেকে কেনাকাটার জন্য পণ্য নির্বাচন করার পর পেমেন্ট অপশন থেকে বিকাশ নির্বাচন করতে হবে। এরপর বিকাশ নম্বর ও ভেরিফিকেশন কোড দিলেই পেমেন্ট পদ্ধতির তালিকায় বিকাশ যুক্ত হয়ে যাবে। একবার বিকাশ অপশন যুক্ত হয়ে গেলে এরপর থেকে প্রতিবার শুধুমাত্র বিকাশ পিন দিলেই পেমেন্ট সম্পন্ন হয়ে যাবে।
এই মুহূর্তে দারাজসহ সারা দেশের ২ লাখ ৫০ হাজারের বেশি ছোট-বড় অনলাইন ও অফলাইন মার্চেন্ট থেকে বিকাশ পেমেন্ট করে কেনাকাটা করতে পারছেন গ্রাহকরা। বিকাশ অ্যাপ দিয়ে মার্চেন্ট পয়েন্টে থাকা কিউ আর কোড স্ক্যান করে খুব সহজেই ক্যাশবিহীন পেমেন্ট করার সুবিধা গ্রাহককে এনে দিয়েছে বাড়তি স্বস্তি।
আরও পড়ুন: দারাজের নতুন চিফ মার্কেটিং অফিসার তাজদিন হাসান
বাজার সম্প্রসারণে কাজ করবে রিয়েলমি-দারাজ
বিএসএফের হয়রানি: বেনাপোল বন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
বিএসএফ কর্তৃক ভারতীয় ট্রাক চালকদের হয়রানির প্রতিবাদে সোমবার (১৬ আগস্ট) সকাল থেকে বেনাপোল-পেট্রাপোল বন্দর দিয়ে় আমদানি-রপ্তানি বন্ধ করে দিয়েছে ব্যবসায়ীরা। পণ্য আমদানি বন্ধ থাকায় পেট্রাপোল বন্দরে কয়েক হাজার পণ্যবোঝাই ট্রাক আটকা পড়েছে। ফলে সৃষ্টি হয়ে়ছে ভয়াবহ যানজট।
বেনাপোল বন্দরের উপপরিচালক মামুন তরফদার জানান, ভারতের ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, ভারতীয় ট্রাক চালকররা যখন পণ্য নিয়ে পেট্রাপোল বন্দরের দিকে আসে তখন ভারতের জয়ন্তিপুর বিএসএফ ক্যাম্পর সদস্যরা তাদেরকে নানাভাবে হয়রানি করে থাকে।
বিএসএফের এ ধরনের হয়রানি বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত তারা বেনাপোল বন্দর দিয়ে পন্য রপ্তানি করবে না বলে জানিয়েছেন।
বেনাপোল বন্দর দিয়ে ভারত থেকে প্রতিদিন ৪০০ থেকে ৫০০ পণ্যবাহী ট্রাক প্রবেশ করে। যার অধিকাংশই শিল্প কল কারখানাসহ শতভাগ রপ্তানিমুখী গার্মেন্টস শিল্পের কাঁচামাল।
বেনাপোল কাস্টম হাউসের উপকমিশনার মোস্তাফিজুর রহমান জানান, সকাল থেকে বেনাপোল-পেট্রাপোল বন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ রয়েছে। ভারতে সমস্যার সমাধান হলে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য সচল হবে।
আরও পড়ুন: ভারতের উপহার `লাইফসাপোর্ট অ্যাম্বুলেন্স’ বেনাপোল বন্দরে
বেনাপোল দিয়ে ২০০ মেট্রিক টন অক্সিজেন দেশে পৌঁছেছে
শোক দিবসে ইসলামী ব্যাংকের আলোচনা সভা
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৬তম শাহাদতবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে ইসলামী ব্যাংকের উদ্যোগে এক আলোচনা ও দোয়া অনুষ্ঠিত হয়।
রবিবার ভার্চুয়াল এই অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর মো. নাজমুল হাসান।
আরও পড়ুন: ইসলামী ব্যাংকের শরিয়াহ পরিপালন বিষয়ক ওয়েবিনার
ব্যাংকের ম্যানেজিং ডাইরেক্টর ও সিইও মুহাম্মদ মুনিরুল মওলার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন ব্যাংকের এক্সিকিউটিভ কমিটির চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. মো. সেলিম উদ্দিন, অডিট কমিটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সোলায়মান, রিস্ক ম্যানেজমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) ইঞ্জিনিয়ার আবদুল মতিন, ডাইরেক্টর মো.জয়নাল আবেদীন ও প্রফেসর ড. কাজী শহীদুল আলম,ব্যাংকের অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ কায়সার আলী ও মো. ওমর ফারুক খান।
অনুষ্ঠানে দোয়া পরিচালনা করেন ব্যাংকের শরীআহ সুপারভাইজরি কমিটির চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. মুহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন তালুকদার।
ব্যাংকের ডাইরেক্টর প্রফেসর ড. মো. সিরাজুল করিম, প্রফেসর মো. কামাল উদ্দিন, পিএইচডি, সৈয়দ আবু আসাদ, ডা. তানভীর আহমেদ, প্রফেসর ড. মোহাম্মদ সালেহ জহুর, প্রফেসর ড. মো. ফসিউল আলম, খুরশীদ উল আলম ও মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন এতে অংশগ্রহণ করেন।
আরও পড়ুন: নওগাঁয় ইসলামী ব্যাংক ও সান্তাহারে সোনালী ব্যাংক লকডাউন
এছাড়া শোক দিবস উপলক্ষ্যে দেশব্যাপী ব্যাংকের ১৬টি জোনের উদ্যোগে সকল শাখার অংশগ্রহণে পৃথক পৃথক ভার্চুয়াল আলোচনা ও দোয়ার আয়োজন করা হয়।
হিলি স্থলবন্দরে পণ্য আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
বাংলাদেশের ৪৬তম জাতীয় শোক দিবস ও ভারতের ৭৫তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে রবিবার দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে পণ্য আমদানি-রপ্তানিসহ সকল কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে।
আরও পড়ুন: ভারতে চামড়া পাচাররোধে হিলি সীমান্তে সতর্কতা
বাংলাহিলি কাস্টমস সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি আব্দুল আজিজ জানান, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৬তম শাহাদত বার্ষিকী আজ। আর অপরদিকে ৭৫তম স্বাধীনতা দিবস পালন করছে ভারত। প্রতিবেশি এই দুই দেশের জাতীয় দিবস উপলক্ষে বন্দরের দুই অংশের ব্যবসায়ীরা আজ বন্দরের সকল কার্যক্রম বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেয়। ফলে সকাল থেকে বন্দর দিয়ে পণ্য আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম সহ পণ্য লোড-আনলোড বন্ধ রাখা রয়েছে।
আরও পড়ুন: হিলি দিয়ে সপ্তাহে ৩ দিন ভারতে যাতায়াতের সিদ্ধান্ত
তবে মঙ্গলবার থেকে আবার বন্দরের সকল কার্যক্রম শুরু হবে বলে জানান তিনি।
নতুন উদ্যোক্তাদের জন্য ডেলিভারি সার্ভিস নির্বাচনে ১০ গুরুত্বপূর্ণ বিষয়
বর্তমানে অনলাইন মাধ্যমে ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসারের কারণে ডেলিভারি সার্ভিস প্রতিটি ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে। আপনার পণ্যটি গ্রাহকের হাতে পৌঁছানোর পর পরই সবকিছু শেষ হয় না। বরঞ্চ ডেলিভারি পয়েন্টটি ভবিষ্যতে আপনার সম্ভাব্য গ্রাহক প্রাপ্তির একটা বড় মাধ্যম। তাই চলুন জেনে নিই, সেরা পার্সেল ডেলিভারি পরিষেবা বেছে নেয়ার সময় কোন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো বিবেচনা করা উচিত।
ডেলিভারি সার্ভিস নির্বাচনে ১০ গুরুত্বপূর্ণ বিষয়
কত দ্রুত গ্রাহকের নিকট পৌঁছাচ্ছে
আপনার পণ্যটি ডেলিভারি সার্ভিস কোম্পানি আপনার গ্রাহকের কাছে পৌঁছে দিতে কেমন সময় নেবে তা জানা সবচেয়ে দরকারি। শুধু যে অর্ডার পাওয়ার পরই আপনাকে ডেলিভারি সময় নিয়ে ভাবতে হবে, তা নয়। আপনি যে কোন সময় ডেলিভারির জন্য অর্ডার পেতে পারেন। তাই আগে থেকেই প্রস্তুত থাকতে হবে যেন যত দ্রুত সম্ভব ডেলিভারি করা যায়। সুতরাং প্রতিটি কোম্পানির ডেলিভারির গড় গতি যাচাই করে দেখুন। শুধু ব্রোশিয়ার বা বিজ্ঞাপনে দ্রুত ডেলিভারি নিশ্চিত করা হয় দেখেই সিদ্ধান্ত নেয়া ঠিক নয়। তাই অনলাইন রিভিউ থেকে শুরু করে কোম্পানিগুলোর সরাসরি গ্রাহকদের কাছ থেকেও জানার চেষ্টা করুন তাদের সার্ভিসের গতির ব্যাপারে।
আরও পড়ুন: শ্রমিক কল্যাণ তহবিলে ৭ কোটি টাকা দিল ইউনিলিভার
কতটুকু এলাকার মধ্যে তারা ডেলিভারি দেয়
আপনি যদি সীমিত পরিসরে আপনার পণ্য পরিবহন করতে চান, তাহলে একটি স্থানীয় ডেলিভারি সার্ভিস ব্যবহার করুন। স্থানীয় ডেলিভারি কর্মকর্তাদের এলাকা সম্পর্কে অধিক জ্ঞান থাকে। তাছাড়া তারা বড় কোম্পানিগুলোর তুলনায় অপেক্ষাকৃত কম সার্ভিস চার্জ করে থাকেন। আর যদি দীর্ঘ দূরত্বের মধ্যে আপনার পণ্য পরিবহন করতে চান, অথবা আপনার ব্যবসা দেশের বাইরে প্রসারিত করার কথা ভেবে থাকেন, সেক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক নেটওয়ার্ক সম্বলিত ডেলিভারি সার্ভিস কোম্পানির সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।
ডেলিভারির সময় পণ্যের নিরাপত্তা বজায় থাকবে কিনা
আপনি যদি সূক্ষ্ম আইটেম, ভঙ্গুর পণ্য বা এমন কিছু পাঠাতে চান যা খুব সাবধানে পরিবহন প্রয়োজন, এমতাবস্থায় ডেলিভারি সার্ভিস হোল্ডারের ব্যাপারে ভালো করে খোঁজ-খবর নিন। এ রকম অনেক ক্ষেত্রেই ঘটে থাকে যে, পরিবহনের সময় তারা পণ্য ভেঙে ফেলে, অথবা পরিবহনের মাধ্যম বা যানবাহনটি পণ্যটির জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। তাই বাছাইয়ের সময় তাদের কাছ থেকে জেনে নিন যে কিভাবে তারা আপনার পণ্যটি ডেলিভারি করবে।
এরপরেও যে কোন সময় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। আপনার পণ্যগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে, গ্রাহকের কাছে দেরিতে পৌঁছতে পারে; এমনকি নিখোঁজও হতে পারে। এক্ষেত্রে ক্ষতিপূরণের কোন ব্যবস্থা বা বীমা পলিসি আছে কিনা যাচাই করে নিন। এমতাবস্থায়, যারা টাকা ফেরত গ্যারান্টি দেয় তাদের সন্ধান করাটা বুদ্ধিমানের কাজ।
পণ্যের আকার এবং ওজন নিয়ে কোন সীমাবদ্ধতা আছে কিনা
এটি লক্ষণীয় যে, আপনার পণ্যের আকার এবং ওজন অনুসারে আপনার বেছে নেয়া ডেলিভারি সার্ভিসে শর্ত থাকতে পারে। হয়ত তারা বড় আইটেম ডেলিভারির জন্য অতিরিক্ত খরচ নেয় অথবা এমনও হতে পারে যে তারা বড় এবং ভারী পণ্য পরিবহনই করে না।
নির্দিষ্ট পরিমাণ ও বিভিন্ন ওজনের পণ্যের জন্য অবশ্যই মূল্য তালিকা ও শর্তাবলী থাকবে। সেগুলো ভালো করে যাচাই করে নিন। আন্তর্জাতিক কোম্পানিগুলোর মতো অধিকাংশ স্থানীয় ডেলিভারি সার্ভিস কোম্পানিগুলোর ওয়েবসাইটে আপনার আইটেমের জন্য ক্যাটাগরি ভিত্তিক নির্দেশিত পরিমাপ ও ওজন লিপিবদ্ধ থাকে।
আরও পড়ুন: দারাজের নতুন চিফ মার্কেটিং অফিসার তাজদিন হাসান
কতদিন ধরে ডেলিভারি সার্ভিস দিয়ে আসছে
যেহেতু আপনি নতুন ব্যবসা শুরু করতে যাচ্ছেন সেক্ষেত্রে অবশ্যই আপনি নতুন চালু হয়েছে এমন কোন ডেলিভারি সার্ভিস হোল্ডার বাছাই করবেন না। তাই কোম্পানিটি কতদিন ধরে ব্যবসা করছে, তা ভালো করে দেখে নিন। আদর্শভাবে, আপনার এমন একটি কোম্পানি নির্বাচন করা উচিত হবে যেটি প্রতিষ্ঠিত এবং আপনার মতো এরকম আরও কিছু ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের সাথে কাজ করছে। একটি অভিজ্ঞ ডেলিভারি সার্ভিস প্রতিষ্ঠান আপনাকে শুধু ভাল পরিষেবাই দিবে না, সাথে আপনার ব্যবসার প্রসারের জন্য সুপরামর্শও দিতে পারে।
বাহ্যিক বেশভূষা
আপনার গ্রাহকরা আপনার পণ্য হাতে যাকে দেখবেন তার উপর ভিত্তি করে আপনার ব্যবসার গ্রহণযোগ্যতা তৈরি হবে। সুতরাং তারা তাদের যানবাহন এবং নিজেদের পোষাক-পরিচ্ছদ কতটুকু সুন্দর ও পেশাদার করেছে সেদিকে নজর দিন। সুন্দর একটি লোগো থেকে শুরু করে গ্রহণযোগ্য রঙ; সর্বপরি ক্যামন মোড়কে আপনার পণ্যটি ভরে তারা আপনার গ্রাহকের সামনে হাজির হচ্ছে- এ ব্যাপারগুলোর দিকে সতর্ক দৃষ্টি রাখুন।
ডেলিভারির পাশাপাশি আরও কিছু সুবিধা দিচ্ছে কিনা
আপনি কোন ডেলিভারি কোম্পানিকে অধিক মূল্য দিবেন? যারা শুধুমাত্র এ বিন্দু থেকে বি বিন্দুতে আপনার পার্সেলগুলো সরবরাহ করছে তাদেরকে, নাকি এর পাশাপাশি যারা আরও কিছু সুযোগ-সুবিধা দিচ্ছে তাদেরকে? কিছু ডেলিভারি কোম্পানি তাদের সার্ভিসের সাথে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ মান সংযোজন করে। যেমন: প্যাকেজিং, লেবেলিং, গুদাম ব্যবস্থাপনা, সরবরাহ, মুদ্রণ এবং এমনকি মেইল পরিপূর্ণতা। এ ধরনের ডেলিভারি প্রতিষ্ঠানগুলো পণ্য সরবরাহের ক্ষেত্রে অনেক জটিলতা আপনার জন্য সহজ করে দিবে।
তাদের ডেলিভারিটি আপনি ট্র্যাক করতে পারবেন কিনা
আপনি যেহেতু আপনার পণ্য সরবরাহের জন্যে একটি ৩য় পক্ষ কোম্পানির শরণাপন্ন হতে যাচ্ছেন, তাই আপনার পণ্যটির সঠিক ডেলিভারি হচ্ছে কিনা তা যাচাই করে নেয়া ভালো। আপনি পণ্যটি ছেড়ে দেয়ার পর থেকে তা কোন কোন জায়গা দিয়ে আপনার গ্রাহকের কাছে পৌঁছাচ্ছে তা জানা আবশ্যক। অনেক কোম্পানিই এই সুবিধাটি দিয়ে থাকে। আপনার হাতের স্মার্টফোনেই আপনি পেয়ে যাবেন আপনার পণ্যের বর্তমান অবস্থানের খবর। পাশাপাশি ট্র্যাকিং সিস্টেমটি আপনাকে বলে দিবে যে, আর কত সময়ের মধ্যে আপনার পণ্যটি আপনার গ্রাহকের হাতে পৌঁছাচ্ছে।
তাদের গ্রাহক সেবা কতটুকু সহজলভ্য
আগে থেকেই নিশ্চিত হয়ে নিন, যেকোন সমস্যায় আপনি ফোনের মাধ্যমে তাদের কাছ থেকে সাহায্য পাবেন কিনা। শুধু যে আপনার সাথেই বন্ধুভাবাপন্ন হবে তা নয়, খেয়াল করুন ডেলিভারি কর্মকর্তারা আপনার গ্রাহকের সাথেও সদাচরণ করছে কিনা। অনেক ক্ষেত্রেই পণ্য বহনের সময়টা আপনার নিয়ন্ত্রণের না থাকার দরুণ সে সময়ে আপনার গ্রাহক কেমন অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হচ্ছেন, তা আপনার অজানা থেকে যেতে পারে। আপনার গ্রাহকদের সামনে ডেলিভারি চালক কীভাবে আচরণ করছে তার উপর নির্ভর করছে আপনার কাছ থেকে গ্রাহকটি আবার পণ্য কিনবেন কিনা। একটি পেশাদার ডেলিভারি কোম্পানি তার যানবাহনগুলো ভালোভাবে রক্ষণাবেক্ষণ করার পাশাপাশি খেয়াল রাখে যে তার কর্মীরা আপনার গ্রাহকদের সাথে সদা বন্ধুসুলভ যোগাযোগ বজায় রাখছে কিনা।
অঅরও পড়ুন: ইউরোপে প্রথম গ্যালারি অনিল অ্যাওয়ার্ড পেলেন শিল্পী নিলীমা সরকার
তাই এ বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে নিরীক্ষণ করে নিন। ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা আছে এমন কারো কাছ থেকে এ সম্পর্কে জানার চেষ্টা করুন। কেননা একমাত্র তাদের মতামতই এ ক্ষেত্রে নির্ভরযোগ্য পর্যালোচনা দিতে পারে।
ডেলিভারি সার্ভিসের মূল্য
ডেলিভারি সার্ভিস নির্বাচন করার আগে সর্বদা একই পার্সেল চালানে কোম্পানিগুলো কেমন মূল্য ধার্য করছে- তা পরীক্ষা করুন। কিছু কোম্পানি একই পরিষেবা এবং ডেলিভারি সময়গুলোর ক্ষেত্রে অন্যদের তুলনায় অনেক বেশি চার্জ করে। এক্ষেত্রে, পরিষেবাগুলোর তুলনামুলক দাম যাচাই করার মাধ্যমে আপনি নিরর্থক অপচয় থেকে রক্ষা পেতে পারেন।
তবে খেয়াল রাখবেন, কেবল সস্তা বিকল্পের জন্য যেন মানের সাথে আপস না করে বসেন। লুকানো সারচার্জ বা অন্যান্য কারণের জন্য দামগুলো ভালো করে লক্ষ্য করুন।
পরিশেষে, এটা বলা বাহুল্য যে, অনলাই ব্যবসায় ডেলিভারি সার্ভিস কোম্পানিগুলোর কিছু নেতিবাচক প্রভাবও পড়ছে। তাই অনলাইনে কেনা এবং ডেলিভারি গ্রহণের সময় আপনার গ্রাহকরা যেসব সাধারণ সমস্যার সম্মুখীন হতে পারেন, সে সম্পর্কে আগে থেকেই সচেতন হোন। গ্রাহকদের কাছ থেকে ডেলিভারি সার্ভিসের অভিযোগ পাওয়ার সময় আপনি কিভাবে তার সমাধান করবেন তার পরিকল্পনা করে রাখুন। মনে রাখবেন, প্রতিবার শপিং কার্ট থেকে গ্রাহকের বাড়ির সদর দরজা পর্যন্ত নির্বিঘ্নে সার্ভিস বিতরণের মধ্যেই নিহিত আপনার ব্র্যান্ডের সুনাম বজায় রাখার চাবিকাঠি।
আরও পড়ুন: তুরস্কে বঙ্গবন্ধুর জীবন ও কর্মের উপর আলোকচিত্র প্রদর্শনী
শ্রমিক কল্যাণ তহবিলে ৭ কোটি টাকা দিল ইউনিলিভার
শ্রমিকের কল্যাণে অবদান রাখার অংশ হিসেবে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ ‘শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশন’ তহবিলে লভ্যংশ হিসেবে প্রায় ৭ কোটি ১৮ লাখ টাকা দিয়েছে ইউনিলিভার বাংলাদেশ (ইউবিএল) ও ইউনিলিভার কনজ্যুমার কেয়ার লিমিটেড (ইউসিএল)।
মঙ্গলবার (১০ আগস্ট) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
আরও পড়ুনঃ শ্রমিক ছাঁটাই না করার অনুরোধ শ্রম প্রতিমন্ত্রীর
এতে বলা হয়, রাজধানীর সচিবালয়ে শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ানের কাছে চেক দুটি হস্তান্তর করেন ইউনিলিভার বাংলাদেশের লিগ্যাল ডিরেক্টর অ্যান্ড কোম্পানি সেক্রেটারি এস এম রাশেদুল কাইয়ুম, কোম্পানির কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স, পার্টনারশিপস অ্যান্ড কমিউনিকেশনস প্রধান শামীমা আক্তার ও ইউনিলিভার কনজ্যুমার লিমিটেডের রেগুলেটরি অ্যাফেয়ার্স হেড অ্যান্ড কোম্পানি সেক্রেটারি মোহাম্মদ নাহারুল মোল্লা।
এই লভ্যংশ শ্রমিকের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং বড় ধরনের দুর্যোগে শ্রমিক ও তাদের পরিবারের পাশে থাকার সরকারি প্রচেষ্টাকে আরও শক্তিশালী করবে।
করোনা মহামারির শুরু থেকেই বাংলাদেশ সরকার ও ইউনিলিভারের শীর্ষ বৈশ্বিক স্বাস্থ্য-সুরক্ষা নীতির আলোকে কারখানা কর্মীদের নিরাপত্তায় যত্নবান রয়েছে ইউনিলিভার। অধিকন্তু কোম্পানির উৎপাদন কার্যক্রমে প্রয়োজনীয় সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা ও মাস্ক ব্যবহারের বাধ্যবাধকতার পাশাপাশি ইউনিলিভার বাংলাদেশের ক্যান্টিন ও চেঞ্জরুমের মতো উন্মুক্তস্থানেও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের মাধ্যমে শারীরিক দূরত্ব নিশ্চিত করা হয়েছে।
আরও পড়ুনঃ কারখানা ছুটির আগেই শ্রমিকদের বেতন বোনাস দিতে হবে: শ্রম প্রতিমন্ত্রী
বাংলাদেশে করোনা সংক্রমণ শুরুর পরেই কারখানায় কর্মরত শ্রমিক-কর্মচারীদের জন্য নিজস্ব পরিবহন সুবিধা চালু করে ইউনিলিভার। এক্ষেত্রেও কঠোরভাবে সামাজিক দূরত্ব মেনে চলা সহ পরিবহনে ব্যবহৃত যানগুলো দিনে বেশ কয়েকবার স্যানিটাইজ করে জীবাণুমক্ত করা হয়। এছাড়াও কর্মীদের রোগপ্রতিরোধ সক্ষমতা বৃদ্ধিতে চিকিৎসা সহায়তা কর্মসূচি পরিচালনা, তাদের বাসায় নিয়মিত সুরক্ষা কিট ও স্যানিটাইজেশন পণ্য সরবরাহ এবং সাপ্তাহিক কোভিড-১৯ পরীক্ষার উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। কোভিড-১৯ ভাইরাস থেকে কর্মীদের সুরক্ষা দিতে ইউনিলিভার বিগত ১৮ মাসে বাংলাদেশে ১৮ কোটি টাকা ব্যয় করেছে। এছাড়াও দায়িত্বশীল সংস্থা হিসেবে কর্মীদের এই সংক্রান্ত সকল চিকিৎসা ব্যয়ও বহন করেছে ইউনিলিভার।
চেক হস্তান্তরকালে সংশিষ্ট মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত সচিব সাকিউন নাহার বেগম এনডিসি, বেগম জেবুন্নেসা করিম (অতিরিক্ত সচিব) এবং ডিরেক্টর জেনারেল বিএলডব্লিউএফ (বাংলাদেশ লেবার ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন) সহ আরও অনেকেই উপস্থিত ছিলেন।
এ্যাসিস্ট্যান্ট মার্কেটিং অফিসার নেবে আবুল খায়ের গ্রুপ
নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে আবুল খায়ের গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটিতে ২২ হাজার থেকে ২৬ হাজার টাকা বেতনে ‘এ্যাসিস্ট্যান্ট মার্কেটিং অফিসার’ পদে নিয়োগ দেয়া হবে।
পদের নাম: এ্যাসিস্ট্যান্ট মার্কেটিং অফিসার (এএমও)
পদ সংখ্যা: অনির্দিষ্ট
চাকরির বিবরণ:
আবুল খায়ের টোব্যাকো কোম্পানি লিমিটেডের সেলস বিভাগে কাজ করার জন্য সরাসরি সাক্ষাৎকারের মাধ্যমে উল্লেখিত পদে কিছু সংখ্যক পরিশ্রমী ও আত্মবিশ্বাসী পুরুষ প্রার্থী নিয়োগ করা হবে।
ব্যবসায়ীদের সাথে সম্পর্ক উন্নয়ন এবং প্রতিটি রিটেইল আউটলেটে নিজস্ব ব্র্যান্ড সমূহেরে উপস্থিতি নিশ্চিতকরনের পাশাপাশি ট্রেড বেনিফিট ও ব্র্যান্ডের গুনগতমান উপস্থাপন পূর্বক দায়িত্বপ্রাপ্ত জোনে নিজস্ব ব্র্যান্ড সমূহের বিক্রয় ও মার্কেট শেয়ার উত্তরোত্তর বৃদ্ধির জন্য সংস্থার নিয়মানুযায়ী নিষ্ঠা এবং দক্ষতার সঙ্গে কাজ করা।
চাকরির ধরণ: ফুলটাইম
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতকোত্তর/ স্নাতক/ সমমান পাশ (যে কোন স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় হতে)
অন্যান্য যোগ্যতা: ২৪ থেকে ৩৫ বছর চটপটে, উপস্থাপনা দক্ষতা সম্পন্ন, সর্বোপরি প্রার্থীর অবশ্যই বিশ্বাসযোগ্যতা তৈরির সক্ষমতা থাকতে হবে এবং মোটরসাইকেল চালনায় পারদর্শী হতে হবে।
জব লোকেশন: বাংলাদেশের যেকোনো স্থান
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে -২২০০০-২৬০০০ টাকা (মাসিক)
আবেদনের শেষ তারিখ: ২৫ আগস্ট, ২০২১
সূত্র: বিডিজবস.কম অনলাইন জব পোস্টিং
আরও জানতে ও আবেদন করুন এই লিংকে
https://jobs.bdjobs.com/jobdetails.asp?id=981897&fcatId=9&ln=2
অফিসার নেবে ইউসিবি ফিনটেকের `উপায়’
জনবল নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে ইউসিবি ফিনটেক কোম্পানি লিমিটেডের`উপায়। ‘অফিসার/ সিনিয়র অফিসার’ পদে জনবল নেবে প্রতিষ্ঠানটি। আগ্রহী প্রার্থীরা যোগ্যতা থাকলে অনলাইনের মাধ্যমে আগামী ১০ আগস্ট পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন।
প্রতিষ্ঠানের নাম: উপায়
পদের নাম: অফিসার/ সিনিয়র অফিসার,
পদ-সংখ্যা: নির্ধারিত না
কাজের ধরন: পূর্ণকালীন
কর্মস্থল: ঢাকা
বেতন ও সুযোগ সুবিধা: বেতন আলোচনা সাপেক্ষে
কোম্পানির নীতিমালা অনুসারে অন্যান্য সুবিধা প্রদান
আবেদন যোগ্যতা:
যেকোনো স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক পাস
সংশ্লিষ্ট কাজে কমপক্ষে এক থেকে দুই বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
আবেদন প্রক্রিয়া: আগ্রহীরা বিডি জবসের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের সময়সীমা: আগ্রহী প্রার্থীরা আগামী ১০ আগস্ট , ২০২১ তারিখ পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন।
আরও জানতে ও আবেদন করতে এই লিংকটিতে যান https://jobs.bdjobs.com/bn/jobdetailsbn.asp?id=981045&fcatId=9&ln=1
সোর্স: বিডিজবস.কম অনলাইন জব পোস্টিং
৬ আগস্ট থেকে অভ্যন্তরীণ রুটে ফ্লাইট চালাবে ইউএস-বাংলা
আগামী ৬ আগস্ট থেকে সকল ধরনের স্বাস্থ্যবিধি মেনে সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স অভ্যন্তরীণ সকল রুটে ফ্লাইট পরিচালনা শুরু করতে যাচ্ছে।
বৃহস্পতিবার ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ঢাকা থেকে পরিচালিত রুটগুলোর মধ্যে রয়েছে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, সৈয়দপুর, যশোর, সিলেট, বরিশাল ও রাজশাহীতে ফ্লাইট পরিচালনার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: কক্সবাজার রুটে ইউএস বাংলার ফ্লাইট শুরু ১ জুন
ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স অভ্যন্তরীণ রুটে ৭২ আসন বিশিষ্ট ব্র্যান্ডনিউ এটিআর ৭২-৬০০ এয়ারক্রাফট দিয়ে ফ্লাইট পরিচালনা করবে।
তাদের বিমান বহরে ৪টি বোয়িং ৭৩৭-৮০০, ৭টি ব্র্যান্ডনিউ এটিআর ৭২-৬০০সহ মোট ১৪টি এয়ারক্রাফট রয়েছে।
আরও পড়ুন: ইউএস বাংলার ঢাকা-দোহা ফ্লাইট পুনরায় শুরু হচ্ছে ৩১ আগস্ট
অভ্যন্তরীণ রুট ছাড়াও ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের আন্তর্জাতিক রুট রয়েছে- কলকাতা, চেন্নাই, দুবাই, মাস্কাট, দোহা, সিঙ্গাপুর, কুয়ালালামপুর, ব্যাংকক ও গুয়াংজু।