একাদশের নেতৃত্বে রয়েছেন বিশ্বকাপজয়ী বাংলাদেশ অধিনায়ক আকবর আলী। বাংলাদেশ থেকে একাদশে জায়গা করে নিয়েছেন আরেক ব্যাটসম্যান মাহমুদুল হাসান জয়।
ওপেনিংয়ে রাখা হয়েছে ভারতের ব্যাটসম্যান যাশাসবি জয়সওয়ালকে। ৬ ম্যাচে ১৩৩.৩৩ গড়ে তার রান ৪০০। সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত রান ১০৫*। এছাড়া তার ঝুলিতে উইকেটও রয়েছে ৩টি।
তার সাথে ওপেনিংয়ে রাখা হয়েছে আফগানিস্তানের ব্যাটসম্যান ইব্রাহিম জাদরানকে। ৫ ম্যাচে ৬০ গড়ে তার রান ২৪০।
ওয়ানডাউনে জায়গা করে নিয়েছেন বাংলাদেশের মাহমুদুল হাসান জয়। ৬ ম্যাচে ৪৬ গড়ে যার রান ১৮৪। এবারের বিশ্বকাপে শত রানের ইনিংসও রয়েছে তার।
অলরাউন্ডার হিসেবে একাদশে রয়েছেন কানাডার অখিল কুমার। ৫ ম্যাচে ১২১ রানের পাশাপাশি উইকেট নিয়েছেন ১৬টি।
উইকেট রক্ষক ও অধিনায়ক হিসেবে রয়েছেন বাংলাদেশের আকবর আলী। ফাইনালে যার অসাধারণ নৈপুণ্যেই জয় পেয়েছে বাংলাদেশ। ৬ ম্যাচে ৬৯ রান করেছেন তিনি। ৬টি ডিসমিসাল রয়েছে।
একাদশে রয়েছেন ইংল্যান্ডের ড্যান মসলি। ৬ ম্যাচে যার রান ৮০.৩৩ গড়ে ২৪১। সেরা ইনিংস ১১১।
পরের নামটি রয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজের নিয়াম ইয়োংয়ের। ৬ ম্যাচে ১৪০ রান এবং ৮ উইকেট রয়েছে তার ঝুলিতে।
একাদশে জায়গা পেয়েছেন নিউজিল্যান্ডের ক্রিশ্চিয়ান ক্লার্ক। ৪ ম্যাচে ৬২ গড়ে তার রান ৬২। উইকেট পেয়েছেন ৭টি।
ক্রিকইনফোর সেরা একাদশে রয়েছেন আরও এক আফগান ক্রিকেটার। মূলত বোলার তালিকায় জায়গা করে নেয়া শফিকুল্লাহ জাফরি ৫ ম্যাচে প্রতিপক্ষের ১৬ উইকেট শিকার করেছেন। ইকনোমি রেট মাত্র ২.৪৫। ১৫ রানে ৬ উইকেট তার সেরা বোলিং ফিগার।
বোলার তালিকায় রয়েছেন আরও এক ভারতীয়। রবি বিষ্ণুই। ৬ ম্যাচে তার সংগ্রহ ১৭ উইকেট। ইকনোমি রেট ৩.৪৮। ৫ রানে ৪ উইকেট সেরা বোলিং ফিগার।
ভারতের আরেক বোলার কার্তিক তিয়াগিও রয়েছেন একাদশে। ৬ ম্যাচে যার উইকেট সংখ্যা ১১টি। ইকনোমি রেট ৩.৪৫। ২৪ রানে ৪ উইকেট সেরা বোলিং ফিগার।
প্রসঙ্গত, গত রবিবার দক্ষিণ আফ্রিকার পচেফস্ট্রুমে অনুষ্ঠিত অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপের ফাইনালে ভারতকে ৩ উইকেটে হারিয়ে শিরোপা জেতে বাংলাদেশ।