মঙ্গলবার শিল্প মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য কর্মকর্তা এএইচএম মাসুম বিল্লাহ স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, সরকার নির্ধারিত দরে চিনি বিক্রয়ের লক্ষ্যে বিএসএফআইসি'র ১৫টি চিনিকল হতে প্রতি মেট্রিক টন ৬০ হাজার টাকা দরে বস্তাজাত চিনি ‘ফ্রি-সেলে’ বিক্রি করা হচ্ছে। পাশাপাশি, সংস্থার তালিকাভুক্ত ডিলারদের একই দরে চিনি বরাদ্দ প্রদান করা হয়েছে।
ঢাকা মহানগরীতে আগোরা, স্বপ্ন, মীনাবাজার, সিএসডি, প্রাণ ইত্যাদি সুপারশগুলোতে চাহিদা মোতাবেক ১ কেজির প্যাকেটজাত চিনি ৬৫ টাকা দরে সরবরাহ করা হচ্ছে। সেই সঙ্গে ঢাকার দিলকুশায় অবস্থিত চিনি শিল্প ভবনের বেজমেন্টে প্যাকেটজাত চিনি পাওয়া যাচ্ছে।
এছাড়া, আখচাষিদের প্রাপ্য চিনি এবং প্রতিরক্ষা ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীন বিভিন্ন সামরিক ও বেসামরিক বাহিনীর চাহিদাকৃত চিনি সরবরাহ করা হচ্ছে। ভোক্তারা যাতে নির্ধারিত মূল্যে চিনি কিনতে পারেন সে জন্য বিএসএফআইসি বাজারে চিনির দর মনিটরিং করছে।
উল্লেখ্য, করোনার কারণে দেশব্যাপী হ্যান্ড স্যানিটাইজারের চাহিদা ব্যাপক বৃদ্ধির প্রেক্ষিতে বিএসএফআইসি’র প্রতিষ্ঠান কেরু অ্যান্ড কোম্পানি (বাংলাদেশ) লিমিটেড ২৩ মার্চ থেকে কেরুজ হ্যান্ড স্যানিটাইজার বাজারজাত করছে।
হ্যান্ড স্যানিটাইজার উৎপাদনের ধারাবাহিকতায় কেরু জৈব সার 'সোনার দানা' ও কেরুজ ভিনেগার ব্যাপক হারে উৎপাদন ও বাজারজাত করছে। চিনি শিল্প ভবনের বেজমেন্টে চিনির পাশাপাশি এসব পণ্যও পাওয়া যাচ্ছে।