কেরাণীগঞ্জে শুক্রবারের সংঘর্ষে আহত আ.লীগ নেতাকর্মীরা অভিযোগ করেন, বিএনপি নেতাকর্মীরা দলটির নেতা নিপুন রায় চৌধুরীর নেতৃত্বে এবং তার উপস্থিতিতে এ হামলা চালায়।
হামলায় আহত স্থানীয় আ.লীগ নেতা এম মামুন বলেন, ‘বিএনপি ক্যাডাররা আমাদের অফিসে লাঠিপেটা করে, এতে ২০ জনের বেশি নেতাকর্মী আহত হয়।’
আহত আওয়ামী নেতাকর্মীরা জানিয়েছেন, ৫০ সেকেন্ডের একটি সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যাচ্ছে কিছু বিএনপি ক্যাডার স্থানীয় আওয়ামী লীগ অফিস লক্ষ্য করে ইট ছুঁড়ছে।
আরেকটি ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীরা, যারা মাথায়, পায়ে ও হাতে আঘাত পেয়েছেন, হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
এর আগে, আহত দলের লোকদের ছবি শেয়ার করে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিএনপি ক্যাডারদের ওপর তীব্র নিন্দা করেছিলেন।
যারা ‘তার নির্বাচনী এলাকায় আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ে হামলা চালিয়ে বেশ কয়েকজন নেতাকর্মীকে আহত করেছে।’
একটি টুইটে তিনি এমন ছবি শেয়ার করেছেন, যেখানে কর্মীদের রক্তাক্ত অবস্থায় দেখা গেছে।
হামলার জন্য বিএনপি নেতা নিপুন রায় চৌধুরীকে দায়ী করে টুইটটি করা হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, নিপুন রায় ও তার রাজনৈতিক গুন্ডারা দিনের আলোতে জিঞ্জিরা #আওয়ামীলীগ সমর্থকদের ওপর নৃশংস হামলা চালিয়েছে!’
টুইটে বলা হয়েছে, ‘আমাদের সদস্যরা আহত হয়েছেন।’
বিএনপি ও এর কেন্দ্রীয় কমান্ডের সহিংসতার ইতিহাস! আসুন ঐক্যবদ্ধ হই, এই নৃশংসতার প্রতিবাদ করি, গণতন্ত্র রক্ষা করি!
হ্যাশট্যাগ দিয়ে টুইট শেষ হয়েছে-#বিএনপিরসন্ত্রাসআরনা