খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) তৃতীয় একাডেমিক ভবনের সামনের পুকুরের চারপাশ, চারুকলা কেন্দ্রীয় মসজিদের সামনে ও পেছনে, উপাচার্যের বাসভবনের সামনে সূর্যমুখী ফুলের আবাদ হয়েছে। তাজউদ্দীন আহমদ প্রশাসনিক ভবনের সামনে, ছাত্র-ছাত্রীদের হলের সামনে গাঁধা ফুলের সঙ্গে বিভিন্ন ধরনের ফুলের সমারোহও দেখা যায়।
প্রস্ফুটিত এ সব ফুলে এখন সুশোভিত বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস। ফুলে ফুলে সজ্জিত ক্যাম্পাস যেন শিল্পীর তুলিতে আঁকা নয়ন জুড়ানো অপরূপ কোনো ছবি!
বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ফটক দিয়ে ভেতরে প্রবেশ করতেই হাতের ডান পাশে তাকালেই ‘কালজয়ী মুজিব’ ম্যুরালের সম্মুখে দেখা যাবে রংবেরঙের নানা ফুল। একটু সামনে এগিয়ে যেতেই হাতের বাম পাশে শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ প্রশাসনিক ভবনকে ঘিরে রয়েছে দৃষ্টিনন্দন সব ফুলের বাগান।
আরও পড়ুন: ফরিদপুরে সূর্যমুখী ফুলে আকৃষ্ট হচ্ছেন মানুষ
উপাচার্যের বাসভবন ও মাইকেল মধুসূদন দত্ত অতিথি ভবনের সম্মুখে সৌরভ ছড়াচ্ছে নানা রঙের গাঁদা ফুল। ফুটে থাকা এসব ফুলের বাগানের সৌন্দর্যে মোহিত হন সবাই।
সরেজমিনে দেখা যায়, বিভিন্ন স্থানে রোপণ করা হয়েছে হরেক রকমের ফুলগাছ। গড়ে তোলা হয়েছে দৃষ্টিনন্দন বাগান। উপাচার্যের বাসভবন, অগ্রণী ব্যাংক, পোস্টঅফিস প্রাঙ্গণ, অপরাজিতা হল, বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হল, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হল, খান বাহাদুর আহছানউল্লা হল, খান জাহান আলী হলসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটি একাডেমিক ভবন ও আবাসিক হলের ভেতরের প্রতিটি স্থানে রোপণ করা হয়েছে হরেক রকমের ফুলগাছ। এসব বাগানে ফুটেছে রংবেরঙের নানা প্রকৃতির ফুল। তবে সবচেয়ে বেশি ফুটেছে সূর্যমুখী।