বিশ্ব
বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় ঢাকা ১১ তম
ঢাকার বাতাসের মান শুক্রবার সকালেও 'অস্বাস্থ্যকর' অবস্থায় রয়েছে। সকাল ৯টায় ৩০ মিনিটে এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর ১৬৩ নিয়ে বিশ্বের দূষিত শহরগুলোর তালিকায় বাংলাদেশের রাজধানী ১১ তম অবস্থানে রয়েছে।
পাকিস্তানের লাহোর, ভারতের দিল্লি ও চীনের উহান যথাক্রমে ২৩৯, ২১৩ ও ২০৩ একিউআই স্কোর নিয়ে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান দখল করেছে।
একিউআই স্কোর ১৫১ থেকে ২০০ হলে সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য ‘অস্বাস্থ্যকর’ ধরা হয়। ২০১ থেকে ৩০০ একিউআই স্কোরকে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' বলে মনে করা হয় এবং ৩০১ থেকে ৪০০ একিউআই স্কোরকে 'ঝুকিপূর্ণ' হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে।
আরও পড়ুন: বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় বৃহস্পতিবার সকালে ঢাকা দ্বিতীয়
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে, সেগুলো হল- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২,সিও,এসও২ এবং ওজোন (ও৩)।
দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে যে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হল, ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
আরও পড়ুন: বুধবার সকালেও ঢাকার বাতাস অস্বাস্থ্যকর
বিশ্বে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ৬৮ কোটি ১২ লাখ ছাড়াল
সর্বশেষ বৈশ্বিক পরিসংখ্যান অনুসারে শুক্রবার সকাল ১০টা পর্যন্ত বিশ্বব্যাপী করোনায় মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৬৮ কোটি ১২ লাখ ১২ হাজার ৫১০ জনে পৌঁছেছে। এছাড়া এ ভাইরাসে মৃতের সংখ্যা ৬৮ লাখ ৯ হাজার ৮৮২ জনে দাঁড়িয়েছে।
করোনায় সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত দেশ যুক্তরাষ্ট্রে এখন পর্যন্ত শনাক্তের সংখ্যা ১০ কোটি ৫৫ লাখ ৪৭ হাজার ৭৬০ জন এবং মোট মৃত্যুবরণ করেছে ১১ লাখ ৪৮ হাজার ৩৯১ জন।
বাংলাদেশের প্রতিবেশি দেশ ভারতে শুক্রবার সকাল ১০টা পর্যন্ত মোট শনাক্ত চার কোটি ৪৬ লাখ ৮৯ হাজার ৭২ জন এবং একই সময়ে মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে পাঁচ লাখ ৩০ হাজার ৭৭৬ জনে।
আক্রান্তের সংখ্যায় তৃতীয় অবস্থানে আছে ফ্রান্স। দেশটিতে এ পর্যন্ত করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে তিন কোটি ৯৬ লাখ ৩৯ হাজার ১১২ জন এবং মারা গেছে এক লাখ ৬৫ হাজার ৭৩ জন।
আরও পড়ুন: বিশ্বে করোনায় মৃতের সংখ্যা ৬৮ লাখ ছাড়িয়েছে
দেশে ৬ জনের করোনা শনাক্ত
বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় ঢাকা ৪র্থ
বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় মঙ্গলবার ঢাকার অবস্থান চতুর্থ। সকাল ১০টা ৩০ মিনিটে এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর ১৯১ নিয়ে রাজধানীর বাতাসের মান ‘অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় ছিল।
পাকিস্তানের করাচি, চীনের বেইজিং এবং পাকিস্তানের লাহোর যথাক্রমে ২১৪, ২১৪ এবং ২০৫ একিউআই স্কোর নিয়ে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান দখল করেছে।
একিউআই স্কোর ১০১ থেকে ২০০ হলে সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য ‘অস্বাস্থ্যকর’ ধরা হয়। ২০১ থেকে ৩০০ একিউআই স্কোরকে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' বলে মনে করা হয় এবং ৩০১ থেকে ৪০০ একিউআই স্কোরকে 'বিপজ্জনক' হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে।
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে, সেগুলো হল- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২,সিও,এসও২ এবং ওজোন (ও৩)।
আরও পড়ুন: ঢাকার বাতাসের মানের উন্নতি হলেও সোমবার সকালে 'অস্বাস্থ্যকর'
দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে যে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হল, ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
প্রতিদিনের বাতাসের মান নিয়ে তৈরি করা একিউআই সূচক একটি নির্দিষ্ট শহরের বাতাস কতটুকু নির্মল বা দূষিত সে সম্পর্কে মানুষকে তথ্য দেয় এবং তাদের জন্য কোনো ধরনের স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি হতে পারে তা জানায়।
আরও পড়ুন: টানা চতুর্থ দিনের মতো বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত ঢাকার বাতাস
বিশ্বের দূষিত বাতাসের তালিকায় আজকেও শীর্ষে ঢাকা
বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় শনিবার সকালে ঢাকার অবস্থান আবারও শীর্ষে। সকাল ৯টা ৩০ মিনিটে এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর ২৮৮ নিয়ে রাজধানীর বাতাসের মান ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ রয়েছে।
১০১ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য 'অস্বাস্থ্যকর' বলে মনে করা হয়। ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে থাকা একিউআই স্কোরকে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' বলা হয়। আর ৩০১ থেকে ৪০০ এর এর মধ্যে থাকা একিউআইকে 'ঝুঁকিপূর্ণ' বলে বিবেচিত হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে।
ভারতের মুম্বাই, চীনের বেইজিং ও থাইল্যান্ডের চিয়াং মাই যথাক্রমে ২০৩, ১৯৮ ও ১৯২ স্কোর নিয়ে তালিকার পরবর্তী দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ স্থান দখল করেছে।
আরও পড়ুন: বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত বাতাসের শহর ঢাকা
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে, সেগুলো হল-বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২,সিও,এসও২ এবং ওজোন (ও৩)।
দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে যে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হল, ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
আরও পড়ুন: ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ বাতাস নিয়ে বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় শীর্ষে ঢাকা
বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত বাতাসের শহর ঢাকা
বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় শুক্রবার সকালে ঢাকার অবস্থান আবারও শীর্ষে। সকাল ৮টা ৪০ মিনিটে এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর ২২১ নিয়ে রাজধানীর বাতাসের মান ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ রয়েছে।
১০১ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য 'অস্বাস্থ্যকর' বলে মনে করা হয়। ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে থাকা একিউআই স্কোরকে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' বলা হয়। আর ৩০১ থেকে ৪০০ এর এর মধ্যে থাকা একিউআইকে 'ঝুঁকিপূর্ণ' বলে বিবেচিত হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে।
ভিয়েতনামের হ্যানয়, থাইল্যান্ডের চিয়াং মাই ও মিয়ানমারের ইয়াঙ্গুন যথাক্রমে ২০৭, ১৯৮ ও ১৯৬ স্কোর নিয়ে তালিকার পরবর্তী তিনটি স্থান দখল করেছে।
আরও পড়ুন: ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ বাতাস নিয়ে বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় শীর্ষে ঢাকা
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে, সেগুলো হল-বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২,সিও,এসও২ এবং ওজোন (ও৩)।
দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে যে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হল, ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
আরও পড়ুন: বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় ঢাকা শীর্ষে
বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় ঢাকা শীর্ষে
বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় বুধবার সকালে ঢাকার অবস্থান আবারও শীর্ষে। সকাল ১০টায় এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর ১৯৮ নিয়ে রাজধানীর বাতাসের মান ‘অস্বাস্থ্যকর’।
১০১ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য 'অস্বাস্থ্যকর' বলে মনে করা হয়। ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে থাকা একিউআই স্কোরকে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' বলা হয়। আর ৩০১ থেকে ৪০০ এর এর মধ্যে থাকা একিউআইকে 'ঝুঁকিপূর্ণ' বলে বিবেচিত হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে।
চীনের উহান ও নেপালের কাঠমান্ডু যথাক্রমে ১৯৪ ও ১৯১ এর স্কোর নিয়ে দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানে রয়েছে।
আরও পড়ুন: বিশ্বের দ্বিতীয় দূষিত বাতাস ঢাকার
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে, সেগুলো হল-বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২,সিও,এসও২ এবং ওজোন (ও৩)।
দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে যে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হল, ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
আরও পড়ুন: দূষিত বাতাস নিয়ে বিশ্বের র্শীষ শহরের তালিকায় ঢাকা
বিশ্বে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ৬৭ কোটি ৯০ লাখ ছুঁইছুঁই
করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা ৬৭ কোটি ৯০ লাখ ছুঁইছুঁই।
সর্বশেষ বৈশ্বিক পরিসংখ্যান অনুসারে, বুধবার বেলা ১১টা পর্যন্ত বিশ্বব্যাপী করোনায় মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৬৭ কোটি ৮৯ লাখ ৫৪ হাজার ৪৮ জনে পৌঁছেছে। এছাড়া এ ভাইরাসে মৃতের সংখ্যা ৬৭ লাখ ৯২ হাজার ৬৯৬ জনে দাঁড়িয়েছে।
করোনায় সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত দেশ যুক্তরাষ্ট্রে এখন পর্যন্ত শনাক্তের সংখ্যা ১০ কোটি ৫০ লাখ ২০ হাজার ৪৬১ জন এবং মোট মৃত্যুবরণ করেছে ১১ লাখ ৪২ হাজার ৯৮১ জন।
বাংলাদেশের প্রতিবেশি দেশ ভারতে বুধবার বেলা ১১টা পর্যন্ত মোট শনাক্ত চার কোটি ৪৬ লাখ ৮৫ হাজার ২৫৭ জন এবং একই সময়ে মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে পাঁচ লাখ ৩০ হাজার ৭৬২ জনে।
আরও পড়ুন: করোনা: দেশে মৃত্যু নেই, শনাক্ত ১৪
বাংলাদেশ পরিস্থিতি
দেশে মঙ্গলবার সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে কারও মৃত্যু হয়নি। এসময় নতুন করে ১৪ জনের শরীরে এ ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে।
এখন পর্যন্ত দেশে করোনায় ২৯ হাজার ৪৪৫ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং শনাক্তের সংখ্যা ২০ লাখ ৩৭ হাজার ৭৬৪ জনে পৌঁছেছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর করোনা বিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানিয়েছে।
আরও পড়ুন: বিশ্বে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ৬৭ কোটি ৮৮ লাখ ছাড়াল
বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় ঢাকা ১১তম
বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় মঙ্গলবার ঢাকার অবস্থান ১১তম। দুপুর ১২টা ১৪ মিনিটে এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর ১৫৮ নিয়ে রাজধানীর বাতাসের মান ‘অস্বাস্থ্যকর’ রয়েছে।
১০১ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য 'অস্বাস্থ্যকর' বলে মনে করা হয়। ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে থাকা একিউআই স্কোরকে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' বলা হয়। আর ৩০১ থেকে ৪০০ এর এর মধ্যে থাকা একিউআইকে 'ঝুঁকিপূর্ণ' বলে বিবেচিত হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে।
ইরাকের বাগদাদ, পাকিস্তানের লাহোর ও ভারতের মুম্বাই যথাক্রমে ১৯৮, ১৮৭ ও ১৮৬ একিউআই স্কোর নিয়ে স্কোর নিয়ে তালিকার প্রথম তিনটি স্থান দখল করেছে।
আরও পড়ুন: সারাদেশে আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে: আবহাওয়া অধিদপ্তর
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে, সেগুলো হল- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।
দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
আরও পড়ুন: বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত শহরের তালিকায় ঢাকা চতুর্থ : আবহাওয়া অধিদপ্তর
বিশ্বে কুষ্ঠ রোগাক্রান্তে পঞ্চম স্থানে বাংলাদেশ
জাতিসংঘের একজন বিশেষজ্ঞ বলেছেন, বাংলাদেশে কুষ্ঠরোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের অবস্থা নির্দেশ করে যে দেশের অসামান্য অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি সমগ্র জনসংখ্যার কাছে পৌঁছাচ্ছে না।
তিনি কুষ্ঠরোগকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দেয়ার জন্য বৈষম্য বিরোধী আইনের খসড়া করার আহ্বান জানান। বৈষম্যের একটি নিষিদ্ধ স্থল হিসাবে যা হ্যানসেনের রোগ নামেও পরিচিত।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে প্রতি বছর ৪ হাজার মানুষ কুষ্ঠ রোগে আক্রান্ত
কুষ্ঠরোগে আক্রান্ত ব্যক্তি এবং তাদের পরিবারের সদস্যদের প্রতি বৈষম্য দূরীকরণের বিষয়ে জাতিসংঘের বিশেষ র্যাপোর্টিয়ার, অ্যালিস ক্রুজ আট দিনের বাংলাদেশ সফর শেষে এক বিবৃতিতে বলেন, ‘কুষ্ঠ রোগটি পদ্ধতিগত বর্জন, কাঠামোগত বৈষম্য এবং প্রাতিষ্ঠানিক অবহেলার একাধিক স্তরের নিচে লুকিয়ে আছে।’
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) মতে, বিশ্বে পঞ্চম সর্বোচ্চ সংখ্যক কুষ্ঠ রোগী রয়েছে বাংলাদেশে। প্রাসঙ্গিক তথ্য যা ইঙ্গিত করে যে চলমান সংক্রমণ, দেরিতে রোগ নির্ণয় এবং স্বাস্থ্য ব্যবস্থার ফাঁকফোকরও রয়েছে দেশটিতে।
জাতিসংঘের স্পেশাল র্যাপোর্টিয়ার বলেন, ‘যদিও আমি ২০৩০ সালের মধ্যে কুষ্ঠরোগ নির্মূল করার জন্য প্রধানমন্ত্রীর প্রতিশ্রুতির প্রশংসা করি, আমি উদ্বিগ্ন যে রাষ্ট্রের প্রশাসন এই প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নে ব্যর্থ হচ্ছে।’
ক্রুজ বলেছিলেন, ‘সরকারের প্রতিশ্রুতিকে বাস্তবে পরিণত করার জন্য সুস্পষ্ট লক্ষ্য, সূচক এবং মানদণ্ডসহ পর্যাপ্ত বাজেট বরাদ্দ অপরিহার্য।
জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞ উচ্চ সম্ভাব্য সংখ্যক লুকানো কুষ্ঠ রোগ, গুরুতরভাবে বিলম্বিত রোগ নির্ণয়, শিশুদের মধ্যে চলমান সংক্রমণ ও অক্ষমতা এবং ব্যাপক রোগ-সম্পর্কিত বৈষম্য ও কলঙ্কের বিষয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন।
তিনি ক্ষতিগ্রস্তদের যত্ন নেয়ার জন্য সীমিত সুবিধার ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন। এরমধ্যে রয়েছে- পুনর্বাসন, পুনর্গঠনমূলক অস্ত্রোপচার, সহায়ক ডিভাইস এবং মনোসামাজিক সহায়তা।
আরও পড়ুন: জনবল সংকটে নীলফামারীর কুষ্ঠ হাসপাতাল
ক্রুজ তথ্যের গড়মিল এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের মধ্যে কুষ্ঠরোগের সীমিত বোঝাপড়ার জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছেন।
জাতিসংঘের স্পেশাল র্যাপোর্টিয়ার বলেছেন, ‘উন্নয়নের অধিকারের মৌলিক নীতিগুলো, যেমন ন্যায়পরায়ণতা, আত্মনিয়ন্ত্রণ, অংশগ্রহণ এবং ন্যায়বিচার পূরণ করা হচ্ছে না।’
তিনি বলেন, ‘কুষ্ঠরোগে আক্রান্ত ব্যক্তিরা এবং তাদের পরিবার এখনও অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির সুবিধা ভোগ করছে না বা তারা তাদের প্রতি বৈষম্যের যথাযথ প্রতিকার দেখতে পাচ্ছে না।’
বিশেষজ্ঞ প্রতিবন্ধী-সম্পর্কিত সুবিধা এবং অন্যান্য সামাজিক সুরক্ষা স্কিম, তদারকি প্রতিষ্ঠানের সীমিত দক্ষতা এবং দুর্বল পরিস্থিতিতে বসবাসকারী ব্যক্তিদের জন্য মূলত পিতৃতান্ত্রিক পদ্ধতির বৃদ্ধি সম্পর্কিত দুর্নীতির প্রতিবেদন সম্পর্কে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন।
তিনি উল্লেখ করেন যে বাংলাদেশ সরকার কুষ্ঠরোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের মৌলিক অধিকার রক্ষায় আন্তর্জাতিক মানবাধিকার ব্যবস্থার সঙ্গে সক্রিয়ভাবে জড়িত থাকতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
তার সফরের সময়, ক্রুজ সরকারের সদস্য, সুশীল সমাজ ও সংস্থার প্রতিনিধি, স্বাস্থ্যসেবা কর্মী এবং কুষ্ঠরোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের সঙ্গে দেখা করেন। তিনি নীলফামারী ও বগুড়ায় কুষ্ঠরোগে আক্রান্ত স্বাস্থ্যসেবা সুবিধা ও সম্প্রদায় পরিদর্শন করেন।
জাতিসংঘের স্পেশাল র্যাপোর্টিয়ার ২০২৩ সালের জুনে মানবাধিকার কাউন্সিলে তার সফরের প্রতিবেদন উপস্থাপন করবেন।
আরও পড়ুন: কুষ্ঠ রোগীদের প্রতি নেতিবাচক মনোভাব পরিহার করুন: প্রধানমন্ত্রী
বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় 'অস্বাস্থ্যকর' বাতাস নিয়ে ঢাকা চতুর্থ
ঢাকার বাতাসের মান রবিবার সকালেও ‘অস্বাস্থ্যকর' অবস্থায় রয়েছে। সকাল ১০টা ২৮ মিনিটে এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর ১৭৫ নিয়ে দূষিত শহরের তালিকায় ঢাকা চতুর্থ স্থানে আছে।
একিউআই স্কোর ১০১ থেকে ২০০ হলে সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য ‘অস্বাস্থ্যকর’ ধরা হয়। ২০১ থেকে ৩০০ একিউআই স্কোরকে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' বলে মনে করা হয় এবং ৩০১ থেকে ৪০০ একিউআই স্কোরকে 'বিপজ্জনক' হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে।
পাকিস্তানের লাহোর, চীনের শেনইয়াং ও ভারতের মুম্বাই যথাক্রমে একিউআই ১৮৩, ১৮২ ও ১৮০ স্কোর নিয়ে তালিকার প্রথম তিনটি স্থান দখল করেছে।
আরও পড়ুন: আগামী ২৪ ঘণ্টায় সারাদেশে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশার সম্ভাবনা
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে, সেগুলো হল- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২,সিও,এসও২ এবং ওজোন (ও৩)।
দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে যে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হল, ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
প্রতিদিনের বাতাসের মান নিয়ে তৈরি করা একিউআই সূচক একটি নির্দিষ্ট শহরের বাতাস কতটুকু নির্মল বা দূষিত সে সম্পর্কে মানুষকে তথ্য দেয় এবং তাদের জন্য কোনো ধরনের স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি হতে পারে তা জানায়।
আরও পড়ুন: ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ বাতাস নিয়ে দূষিত শহরের তালিকায় শীর্ষে ঢাকা