বাংলাদেশ পরিস্থিতি
করোনায় বিশ্বে আক্রান্ত ১৫ কোটি ছাড়াল
বিশ্বজুড়ে করোনাভাইরাস মহামারিতে শনাক্ত ও মৃতের সংখ্যা বেড়েই চলেছে।
জন্স হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয় (জেএইচইউ) থেকে পাওয়া সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, শুক্রবার সকাল পর্যন্ত করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৫ কোটি ১ লাখ ২৪ হাজার ২৪৮ জনে।
এছাড়া, ভাইরাসে মৃতের সংখ্যা পৌঁছেছে ৩১ লাখ ৬১ হাজার ৯৭১ জনে।
চীনের উহানে ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে প্রথম করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। গত বছরের ১১ মার্চ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) করোনাকে মহামারি ঘোষণা করে। এর আগে একই বছরের ২০ জানুয়ারি জরুরি পরিস্থিতি ঘোষণা করে ডব্লিউএইচও।
করোনাভাইরাসে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এ পর্যন্ত ৩ কোটি ২২ লাখ ৮৮ হাজার ৭৬৪ জন করোনায় আক্রান্ত এবং ৫ লাখ ৭৫ হাজার ১৯৩ জন মৃত্যুবরণ করেছেন।
ল্যাটিন আমেরিকার দেশ ব্রাজিল আক্রান্তে তৃতীয় ও মৃত্যুর দিক দিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে। দেশটিতে মোট শনাক্ত রোগী ১ কোটি ৪৫ লাখ ৯০ হাজার ছাড়িয়েছে এবং মৃত্যু হয়েছে ৪ লাখ ১ হাজার ১৮৬ জনের।
আরও পড়ুন: করোনা: এবার চীনা ভ্যাকসিনের অনুমোদন দিল সরকার
পৃথিবীর দ্বিতীয় জনবহুল দেশ ভারতে করোনায় আক্রান্ত দেশের তালিকায় দ্বিতীয় এবং মৃত্যু নিয়ে চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে। দেশটিতে মোট আক্রান্ত ১ কোটি ৮৩ লাখ ৭৬ হাজার ছাড়িয়েছে এবং মারা গেছেন ২ লাখ ৪ হাজার ৮৩২ জন।
মেক্সিকো মৃত্যুর দিক দিয়ে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে। দেশটিতে মারা গেছেন ২ লাখ ১৬ হাজার ৪৪৭ জন।
বাংলাদেশ পরিস্থিতি
বৃহস্পতিবার বিকালে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, দেশে সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় করোনায় ৮৮ জন মারা গেছেন। এনিয়ে মোট মৃত্যু ১১ হাজার ৩৯৩ জনে দাঁড়াল।
এছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় ২ হাজার ৩৪১ জনের শরীরে নতুন করে করোনা শনাক্ত হয়েছে। এনিয়ে মোট শনাক্ত ৭ লাখ ৫৬ হাজার ৯৫৫ জনে পৌঁছেছে।
গত ২৪ ঘণ্টায় ২৪ হাজার ৯২৮টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। শনাক্তের হার ৯.৩৯ শতাংশ।
২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ৪ হাজার ৯২৮ জন। মোট সুস্থ ৬ লাখ ৭৭ হাজার ১০১ জন। সুস্থতার হার ৮৯ দশমিক ৪৫ শতাংশ। মৃত্যুর হার ১.৫১ শতাংশ।
চীনা ভ্যাকসিনের অনুমোদন
সরকার করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে জরুরি প্রয়োজনে ব্যবহারের জন্য চীনের তৈরি সিনোফার্ম ভ্যাকসিন প্রয়োগের অনুমতি দিয়েছে।
বৃহস্পতিবার ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের (ডিজিডিএ) এক সভায় চিনের তৈরি ভ্যাকসিনটি জরুরি প্রয়োজনে প্রয়োগের জন্য অনুমতি দেয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণের কথা জানান ডিজিডিএ মহাপরিচালক মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মো. মাহবুবুর রহমান।
এর আগে মঙ্গলবার (২৭ এপ্রিল) রাশিয়ার তৈরি স্পুটনিক ভি ভ্যাকসিন ব্যবহারের অনুমতি দেয়া হয়।
আরও পড়ুন: কোভিড-১৯: জরুরি মেডিকেল সহায়তা দিয়ে ভারতের পাশে বাংলাদেশ
মাহবুবুর রহমান বলেন, সিনোফার্মের টিকাটি চীনসহ বিভিন্ন দেশে অনুমোদিত। এই টিকার সব ডাটা আমরা পেয়েছি। সরকারিভাবে আমাদের কাছে পাঠানো হয়েছে। এগুলো আমাদের টেকনিক্যাল এক্সপার্টদের দিয়ে আমরা যাচাই-বাছাই করেছি।
তিনি বলেন, আমাদের একটা পাবলিক হেলথ ইমার্জেন্সি কমিটি আছে। এই কমিটি ১২ সদস্য বিশিষ্ট। তারা এই টিকাটি পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে বিশ্লেষণ করেছে। আমরা দেখতে পেয়েছি কার্যকরী ক্ষমতা অনেক ভালো।
তিনি আরও বলেন, এক দেড় সপ্তাহের মধ্যেই উপহারের ৫ লাখ টিকা চীন থেকে পাওয়া যাবে। তারপর পর্যবেক্ষণ করে বিতরণ শুরু হবে। এরপর জি টু জি বেসিসে সরকার কেবল কিনবে।
ভারত থেকে আনা অক্সফোর্ডের টিকার প্রথম ডোজের স্বল্পতা দেখা দেয়ায় গত সোমবার (২৬ এপ্রিল) থেকে করোনার প্রথম ডোজের টিকা দেয়া কার্যক্রম বন্ধ রেখেছে সরকার। ভারতে করোনা পরিস্থিতির চরম অবনতির কারণে সেরাম ইনস্টিটিউট থেকে চুক্তি অনুযায়ী টিকা প্রাপ্তি অনিশ্চিত হয়ে পড়ায় এই পরিস্থিতির তৈরি হয়েছে।
বিশ্বে করোনায় মৃত্যু ৩১ লাখ ৪৬ হাজার ছাড়াল
জন্স হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয় (জেএইচইউ) থেকে পাওয়া সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত বিশ্বে করোনাভাইরাসে মৃতের সংখ্যা পৌঁছেছে ৩১ লাখ ৪৬ হাজার ৮০৩ জনে।
এছাড়া, ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৪ কোটি ৯২ লাখ ৩৩ হাজার ৪২২ জনে।
চীনের উহানে ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে প্রথম করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। গত বছরের ১১ মার্চ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) করোনাকে মহামারি ঘোষণা করে। এর আগে একই বছরের ২০ জানুয়ারি জরুরি পরিস্থিতি ঘোষণা করে ডব্লিউএইচও।
করোনাভাইরাসে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এ পর্যন্ত ৩ কোটি ২২ লাখ ২৯ হাজার ৩২৭ জন করোনায় আক্রান্ত এবং ৫ লাখ ৭৪ হাজার ৩২৬ জন মৃত্যুবরণ করেছেন।
ল্যাটিন আমেরিকার দেশ ব্রাজিল আক্রান্তে তৃতীয় ও মৃত্যুর দিক দিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে। দেশটিতে মোট শনাক্ত রোগী ১ কোটি ৪৫ লাখ ২১ হাজার ছাড়িয়েছে এবং মৃত্যু হয়েছে ৩ লাখ ৯৮ হাজার ১৮৫ জনের।
পৃথিবীর দ্বিতীয় জনবহুল দেশ ভারতে করোনায় আক্রান্ত দেশের তালিকায় দ্বিতীয় এবং মৃত্যু নিয়ে চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে। দেশটিতে মোট আক্রান্ত ১ কোটি ৭৯ লাখ ৯৭ হাজার ছাড়িয়েছে এবং মারা গেছেন ২ লাখ ১ হাজার ১৮৭ জন।
আরও পড়ুন: রাশিয়া ও চীনের টিকা স্থানীয়ভাবে উৎপাদনের অনুমোদন দিল বাংলাদেশ
মেক্সিকো মৃত্যুর দিক দিয়ে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে। দেশটিতে মারা গেছেন ২ লাখ ১৫ হাজার ৯১৮ জন।
বাংলাদেশ পরিস্থিতি
এদিকে, বুধবার বিকালে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, দেশে সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় করোনায় ৭৭ জন মারা গেছেন। এনিয়ে মোট মৃত্যু ১১ হাজার ৩০৫ জনে দাঁড়াল।
এছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় ২ হাজার ৯৫৫ জনের শরীরে নতুন করে করোনা শনাক্ত হয়েছে। এনিয়ে মোট শনাক্ত ৭ লাখ ৫৪ হাজার ৬১৪ জনে পৌঁছেছে।
এর আগে মঙ্গলবার অধিদপ্তর জানায়, এক দিনে মহামারি এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে আরও ৭৮ জন মারা গেছেন এবং ৩ হাজার ৩১ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে।
গত ২৪ ঘণ্টায় ২৮ হাজার ২০৬টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। শনাক্তের হার ১০.৪৮ শতাংশ।
২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ৫ হাজার ৩৯২ জন। মোট সুস্থ ৬ লাখ ৭২ হাজার ৩১৯ জন। সুস্থতার হার ৮৯ দশমিক ০৯ শতাংশ। মৃত্যুর হার ১.৫০ শতাংশ।
লকডাউন বাড়ল
করোনাভাইরাসের বিস্তার রোধে চলমান লকডাউন ৫ মে পর্যন্ত বাড়িয়ে বুধবার একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
কোভিড-১৯ সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে চলমান লকডাউন ও জনসমাগমের নিষেধাজ্ঞার পাশাপাশি সরকার ছয়টি নতুন নির্দেশনা জারি করেছে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, দোকান ও শপিংমলগুলো স্বাস্থ্য নির্দেশনা মেনে সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা থাকবে।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, বাণিজ্য সংস্থা ও বাজার পরিচালনা কমিটি এই নির্দেশনা বাস্তবায়নে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করবে। নির্দেশনা লঙ্ঘনকারীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।
আরও পড়ুন: বিকল্প উৎস থেকে টিকা সংগ্রহে ২ সপ্তাহ সময় লাগবে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
এই নির্দেশনা অনুসারে, পণ্যবাহী যানবাহন ব্যতীত কাউকে ভারত থেকে বিমান, স্থল ও নদী পথের মাধ্যমে দেশে প্রবেশ করতে দেয়া হবে না।
এছাড়াও যে সকল বাংলাদেশি এখন ভারতে রয়েছেন এবং তাদের ভিসার মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে, কেবল তারাই ভারতে বাংলাদেশ হাইকমিশনারের কাছ থেকে রিলিজ/ সার্টিফিকেট গ্রহণের পর দেশে প্রবেশ করতে পারবেন। সেক্ষেত্রে তাদের ১৪ দিনের কোয়ারেন্টাইন পালন করতে হবে। স্বাস্থ্যসেবা বিভাগ, জননিরাপত্তা বিভাগ, সুরক্ষা সেবা বিভাগ, নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয় এবং সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসকগণ এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।
কোভিড-১৯: দেশে ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু ও শনাক্ত কমেছে
দেশে ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে মৃত্যু ও শনাক্ত কমেছে।
মঙ্গলবার বিকালে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় করোনায় ৭৮ জন মারা গেছেন। এনিয়ে মোট মৃত্যু ১১ হাজার ২২৮ জনে দাঁড়াল।
আরও পড়ুন: করোনাভাইরাস মোকাবিলায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান ওবায়দুল কাদেরের
এছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় ৩ হাজার ৩১ জনের শরীরে নতুন করে করোনা শনাক্ত হয়েছে। এনিয়ে মোট শনাক্ত ৭ লাখ ৫১ হাজার ৬৫৯ জনে পৌঁছেছে।
এর আগে সোমবার অধিদপ্তর জানায়, এক দিনে মহামারি এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে আরও ৯৭ জন মারা গেছেন এবং ৩ হাজার ৩০৬ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে।
গত ২৪ ঘণ্টায় ২৪ হাজার ২৩৭টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। শনাক্তের হার ১২.৫১ শতাংশ।
২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ৫ হাজার ২৩৪ জন। মোট সুস্থ ৬ লাখ ৬৬ হাজার ৯২৭ জন। সুস্থতার হার ৮৮ দশমিক ৭৩ শতাংশ। মৃত্যুর হার ১.৪৯ শতাংশ।
আরও পড়ুন: হাসপাতাল থেকে ভারতফেরত ১০ করোনারোগী পালিয়েছে
বিশ্ব পরিস্থিতি
এদিকে, মঙ্গলবার সকালে জন্স হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয় (জেএইচইউ) থেকে পাওয়া সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, করোনাভাইরাসে বিশ্বজুড়ে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৪ কোটি ৭৫ লাখ ৪০ হাজার ৯৭৭ জনে।
এছাড়া, ভাইরাসে মৃতের সংখ্যা পৌঁছেছে ৩১ লাখ ১৭ হাজার ৪৩৮ জনে।
চীনের উহানে ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে প্রথম করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। গত বছরের ১১ মার্চ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) করোনাকে মহামারি ঘোষণা করে। এর আগে একই বছরের ২০ জানুয়ারি জরুরি পরিস্থিতি ঘোষণা করে ডব্লিউএইচও।
করোনাভাইরাসে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এ পর্যন্ত ৩ কোটি ২১ লাখ ২৪ হাজার ৩৬৯ জন করোনায় আক্রান্ত এবং ৫ লাখ ৭২ হাজার ৬৬৬ জন মৃত্যুবরণ করেছেন।
আরও পড়ুন: করোনায় বিশ্বে আক্রান্ত পৌনে ১৫ কোটি ছাড়াল
ল্যাটিন আমেরিকার দেশ ব্রাজিল আক্রান্তে তৃতীয় ও মৃত্যুর দিক দিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে। দেশটিতে মোট শনাক্ত রোগী ১ কোটি ৪৩ লাখ ৬৯ হাজার ছাড়িয়েছে এবং মৃত্যু হয়েছে ৩ লাখ ৯১ হাজার ৯৩৬ জনের।
পৃথিবীর দ্বিতীয় জনবহুল দেশ ভারতে করোনায় আক্রান্ত দেশের তালিকায় দ্বিতীয় এবং মৃত্যু নিয়ে চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে। দেশটিতে মোট আক্রান্ত ১ কোটি ৭৩ লাখ ১৩ হাজার ছাড়িয়েছে এবং মারা গেছেন ১ লাখ ৯৫ হাজার ১২৩ জন।
মেক্সিকো মৃত্যুর দিক দিয়ে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে। দেশটিতে মারা গেছেন ২ লাখ ১৫ হাজার ১২৩ জন।
করোনায় বিশ্বে আক্রান্ত পৌনে ১৫ কোটি ছাড়াল
কোভিড-১৯ মহামারির থাবায় বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন দেশে শনাক্ত ও প্রাণহানির ঘটনা অব্যাহত রয়েছে।
মঙ্গলবার সকালে জন্স হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয় (জেএইচইউ) থেকে পাওয়া সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, করোনাভাইরাসে বিশ্বজুড়ে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৪ কোটি ৭৫ লাখ ৪০ হাজার ৯৭৭ জনে।
এছাড়া, ভাইরাসে মৃতের সংখ্যা পৌঁছেছে ৩১ লাখ ১৭ হাজার ৪৩৮ জনে।
আরও পড়ুন: বেনাপোল বন্দর দিয়ে হঠাৎ করে জরুরি অক্সিজেন আমদানি বন্ধ
চীনের উহানে ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে প্রথম করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। গত বছরের ১১ মার্চ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) করোনাকে মহামারি ঘোষণা করে। এর আগে একই বছরের ২০ জানুয়ারি জরুরি পরিস্থিতি ঘোষণা করে ডব্লিউএইচও।
করোনাভাইরাসে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এ পর্যন্ত ৩ কোটি ২১ লাখ ২৪ হাজার ৩৬৯ জন করোনায় আক্রান্ত এবং ৫ লাখ ৭২ হাজার ৬৬৬ জন মৃত্যুবরণ করেছেন।
ল্যাটিন আমেরিকার দেশ ব্রাজিল আক্রান্তে তৃতীয় ও মৃত্যুর দিক দিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে। দেশটিতে মোট শনাক্ত রোগী ১ কোটি ৪৩ লাখ ৬৯ হাজার ছাড়িয়েছে এবং মৃত্যু হয়েছে ৩ লাখ ৯১ হাজার ৯৩৬ জনের।
পৃথিবীর দ্বিতীয় জনবহুল দেশ ভারতে করোনায় আক্রান্ত দেশের তালিকায় দ্বিতীয় এবং মৃত্যু নিয়ে চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে। দেশটিতে মোট আক্রান্ত ১ কোটি ৭৩ লাখ ১৩ হাজার ছাড়িয়েছে এবং মারা গেছেন ১ লাখ ৯৫ হাজার ১২৩ জন।
মেক্সিকো মৃত্যুর দিক দিয়ে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে। দেশটিতে মারা গেছেন ২ লাখ ১৫ হাজার ১২৩ জন।
বাংলাদেশ পরিস্থিতি
সোমবার বিকালে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় ৯৭ জন মারা গেছেন। এনিয়ে মোট মৃত্যু ১১ হাজার ১৫০ জনে দাঁড়াল।
এছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় ৩ হাজার ৩০৬ জনের শরীরে নতুন করে করোনা শনাক্ত হয়েছে। এনিয়ে মোট শনাক্ত ৭ লাখ ৪৮ হাজার ৬২৮ জনে পৌঁছেছে।
আরও পড়ুন: ভ্যাকসিনই একমাত্র সমাধান নয়: কাদের
গত ২৪ ঘণ্টায় ২৫ হাজার ৭৮৬টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। শনাক্তের হার ১২.৮২ শতাংশ।
২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ৪ হাজার ২৪১ জন। মোট সুস্থ ৬ লাখ ৬১ হাজার ৬৯৩ জন। সুস্থতার হার ৮৮ দশমিক ৩৯ শতাংশ। মৃত্যুর হার ১.৪৯ শতাংশ।
করোনায় বিশ্বে আক্রান্ত ১৪ কোটি ৬১ লাখ ছাড়িয়েছে
কোভিড-১৯ মহামারির থাবায় বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন দেশে শনাক্ত ও প্রাণহানির ঘটনা অব্যাহত রয়েছে।
রবিবার সকালে জন্স হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয় (জেএইচইউ) থেকে পাওয়া সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, করোনাভাইরাসে বিশ্বজুড়ে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৪ কোটি ৬১ লাখ ১০ হাজার ৫৩৬ জনে।
এছাড়া, ভাইরাসে মৃতের সংখ্যা পৌঁছেছে ৩০ লাখ ৯৬ হাজার ৬৯৩ জনে।
আরও পড়ুন: সরকার গণপরিবহন চালুর চিন্তা ভাবনা করছে: কাদের
চীনের উহানে ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে প্রথম করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। গত বছরের ১১ মার্চ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) করোনাকে মহামারি ঘোষণা করে। এর আগে একই বছরের ২০ জানুয়ারি জরুরি পরিস্থিতি ঘোষণা করে ডব্লিউএইচও।
করোনাভাইরাসে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এ পর্যন্ত ৩ কোটি ২০ লাখ ৪৪ হাজার ৯৭৪ জন করোনায় আক্রান্ত এবং ৫ লাখ ৭১ হাজার ৯২০ জন মৃত্যুবরণ করেছেন।
ল্যাটিন আমেরিকার দেশ ব্রাজিল আক্রান্তে তৃতীয় ও মৃত্যুর দিক দিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে। দেশটিতে মোট শনাক্ত রোগী ১ কোটি ৪৩ লাখ ৮ হাজার ছাড়িয়েছে এবং মৃত্যু হয়েছে ৩ লাখ ৮৯ হাজার ৪৯২ জনের।
পৃথিবীর দ্বিতীয় জনবহুল দেশ ভারতে করোনায় আক্রান্ত দেশের তালিকায় দ্বিতীয় এবং মৃত্যু নিয়ে চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে। দেশটিতে মোট আক্রান্ত ১ কোটি ৬৬ লাখ ১০ হাজার ছাড়িয়েছে এবং মারা গেছেন ১ লাখ ৮৯ হাজার ৫৪৪ জন।
মেক্সিকো মৃত্যুর দিক দিয়ে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে। দেশটিতে মারা গেছেন ২ লাখ ১৪ হাজার ৮৫৩ জন।
বাংলাদেশ পরিস্থিতি
এদিকে দেশে ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে শনাক্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা আরও কমেছে বলে শনিবার বিকালে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, এক দিনে মহামারি এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে আরও ৮৩ জন মারা গেছেন। এনিয়ে মোট মৃত্যু ১০ হাজার ৯৫২ জনে পৌঁছেছে।
এছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় ২ হাজার ৬৯৭ জনের শরীরে নতুন করে করোনা শনাক্ত হয়েছে। এনিয়ে মোট শনাক্ত ৭ লাখ ৪২ হাজার ৪০০ জনে পৌঁছেছে।
আরও পড়ুন: দিল্লির হাসপাতালে ‘অক্সিজেন সংকটে’ ২৫ করোনা রোগীর মৃত্যু
এর আগে শুক্রবার অধিদপ্তর জানায়, একদিনে ৮৮ জন মারা গেছে এবং ৩ হাজার ৬২৯ জন আক্রান্ত হয়েছে।
গত ২৪ ঘণ্টায় ২০ হাজার ৫৭১টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। শনাক্তের হার ১৩.১১ শতাংশ।
২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ৫ হাজার ৪৭৭ জন। মোট সুস্থ ৬ লাখ ৫৩ হাজার ১৫১ জন। সুস্থতার হার ৮৭ দশমিক ৯৮ শতাংশ। মৃত্যুর হার ১.৪৮ শতাংশ।
কোভিড-১৯: বিশ্বে একদিনে প্রায় ১৪ হাজার মৃত্যু
কোভিড-১৯ মহামারির থাবায় বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন দেশে শনাক্ত ও প্রাণহানির ঘটনা অব্যাহত রয়েছে। বিশ্বে করোনাভাইরাসে গত ২৪ ঘণ্টায় ১৩ হাজার ৯৭১ জনের মৃত্যু হয়েছে।
বৃহস্পতিবার সকালে জন্স হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয় (জেএইচইউ) থেকে পাওয়া সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, করোনাভাইরাসে বিশ্বজুড়ে মৃতের সংখ্যা পৌঁছেছে ৩০ লাখ ৫৫ হাজার ৮৯৪ জনে। আগেরদিন এ সংখ্যা ছিল ৩০ লাখ ৪১ হাজার ৯২৩ জন।
এছাড়া, ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৪ কোটি ৩৫ লাখ ১১ হাজার ১৬২ জনে।
করোনাভাইরাসে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এ পর্যন্ত ৩ কোটি ১৮ লাখ ৬২ হাজার ৮০ জন করোনায় আক্রান্ত এবং ৫ লাখ ৬৯ হাজার ৪০১ জন মৃত্যুবরণ করেছেন।
ল্যাটিন আমেরিকার দেশ ব্রাজিল আক্রান্তে তৃতীয় ও মৃত্যুর দিক দিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে। দেশটিতে মোট শনাক্ত রোগী ১ কোটি ৪১ লাখ ২২ হাজার ছাড়িয়েছে এবং মৃত্যু হয়েছে ৩ লাখ ৮১ হাজার ৪৭৫ জনের।
আরও পড়ুন: করোনা মোকাবিলায় কমিউনিটি রেডিওগুলোর নিরন্তর সম্প্রচার
পৃথিবীর দ্বিতীয় জনবহুল দেশ ভারতে করোনায় আক্রান্ত দেশের তালিকায় দ্বিতীয় এবং মৃত্যু নিয়ে চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে। দেশটিতে মোট আক্রান্ত ১ কোটি ৫৬ লাখ ১৬ হাজার ছাড়িয়েছে এবং মারা গেছেন ১ লাখ ৮২ হাজার ৫৫৩ জন।
বাংলাদেশ পরিস্থিতি
দেশে মহামারি করোনাভাইরাসে গত ২৪ ঘণ্টায় শনাক্ত কমলেও মৃত্যু বেড়েছে বলে বুধবার বিকালে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৯৫ জন মারা গেছেন। এনিয়ে দেশে করোনায় মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০ হাজার ৬৮৩ জনে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় নতুনভাবে ৪ হাজার ২৮০ জন নতুন করে এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে। বর্তমানে দেশে মোট আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়াল ৭ লাখ ৩২ হাজার ৬০ জনে।
এর আগে মঙ্গলবার অধিদপ্তর জানায়, গত ২৪ ঘণ্টায় ৯১ জনের মৃত্যু এবং একই সময়ে ৪ হাজার ৫৫৯ জন আক্রান্ত হয়েছে।
আরও পড়ুন: অন্যান্য দেশ থেকেও করোনার টিকা আনার উদ্যোগ সরকারের
নতুন সুস্থ হয়েছেন ৭ হাজার ৭২ জন। মোট সুস্থ হয়েছেন ৬ লাখ ৩৫ হাজার ১৮৩ জন।
২৪ ঘণ্টায় নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ২৮ হাজার ৪০৮টি। ২৪ ঘণ্টায় শনাক্তের হার ১৫.০৭ এবং এ পর্যন্ত ১৩.৯৪ শতাংশ। মৃত্যুর হার ১.৪৬ শতাংশ। সুস্থতারহার ৮৬.৭৭ শতাংশ।
চলমান টিকাদান কার্যক্রম
সরকার ফেব্রুয়ারির ৭ তারিখ হতে সারাদেশে টিকাদান কার্যক্রম শুরু করে। বর্তমানে বাংলাদেশ করোনা মোকাবিলায় অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকাটি ব্যবহার করছে, যা ভারতের সেরাম ইন্সটিটিউট হতে সংগ্রহ করা হয়।
কোভিড-১৯: বিশ্বে শনাক্ত ১৪ কোটি ১৮ লাখ ছাড়াল
কোভিড-১৯ মহামারির থাবায় বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন দেশে শনাক্ত ও প্রাণহানির ঘটনা অব্যাহত রয়েছে।
মঙ্গলবার সকালে জন্স হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয় (জেএইচইউ) থেকে পাওয়া সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৪ কোটি ১৮ লাখ ১৯ হাজার ৩৬০ জনে।
এছাড়া, করোনাভাইরাসে বিশ্বজুড়ে মৃতের সংখ্যা পৌঁছেছে ৩০ লাখ ২৭ হাজার ৩৫৩ জনে।
করোনাভাইরাসে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এ পর্যন্ত ৩ কোটি ১৭ লাখ ৩৭ হাজার ৩৪৭ জন করোনায় আক্রান্ত এবং ৫ লাখ ৬৭ হাজার ৬৯০ জন মৃত্যুবরণ করেছেন।
ল্যাটিন আমেরিকার দেশ ব্রাজিল আক্রান্তে তৃতীয় ও মৃত্যুর দিক দিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে। দেশটিতে মোট শনাক্ত রোগী ১ কোটি ৩৯ লাখ ৭৩ হাজার ছাড়িয়েছে এবং মৃত্যু হয়েছে ৩ লাখ ৭৪ হাজার ৬৮২ জনের।
আরও পড়ুন: করোনায় দেশে একদিনে সর্বোচ্চ মৃত্যুর নতুন রেকর্ড
পৃথিবীর দ্বিতীয় জনবহুল দেশ ভারতে করোনায় আক্রান্ত দেশের তালিকায় দ্বিতীয় এবং মৃত্যু নিয়ে চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে। দেশটিতে মোট আক্রান্ত ১ কোটি ৫০ লাখ ৬১ হাজার ছাড়িয়েছে এবং মারা গেছেন ১ লাখ ৭৮ হাজার ৭৬৯ জন। দেশটিতে গত দুদিন ধরে দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা আড়াই লাখেরও বেশি।
বাংলাদেশ পরিস্থিতি
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে সারাদেশে সোমবার সকাল পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় মারা গেছেন ১১২ জন। যা এ পর্যন্ত দেশে একদিনে মৃত্যুর রেকর্ড। এ নিয়ে টানা চারদিন শতাধিক মৃত্যু দেখলো দেশ।
এনিয়ে দেশে করোনায় মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০ হাজার ৪৯৭ জনে।
সোমবার বিকালে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুনভাবে ৪ হাজার ২৭১ জন নতুন করে এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে। বর্তমানে দেশে মোট আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়াল ৭ লাখ ২৩ হাজার ২২১ জনে।
আরও পড়ুন: চুক্তি অনুযায়ী নির্ধারিত সময়ে ভারতের টিকা পাওয়ার বিষয়ে আশাবাদী: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
নতুন সুস্থ হয়েছেন ৬ হাজার ৩৬৪ জন। মোট সুস্থ হয়েছেন ৬ লাখ ২১ হাজার ৩০০ জন।
২৪ ঘণ্টায় নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ২৪ হাজার ১৫২টি। ২৪ ঘণ্টায় শনাক্তের হার ১৭.৬৮ এবং এ পর্যন্ত ১৩.৯২ শতাংশ। মৃত্যুর হার ১.৪৫ শতাংশ। সুস্থতারহার ৮৫.৯১ শতাংশ।
চলমান টিকাদান কার্যক্রম
সরকার ফেব্রুয়ারির ৭ তারিখ হতে সারাদেশে টিকাদান কার্যক্রম শুরু করে। বর্তমানে বাংলাদেশ করোনা মোকাবিলায় অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকাটি ব্যবহার করছে, যা ভারতের সেরাম ইন্সটিটিউট হতে সংগ্রহ করা হয়।
করোনায় বিশ্বব্যাপী মৃত্যু ৩০ লাখ ছাড়াল
কোভিড-১৯ মহামারিতে বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন দেশে প্রাণহানির ঘটনা অব্যাহত রয়েছে।
রবিবার সকালে জন্স হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয় (জেএইচইউ) থেকে পাওয়া সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, করোনাভাইরাসে বিশ্বজুড়ে মৃতের সংখ্যা পৌঁছেছে ৩০ লাখ ৯ হাজার ২৫ জনে।
এছাড়া, ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৪ কোটি ৪৪ লাখ ৮ হাজার ৪৫৯ জনে।
চীনের উহানে ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে প্রথম করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। গত বছরের ১১ মার্চ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) করোনাকে মহামারি ঘোষণা করে। এর আগে একই বছরের ২০ জানুয়ারি জরুরি পরিস্থিতি ঘোষণা করে ডব্লিউএইচও।
করোনাভাইরাসে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এ পর্যন্ত ৩ কোটি ১৬ লাখ ২৭ হাজার ৭০১ জন করোনায় আক্রান্ত এবং ৫ লাখ ৬৬ হাজার ৮৯৩ জন মৃত্যুবরণ করেছেন।
আরও পড়ুন: চুক্তি অনুযায়ী নির্ধারিত সময়ে ভারতের টিকা পাওয়ার বিষয়ে আশাবাদী: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ল্যাটিন আমেরিকার দেশ ব্রাজিল আক্রান্তে তৃতীয় ও মৃত্যুর দিক দিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে। দেশটিতে মোট শনাক্ত রোগী ১ কোটি ৩৯ লাখ ছাড়িয়েছে এবং মৃত্যু হয়েছে ৩ লাখ ৭১ হাজার ৬৭৮ জনের।
পৃথিবীর দ্বিতীয় জনবহুল দেশ ভারত করোনায় আক্রান্ত দেশের তালিকায় দ্বিতীয় এবং মৃত্যু নিয়ে চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে। দেশটিতে মোট আক্রান্ত ১ কোটি ৪৫ লাখ ২৬ হাজার ছাড়িয়েছে এবং মারা গেছেন ১ লাখ ৭৫ হাজার ৬৭৯ জন। এছাড়া মেক্সিকোতে মারা গেছেন ২ লাখ ১২ হাজার ২২৮ জন।
বাংলাদেশ পরিস্থিতি
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে ২৪ ঘণ্টায় আরও ১০১ জন মারা গেছেন বলে শনিবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো নিয়মিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে। টানা দ্বিতীয় দিনের মতো শতাধিক মৃত্যু দেখল বাংলাদেশ।
এর আগে শুক্রবারও ১০১ জন মৃত্যুর কথা জানায় অধিদপ্তর। এ নিয়ে দেশে করোনায় মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০ হাজার ২৮৩ জনে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন ভাবে ৩ হাজার ৪৭৩ জন এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে। বর্তমানে দেশে মোট আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়াল ৭ লাখ ১৫ হাজার ২৫২ জনে। নতুন সুস্থ হয়েছেন ৫ হাজার ৯০৭ জন। মোট সুস্থ হয়েছেন ৬ লাখ ৮ হাজার ৮১৫ জন।
২৪ ঘণ্টায় নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ১৬ হাজার ১৮৫ টি। ২৪ ঘণ্টায় শনাক্তের হার ২১.৪৬ শতাংশ এবং এ পর্যন্ত ১৩.৮৯ শতাংশ। মৃত্যুরহার ১.৪৪ শতাংশ। সুস্থতার হার ৮৫.১২ শতাংশ।
আরও পড়ুন: করোনা: ভারতে প্রতিদিন নতুন শনাক্তের সংখ্যা ২ লাখের বেশি
করোনার সাম্প্রতিক ঊর্ধ্বগতি নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য সরকারের দেয়া ঘোষণা অনুযায়ী বুধবার থেকে সারাদেশে আটদিন ব্যাপী কঠোর লকডাউন পালিত হচ্ছে।
চলমান টিকাদান কার্যক্রম
সরকার ফেব্রুয়ারির ৭ তারিখ হতে সারাদেশে টিকাদান কার্যক্রম শুরু করে। বর্তমানে বাংলাদেশ করোনা মোকাবিলায় অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকাটি ব্যবহার করছে, যা ভারতের সেরাম ইন্সটিটিউট হতে সংগ্রহ করা হয়।
কোভিড-১৯: বিশ্বে একদিনে ১৩ হাজারের বেশি মৃত্যু
বিশ্বব্যাপী করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা ভয়াবহভাবে বেড়েই চলেছে। গত ২৪ ঘণ্টায় বিশ্বে কোভিডে আক্রান্ত হয়ে ১৩ হাজার ১৮৮ জন মানুষ মারা গেছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের জনস হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্যমতে, বুধবার সকাল পর্যন্ত বর্তমানে বিশ্বে কোভিড-১৯ এ আক্রান্ত হয়ে মোট মারা গেছেন ২৯ লাখ ৫৭ হাজার ৯০২ জন।
এছাড়া সারা বিশ্বে করোনাভাইরাসে সংক্রমিত হয়েছে ১৩ কোটি ৭২ লাখ ৫১ হাজার ৪৩৪ জন।
করোনার আঘাতে সবচেয়ে বিপর্যস্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৩ কোটি ১৩ লাখ ৪৫ হাজার ৩১২ জন এবং মৃত্যুবরণ করেছেন ৫ লাখ ৬৩ হাজার ৪৪০ জন মানুষ।
আরও পড়ুন: 'জনসন অ্যান্ড জনসন'-র করোনাভাইরাসের টিকা কিনবে না অস্ট্রেলিয়া
গত জানুয়ারি মাস থেকেই দক্ষিণ আমেরিকার দেশ ব্রাজিল করোনার নতুন ঢেউ মোকাবিলা করছে। দেশটি বিশ্বে করোনা আক্রান্তে তৃতীয় ও মৃত্যুর দিক দিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে। মোট শনাক্ত রোগী এক কোটি ৩৫ লাখ ৯৯ হাজার ছাড়িয়েছে এবং মৃত্যু হয়েছে ৩ লাখ ৫৮ হাজার ৪২৫ জনের।
অপরদিকে, প্রতিবেশী দেশ ভারত করোনায় আক্রান্তে দ্বিতীয় অবস্থান উঠে এসেছে। দেশটিতে মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ১ কোটি ৩৬ লাখ ৮৯ হাজার ৪৫৩ জন। দেশটিতে এ পর্যন্ত মৃত্যুবরণ করেছে ১ লাখ ৭১ হাজার ৫৮ জন।
বাংলাদেশ পরিস্থিতি
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৬৯ জন মারা গেছেন বলে মঙ্গলবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো নিয়মিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জনানো হয়েছে।
এ নিয়ে দেশে করোনায় মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯ হাজার ৮৯১ জনে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুনভাবে ৬ হাজার ২৮ জন এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে। বর্তমানে দেশে মোট আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়াল ৬ লাখ ৯৭ হাজার ৯৮৫ জনে। নতুন সুস্থ হয়েছেন ৪ হাজার ৮৫৩ জন। মোট সুস্থ হয়েছেন ৫ লাখ ৮৫ হাজার ৯৬৬ জন।
২৪ ঘণ্টায় নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ৩২ হাজার ৯৫৫টি।
আরও পড়ুন: করোনা বিষয়ে সচেতনতা ও টিকাদানে সহায়তা করবে ফেসবুক
২৪ ঘণ্টায় শনাক্তের হার ১৮.২৯ শতাংশ এবং এ পর্যন্ত ১৩.৭৬ শতাংশ। মৃত্যুর হার ১.৪২ শতাংশ। সুস্থতারহার ৮৩.৯৫ শতাংশ।
করোনার সাম্প্রতিক ঊর্ধ্বগতি নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য সরকার ১৪ এপ্রিল থেকে লকডাউন ঘোষণা করে সোমবার প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
চলমান টিকাদান কার্যক্রম
সরকার ফেব্রুয়ারির ৭ তারিখ হতে সারাদেশে টিকাদান কার্যক্রম শুরু করে। বর্তমানে বাংলাদেশ করোনা মোকাবিলায় অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকাটি ব্যবহার করছে, যা ভারতের সেরাম ইন্সটিটিউট হতে সংগ্রহ করা হয়।
কোভিড-১৯: বিশ্বে আক্রান্ত ১৩ কোটি ৫২ লাখ ছাড়াল
কোভিড-১৯ মহামারির থাবায় বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন দেশে প্রাণহানির ঘটনা অব্যাহত রয়েছে।
রবিবার সকাল ১০টার দিকে জন্স হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয় (জেএইচইউ) থেকে পাওয়া সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, করোনাভাইরাসে বিশ্বজুড়ে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩ কোটি ৫২ লাখ ১৯ জনে।
এছাড়া, ভাইরাসে মৃতের সংখ্যা পৌঁছেছে ২৯ লাখ ২৬ হাজার ৯৪৯ জনে।
চীনের উহানে ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে প্রথম করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। গত বছরের ১১ মার্চ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) করোনাকে মহামারি ঘোষণা করে। এর আগে একই বছরের ২০ জানুয়ারি জরুরি পরিস্থিতি ঘোষণা করে ডব্লিউএইচও।
করোনাভাইরাসে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এ পর্যন্ত ৩ কোটি ১১ লাখ ৪৯ হাজার ৫৬৫ জন করোনায় আক্রান্ত এবং ৫ লাখ ৬১ হাজার ৭৮০ জন মৃত্যুবরণ করেছেন।
আরও পড়ুন: ভয়ংকর হচ্ছে করোনা: পরিপূর্ণ লকডাউনে যাচ্ছে বাংলাদেশ
ল্যাটিন আমেরিকার দেশ ব্রাজিল আক্রান্ত ও মৃত্যুর দিক দিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে। দেশটিতে মোট শনাক্ত রোগী এক কোটি ৩৪ লাখ ৪৫ হাজার ছাড়িয়েছে এবং মৃত্যু হয়েছে ৩ লাখ ৫১ হাজার ৩৩৪ জনের।
পৃথিবীর দ্বিতীয় জনবহুল দেশ ভারত করোনায় আক্রান্ত দেশের তালিকায় তৃতীয় এবং মৃত্যু নিয়ে চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে। দেশটিতে মোট আক্রান্ত এক কোটি ৩২ লাখ ৫ হাজার ছাড়িয়েছে এবং মারা গেছেন ১ লাখ ৬৮ হাজার ৪৩৬ জন। এছাড়া মেক্সিকোতে মারা গেছেন ২ লাখ ৯ হাজার ২১২ জন।
বাংলাদেশ পরিস্থিতি
দেশে মহামারি করোনাভাইরাসে ২৪ ঘণ্টায় আরও ৭৭ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে শনিবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে। যা একদিনে সর্বোচ্চ।
এর মধ্য দিয়ে মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৯ হাজার ৬৬১ জনে দাঁড়িয়েছে।
বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, ওই সময়ের মধ্যে আরও ৫ হাজার ৩৪৩ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। এনিয়ে মোট শনাক্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৭৮ হাজার ৯৩৭ জনে।
সারা দেশে ২৪ ঘণ্টায় ২৪৩টি পরীক্ষাগারে ২৫ হাজার ১৮৫টি নমুনা সংগ্রহ করা হয়। অ্যান্টিজেন টেস্টসহ পরীক্ষা করা হয় ৩৬ হাজার ৭৭টি নমুনা।
২৪ ঘণ্টায় শনাক্তের হার ২০.৪৯ শতাংশ। মোট পরীক্ষায় এ পর্যন্ত শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ৬৫ শতাংশ। শনাক্ত বিবেচনায় মোট মৃত্যুর হার ১ দশমিক ৪২ শতাংশ।
আরও পড়ুন: করোনায় একদিনে মৃত্যুতে আগের সব রেকর্ড চুরমার, শনাক্ত কমেছে
এদিকে, ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন আরও ৩ হাজার ৮৩৭ জন। এ নিয়ে দেশে মোট সুস্থ ব্যক্তির সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৫ লাখ ৭২ হাজার ৩৭৮ জনে। শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৮৪ দশমকি ৩০ শতাংশ।
গত বছরের ৮ মার্চ বাংলাদেশে প্রথম করোনা রোগী শনাক্তের পর ১৮ মার্চ প্রথম একজনের মৃত্যুর কথা জানায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।