হাসপাতাল
ভোলায় অটোরিকশা-ট্রলির সংঘর্ষে স্কুলছাত্রী নিহত
ভোলা সদর উপজেলার ইলিশা ঘরপোড়া এলাকায় অটোরিকশা ও ট্রলির মুখোমুখি সংঘর্ষে মাইশা নামে ১০ বছর বয়সী এক শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে। সোমবার দুপুর সাড়ে এগারোটার দিকে এ দুর্ঘটনায় ওই শিক্ষার্থীর মা ও ভাইসহ আরও চারজন গুরুতর আহত হয়েছে। এ ঘটনার পর পালিয়ে যাওয়ার সময় ট্রলি চালককে আটক করে পুলিশে দিয়েছে স্থানীয়রা।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, নিহত মাইশা সদর উপজেলা ২নং পূর্ব ইলিশা ইউনিয়নের গুপ্তমুন্সি গ্রামের মো. জসিম উদ্দিনের মেয়ে। সে হালিমা খাতুন গার্লস স্কুল এণ্ড কলেজের ৩য় শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিল।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, স্কুল ছুটি শেষে একটি অটোরিকশা করে শিশু মাইশা তাঁর মায়ের সঙ্গে বাড়ি ফিরছিলেন। ওই অটোরিকশায় তাদের সঙ্গে আরও চারজন যাত্রী ছিলেন। অটোরিকশাটি ইলিশা ঘরপোড়া এলাকায় এসে পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা দ্রুতগামী একটি ট্রলি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে অটোরিকশাকে সজোরে ধাক্কা দেয়। এতে মাইশা নিহত হয় এবং ইজিবাইকটি ভেঙেচুরে দুমড়ে-মুচড়ে যায়। এ সময় অটোরিকশায় থাকা নিহত মাইশার মা ও ছোট ভাইসহ চারজন আহত হয়। গুরুতর আহতদের ভোলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এদের মধ্যে আশঙ্কাজনক অবস্থায় মাইশার ছোট ভাই জুবায়েরকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়।
এদিকে ঘটনা ঘটার সঙ্গে সঙ্গে ট্রলি চালক পালিয়ে যাওয়ার সময় স্থানীয়রা তাকে ধাওয়া করে ধরে পিটুনি দিয়ে পুলিশের হাতে তুলে দেয়।
ভোলা সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. এনায়েত হোসেন জানিয়েছেন, নিহতের লাশ উদ্ধার করে ভোলা সদর হাসপাতালে রাখা হয়েছে। আহতদের চিকিৎসা চলছে। চালক আটক রয়েছে।
আরও পড়ুন: রাজশাহীতে ছিনতাইয়ের পর প্রতিবন্ধী স্কুলছাত্রীকে ‘ধর্ষণ’
গাজীপুরে অটোরিকশার চাপায় স্কুলছাত্রী নিহত
চট্টগ্রামে লরিচাপায় ভ্যানচালক নিহত
চট্টগ্রাম মহানগরীর ইপিজেড এলাকায় লরির চাপায় আলামিন (৩৫) নামে এক ভ্যানচালকের মুত্যু হয়েছে। সোমবার দুপুর পৌনে ১ টার দিকে ইপিজেড থানার নেভি হাসপাতালের সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে।নিহত আলামিন ইপিজেডের তালতলা এলাকার বাসিন্দা সুলতান আহমদের ছেলে।ইপিজেড থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কবিরুল ইসলাম বলেন, আলামিন পেশায় একজন ভ্যান চালক ছিলেন। তিনি গ্যাসের সিলেন্ডার আনা-নেয়া করতেন। আজ দুপুরে গ্যাসের সিলেন্ডার আনার সময় নেভি হাসপাতালের সামনে লরির চাপায় তার মৃত্যু হয়। তার লাশ চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। লরিটি আটক করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: দিনাজপুরে ট্রাকচাপায় ৩ মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
চাঁপাইনবাবগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় অটোরিকশার যাত্রী নিহত
চাঁপাইনবাবগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় রাকিব (৫৪) নামে অটোরিকশার এক যাত্রী নিহত হয়েছে। সোমবার দুপুরে শহরের বিশ্বরোড এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত রাকিব সদর উপজেলার চরঅনুপনগর এলাকার মৃত মোন্তাজ আলীর ছেলে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোজাফফর হোসেন জানান, দুপুর দেড়টার দিকে জেলা শহরের বিশ্বরোড এলাকায় একটি শিশু হঠাৎ দৌড়ে চলন্ত একটি অটোরিকশার সামনে চলে আসে। তাকে বাঁচাতে অটোর চালক তার গাড়িকে বাম দিকে সাইড করতে গিয়ে বামে দাঁড়ানো একটি কাভার্ডভ্যানের সঙ্গে ধাক্কা খায়। এতে অটোরিকশার যাত্রী রাকিব গুরুতর আহত হন। উদ্ধার করে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।
এ ঘটনায় আইগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলে জানান ওসি।
আরও পড়ুন: রাজশাহীতে সড়ক দুর্ঘটনায় মা-মেয়েসহ নিহত ৩
গোপালগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৯
চট্টগ্রামে পুলিশের কেটে নেয়া কবজি সফলভাবে প্রতিস্থাপিত
চট্টগ্রামের লোহাগাড়ায় আসামির দায়ের কোপে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়া পুলিশ কনেস্টেবল জনি খানের হাতের কব্জি প্রতিস্থাপন করা হয়েছে। ঢাকার একটি হাসপাতালে তার কব্জি প্রতিস্থাপন সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে।
সোমবার ঢাকা থেকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জনি খানের সঙ্গে থাকা লোহাগাড়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) ভক্ত চন্দ দত্ত। তিনি জানান, রবিবার রাতে ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে তার অস্ত্রোপচার হয়েছে।
চিকিৎসকরা জানিয়েছেন অস্ত্রোপচারটি সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে। জনি খান বর্তমানে ভালো আছেন। পরিবারের সদস্যদের সঙ্গেও কথা বলেছেন।
আরও পড়ুন: আসামির দায়ের কোপে পুলিশের হাতের কবজি বিচ্ছিন্ন!
এর আগে রবিবার সকালে চট্টগ্রামের লোহাগাড়া উপজেলার পদুয়া ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ডের আধারমানিক লালারখিল এলাকায় আসামি ধরতে গিয়ে হামলার শিকার হন পুলিশসহ তিনজন।
আহতরা হলেন- লোহাগাড়া থানার কনস্টেবল মো. জনি খান (২৮), কনস্টেবল শাহাদত হোসেন (২৭) ও মামলার বাদী আবুল কাশেম (৪০)।এসময় আসামি কবির আহমদের দায়ের কোপে মো. জনি খানের হাতের কবজি বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।
এদিকে এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত আসামি কবির আহমদের স্ত্রী রুবি বেগমকে বান্দরবান সীমান্ত এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। কবির আহমেদকেও গ্রেপ্তারে পুলিশের অভিযান অব্যাহত আছে বলে জানায় পুলিশ।
পড়াশোনার জন্য শাসন করায় কিশোরীর ‘আত্মহত্যা’
চাঁদপুরে পড়ালেখা নিয়ে শাসন করায় এক কিশোরী গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছে বলে খবর পাওয়া গেছে। শনিবার সকালে চাঁদপুর জেলা শহরের মমিনবাগ এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহত কিশোরী রিনা আক্তার (১৪) এলাকার হাবিব শেখের মেয়ে। সে পুরান বাজারে একটি মহিলা মাদরাসার চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রী ছিল।
নিহতের স্বজনরা জানান, শনিবার সকালে রিনা আক্তার পড়ালেখায় ঠিকমতো মনোযোগী না হওয়ায় তাকে তার মা শাহনাজ বেগম শাসন করেন। এতে তার মায়ের সঙ্গে রাগারাগি করে রিনা। এর কিছুক্ষণ পরে ঘরের একটি রুমের দরজা বন্ধ করে আড়ার সঙ্গে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে ফাঁস দেয় সে। পরে তাকে চাঁদপুর সরকারি জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করে।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে চাঁদপুর সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আ. রশিদ জানান, লাশ ময়নাতদন্তের জন্য চাঁদপুর সরকারি জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
আরও পড়ুন: স্ত্রীর সঙ্গে অভিমান করে কুড়িগ্রামে যুবকের ‘আত্মহত্যা’
পরকীয়ার জেরে মাগুরায় গৃহবধূর আত্মহত্যা
সুস্থ হয়ে বাসায় ফিরলেন সমাজকল্যাণমন্ত্রী
সমাজকল্যাণমন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদ শারীরিকভাবে সুস্থ রয়েছেন। তিনি বৃহস্পতিবার দুপুর ২.০০ টায় রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়ে বেইলি রোডস্থ সরকারি বাসভবনে ফিরেছেন।
সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত ০৭ মে (শনিবার) রাতে অসুস্থতা অনুভব করায় মন্ত্রীকে রংপুর মেডিকেল কলেজের কার্ডিওলজি বিভাগে ভর্তি করা হয়। ০৮ মে বিকাল ৩টা ৩০ মিনিটে বিমানবাহিনীর একটি হেলিকপ্টারযোগে ঢাকার ইউনাইটেড হাসপাতালে আনা হয়। সেখানে মন্ত্রী চিকিৎসাধীন ছিলেন।
আরও পড়ুন: রাজধানীর হাসপাতালে ভর্তি সমাজকল্যাণমন্ত্রী
সরকার হাতে হাতে ভাতা পৌঁছে দেয়ার ব্যবস্থা করেছে: সমাজকল্যাণমন্ত্রী
হরিণাকুন্ডুতে প্রতিবেশীর মারধরে আহত নারীর মৃত্যু
ঝিনাইদহে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে প্রতিবেশীর মারধরে আহত আসমানী খাতুন (৪০) নামে এক নারী চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। মঙ্গলবার ভোরে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তার মৃত্যু হয়।
এর আগে সোমবার হরিণাকুন্ডু উপজেলার চাঁদপুর ইউনিয়নের বেড়বিন্নী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত আসমানী খাতুন ওই গ্রামের আমজাদ হোসেনের স্ত্রী।
নিহতের স্বামী জানান, পাড়ার ছেলেমেয়েদের খেলা নিয়ে রবিবার ওই গ্রামের উজ্জল হোসেনের স্ত্রী সুমাইয়া খাতুনের সঙ্গে আসমানীর কথা কাটাকাটি হয়। বিকালে আসমানী বাড়ির পাশের খালে গেলে সুমাইয়া তার পরিবারের সদস্যদের নিয়ে আসমানীকে মারধর করে গুরুতর আহত করে ।
আসমানীকে দ্রুত ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে তাকে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। যেখানে আজ সকালে তার মৃত্যু হয়।
হরিণাকুন্ডু থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল ইসলাম জানান, সুমাইয়া ও তার পরিবারের সদস্যরা পলাতক আছে। তদন্তের পর বিস্তারিত জানা যাবে।
আরও পড়ুন: বগুড়ায় সালিসে নারীকে মারধরের অভিযোগে ইউপি সদস্য গ্রেপ্তার
চুয়াডাঙ্গায় পুলিশের বিরুদ্ধে অন্তঃসত্ত্বাসহ ৭ জনকে মারধরের অভিযোগ
স্ত্রীর সঙ্গে অভিমান করে কুড়িগ্রামে যুবকের ‘আত্মহত্যা’
কুড়িগ্রামের ভুরুঙ্গামারীতে স্ত্রীর সঙ্গে অভিমান করে এক যুবক বিষপানে আত্মহত্যা করেছেন বলে খবর পাওয়া গেছে। মঙ্গলবার রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
নিহত ফরিদ মিয়া (২৯) উপজেলার সদর ইউনিয়নের পূর্ব বাগভান্ডার গ্রামের আশরাফ আলীর ছেলে।
পরিবার সূত্রে জানা গেছে, অভাবের সংসারে স্ত্রী ববিতা বেগমের সঙ্গে প্রায় বিভিন্ন বিষয়ে ঝগড়া লাগতো ফরিদ মিয়ার। গত ঈদের দু’দিন আগে স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়ার সূত্রে অভিমান করে বাড়ি থেকে ঢাকা চলে যান ফরিদ।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে গলায় ফাঁস দিয়ে কলেজছাত্রীর ‘আত্মহত্যা’
সোমবার দুপুরে সে ঢাকা থেকে বাড়িতে যায়। বিকালে পুনরায় স্ত্রীর সঙ্গে কেনা কাটা নিয়ে ঝগড়া লাগে। এক পর্যায়ে রাত সাড়ে ৯টার দিকে ঘরের দরজা বন্ধ করে ঘরে থাকা ইদুর মারার দুটি বড়ি ও এক বোতল কিটনাশক পান করে। পরে স্থানীয়রা তাকে মুমুর্ষূ অবস্থায় উদ্ধার করে ভুরুঙ্গামারী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নিয়ে যায়। সেখানে অবস্থার অবনিত হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে কুড়িগ্রাম সদর হাসপাতালে পাঠান।
সেখানেও অবস্থার অবনতি হলে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। মঙ্গলবার ভোর সাড়ে ৪টার দিকে তার মৃত্যু হয়।
ভুরুঙ্গামারী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আলমগীর হোসেন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে।
আরও পড়ুন: রৌমারীতে পুলিশ কনস্টেবলের ‘আত্মহত্যা’
নড়াইলে ট্রলির ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
নড়াইলে সড়ক দুর্ঘটনায় এক ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন। সোমবার (৯ মে) মধ্যরাতে চাপাইল-তেরখাদা সড়কের পাখিমারা নামক স্থানে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত শামীম মোল্যা (৪৫) নড়াগাতি থানার পহরডাঙ্গা গ্রামের শরীফপাড়া গফফার মোল্যার ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সোমবার রাতে ব্যবসায়ী শামীম মোল্যা মোটরসাইকেলে যোগে নড়াগাতি থেকে চুনখোলা যাচ্ছিলেন। এসময় মোটর সাইকেলটি চাপাইল-তেরখাদা সড়কের পাখিমারা পৌঁছালে বিপরীতমুখী ধান বোঝাই ট্রলির সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলে মোটরসাইকেল আরোহী শামীম ও চালক মারাত্মক আহত হন। পরে শামীমকে উদ্ধার করে গোপালগঞ্জ-২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
আহত মোটরসাইকেল চালককে স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
নড়াগাতি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুকান্ত সাহা দুর্ঘটনায় শামিমের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ঘটনাস্থল থেকে ট্রলিটি জব্দ করা হয়েছে, তবে চালক পলাতক রয়েছে তাকে আটকের চেষ্টা চলছে।
আরও পড়ুন: নাটোরের বড়াইগ্রামে একই স্থানে ফের সড়ক দুর্ঘটনা, আহত ২
ঠাকুরগাঁওয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় বৃদ্ধার মৃত্যূ
রাজধানীর হাসপাতালে ভর্তি সমাজকল্যাণমন্ত্রী
হৃদরোগে আক্রান্ত সমাজকল্যাণমন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদকে রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো: জাকির হোসেন ইউএনবিকে জানান, রংপুর মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল থেকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে ঢাকায় আনার পর রবিবার বিকাল ৪টার দিকে তাকে ইউনাইটেড হাসপাতালের করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) ভর্তি করা হয়েছে।
শনিবার রাতে নিজ গ্রামের বাড়ি লালমনিরহাটের কালীগঞ্জে অবস্থানকালে বুকে প্রচণ্ড ব্যথা অনুভব করেন মন্ত্রী। পরে তাকে ভোর ৩টার দিকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের কার্ডিওলজি বিভাগের করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) ভর্তি করা হয়। সেখানে কার্ডিওলজি বিভাগের প্রধান শাকিল গফুরের তত্ত্বাবধানে তিনি চিকিৎসা নেন।
আরও পড়ুন: ফরিদপুরের হাসপাতালে ১০ শয্যার বিপরীতে ১৩৫ ডায়রিয়া রোগী ভর্তি
গফুর বলেন, মন্ত্রী দীর্ঘদিন ধরে হৃদরোগে ভুগছিলেন। তিনি এখন ভালো আছেন। তাকে অধিকতর পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হচ্ছে।
গত ২৯ এপ্রিল ঈদ উদযাপন করতে নিজ বাড়ি লালমনিরহাট আদিতমারীতে যান নুরুজ্জামান আহমেদ। এ সময় তিনি বিভিন্ন কর্মসূচিতে অংশ নেন।