নিহতের ছেলে ইউএনবিকে জানান, বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১২টার দিকে চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এর আগে সকাল ৮টার দিকে তার উপর হামলা করলে গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
গুরুদাসপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোজাহারুল ইসলাম জানায়, সকালে বাড়ি থেকে বের হয়ে আদালতে সাক্ষী দিতে যাওয়ার সময় যোগেন্দ্র নগরবাজারে আসামি পক্ষের লোকজন জালালকে ধরে প্রকাশ্যে এলোপাথারি কুপিয়ে জখম করে এবং বাম হাত কেটে নিয়ে যায়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে।
উল্লেখ্য, ২০১৩ সালের ১৩ মে গুরুদাসপুর উপজেলার যোগেন্দ্র নগর গ্রামের সফুরা খাতুন নামে এক নারীকে শারীরিক নির্যাতনের পর হত্যা করে লাশ পাশের নদীতে ফেলে দেয় দুবৃর্ত্তরা। সেই ঘটনার দায়ের করা মামলায় সাক্ষী দিতে যাওয়ার সময় আসামিপক্ষের হামলায় আহত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেল জালাল উদ্দিন।