শনিবার রাতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ওই রোগীর বেডের ওপর হঠাৎ করে পলেস্তারা খসে পড়ে। বর্তমানে অন্য ওয়ার্ডে রেখে ওই বৃদ্ধকে চিকিৎসা সেবা দেয়া হচ্ছে। ওই বৃদ্ধ শংকামুক্ত বলে স্বাস্থ্য বিভাগ জানিয়েছে।
ঘটনার পর রবিবার পুরুষ ওয়ার্ড থেকে সব রোগীকে সরিয়ে নেয়া হয়েছে এবং ওই ওয়ার্ড ব্যবহার নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে প্রকৌশল বিভাগ।
বাগেরহাটের সিভিল সার্জন ডা. জি কে এম শামসুজ্জামান জানান, ওই বৃদ্ধ রাতে বেডে ঘুমিয়ে থাকা অবস্থায় হঠাৎ করে ছাদের পলেস্তারা খসে পড়ে। এতে তার মাথা ও বুকে আঘাত লাগে। রাতেই তাকে অন্যত্র সরিয়ে নিয়ে চিকিৎসা সেবা দেয়া হয়। তবে তিনি এখন শংকামুক্ত রয়েছেন।
সিভিল সার্জন ডা. জি কে এম শামসুজ্জামানের তথ্য মতে, ৫০ বেডের ওই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি দীর্ঘদিন ধরে সংস্কার না করার কারণে এই অবস্থা হয়েছে। অতিরিক্ত লবণাক্ততার কারণে ভবনের বিভিন্ন অংশে পলেস্তারা খসে লোহার রডে মরিচা ধরেছে। এখন ভনটি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে।
ভবনটি সংস্কার এবং মেরামতের জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হয়েছে। শিগগিরই ভবন সংস্কার করা হবে বলে তিনি আশাবাদী।