মঙ্গলবার বাংলাদেশ ফলিত পুষ্টি গবেষণা ও প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের নির্বাহী পরিচালক মো. হাবিবুর রহমান খান (অতিরিক্ত সচিব) বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির অংশ হিসেবে বারটান প্রধান কার্যালয়ে বৃক্ষরোপণ শেষে এ কথা বলেন।
এর আগে কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আবদুর রাজ্জাক সকালে তার সরকারি বাসভবনে একটি কাজুবাদামের চারা রোপণ করে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধন করেন। এতে সভাপতিত্ব করেন কৃষি সচিব মো. নাসিরুজ্জামান।
প্রসঙ্গত, জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবিলায় কৃষি মন্ত্রণালয় প্রতিটি ইউনিয়নে ও উপজেলায় ১০০টি করে বৃক্ষরোপণের কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। প্রথম ধাপে প্রতি উপজেলায় ১০০টি করে ৫০ হাজার বৃক্ষরোপণ করা হবে, দ্বিতীয় ধাপে সেটা ইউনিয়ন পর্যন্ত বিস্তৃত হবে।
পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করতে ফলদ, বনজ ও ঔষধির পাশাপাশি মশলা জাতীয় গাছ লাগানো হবে।
দেশব্যাপী এই কর্মসূচির অংশ হিসেবে নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজার উপজেলায় বারটানের নির্মাণাধীন প্রধান কার্যালয়সহ সাত আঞ্চলিক কার্যালয়ে বৃক্ষরোপণ করা হয়।
প্রধান কার্যালয়ে বৃক্ষরোপণের মাধ্যমে এই কর্মসূচি বাস্তবায়নে নেতৃত্ব দেন বারটানের নির্বাহী পরিচালক মো. হাবিবুর রহমান খান।
এসময় তিনি বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবেলায় বৃক্ষরোপণের এই বৃহৎ কর্মসূচী গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
‘এই কর্মসূচি বাস্তবায়নে ফলদ, বনজ এবং ঔষধি বৃক্ষ রোপণে জোর দেয়া হচ্ছে যা দেশের খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তা অর্জনে সহায়ক হবে এবং দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে ভূমিকা রাখবে,’ যোগ করেন তিনি।
এ সময় বারটানের পরিচালক কাজী আবুল কালাম (যুগ্মসচিব) সহ বারটানের বিভিন্ন কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।