বৃহস্পতিবার এক রুলের শুনানি শেষে বিচারপতি শেখ আবদুল আউয়াল ও বিচারপতি ভীষ্মদেব চক্রবর্তীর সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
আদালতে শহিদুল আলমের পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার সারা হোসেন ও ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া।
সারা হোসেন জানান, শহিদুল আলমের শারীরিক অবস্থা বিবেচনা করে আদালত জামিন মঞ্জুর করেছে।
এর আগে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনের মামলায় জামিন আবেদন করলে আলোকচিত্রী ড. শহিদুল আলমকে কেন জামিন দেয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে গত ৭ অক্টোবর রুল জারি করে হাইকোর্ট। এরপর এ মামলায় তার জামিন বিষয়ে হাইকোর্টে রুল শুনানি হয়।
গত ১১ সেপ্টেম্বর ঢাকা মহানগর দায়রা জজ কেএম ইমরুল কায়েস তার জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে।
গত ২৮ আগস্ট অসুস্থতা বিবেচনায় জামিন মঞ্জুর করতে হাইকোর্টে আবেদন করেন শহিদুল আলম।
৪ সেপ্টেম্বর এ মামলার জামিন শুনানিতে বিব্রতবোধ করেন হাইকোর্টে দ্বৈত বেঞ্চ। সিদ্ধান্ত নিতে একইদিন আবেদনটি প্রধান বিচারপতির কাছে পাঠায়।
গত ৫ সেপ্টেম্বর তথ্যপ্রযুক্তি আইনের মামলায় কারাগারে থাকা আলোকচিত্রী ড. শহিদুল আলমকে ডিভিশন দিতে নির্দেশ দেয় হাইকোর্ট।
গত ৫ আগস্ট রাতে রাজধানীর ধানমণ্ডির বাসা থেকে শহিদুলকে আটক করে ডিবি পুলিশ। ৬ আগস্ট তার বিরুদ্ধে তথ্য প্রযুক্তি আইনে মামলা করে পুলিশ।