তিনি বলেন, ২০২১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ৫০ বছর হবে এবং তার পরের বছর ২০২২ সালে হবে দুদেশের (বাংলাদেশ-জাপান) দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের ৫০ বছর পূর্তি।
‘আর এসব বার্ষিকীতে অনেকগুলো উন্নয়ন প্রকল্প চলমান রয়েছে,’ জাপানের নতুন সম্রাট নারুহিতোর সিংহাসন আরোহণ উপলক্ষে বৃহস্পতিবার এক অনুষ্ঠানে জাপানের রাষ্ট্রদূত এসব কথা বলেন।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকা পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আবদুল মোমেন বলেন, নতুন যুগে দুদেশের সম্পর্ক আরও শক্তিশালী হবে।
তিনি বলেন, ‘আমি আত্মবিশ্বাসী যে জাপান অতীতের মতো প্রধানমন্ত্রীর ভিশন-২০২১ বাস্তবায়নে বিশ্বস্ত সহযোগী হিসেবে সহায়তা অব্যাহত রাখবে।’
জাপানের রাষ্ট্রদূত বলেন, জাপান একক দেশ হিসেবে সর্বদা বাংলাদেশের সাথে বৃহত্তম উন্নয়ন অংশীদার হয়ে রয়েছে।
গত বছরে বাংলাদেশে প্রায় ২০০ বিলিয়ন ইয়েন জাপানি সহায়তা এসেছে, যা প্রায় ১৮০ কোটি মার্কিন ডলারের সমতুল্য।
জাপানি রাষ্ট্রদূতের আশা, আগামী বছরগুলোতে বাংলাদেশে জাপানি বিনিয়োগ ক্রমবর্ধমানভাবে বৃদ্ধি পাবে। বর্তমানে বাংলাদেশে ২৭৯টি জাপানি কোম্পানি কাজ করছে বলে জানান তিনি।
অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ, সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কেএম খালিদসহ সরকারি কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।