শনিবার রাত ১১টার দিকে প্রথমে কলেজের অশ্বিনী কুমার ছাত্রাবাসে কলেজ কর্তৃপক্ষ অভিযান চালায়।
হল সুপার সহযোগী অধ্যাপক ড. জাহাঙ্গীর কবির জানান, হলে রুম দখল করে বহিরাগতদের মাদক সেবনের অভিযোগের প্রেক্ষিতে অভিযান চালানো হয়। এসময় এ ব্লকের ৩১০ ও ৩০১ এবং বি ব্লকের ২১৫নং কক্ষে গিয়ে কাউকে পাওয়া যায়নি। এই রুমগুলোর বিরুদ্ধেই অভিযোগ ছিল দীর্ঘদিনের। এর মধ্যে ২১৫নং কক্ষ থেকে তাস উদ্ধার করা হয়। আমরা আপাতত এই রুমগুলো সিল করে দিয়েছি। কারো নামে যদি এই কক্ষগুলো বরাদ্দ করা থাকে তাহলে পরবর্তীতে তাকে কলেজ অধ্যক্ষের সাথে যোগাযোগ করতে হবে এবং বৈধ কাগজপত্র দেখানোর পর বিবেচনা করা হবে। আমরা হলে কঠোর নির্দেশনা দিয়ে দিয়েছি।
এদিকে এর পরপরই কলেজের ফ্লাইট সার্জেন্ট ফজলুল হক হল (মুসলিম হল) এবং জীবনানন্দ দাশ হলে (হিন্দু হল) অভিযান চালায় কলেজ কর্তৃপক্ষ।
বিএম কলেজের অধ্যক্ষ শফিকুর রহমান সিকদার বলেন, আমরা আগেই নির্দেশনা দিয়েছিলাম। এরপরও আমরা অভিযান চালিয়েছি। হলগুলোর সকল শিক্ষার্থীকে সতর্ক করা হয়েছে।