অভিযানের তৃতীয় দিনে মঙ্গলবার করপোরেশনের পাঁচটি অঞ্চলে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।
অঞ্চল ১ এর আওতাধীন গুলিস্তান বঙ্গবন্ধু এভিনিউ এর হোটেল সোহেল এর মালিক মো. সোহেলকে ৩ দিনের, এরোমা স্নাকসের ম্যানেজার খালেদ মনসুরকে ৫ দিনের, ডেকো রেস্টুরেন্টের আব্দুল লতিফকে ৩ দিনের, মায়ের দোয়া হোটেলের ব্যবস্থাপক সাইফুল ইসলামকে ৩ দিনের এবং রমনা হোটেল ক্যান্টিনের ব্যবস্থাপক সাইফুল ইসলামকে ৭ দিনের কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে।
এছাড়া রাজধানী হোটেলকে ২০ হাজার, পূর্ণিমা স্নাকসকে ৫০ হাজার, খাবার দাবার পিঠাঘরকে ১৫ হাজার, হাজী বিরিয়ানীকে ২৫ হাজারসহ মোট ১ লাখ ৬৫ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়।
অঞ্চল ২ এর আওতায় ফকিরাপুল এলাকার আল ইমাম হোটেলের ব্যবস্থাপক আব্দুল জলিলকে ৩ দিনের কারাদণ্ড, অভিযান চলাকালে হোটেল বন্ধ করে পালিয়ে যাওয়ার কারণে মিতালী রেস্টুরেন্টকে সিলগালা করে দেয়া এবং এশিয়া গার্ডেন রেস্টুরেন্টকে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
অঞ্চল ৩ এর আওতাধীন এলাকার পেনাং রেস্টুরেন্টকে ১ লাখ টাকা, পেনা থাই এন্ড চাইনিজ রেঁস্তোরাকে ২৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
অঞ্চল ৪ এর নবাবপুর এলাকার আদি মরণচাঁদ মিষ্টান্ন ভান্ডারের ব্যবস্থাপক মো. মিজানুর রহমান এবং মো. মোকাম্মেল হক প্রিন্সকে ১৫ দিন করে কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে।
অঞ্চল ৫ এর যাত্রাবাড়ী এলাকার নান্না রেঁস্তোরার ম্যানেজার কবীর হোসেনকে ৫ দিনের কারাদণ্ড দেয়া হয়। এছাড়া ফুটপাথ দখল করে ব্যবসা করায় ফল বিক্রেতা মো. ইলিয়াস, মো. চান মিয়া ও সাদ্দাম হোসেনকে ৫ হাজার টাকা করে, কসমেটিক্স সামগ্রী বিক্রেতা মো. শফিকে ৪ হাজার টাকা এবং নিউ সুপার নান্না রেস্টুরেন্ট ও আল ইসলাম বিরিয়ানি হাউজকে ৫ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়।
ভোক্তা অধিকার আইন ২০০৯ এর ধারা ৫১ এবং ৫৩ অনুযায়ী এসব শাস্তি দেয়া হয়।