গত বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক জানান, ‘এবার ক্যাপসুলের মানের কোনো সমস্যা হবে না। ক্যাপসুল একাধিকবার ল্যাব টেস্ট করা হয়েছে। বিদেশ থেকে কিছু ক্যাপসুল এসেছে। দেশে বড় বড় প্রতিষ্ঠান ভালোভাবে এগুলো তৈরি করেছে।’
বর্তমানে ভিটামিন ‘এ’-এর অভাবজনিত রাতকানা রোগের হার শতকরা ১ ভাগের নিচে রয়েছে। সেটা শূন্যের কোঠায় নামিয়ে আনা হবে বলে জানান স্বাস্থ্যমন্ত্রী।
তিনি বলেন, ১৯৭৪ সালে যখন এ কার্যক্রম গ্রহণ করা হয় তখন ৬ থেকে ৫৯ মাস বয়সী শিশুদের মাঝে রাতকানা রোগের হার ছিল ৩ দশমিক ৭৬ শতাংশ। ভিটামিন ‘এ’ খাওয়ানোর ফলে শিশু যে শুধুমাত্র রাতকানা থেকে রক্ষা পায় তা নয়। এ ভিটামিন শিশুদের আরও বহুবিধ উপকার করে। শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে, দৃষ্টি শক্তি ভালো রাখে ও শিশু মৃত্যুর হার কমায়।