শিশু
গোপালগঞ্জে ইজিবাইকচাপায় শিশুর মৃত্যু
গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়া উপজেলায় রাস্তা পার হওয়ার সময় ব্যাটারি চালিত ইজিবাইক চাপায় আরিয়ান (৫) নামে এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে।
মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) সকাল দিকে উপজেলার পশ্চিমপাড়-শুয়াগ্রাম সড়কের বড় দক্ষিণপাড় এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
আরও পড়ুন: বিশ্বনাথে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
আরিয়ান উপজেলার বড় দক্ষিণপাড় গ্রামের হক মিয়ার ছেলে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আরিয়ান যখন রাস্তা পার হচ্ছিল, তখনই দ্রুতগতির একটি ব্যাটারিচালিত ইজিবাইক চাপা দিলে সে গুরুতর আহত হয়।
তাকে উদ্ধার করে সংকটাপন্ন অবস্থায় কোটালীপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
কোটালীপাড়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) কাজল বলেন, কোনো অভিযোগ হয়নি। অভিযোগ দায়ের হলে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
আরও পড়ুন: ময়মনসিংহে সিএনজি পাম্পে আগুন: দগ্ধ ২ জনের মৃত্যু
২ সপ্তাহ আগে
রাজশাহীতে বাসচাপায় শিশুর মৃত্যু
রাজশাহীতে মায়ের সঙ্গে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা থেকে নামার সময় বাসচাপায় মারিয়া আক্তার যুঁথি (৭) নামে এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৯ অক্টোবর) দুপুর দেড়টার দিকে ভদ্রা মোড়ে ঘটনাটি ঘটে।
এ ঘটনায় ভদ্রা এলাকায় বেশ কয়েকটি বাস ভাঙচুর করা হয়। পরে সেনাবাহিনী গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে।
আরও পড়ুন: বগুড়ায় ট্রাকচাপায় নারী শ্রমিকের মৃত্যু
মারিয়া নগরীর মেহেরচণ্ডী এলাকার হাসান মোল্লার সন্তান।
বোয়ালিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মেহেদী মাসুদ বলেন, মায়ের সঙ্গে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা থেকে নামার সময় বাসচাপায় মারিয়া নামে এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। পরে খবর পেয়ে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে।
তিনি আরও বলেন, এদিকে এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে কয়েকটি বাস ভাঙচুর করেছে বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা। তবে বাস ও চালককে আটক করা যায়নি। সিসি ক্যামেরা দেখে বাসটি শনাক্তের চেষ্টা করছে পুলিশ।
আরও পড়ুন: দেশে ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত ১৩১২
৩ সপ্তাহ আগে
এসির বাতাসে শিশুকে নিরাপদ রাখবেন যেভাবে
উষ্ণ মৌসুমের ভয়াবহ উত্তাপ থেকে স্বস্তির জন্য এখন একটি অপরিহার্য গৃহস্থালি যন্ত্র এসি (এয়ার কন্ডিশনার) বা এয়ার কুলার। এটি শিশু-বৃদ্ধ নির্বিশেষে সবার জন্য প্রযোজ্য হলেও শিশুদের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত সতর্কতা অবলম্বন প্রয়োজন। শিশুদের প্রাথমিক শারীরতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্য পরিবেশের যে কোনো প্রতিক্রিয়ার জন্য পূর্ণাঙ্গভাবে প্রস্তুত নয়। যার ফলশ্রুতিতে দীর্ঘক্ষণ যাবত ঠান্ডা ও শুষ্ক আবহাওয়ায় শিশুদের স্বাস্থ্যঝুঁকি দেখা দিতে পারে। তাই এসি ব্যবহারের সময় সার্বিক দিক থেকে তাদের আরামপ্রদ পরিবেশ ও নিরাপত্তা বজায় রাখা জরুরি। চলুন, এসিতে শিশুর স্বাস্থ্যঝুঁকির কারণ ও তা থেকে বাঁচতে করণীয়গুলো সম্বন্ধে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।
এসির বাতাসে শিশুদের ঠান্ডা লেগে যায় কেন?
এসি থেকে নির্গত জীবাণু (ব্যাকটেরিয়া বা ভাইরাস)
শিশুর স্বাস্থ্যের জন্য এসির সবচেয়ে গুরুতর বিষয়টি হচ্ছে এর বাতাসের সঙ্গে নির্গত জীবাণু। বিশেষত সময়মতো পরিষ্কার করা না হলে এসির বাতাস রীতিমতো বিষাক্ত হয়ে যায়। কারণ দীর্ঘদিন নোংরা থাকা এসিতে ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস ও ফাঙ্গাস জন্ম নেয়। এই জীবাণুগুলো বাতাসে সঞ্চালিত হয়ে শিশুদের দেহে প্রবেশ করে। এর ফলে শিশুদের নানা ধরনের বায়ুবাহিত রোগে সংক্রামিত হওয়ার আশঙ্কা বাড়ে।
শিশুর দুর্বল শারীরিক প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা
এসি থেকে ক্রমাগত ঠান্ডা বাতাসে প্রাপ্তবয়স্কদের মতো শিশুরা অভ্যস্ত হতে পারে না। এ মূল কারণ হচ্ছে এমন পরিবেশের জন্য শিশুদের শারীরিক প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা এখনও পরিপক্ক নয়। ভয়ের বিষয় হচ্ছে- এসির শীতলতার সঙ্গে অভ্যস্ত হওয়ার পরিবর্তে তাদের শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা উল্টো বরং কমে যেতে পারে। এটি ক্রমশ তাদের স্বাভাবিক প্রতিরক্ষাকে দুর্বল করে বিধায় তারা সর্দি-কাশিতে আক্রান্ত হয়।
আরো পড়ুন: এয়ার কন্ডিশনার ছাড়াই গরমে ঘর ঠান্ডা রাখার কার্যকরী উপায়
তাপমাত্রার আকস্মিক ওঠানামা
অনেকটা সময় এসি রুমে থাকার পর হঠাৎ সেখান থেকে বের হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বাইরের গরম বাতাস রীতিমত হামলে পড়ে। এরকম দ্বৈত আবহাওয়া শিশুদের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলে। বিষয়টি বাইরের প্রাকৃতিক পরিবেশ থেকে এসি রুমে প্রবেশের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। তাপমাত্রার এই আকস্মিক ওঠা-নামা শিশুর শরীরকে সর্দি-কাশিসহ অন্যান্য অসুস্থতার জন্য আরও সংবেদনশীল করে তোলে।
এসির বাতাসের ফলে সৃষ্ট শুষ্কতা
এয়ার কুলার ও এসির শুষ্ক বাতাস ঘরের আর্দ্রতাকে আশঙ্কাজনক হারে কমিয়ে দেয়। এই শুষ্কতা সরাসরি শিশুর নাসারন্ধ্র ও গলাকে ক্ষতিগ্রস্ত করে।
বিভিন্ন ধরনের সংক্রমণের বিরুদ্ধে প্রতিরক্ষা বেষ্টনী হিসেবে কাজ করে শ্লেষ্মা ঝিল্লি। শুষ্ক বাতাস এই বেষ্টনীকে দুর্বল করে দিতে পারে। ফলে শিশুদের শ্বাসকষ্ট হওয়ার আশঙ্কা বেড়ে যায়।
আরো পড়ুন: শিশুকে ডেঙ্গু থেকে রক্ষার উপায়
১ মাস আগে
ঠাকুরগাঁওয়ে পানিতে পড়ে শিশুর মৃত্যু
ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈলে টানা তিন দিনের বৃষ্টিতে গর্তে জমে থাকা পানিতে পড়ে সানজিদ হোসেন (৭) নামে এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৬ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যার দিকে রাণীশংকৈল পৌরশহরের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের দক্ষিণ ভান্ডারা গ্রামে ঘটনাটি ঘটে।
মৃত সানজিদ ওই গ্রামের ফল ও সবজি ব্যবসায়ী জাহাঙ্গীর আলমের ছেলে।
আরও পড়ুন: ভারতের বিহারে ধর্মীয় উৎসবের সময় পানিতে ডুবে ৪৬ জনের মৃত্যু
স্থানীয়রা জানায়, রান্নাঘরে সানজিদের মা কাজ করছিলেন। কিছুক্ষণ পর সানজিদকে দেখতে না পেয়ে খোঁজাখুঁজি শুরু করেন পরিবারের লোকজন। এক পর্যায়ে সন্ধ্যার দিকে বাড়ির পাশের গর্তে জমে থাকা বৃষ্টির পানি থেকে সানজিদকে উদ্ধার করে রাণীশংকৈল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
রাণীশংকৈল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জয়ন্ত কুমার সাহা বলেন, মৃতের পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ না থাকায় লাশ দাফনের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা রুজু করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: কুষ্টিয়ায় বিলের পানিতে ডুবে ফুফু-ভাতিজির মৃত্যু
১ মাস আগে
দৌলতপুরে পদ্মা নদীতে ডুবে শিশু নিখোঁজ
কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে পদ্মা নদীতে গোসলে নেমে মোমিন হোসেন (৫) নামে এক শিশু নিখোঁজ হয়েছে।
শনিবার (১৭ আগস্ট) দুপুরে উপজেলার চিলমারী ইউনিয়নের খারিজাথাক জামে মসজিদ এলাকায় পদ্মা নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
আরও পড়ুন: নিখোঁজের ২ দিন পর টেক্সটাইল মিল শ্রমিকের লাশ উদ্ধার
মোমিন হোসেন ওই এলাকার মোহাম্মদ আলী মোল্লার ছোট ছেলে।
চিলমারী ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আবদুল মান্নান বলেন, ‘চার থেকে পাঁচজন সমবয়সি শিশু নদীতে ঝাঁপ দিয়ে খেলছিল। এ সময় মোমিন নদীর পানিতে নিখোঁজ হয়।’
ভেড়ামারা ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার শরীফুল ইসলাম বলেন, ‘পদ্মা নদীতে ৫ বছরের একটি শিশু নিখোঁজের খবর পেয়েছি। আমাদের একটি টিম ঘটনাস্থল পরিদর্শনের জন্য পাঠানো হয়েছে। এছাড়া খুলনার ডুবুরি দলকে খবর দেওয়া হয়েছে।’
আরও পড়ুন: কক্সবাজারে সমুদ্রে গোসল করতে নেমে কলেজছাত্র নিখোঁজ
৩ মাস আগে
যশোরে ইউপি সদস্যের ঘরে অগ্নিসংযোগ, শিশুসহ দগ্ধ ৪
যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলার ১ নম্বর গঙ্গানন্দপুর ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্যের ঘরে অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে।
বুধবার (১৪ আগস্ট) দিবাগত রাত ২টার দিকে উপজেলার গঙ্গানন্দপুর ইউনিয়নের কাগমারি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ইউপি সদস্য ও তার পরিবারের শিশুসহ চারজন দগ্ধ হয়েছেন।
আরও পড়ুন: রূপগঞ্জে গ্যাসের লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে দম্পতি দগ্ধ
দগ্ধ তিনজনের শরীরের দুই-তৃতীয়াংশ পুড়ে গেছে। দগ্ধরা হলেন- ইউপি সদস্য তালিমুল ইসলাম খাঁন (৪০), তার স্ত্রী মুক্তা বেগম (৩৫), ছেলে মেহেমিদ খাঁন (৪) এবং ভাই ওবায়দুল খাঁন (৩৫)।
স্থানীয়রা জানায়, ইউপি সদস্য তালিমুল স্ত্রী ও সন্তানের সঙ্গে রাতে ঘরেই ঘুমিয়ে ছিলেন। তখন কে বা কারা ঘরের বাইরের থেকে দরজা আটকিয়ে জানালা দিয়ে ঘরের ভেতর আগুন ধরিয়ে দেয়। তাদের উদ্ধার করতে গেলে তালিমুলের ভাই ওবায়দুলও দগ্ধ হন। পরে ঘরের দরজা ভেঙে স্থানীয়রা সবাইকে উদ্ধার করে। এতে ওই পরিবারের সবাই দগ্ধ হন।
গুরুতর অবস্থায় তাদের উদ্ধার করে প্রথমে যশোর ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখান থেকে শুক্রবার ভোরে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে নিয়ে যাওয়া হয়।
ঝিকরগাছা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামাল হোসেন ভূঁইয়া বলেন, ‘আমিসহ আমার টিম ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। এ ঘটনায় অজ্ঞাত আসামি করে থানায় একটি মামলা হয়েছে।’
আরও পড়ুন: ফরিদগঞ্জে অগ্নিকাণ্ডে ৫ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান পুড়ে ছাই, দগ্ধ ১০
মেঘনা টোল প্লাজায় মাইক্রোবাসে অগ্নিকাণ্ডে ৫ যাত্রী দগ্ধ
৩ মাস আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মাটিবাহী ট্রাক্টরের চাপায় শিশুর মৃত্যু
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় মাটিবাহী ট্রাক্টরের চাপায় ইমরুল হোসেন (১০) নামে এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে।
শনিবার (২৭ জুলাই) সকাল ১০টার দিকে কসবা-সৈয়দাবাদ সড়কের পৌর শহরের কদমতলী এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
আরও পড়ুন: চাঁপাইনবাবগঞ্জে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুসহ নিহত ২
ইমরুল শহরের আড়াইবাড়ী গ্রামের বাসিন্দা ইমতিয়াজ হোসেনের ছেলে এবং আইডিয়াল প্রি-ক্যাডেট স্কুলের পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিল।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, শনিবার পৌর শহরের কদমতলী মোড়ে রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে ছিল ইমরুল। এসময় সৈয়দাবাদের দিক থেকে বেপরোয়া গতিতে ছুটে আসা মাটিবাহী ট্রাক্টরচাপায় ইমরুলের মৃত্যু হয়।
কসবা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রাজু আহমেদ বলেন, ‘শিশু ইমরুলের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। ট্রাক্টরটিকে জব্দ করা হয়েছে। এছাড়া আইনগত বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন।’
আরও পড়ুন: বাগেরহাটে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় ২ জনের মৃত্যু
সিলেটে জুন মাসে ২৭টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৩০ জন নিহত
৩ মাস আগে
কিশোরগঞ্জে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় প্রাণ গেল শিশুর
কিশোরগঞ্জের ইটনা-মিঠামইন-অষ্টগ্রাম সড়কে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় প্রাণ গেল মাইষা আক্তার (১০) নামে এক শিশুর।
শুক্রবার (১২ জুলাই) সন্ধ্যায় অষ্টগ্রাম উপজেলার কাস্তুল ইউনিয়নের ভাতশালা এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত মাইষা আক্তার অষ্টগ্রাম সদর ইউনিয়নের কাটাদিঘীর পাড়ের আশরাফ মিয়ার মেয়ে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার বিকালে মাইষাসহ কয়েকজন ইটনা-মিঠামইন-অষ্টগ্রাম সড়কে ঘুরতে যান। সন্ধ্যার দিকে হাঠাৎ একটি মোটরসাইকেলের ধাক্কায় আহত হন মাইষা আক্তার ও মোটরসাইকেল আরোহী ২ যুবক।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেলের ২ জন নিহত
পরে স্বজনরা তাদের উদ্ধার করে অষ্টগ্রাম উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মাইষাকে মৃত ঘোষণা করেন।
আহত মোটরসাইকেল আরোহী মো. মোস্তফা মিয়া ও তার বন্ধু ভৈরব উপজেলার পৌরসভার চন্ডিবের মহল্লার বাসিন্দা।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে অষ্টগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি তদন্ত) আলী মুহাম্মাদ রাশেদ বলেন, ‘অভিযোগ প্রাপ্তি সাপেক্ষে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
আরও পড়ুন: জয়পুরহাটে ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালক নিহত
৪ মাস আগে
ঠাকুরগাঁওয়ে পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার রাজাগাঁওয়ের দানুভিটা পাড়ায় পুকুরের পানিতে ডুবে আলিফ হোসেন (৭) নামে এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে।
সোমবার (৮ জুলাই) বাড়ির পাশের একটি পুকুরে এ দুর্ঘটনা ঘটে। সে দক্ষিণ আসাননগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দ্বিতীয় শ্রেণীর ছাত্র।
আরও পড়ুন: শেরপুরে পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নিকুঞ্জু কুমার বর্মন বলেন, ককেজন শিশু বৃষ্টির মধ্যে বাড়ির পাশে খেলা করছিল। এসময় আলিফের জুতা পুকুরে পড়ে সে গেলে জুতা তুলতে গিয়ে পানিতে পড়ে ডুবে যায়। পরে খবর পেয়ে বাড়ির লোকজন তাকে উদ্ধার করে স্থানীয় বাজারে এক চিকিৎসকের কাছে নিয়ে গেলে তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে রাজাগাঁও ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান খাদেমুল ইসলাম সরকার বলেন, পুকুরে ডুবে শিশুটির মৃত্যুর সংবাদটি রুহিয়া থানার ওসিকে জানালে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে এবং এব্যাপারে কোন অভিযোগ না থাকায় পরিবারের কাছে লাশ হস্তান্তর করে।
আরও পড়ুন: সিংড়ায় আত্রাই নদীতে পড়ে শিশুর মৃত্যু
ময়মনসিংহে ট্রাকচাপায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ৩
৪ মাস আগে
শেরপুরে পুকুরের পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
শেরপুরে শ্রীবরদী উপজেলার পুটল গ্রামে পানিতে ডুবে রুমান মিয়া (৩) নামে এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে।
বুধবার (৩ জুলাই) বাড়ির পাশের পুকুরের পানিতে ডুবে শিশুটি মারা যায়।
আরও পড়ুন: দেশের ৪ জেলায় পানিতে ডুবে ৫ জনের মৃত্যু
নিহত শিশু রুমান মিয়া ওই গ্রামের আব্দুর রশীদের ছেলে।
পরিবারের সদস্যরা জানান, রুমান বাড়ির উঠানে খেলার সময় সবার অজান্তে রুমান বাড়ির পাশেই পুকুরে পানিতে পড়ে ডুবে যায়।
পরে তাকে পুকুরে পানিতে ভাসতে দেখে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
শ্রীবরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাইয়ুম খান সিদ্দিকী বলেন, এ ব্যাপারে থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা রেকর্ড করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: চৌদ্দগ্রামে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
ঝালকাঠিতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
৪ মাস আগে