এর প্রতিবাদে রাতভর থানার সামনে অবস্থান নেন ওই আসনের প্রার্থী মেজর জেনারেল (অবসরপ্রাপ্ত) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম বীরপ্রতীক।
এদিকে আজ সকালে শোয়েব মোর্শেদ ফারুকীকে একটি পুরনো নাশকতার মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে পাঠিয়েছে পুলিশ।
এর আগে বুধবার রাত ৯টার দিকে হাটহাজারী থানা পুলিশ মোর্শেদ ফারুকীকে আটক করে থানায় নিয়ে যায়।
ঐক্যফ্রন্ট প্রার্থী সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম বীরপ্রতীক বলেন, কোনো ধরনের মামলা এবং অভিযোগ ছাড়াই প্রধান সমন্বয়কারী শোয়েব মোর্শেদ ফারুকীকে পুলিশ আটক করেছে। এর প্রতিবাদে তিনি থানার বাইরে গাড়িতে অবস্থান করেন।
তিনি বলেন, আমার নিরাপরাধ সহকর্মীকে আটকের বিষয়ে জানাতে আমি আমার নির্বাচনী প্রতিদ্বন্দ্বী মহাজোট প্রার্থী ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদের সাথে দেখা করেছি। তিনি ওসিকে ফোন করেছেন বিষয়টি জানতে। ওসি বলেছে, তারা আটক শোয়েব মোর্শেদ ফারুকীর বিষয়ে কোনো অভিযোগ আছে কিনা তদন্ত করে দেখছেন। তাই আমি তাঁকে না ছাড়া পর্যন্ত রাতভর থানার সামনেই অবস্থান করেছিলাম।
এদিকে এ ব্যাপারে জানতে হাটহাজারী থানার ওসি বেলাল উদ্দিন জাহাঙ্গীরের সরকারী মোবাইল ফোনে বার বার ফোন করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেন নি।
পরে থানার টিএন্ডটি ফোনে কথা হয় ডিউটি কর্মকর্তা এএসআই মুনির সাথে। তিনি জানান, মেজর জেনারেল ইবরাহিম স্যারের নির্বাচনী সমন্বয়কারী শোয়েব মোর্শেদ ফারুকীকে আটক করা হয়েছে। তিনি নাশকতা মামলার আসামি। সকালে তাঁকে আদালতে হাজির করা হলে আদালত কারাগারে পাঠিয়ে দেন।