এতে একটি ওয়াগন থেকে তেল ছড়িয়ে পড়ে হালদা নদীর পানি দূষণের সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। দুর্ঘটনাকবলিত তিন ওয়াগনে প্রায় ৭৫ টন তেল মজুদ ছিল।
রেলওয়ের পূর্বাঞ্চলের ব্যবস্থাপক বোরহান উদ্দিন বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, চট্টগ্রামের বটতলী স্টেশন থেকে ফার্নেস অয়েল বহনকারী ৭টি ওয়াগনে হাটহাজারীর একশ মেগাওয়াট পাওয়ার প্লান্টের জন্য তেল নেয়া হচ্ছিল। বিকাল ৩টার দিকে হাটহাজারীর এগার মাইল এলাকায় একশ পাওয়ার প্লান্টের কাছাকাছি আসলে তিনটি ওয়াগন লাইনচ্যুত হয়। এতে ওয়াগন থেকে তেল ছড়িয়ে পড়ে চেনখালী খালে মিশে গিয়ে হালদা নদীতে চলে যাচ্ছে।
রেলওয়ের এই কর্মকর্তা আরও বলেন, ওই তিন ওয়াগনে ২৫ টন করে মোট ৭৫ টন তেল মজুদ ছিল। এরমধ্যে একটি ওয়াগন বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হলেও দুটি ওয়াগন ঠিক আছে। সেগুলো উদ্ধারে রেলওয়েসহ ফায়ার সার্ভিস কাজ করছে।
হাটহাজারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. রুহল আমিন বলেন, ‘তেল হালদা নদীতে যেতে না পারে সেজন্য বাঁধ দেয়া হচ্ছে। আমরা ইতিমধ্যে চেনখালী খালের একপাশ থেকে বাঁধ দেয়া শুরু করেছি।’