বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় পৌরসভার মজিদপুর এলাকার জাহাঙ্গীর আলমের নির্মাণাধীন বাড়ির সেপটিক ট্যাংক থেকে তাদের লাশ উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিস। তবে তাদের নাম পরিচয় জানা যায়নি।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাত দিয়ে সাভার মডেল থানার এসআই আবু সাঈদ পিয়াল জানান, সকাল থেকে ওই নির্মাণাধীন ভবনে পাঁচজন নির্মাণ শ্রমিক কাজ করছিলেন। এসময় একজন শ্রমিক সেপটিক ট্যাংকের ভেতর থেকে একটি বাঁশ ওঠাতে গিয়ে পরে গেলে বিষাক্ত গ্যাসে তার মৃত্যু হয়। পরে আরেক শ্রমিক তাকে উদ্ধার করতে সেপটিক ট্যাংকে নামলে সেও বিষাক্ত গ্যাসে মারা যায়। পরে স্থানীয়রা সাভার ফায়ার সার্ভিসে খবর দিলে তারা এসে সেপটিক ট্যাংক থেকে দুজনের লাশ উদ্ধার করে।
এদিকে ঘটনার পর থেকে অন্য তিন নির্মাণ শ্রমিক ও বাড়ির মালিক পলাতক রয়েছেন। খবর পেয়ে পুলিশ নিহতদের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য রাজধানীর শহীদ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে প্রেরণ করেছে।
ভবনের মালিকের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানিয়েছেন সাভার মডেল থানার এসআই আবু সাঈদ পিয়াল।