তিনি উপজেলার পঞ্চক্রোশী ইউনিয়নের কালিগঞ্জ গ্রামের মৃত নজাব আলী আকন্দের একমাত্র ছেলে।
তার পরিবারের সদস্যরা জানান, আব্দুল জলিল দীর্ঘদিন ধরে পেটের ব্যথায় ভুগছিলেন এবং গত সপ্তাহে তিনি এনায়েতপুর খাজা ইউনুছ আলী হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়ে বাড়িতে আসেন। কিন্ত শুক্রবার থেকে আবার তার পেটের ব্যথা প্রচণ্ডভাবে বেড়ে যায় এবং যন্ত্রণা সহ্য করতে না পেরে তিনি আত্মহত্যা করে থাকতে পারেন।
মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী এবং ছেলে-মেয়ে রেখে গেছেন।
এ বিষয়ে উল্লাপাড়া মডেল থানার উপ-পরিদর্শক মোশাররফ আকন্দ বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে আমরা তার পরিবারের কাছ থেকে জানতে পেরেছি যে তার দীর্ঘদিন যাবৎ পেট ব্যথা ছিলো এবং এ ব্যথা সহ্য করতে না পেরে তিনি আত্মহত্যা করেছেন।’
আব্দুল জলিলের পরিবারের আবেদনের প্রেক্ষিতে লাশ ময়নাতদন্ত ছাড়াই পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।
১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করা বীর এই মুক্তিযোদ্ধাকে শনিবার রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় কালীগঞ্জ কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে।