বাংলাদেশ-ভারত
বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত বন্ধ থাকবে আরও ১৪ দিন
ভারতে করোনা সংক্রমণ পরিস্থিতির উল্লেখযোগ্য উন্নতি না হওয়ায় দেশটির সাথে স্থল সীমান্ত আরও ১৪ দিন বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব (পূর্ব) মাশফি বিনতে শামস ইউএনবিকে বলেন, ‘অন্যান্য সব আগের শর্ত একইরকম রয়েছে।’
সোমবার পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেনের সভাপতিত্বে আন্তঃমন্ত্রণালয়ের এক ভার্চুয়াল বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত আরও ১৪ দিন বন্ধ থাকবে
সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ১৪ জুলাই পর্যন্ত সীমান্তের সব স্থলবন্ধর বন্ধ থাকবে। তবে আগের মতোই দুই দেশের মধ্যে মালবাহী যান চলাচল অব্যাহত থাকবে।
এর আগে সরকার গত ২৬ এপ্রিল (সোমবারর) সকাল ৬টা থেকে ভারতের সাথে সীমান্ত বন্ধ করে দেয়। এরপর কয়েক দফা বাড়িয়ে সর্বশেষ ৩০ জুন পর্যন্ত করা হয়েছিল।
আগের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে মানুষের সাধারণ চলাচল সাময়িকভাবে স্থলবন্দর দিয়ে স্থগিত থাকবে।
আরও পড়ুন: ফুলবাড়ী সীমান্তে বিএসএফ'র বাধায় সড়ক নির্মাণ কাজ বন্ধ
এ সময়ে শুধু ভারতে অবস্থান করা বাংলাদেশের নাগরিকারা এবং ভিসার মেয়াদ শেষ হতে চলা যাত্রীরা বাংলাদেশের দিল্লি, কলকাতা ও আগরতলা হাইকমিশন অফিস থেকে বিশেষ অনুমতি নিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন। তবে দেশে ফেরার আগে করোনা নেগেটিভ সনদ লাগবে এবং দেশে ফিরে নিজ খরচে প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনে থাকতে হবে।
বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত আরও ১৪ দিন বন্ধ থাকবে
করোনাভাইরাস মোকাবিলায় ভারতের সাথে সকল সীমান্ত ৩০ জুন থেকে আরও ১৪ দিন বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। তবে আগের মতোই দুই দেশের মধ্যে মালবাহী যান চলাচল অব্যাহত থাকবে।
রবিববার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ইউএনবিকে বলেন, ‘আমরা সীমান্ত বন্ধের সময়সীমা আরও ১৪ দিনের জন্য বাড়িয়েছি এবং পরিস্থিতি আরও মূল্যায়ন করব।’
আরও পড়ুন: বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত বন্ধ থাকবে আরও ১৪ দিন
এর আগে সরকার গত ২৬ এপ্রিল (সোমবারর) সকাল ৬টা থেকে ভারতের সাথে সীমান্ত বন্ধ করে দেয়।
এ সময়ে শুধু ভারতে অবস্থান করা বাংলাদেশের নাগরিকারা এবং ভিসার মেয়াদ শেষ হতে চলা যাত্রীরা বাংলাদেশের দিল্লি, কলকাতা ও আগরতলা হাইকমিশন অফিস থেকে বিশেষ অনুমতি নিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন। তবে দেশে ফেরার আগে করোনা নেগেটিভ সনদ লাগবে এবং দেশে ফিরে নিজ খরচে প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনে থাকতে হবে।
বৃহত্তর বাণিজ্য, সংযোগ ব্যবস্থা ঢাকা-দিল্লি সম্পর্কের উজ্জ্বল ভবিষ্যতকে ধারণ করে: দোরাইস্বামী
পণ্যের ভবিষ্যতে মূল্য সংযোজনকে কেন্দ্র করে বাণিজ্য বাংলাদেশ-ভারত বন্ধুত্বের সম্ভাব্য মূল চালক হয়ে উঠতে পারে বলে বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার বিক্রম কুমার দোরাইস্বামী জানিয়েছেন। তবে, এক্ষেত্রে পরিবেশ একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হিসেবে থাকবে।
তিনি বলেন, 'আমাদের বাণিজ্য ও সম্পূর্ণ নতুন কাঠামোর দিকে নজর দেয়া উচিত। আমি বিশ্বাস করি, ভবিষ্যতে বাণিজ্য আমাদের বন্ধুত্বের মূল চালিকা হয়ে উঠবে।' তিনি আরও জানান, পরবর্তী প্রজন্মের সমস্যা কীভাবে মোকাবিলা করতে হবে সে সম্পর্কে দুই দেশকে দুরদর্শী হওয়া দরকার।
বৃহস্পতিবার রাতে ফেসবুকে প্রিমিয়ার করা 'বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: ভবিষ্যতের সম্ভাবনা' শীর্ষক একটি আলোচনা সভায় মূল বক্তব্য দেয়ার সময় হাইকমিশনার দোরাইস্বামী এই মন্তব্য করেন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে কসমসের ভার্চুয়াল সভা বৃহস্পতিবার
বাংলাদেশ ও ভারতের অভিজ্ঞ রাষ্ট্রদূত তারিক এ করিম, দক্ষিণ এশিয়ান স্টাডিজের পরিচালক, সিঙ্গাপুর জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক সি রাজা মোহন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ইমতিয়াজ আহমেদ, বাংলাদেশে ভারতের সাবেক হাইকমিশনার পিনাক রঞ্জন চক্রবর্তী, পলিসি ডায়ালগ সেন্টারের (সিপিডি) বিশিষ্ট ফেলো ড. দেবপ্রিয়া ভট্টাচার্য, বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব পিস অ্যান্ড সিকিউরিটি স্টাডিজের (বিআইপিএস) সভাপতি মেজর জেনারেল (অব.) আ. ন. ম মুনিরুজ্জামান, সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন, ব্রিগেডিয়ার ড. জেনারেল (অব.) শাহেদুল আনাম খান এবং সাবেক ভারতীয় পররাষ্ট্রসচিব কৃষ্ণান শ্রীনীবাসন- দু'দেশের সম্পর্কের অবস্থা মূল্যায়ন এবং এটিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার প্রয়াসে যে চ্যালেঞ্জ এবং সুযোগগুলো রয়েছে তা শনাক্ত করার জন্য অনলাইন আলোচনা সভায় অংশ নেন।
সীমান্তে নো ক্রাইম নো ডেথ: জয়শঙ্কর
সীমান্ত হত্যা নিয়ে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এস জয়শঙ্কর বলেছেন, ‘নো ক্রাইম নো ডেথ’। তবে সীমান্তে হত্যা দুঃখজনক।
বাংলাদেশ-ভারত দু’দেশের সম্পর্কযুক্ত সংবাদ পরিবেশনে যত্নবান থাকুন: তথ্যমন্ত্রী
বাংলাদেশ-ভারত দু’দেশের সম্পর্কযুক্ত সংবাদ পরিবেশনের ক্ষেত্রে গণমাধ্যমকর্মীদের যত্নবান হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।
মেগা ইভেন্টের মাধ্যমে ২০২১ সালে সম্পর্ক শক্তিশালী করবে বাংলাদেশ-ভারত
দুই দেশের মেগা ইভেন্টগুলো স্মরণীয় করে রাখতে চলমান সমন্বয়কে আরও জোরদার করতে শুক্রবার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ ও ভারত। এছাড়া মার্চে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আসন্ন বাংলাদেশ সফরের প্রস্তুতির দিকে মনোনিবেশ করছে ঢাকা ও দিল্লি।
বিদ্যমান সমস্যা দূর করতে বাংলাদেশ-ভারত ঐক্যমত
পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন এবং বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার বিক্রম কুমার দোরাইস্বামী দুই দেশের মধ্যে বিদ্যমান সমস্যাগুলো দূর করার বিষয়ে ঐক্যমত পোষণ করেছেন।
মঙ্গলবার পররাষ্ট্র সচিবের সাথে ভারতীয় হাইকমিশনার সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে গেলে উভয়ে এ বিষয়ে ঐক্যমত পোষণ করেন।
আলোচনায় তারা চলতি বছরেই যৌথ নদী কমিশনের বৈঠকের বিষয়ে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
বৈঠকে এয়ার ট্রাভেলের বিষয়েও আলোচনা হয়। বর্তমানে একজন মেডিকেল রোগীর সাথে একজন অ্যাটেনডেন্ট ভারতে যেতে পারেন। ভবিষ্যতে একজন রোগীর সাথে যেন দুজন অ্যাটেনডেন্ট যেতে পারেন, বাংলাদেশের এমন অনুরোধে ভারত সম্মত হয়েছে।
বাণিজ্য ঘাটতি দূরীকরণ এবং সীমান্ত হত্যা বন্ধের ব্যাপারও আলোচনায় উঠে আসে এবং উভয়পক্ষ এসব বিষয় দ্রুত সমাধানের বিষয়ে একমত হন।
পানি বণ্টনের সমস্যা সমাধানে বাংলাদেশ-ভারত সম্মত
অভিন্ন নদীর পানি বণ্টনের সমস্যা সমাধান এবং সীমান্ত হত্যাকে শূন্যের কোঠায় নিয়ে আসতে বাংলাদেশ ও ভারত মঙ্গলবার সম্মত হয়েছে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আবদুল মোমেন।
হিলি স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
বাংলাদেশে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৫তম শাহাদাতবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস এবং ভারতের ৭৪তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে শনিবার দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে পণ্য আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে।
বাংলাদেশ-ভারতের সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক আরও দৃঢ় হবে
আগামী দিনগুলোতে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক আরও দৃঢ় হবে বলেন আশা প্রকাশ করেছেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক ও ঢাকায় নিযুক্ত ভারতের বিদায়ী হাইকমিশনার শ্রীমতী রীভা গাঙ্গুলি দাশ।